Legacy Of Khalid Ibn Al Walid [RA] