পিলখানা হ*ত্যাকাণ্ড নিয়ে মুখ খুললেন মঈন ইউ আহমেদ | Moeen U Ahmed | News | Desh TV

1.93M views3098 WordsCopy TextShare
Desh TV News
#DeshTV #DeshTelevision #DeshTVNews পিলখানা হ*ত্যাকাণ্ড নিয়ে মুখ খুললেন মঈন ইউ আহমেদ | Moeen U Ahme...
Video Transcript:
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম সুধী মন্ডলী আসসালামু আলাইকুম গত জুলাই আগস্ট মাসে ছাত্রজনতা আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি এবং যারা আহত হয়েছেন তাদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি সদ্য বন্যায় যারা মৃত্যুবরণ করেছেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের জন্য প্রার্থনা করছি মহান আল্লাহ তাআলার কাছে সরকার ছাত্রজনতা যেভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আসে দাঁড়িয়েছে তা অত্যন্ত প্রশংসনীয় আমি নিশ্চিত অতি সত্যর ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারবর্গ তারা নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে পারবে এবং দৈনন্দিন কাজে ব্যস্ত হয়ে যাবে 5ই আগস্ট স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর বিডিআর বিদ্রোহে কিছু প্রত্যক্ষদর্শীগণ এবং পরিবারবর্গ তাদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন আমিও আমার ভূমিকা আপনাদেরকে জানাতে চাই বিডিআর বিদ্রোহ দমনে সেনাবাহিনী
তথা সেনাপ্রধানের ভূমিকা সম্বন্ধে অনেকের জানা নেই এবং তারা নীতিবাচক ধারণা পোষণ করছেন বিজয় হত্যাকাণ্ডের উপর একটি বই আমি লিখেছি যা সহসাই প্রকাশ করা হবে বিদ্রোহের 15 বছর ধরে আমরা শুধু বিগত সরকারেরই কথা শুনে গেছি এবং প্রকৃত ঘটনা অনেক কিছুই আমাদের জানা নেই এবং জনগণও জানতে পারেনি সরকার এ ব্যাপারে একটি তদন্ত আদালত গঠন করে এবং সেনাবাহিনীও একটি তদন্ত আদালত গঠন করে যখন আমি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আদেশ দিয়েছি তদন্ত আদালতের তখন আমাকে বলা হলো যে সরকার যখন তদন্ত আদালত করছে তখন আবার সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এই আদালতের প্রয়োজনটা কি প্রতি উত্তরে আমি বললাম এক একই ঘটনায় বিভিন্ন পর্যায়ে
তদন্ত আদালত হতে পারে যদি একটা ব্যাটালিয়নে কোন ঘটনা ঘটে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার তদন্ত আদালত করবেন ব্রিগেড কমান্ডার করবেন প্রয়োজন হলে ডিপ কমান্ডারও করতে পারেন তদ্রুপ আমিও আমার 57 জন অফিসার হারিয়েছি আমি মনে করি আমার দায়িত্ব আমার জানার প্রয়োজন আছে পুরা সেনাবাহিনী জানার প্রয়োজন আছে কেন তাদেরকে হত্যা করা হলো এবং এই হত্যা করার কারণ আমাকে বের করতে হবে এরপরে তেমন কোন কিছু আর উচ্চবাচ্য সরকার থেকে আসেনি তবে এই তদন্ত আদালত করতে যেসব জিনিস প্রয়োজন তা সেভাবে সরকার থেকে আমরা সাহায্য পাইনি তদন্ত আদালতের নেতৃত্ব দিয়েছেন লেফটেনেন্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং তার সাথে অন্যান্য মেম্বাররা ছিলেন উনাকে যে
টার্মস রেফারেন্স দেওয়া হয়েছে তিনি তা সম্পন্ন করতে পারেননি কারণ হলো যারা এর সাথে জড়িত ছিল তারা মোস্টলি জেলে ছিল তাদেরকে সম্মুখে আনা সম্ভব হয়নি তাদেরকে প্রশ্ন করা সম্ভব হয়নি এবং যারা বিভিন্ন আলোচনায় এদের সাথে যুক্ত ছিল তাদেরও স্টেটমেন্ট নেওয়া সম্ভব হয়নি সেই জন্য উনি টার্মস অফ রেফারেন্স অনুযায়ী উনার দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হননি সেনাবাহিনীর তদন্ত চলাকালীন জেনারেল জাহাঙ্গীর কয়েকবার আমার কাছে এসেছে এবং উনার প্রবলেম গুলো তুলে ধরেছেন হাউ এভার আমি নিশ্চিত যে উনি এখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হয়ে এই তদন্ত আদালত প্রয়োজন হলে পুনরায় পুনর্গঠিত করে সম্পূর্ণ তথ্য বের করে এবং কারা এর সাথে জড়িত দেশে এবং বাহিরে
তার নির্ণয় সক্ষম হবেন আপনাদেরকে জানাতে চাই যে এই নতুন সরকার যখন গঠন হয় তখনই আমি জাহাঙ্গীরকে টেলিফোন করি এবং উনাকে রিকোয়েস্ট করি যাতে উনি এই তদন্ত আদালতের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেন এবং জনগণ জানুক কারা এর সাথে জড়িত এবং কেন নিরপরাধ চৌকস 57 জন অফিসারকে খুন করা হলো কি ঘটেছিল সেদিন পেলখানায় তারা এর সাথে জড়িত ছিল কেন 57 জন অফিসার সহ মোট 74 জন অফিসারকে হত্যা করা হলো সেনাবাহিনীর ভূমিকা কি ছিল তা আমি সংক্ষেপে বর্ণনা করছি 25শে ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে সাত টায় সেনা সদরে প্রতিদিনের মতো তার কাজ শুরু করে কর্মসূচিতে সেদিন একটি গুরুত্বপূর্ণ মিটিং ছিল সেটা হলো
জিএসপিসি মিটিং এই মিটিং এর মাধ্যমে সেনাবাহিনী সিদ্ধান্ত নেয় নেক্সট ইয়ারে কি কি জিনিস প্রকিউর করবে এই সভার সভাপতি সেনাপ্রধান এবং মেম্বারস হলেন সেনাবাহিনীর পিএসও স্কন নির্ধারিত ডাইরেক্টর এবং রেলেভেন্ট সিনিয়র অফিসারস সেদিন সকাল থেকেই আমি এই জিএসপিসি মিটিং এটেন্ড করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম আনুমানিক সকাল পৌনে নয় টায় সিজিএস লেফটেনেন্ট জেনারেল সিনা ইবনে জামালী আমার অফিসে আসেন এবং বলেন যে স্যার আমাদের কাছে কিছু 81 মিলিমিটার মোটর আছে যেটা সেনাবাহিনী ব্যবহার করে না এটার গোদামজাত করা এবং রক্ষণাবেক্ষণ আমাদের জন্য টাফ হয়ে যাচ্ছে তবে বিডিআর 81 মিলিমিটার মোটর গুলা ব্যবহার করে আপনি যদি ডিজিবিডিআর এর সাথে কথা বলেন তাহলে তারা
যদি হেড ট্রান্সফার করে নিয়ে যায় আমাদের অনেক উপকার হবে আমি প্রস্তাবের গুরুত্ব অনুধাবন করে এডিসি ক্যাপ্টেন জুনায়েদ কে বলি ডিজিবিডিয়ার কে টেলিফোনে সংযোগ দেওয়ার জন্য এবং সে সংযোগ দিল শুভেচ্ছা বিনিময়ের পরে ডিজিবিডিয়ার জেনারেল শাকিলের সাথে আমার কথা শুরু হয় এবং আমি ওনাকে 81 মিলিমিটার মটর গ্রহণের জন্য প্রস্তাব দেই তিনি সানন্দে গ্রহণ করলেন পরে গতকালের বার্ষিক প্যারেডের প্রশংসা করে কনভার্সেশন সমাপ্তি করে কনভার্সেশনে মনে হয়েছে ইজ এন হাই মোরাল এখন পর্যন্ত বিদ্রোহীদের পরিকল্পনা সম্বন্ধে তিনি কিছুই জানতে না বলে আমার বিশ্বাস যদি জানতেন তাহলে নিশ্চয়ই তিনি আমাকে অবহিত করতেন 9টা বাজার দুই মিনিট বাকি আমি এবং সিজিএস জিএসপিসি
মিটিং এর জন্য কনফারেন্স রুমের উদ্দেশ্যে যাত্রা করি হয়তো জেনারেল শাকিল তার অফিস থেকে সেন্ট্রাল দরবারে এটেন্ড করার জন্য একই সময় অফিস থেকে করেন সকাল নটায় জিএসপিসি মিটিং শুরু হয় এবং আমরা ব্যস্ত হয়ে যাই আমাদের পারচেসের ব্যাপারে সাড়ে নয় টার দিকে আমার প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি কার্নাল ফিরোজ সভাকক্ষে প্রবেশ করেন এবং আমার কানে কানে এসে বলেন স্যার পিলখানায় গন্ডগোল হচ্ছে আপনার দিক নির্দেশনা প্রয়োজন মনে মনে ভাবলাম একটু আগেই তো ডিজিবিডিআর এর সাথে কথা হলো হঠাৎ কি হলো সে যাই হোক সভা স্থগিত করে সিজিএস এবং ডাইরেক্টর মিলিটারি অপারেশনকে সঙ্গে নিয়ে আমার অফিসে এলাম ঘটার ঘটনা সম্বন্ধে বিস্তারিত জানার জন্য
আমি জেনারেল শাকিল এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে টেলিফোনে সঙ্গে দেওয়ার জন্য এডিসি ক্যাপ্টেন জুনায়েদকে নির্দেশ দেই তাদের ফোন কন্টিনিউয়াসলি ব্যস্ত ছিল এবং তাৎক্ষণিক সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়নি এরই মধ্যে সামরিক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিলখানা সম্বন্ধে তথ্য আসা শুরু করল এবং আমাকে জানানো হলো যে কি ঘটছে বিলখানায় পরিস্থিতির ভয়াবহতা উপলব্ধি করে সময় বাঁচাতে কারো নির্দেশ ছাড়া আমি 46 ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইনফেন্ট ব্রিগেড কে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত হতে নির্দেশ দেই এবং তারা তাৎক্ষণিক ব্যাটল প্রসিজার শুরু করে যার নামকরণ করা হয় অপারেশন রেস্টোর অর্ডার গৃহীত পদক্ষেপ সম্বন্ধে পিএসও এফডি জেনারেল মবিনকে অবহিত করি 9:47 মিনিটে ডিজি বিডিআর কে ফোনে পাওয়া গেল আমি ওনাকে জিজ্ঞেস
করলাম কি হয়েছে তিনি এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সংক্ষিপ্ত বিবরণ আমাকে বলেন তিনি বলেন দরবার চলাকালীন দুজন সশস্ত্র সৈনিক দরবার হলে প্রবেশ করে একজন আমার পিছনে এসে দাঁড়ায় এবং ফ্রেন্ড হয়ে যায় অপরজন দরবার হল ক্রস করে বাহিরে চলে যায় তারপর পরই বাহিরের থেকে গুলির শব্দ আসে এবং গুলি শব্দ শোনার সাথে সাথে দরবার হলে উপস্থিত সৈনিকবৃন্দ গর্ণ শুরু করে দেয় এবং তারা দাঁড়িয়ে যায় আর দরবার হল থেকে বের হয়ে যায় মনে হলো দিস আর অল প্ল্যানড এন্ড বিং এক্সিকিউটেড একর্ডিং টু দ্যা প্ল্যান তিনি আরো বলেন আমি সেক্টর কমান্ডার এবং ব্যাটালিয়ান কমান্ডারসদেরকে পাঠিয়েছি তাদেরকে ফিরিয়ে আনার জন্য যাতে করে
পুনরায় দরবার শুরু করা যায় তিনি আশা করেন যে সহসাই দরবার শুরু করতে পারবেন আমি তাকে জানাই যে পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য 46 ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইনফেন্ট ব্রিগেড কে প্রস্তুত হওয়ার জন্য আদেশ দিয়েছি এবং সহসাই তারা পিলখানার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে অনেকে মনে করেন যে ডিজিবিডিআর সাহায্যের জন্য আমাকে টেলিফোন করেছেন এটা সত্য নয় আমি ডিজিবিডিআর কে ফোন করি এবং আমরা কি ব্যবস্থা নিচ্ছি তা ওনাকে জানিয়ে দেই তিনি আমাকে ফোন করেননি 9:54 মিনিটে আমি সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে মোবাইল টেলিফোনে পেলাম এর মধ্যে বিডিআর বিদ্রোহ সম্বন্ধে তিনি অনেক তথ্য পেয়ে গিয়েছিলেন আমি 46 ব্রিগেড কে যে অপারেশনের জন্য প্রস্তুত হতে বলেছি তা ওনাকে
জানাই এবং তিনি জানতে চাইলেন কতক্ষণ সময় লাগবে এই ব্রিগেড কে তৈরি করতে আমি বললাম যে সাধারণত ছয় ঘন্টা লাগে বাট তাড়াতাড়ি করে আমরা দুই ঘন্টায় করতে পারি আমি অলরেডি কমান্ডার 46 ব্রিগেড কে বলেছি যত তাড়াতাড়ি পারে যেন প্রস্তুত হয় আমি উনার থেকে এই ব্রিগেডটাকে বিলখানা যাত্রা শুরু করার জন্য আদেশ চাইলাম উনি ওই আদেশ দিলেন আদেশ পাওয়ার পূর্বে ব্রিগেডটি নরমাল ট্রেনিং অ্যাক্টিভিটিজে ব্যস্ত ছিল অস্ত্র কোতে গোলাবারুদ ম্যাগাজিনে সামারিক যানবাহন ক্যারাজে ওয়ারলেস সেট এবং অন্যান্য সর্মজামাদি স্টোরে এসব একত্রিত করে কমান্ড স্ট্রাকচার প্রস্তুত করতে সময়ের প্রয়োজন তবে 46 ব্রিগেড এক ঘন্টার মধ্যে তৈরি হয়ে যাত্রা শুরু করে এসব
সম্ভব হয়েছে ব্রিগেড জেনারেল হাকিম কমান্ডার 46 ব্রিগেড এবং ইউনিট অধিনায়কদের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের জন্য ব্রিগেড কমান্ডারের নেতৃত্বে 10 জন অফিসার এবং 655 জন সৈনিক নিয়ে উনি পেলখানার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন সকাল সাড়ে দশটায় ব্রিগেডের অগ্রভাগ দল জাহাঙ্গীর গেট করে এত কম সময় প্রস্তুত হয়ে যাত্রা শুরু করা হয়েছিল তা একটা বিরল কৃতিত্বের উদাহরণ এরই মধ্যে বিদ্রোহীরা বিডিআর গেট গুলির চতুর্পাশে হেভি মেশিনগান মোটরস রিকলেস রাইফেল রকেট লঞ্চার অন্যান্য অস্ত্র মোতায়ন করে যেকোনো আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে নেয় বেলা 11 টায় 46 এর প্রথম গাড়িটি মেইন গেটের কাছাকাছি আসে পৌঁছায় বিদ্রোহীরা টের পেয়ে একটি পিকআপ কে লক্ষ্য করে রকেট
ফায়ার করে রকেটটি পিকআপ কে হিট করে ড্রাইভার জাহির ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করে এবং সেকেন্ড সিটার গুরুতর আহত হয় এখানে আমি একটা জিনিস বলতে চাই সেটা হলো 10:35 মিনিটের দিকে আমি আবার এডিসি কে বলি যে লেটেস্ট ইনফরমেশন পাওয়ার জন্য তুমি আবার ডিজিবিডিআর কে আমাকে ফোনে সংযোগ দাও এবং সে কন্টিনিউয়াসলি চেষ্টা করল অনেকক্ষণ ধরে কিন্তু ডিজিবিডিআর কে আর সংযোগ দেওয়া সম্ভব হলো না হয়তো বাই দিস টাইম হিজ বিন কিলড এখানে উল্লেখ্য আনুমানিক সাড়ে দশটায় ডিজিবিডিআর কে গুলি করা হয় এবং তিনি নিহত হন এর পরপরই কিলার গ্রুপ এর গুলিতে ডিডিজি কার্নাল আনিস কার্নাল কায়সার সহ বেশ কয়জন অফিসারকে হত্যা
করা হয় লেফটেন্ট শামসের ধারণা অনুযায়ী 10:30 টার থেকে 11:00 টার মধ্যে বেশিরভাগ অফিসারকেই হত্যা করা হয়েছে আর আমাদের ব্রিগেডটি পৌঁছে 11:00 টার পরে বিলখানার কাছে তার মানে আমরা পৌঁছবার আগেই বেশিরভাগ হত্যাকাণ্ড তারা করে ফেলেছে সাধারণত আক্রমণের পূর্বে সেনাবাহিনী শত্রুর দুর্বল স্থানগুলি বের করে নেয় এবং সেই স্থান দিয়ে আক্রমণের পরিচালনা করে রকেট লঞ্চার দিয়ে আক্রমণ করার পরে ব্রিগেডটি ডেপ্লয় হয়ে যায় এবং তারা রিকগনেশন শুরু করে এবং তাদের উইক পয়েন্ট গুলা বের করার চেষ্টা করছিল এখানে উল্লেখে যে ক্যাপ্টেন শফিকের নেতৃত্বে 350 জন র‍্যাবের সদস্য নিয়ে তিনি পিলখানা এলাকায় পৌঁছে যান তিনি পৌঁছে যান উত্তর এলাকায় 10:00 টার
আগেই তারপর তিনি তার উর্ধতন কর্মকর্তা থেকে কে অনুমতি চান পেলখানায় প্রবেশ করার জন্য যেটা তিনি পাননি তাকে যদি পারমিশন দেওয়া হতো ভিতরে প্রবেশ করার জন্য বিদ্রোহী তখনো সংঘটিত হয়নি এবং কোন ক্ষয়ক্ষতিও করতে পারেনি তিনি ইজিলি তাদেরকে কন্টেইন করতে পারতেন এবং কিছুক্ষণ পরেই আমরা এসে তার সাথে মিলিত হয়ে বিদ্রোহীকে কন্টেইন করে তাদেরকে দমন করা আমাদের পক্ষে অতি সহজ হয়ে পড়ে আর তারাও কোন অফিসার স্যারকে খুন করতে পারতো না পিলখানার ভিতরে কি হচ্ছে তারা কি অফিসারকে জিম্মি করছে না হত্যা করছে শুধু আমরা গুলির আওয়াজ শুনছি এবং এই গুলির আওয়াজ ওরা ওই এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে চারিপাশে গোয়েন্দের থেকে
আমরা কোন তথ্যই পাচ্ছিলাম না শুধু ইলেকট্রনিক মিডিয়ার লোকজন ওখানে লাইভ প্রোগ্রাম কাভার করছিল তার মধ্যে ছিল আমার যার স্মরণ পরে মুন্নি সাহা টেলিকাস্ট করছিল লাইভ এবং বিদ্রোহীরা অফিসার সম্বন্ধে বিভিন্ন ভুল বক্তব্য মিথ্যা বক্তব্য তুলে ধরছিল জনগণের সামনে এবং এর মাধ্যমে একটা ভুল ধারণা সৃষ্টি হচ্ছিল অফিসার সম্বন্ধে এছাড়াও বিডিআর অন্যান্য ক্যাম্পে এই বিদ্রোহী ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করছে সেনাপ্রধানের ক্লোজ প্রটেকশন এর জন্য একটি সেকশন কমান্ডো ঢাকায় থাকে বিদ্রোহীদের গতিবিধি নির্ধারণের জন্য জন্য হেলিকপ্টার যোগে তাদেরকে অত্র এলাকায় পাঠানো হয় কমান্ডো হেলিকপ্টার করে রিকগনেশন করছিল কিন্তু তারা ওই হেলিকপ্টারকে গুলি করে এবং হেলিকপ্টারটি গুলিবিদ্ধ হয় বেলা 11:45 মিনিটে পিএসএফডি
জানায় যে সরকার রাজনৈতিকভাবে এই সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করছে বিদ্রোহীরা দাবি করেছে যে কোন আলোচনার আগে সেনাবাহিনী এলাকা থেকে চলে যেতে হবে তাই সরকার আদেশ করল যে 46 ব্রিগেড এবং অন্যান্য যারা সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এখানে আসছে সবাই শুড বি আউট অফ সাইড এবং বলা হলো যে এটলিস্ট দুই কিলোমিটার উত্তরে যেন চলে যায় আর যদি সমঝোতা না হয় ওদের সাথে তাহলে সামরিক অভিযান পরিচালনা করা হবে আনুমানিক বেলা 12:00 টায় পিএসও এফডি আমাকে টেলিফোন করে এবং বলে জরুরি ভিত্তিতে আমি যেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর সাথে যমুনায় দেখা করি তিনি কেনই বা আমাকে এই সময় যেতে বললেন কারণ ওই সময় প্রত্যেকটা
মিনিট ইজ ভেরি ইম্পর্টেন্ট হাউ এভার সিজিএস কে আমি সবকিছু বুঝিয়ে দিয়ে যমুনার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম পতিপতি যা জিনিসটা দেখলাম যে স্পেশালি যমুনা ভ্রমণের কিছু সম্মুখে আর ডিপ্লয় করা হয়েছে এজ ইফ সামবডি ইজ গোইং টু অ্যাটাক যমুনা সেনাবাহিনীর দৃষ্টির আড়াল হওয়ার পর বেলা 1:00 টার দিকে সাদা পতাকা নিয়ে প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কোভিদ নানক ও হুয়েফ মির্জা আজম মেইন গেট দিয়ে আলোচনার জন্য পিলখানার ভিতরে প্রবেশ করেন এরই মধ্যে সরকার থেকে বলা হলো যে সেনাবাহিনী মেইন গেট এলাকা করবে এবং পুলিশ করবে আরেক সাইডে র‍্যাব করবে অন্য সাইড থেকে আমার জানামতে যে ডেইরি ফার্ম যেখানে আছে ওই এলাকাটা অরক্ষিত
ছিল আমি বেলা একটা যমুনায় পৌঁছাই সেখানে গিয়ে যে দৃশ্য দেখি সত্যিই এটা একটি হতাশাজনক দেখি পুরা যমুনায় লোকে লোকারণ্য হাঁটার জায়গা নাই যেসব লোককে আমি দেখলাম তাদের কোন কাজ নেই ওখানে আসছে জাস্ট কৌতুহল বসত সাবেক প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভায় আলোচনা করছিলেন কোন সিদ্ধান্ত আসছিল না ওখান থেকে আমি উপস্থিত হওয়ার সাথে সাথে তাকে আমি যে পৌঁছেছি তা জানাতে অনুরোধ করি এবং উনি জানলেন যে আমি যমুনায় এসেছি আমি ভেবেছিলাম তিনি আমাকে ভিতরে ডেকে নিবেন কিন্তু তা করা হলো না বেলা দুটার পর খবর এলো বিডিআর পিলখানা থেকে একজন অফিসার পালিয়ে যমুনায় এসেছে আমি তা শুনে তার কাছে ছুটে গেলাম তিনি
জানালেন বিদ্রোহীরা বেশ কিছু অফিসারকে হত্যা করেছে তবে ডিজি বিডিআর সম্বন্ধে তিনি নিশ্চিত নন এই প্রথম নিশ্চিত হলাম যে বিডিআর বিদ্রোহীরা নির অপরাধ অফিসারদারকে হত্যা করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী সভা শেষ করে আরেকটি ছোট্ট সভা এটেন্ড করলেন তারপর তিনি তিন বাহিনী প্রধানকে একসাথে ডাকলেন এখানে উল্লেখ্য যে আমি যমুনায় পৌঁছার দেড় ঘন্টা পরে বাকি দুইজন সেনাপ্রধান যমুনায় এসেছিলেন তার মানে আমাকে আসার বেশ কিছুক্ষণ পরেও উনাদেরকে বলা হয়েছে যমুনায় আসার জন্য এসে আমাদেরকে বললেন যে রাজনৈতিকভাবে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে কিছুক্ষণের মধ্যেই জনাব নানক মির্জা আজম এবং তাপস বিদ্রোহীদের একটি ডেলিগেশন নিয়ে যমুনায় আসছে এবং তারা চাচ্ছে সাধারণ ক্ষমা তিনি
আরো বলেন বিদ্রোহীদের কিছু বলার থাকলে আমরা যেন তাকে বলি আমি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে বলি অপারেশন রেস্টোর অর্ডার পরিচালনার শুরুতে আমাদের একজন সৈনিককে নিহত হতে হয়েছে এবং একজন গুরুতর আহত হয়েছে এইমাত্র খবর পেলাম বিদ্রোহীরা অনেক অফিসারকে হত্যা করেছে আমি আরো বলি বিদ্রোহীদের কোন শর্ত মানা যাবে না আর আপনি তাদেরকে বলবেন অফিসার হত্যা এই মুহূর্তে বন্ধ করতে হবে আর একটি প্রাণও যেন না হারায় দ্বিতীয়ত আটকৃত সকল অফিসার এবং তাদের পরিবারদেরকে এখনি মুক্তি দিতে হবে তৃতীয়ত অস্ত্র ও গোলাবারুদ সহ সকল বিদ্রোহী অতি সত্য আত্মসমর্পণ করতে হবে চতুর্থ আমি জোর দিয়ে বলি সাধারণ ক্ষমা দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না আমাদের সাথে
কথা বলার পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী চলে গেলেন আর এর মধ্যে কিছু সময় আমরা পেলাম বিফোর আলোচনা শুরু হয় বিদ্রোহীদের সাথে বিদ্রোহীরা 3:48 মিনিটে ডিএডি তৌহিদের নেতৃত্বে 14 জন বিদ্রোহী আলোচনার জন্য যমুনায় প্রবেশ করে এবং তাদেরকে একটা বড় রুমে রাখা হয় আমি আমার এডিসি কে বললাম যে দেখোতো এদের মধ্যে নেতাকে তাকে ডেকে নিয়ে আসো এডিসি জুনায়েদ ডিএইডি তৌহিদকে ডেকে নিয়ে আসলো আর আমি ওকে দেখেই বললাম আপনি আমাকে চেনেন সে উত্তর দিল হ্যাঁ স্যার আপনি সেনাপ্রধান আই সেড আপনার কাছে আমার প্রশ্ন কি হয়েছে পেলখানায় কতজন অফিসারকে হত্যা করা হয়েছে এবং এখন কি অবস্থা তিনি প্রতি উত্তরে বললেন যে
সকাল 9:00 টায় আমাকে এই বিদ্রোহীরা একটা রুমে তালা মেরে রেখে দিয়েছে এখন আসার সময় তালা খুলে আমাকে নিয়ে আসছে আমি কিছুই জানিনা এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা বলছে ঠিক আছে আপনি জানেন না তো আপনার সাথে যারা আসছে তারা নিশ্চয়ই জানেন আপনি তাদেরকে যেয়ে জিজ্ঞেস করেন এবং আমাকে উত্তরটা দেন তিনি ভিতরে চলে গেলেন আর আসতেছেন না আমি আবার আধা ঘন্টা অপেক্ষা করে আবার ক্যাপ্টেন জুনায়েদকে ভিতরে পাঠালাম দিয়ে তৌহিদকে ডেকে নিয়ে আসার জন্য সে নিয়ে আসলো তৌহিদকে আমি জিজ্ঞেস করলাম যে আপনি তো উত্তর দিলেন না কি হয়েছে বলুন তখন সে বলল স্যার এরা সব জানে কিন্তু কোন কথাই বলছে
না বলে সে কনফারেন্স রুমে চলে গেল কিছুক্ষণ পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী আলোচনার জন্য বিদ্রোহীদের সাথে বসে এবং সাথে ছিলেন জনাব নানক মির্জা আজম এবং তাপস প্রথম পর্যায়ে কি আলাপ হয়েছে আমার জানা নেই তার কিছুক্ষণ পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী রুম থেকে হয়ে আমাকে ডাকলেন শুধু আমাকে যে তুমি আসো ভিতরে তা আমি গেলাম ওখানে যাইয়া দেখি যে এই 14 জন লোক সব নিচে তাকায় আছে আর খুসুখ চুল কাপড়ের অবস্থা খুবই খারাপ এবং মনে হয় যে রাস্তার বখাটে ছেলে তাদের ডিমান্ড কি ছিল আমি জানিনা হয়তো প্রথম পর্যায়ে ওটা সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন বাট এখন প্রধানমন্ত্রী বললেন যে যেটা আমি শুনেছি যে
তোমরা অস্ত্র গোলাবারুদ সারেন্ডার করো এবং সবাই ব্যারাকে ফেরত চলে যায় এবং পরে উনি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করলেন আলোচনার শেষে জনাব নানক অপেক্ষামান সাংবাদিকদেরকে জানালো আলোচনার সরাংশ এবং এটাও বললেন যে প্রধানমন্ত্রী এই বিদ্রোহীদেরকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন এবং তারা বলেছে তারা এখন আত্মসমর্পণ করবে এবং ব্যারাকে ফেরত যাবে বিদ্রোহীরা 6:37 মিনিটে যমুনা ত্যাগ করে পিলখানার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে পিলখানা পৌঁছেই ঘোষণা দেয় যে যতক্ষণ পর্যন্ত সাধারণ ক্ষমার প্রজ্ঞাপন তাদের হাতে না আসবে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা আত্মসমর্পণ করবে না তারা পুনরায় গোলাগুলি শুরু করে এবং অফিসারদেরকে খুঁজতে থাকে রাত বারো টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন আইন প্রতিমন্ত্রী জনাব তাপস ও
আইজিপি পিলখানায় বিদ্রোহীদের সাথে আলোচনার জন্য যান এবং তাদের সাথে বসেন এক পর্যায়ে বিদ্রোহীরা কিছু অস্ত্র সমাপন করে এবং আটটি পরিবারকেই মুক্তি দেয় তার মধ্যে শুধু তিনটি পরিবার ছিল সেনা বাহিনীর অফিসারদের পরিবার এবং পাঁচটি ছিল ডিএডি ফ্যামিলিস স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন জানতেন যে অফিসার এবং ফ্যামিলিদেরকে কোয়ার্টার গার্ডে বন্দি করে রাখা হয়েছে কিন্তু তিনি তাদের মুক্তির ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেননি এবং তাদেরকে তাদের সম্বন্ধে খোঁজখবরও নেননি তিনি বের হয়ে ওই আটটি পরিবারকে নিয়ে পিলখানা থেকে বের হয়ে আসেন এখানে উল্লেখ করতে চাই যে সকালে থেকেই যখন কিছু পরিবারদেরকে নিয়ে কোয়ার্টার গার্ডের রেখেছিল কোয়ার্টার গার্ডের রুমগুলো খুবই ছোট পরিবার বাচ্চা তারপর
কারো কারো পিতা-মাতা এবং সার্ভেন্টস মেইড সার্ভেন্টস একটা রুমে গাদাগাদি করে রেখেছিল খাদ্য নাই পানি নাই কি যে কষ্ট এটা আমরা নিশ্চয়ই উপলব্ধি করতে পারি এবং কতক্ষণ পর পর এই থ্রেড দিচ্ছিল যদি সেনাবাহিনী ভিতরে আসে বা আক্রমণ করে তাহলে প্রত্যেককেই হত্যা করা হবে এই থ্রেডটা ছাড়া প্রথম থেকেই দিয়ে আসতেছিল এবং এই খবরটা আমার ওয়াইফকেও কিছু অফিসার লেডিস যারা বাইরে ছিল তারা ফোন করে জানিয়েছে 26শে ফেব্রুয়ারি সকাল থেকেই বিদ্রোহীরা পুনরায় গোলাগুলি শুরু করে এবং বেঁচে যাওয়া অফিসারদেরকে যারা লুকিয়েছিল বিভিন্নখানে খুঁজতে থাকে আর কোয়ার্টার গার্ডে যেয়ে অফিসারস এবং অফিসারস ফ্যামিলিদেরকে হত্যার জন্য তৈরি হতে বলে তাদেরকে হত্যা করা
হবে সেই জন্য তাদেরকে প্রস্তুত থাকতে বলে সকাল 10:00 টার দিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবার আমাকে যমুনায় যেতে বলেন আমি সকাল 10:32 মিনিটে যমুনায় পৌঁছাই সিদ্ধান্ত হয় বিদ্রোহীরা আত্মসমর্পণ করতে যদি আজকে না করে তাহলে সামরিক অভিযান পরিচালনা করা হবে আমি উনার থেকে পারমিশন নিলাম যে এই পরিচালনার জন্য আমি ট্যাংক আনতে চাই সাওয়ার থেকে উনি আমাকে এই অনুমতি দিলেন আমি অতি সত্যর আদেশ দিয়ে দিলাম ট্যাংক মুভ করার জন্য সাওয়ার থেকে আর এখানে বলা বাহুল্য 25 তারিখেই আমি এপিসি যেগুলা ছিল স্টোরে আমাদের গানস এমোনেশন এন্ড এপিসি ইটসেলফ এগুলা বিভিন্ন স্টোরে ছিল ওগুলাকে একত্রিত করে এবং ড্রাইভার ছিল না ড্রাইভার
বিভিন্ন ফরমেশন থেকে এনে জড়ো করে 25 তারিখে রেডি করে রেখেছিলাম ট্যাংক এপিএসসি এবং 46 ব্রিগেড এডি ব্রিগেড থেকে জনবল নিয়ে পুরোপুরি আমরা প্রস্তুতি নেই যে আমরা অপারেশন চালাবো এবং এটার নামকরণ করা হলো অপারেশন রেস্টোর অর্ডার টু আমাদের এই প্রস্তুতিটি দেখে এবং ট্যাংক আসতে শুনে বিদ্রোহীরা উঠে পড়ে লাগলো যে তারা সম্পূর্ণভাবে আত্মসমল করতে প্রস্তুত এবং কোন শর্ত ছাড়া এর মধ্যে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী 2:18 মিনিটে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিলেন বিদ্রোহীদেরকে আত্মসমর্পণ করার সময়সীমা বেঁধে দিলেন যেটা আমি উনাকে সাজেস্ট করি করেছি সেনাবাহিনীর আক্রমণ প্রস্তুতি দেখে সাভার থেকে ট্যাংক আসছে শুনে বিদ্রোহীরা আলোচনা করতে অতি আগ্রহী হয়ে পড়ে 4:48 মিনিটে
আমাকে বলা হয় বিদ্রোহীরা কোন শর্ত ছাড়াই সম্পূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হয়েছে এবং কিছুক্ষণ পরেই সব গেটে তারা সাদা পতাকা উত্তোলন করে রাত 8:00 টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি দল পেলখানার ভিতরে প্রবেশ করে এবং বিদ্রোহীরা কোন শত্র ছাড়াই আত্মসমর্পণ করে এরই সাথে শেষ হলো 33 ঘন্টার বিডিআর বিদ্রোহ প্রাণ হারালো 57 জন অফিসার যারা সেনাবাহিনীর মেরুদণ্ড ছিল এবং সাথে আরো কিছু সিভিলিয়ান টোটাল 74 জন প্রাণ হারালো পরিশেষে আমি আশা করব একটি সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত তথ্য বের করে যারা এখনো দোষী চিহ্নিত হয়নি এবং এর সাথে জড়িত ছিল তাদেরকে আইনের আওতায় এনে সঠিক বিচার করা হোক [মিউজিক]
Related Videos
শেখ হাসিনার চলে যাওয়ার দিন যা ঘটেছিল | Sheikh Hasina | Ganabhaban | The Business Standard
13:15
শেখ হাসিনার চলে যাওয়ার দিন যা ঘটেছিল | Sh...
The Business Standard
296,374 views
র‍্যাবকে সকালেই অনুমতি দিলে অফিসার কম মারা যেত; বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সাবেক সেনাপ্রধান | BDR mutiny
2:25
র‍্যাবকে সকালেই অনুমতি দিলে অফিসার কম মারা...
Channel 24
136,270 views
বিদ্রোহ দমাতে সেনা হস্তক্ষেপের বিষয়ে যা বললেন সাবেক সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদ|| Channel i News
5:56
বিদ্রোহ দমাতে সেনা হস্তক্ষেপের বিষয়ে যা ব...
Channel i News
109,580 views
সেভেন সিস্টার্স ভাঙবে, বিদ্রোহীদের হাতে মিসাইল-ড্রোন |  Seven Sisters of India News | Ekattor TV
4:28
সেভেন সিস্টার্স ভাঙবে, বিদ্রোহীদের হাতে মি...
Ekattor TV
489,097 views
দেশে ফিরে যা জানালেন আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া প্রবাসীরা | UAE Immigrant Return | Airport | Ekhon TV
26:29
দেশে ফিরে যা জানালেন আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ...
EKHON TV
15,942 views
সীমান্তে বিজিবিকে কঠোর হতে বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা | Jahangir Alam Chowdhury | BGB
2:35
সীমান্তে বিজিবিকে কঠোর হতে বললেন স্বরাষ্ট্...
Daily Ittefaq
265,150 views
দিল্লিকে বাংলাদেশের হুঁশিয়ারী? সীমান্ত নিয়ে কী অনুরোধ ভারতীয় বিএসএফের? | India | BD | Banglavision
3:31
দিল্লিকে বাংলাদেশের হুঁশিয়ারী? সীমান্ত নি...
BVNEWS24
329,123 views
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: নেপথ্যের কারিগরদের তথ্য দিলেন মেজর হাফিজ | Hafiz Uddin Ahmed | BNP | Somoy TV
4:27
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: নেপথ্যের কারিগরদের তথ্...
SOMOY TV
55,855 views
বিডিআর বিদ্রোহ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে যে অনুরোধ করলেন মইন ইউ আহমেদ | BDR | Independent TV
6:22
বিডিআর বিদ্রোহ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে যে অ...
Independent Television
212,011 views
'সীমান্তে বাংলাদেশিদের বুকে আর একটাও গুলি নয়' | Bangladesh India Border | News | Desh TV
3:11
'সীমান্তে বাংলাদেশিদের বুকে আর একটাও গুলি ...
Desh TV News
215,840 views
রাজনাথের বক্তব্য নিয়ে যা বললেন সাখাওয়াত | Sakhawat Hossain | Protidiner Bangladesh
6:34
রাজনাথের বক্তব্য নিয়ে যা বললেন সাখাওয়াত ...
Protidiner Bangladesh
817,318 views
মুন্নি সাহার লাইভের পর পরই সারাদেশে ছড়িয়ে যায় বিডিআর বিদ্রোহ: সাবেক সেনাপ্রধান মঈন ইউ আহমেদ
4:59
মুন্নি সাহার লাইভের পর পরই সারাদেশে ছড়িয়...
Daily Jugantor
49,974 views
কী অপেক্ষা করছে দুই মহাকাশচারীর ভাগ্যে? | NASA | Boeing Starliner | News | Desh TV
3:02
কী অপেক্ষা করছে দুই মহাকাশচারীর ভাগ্যে? | ...
Desh TV News
10,260 views
একনজরে বিশ্বের আলোচিত সব খবর | Jamuna i-Desk | 07 September 2024 | Jamuna TV
18:15
একনজরে বিশ্বের আলোচিত সব খবর | Jamuna i-De...
Jamuna TV
492,928 views
বিডিআর বিদ্রোহ: তদন্ত ইস্যুতে যা বললেন সাবেক সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদ|| Channel i News
4:23
বিডিআর বিদ্রোহ: তদন্ত ইস্যুতে যা বললেন সাব...
Channel i News
71,886 views
শেখ হাসিনা ও তার ঘনিষ্ঠরা সেনা কর্মকর্তা হত্যায় জড়িত: মেজর হাফিজ | Ekattor TV
3:15
শেখ হাসিনা ও তার ঘনিষ্ঠরা সেনা কর্মকর্তা হ...
Ekattor TV
46,724 views
বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে মুখ খুললেন মঈন ইউ আহমেদ | Moeen U Ahmed | BDR Mutiny | Pilkhana Tragedy |SomoyTV
3:17
বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে মুখ খুললেন মঈন ইউ আহম...
SOMOY TV
12,712 views
'বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পেছনে বিশ্বাসঘাতকদের দীর্ঘ পরিকল্পনা' | BDR | Pilkhana Tragedy | Army | SomoyTV
3:29
'বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পেছনে বিশ্বাসঘাতকদের ...
SOMOY TV
41,573 views
'দ্রুতই বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পুনর্তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু হবে' | BDR Mutiny | Ekattor TV
3:42
'দ্রুতই বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পুনর্তদন্ত ও ব...
Ekattor TV
53,689 views
সারাদিনের সব খবর একসাথে | Sob Khobor | 6 PM | 07 September 2024 | Jamuna TV
34:42
সারাদিনের সব খবর একসাথে | Sob Khobor | 6 P...
Jamuna TV
259,391 views
Copyright © 2024. Made with ♥ in London by YTScribe.com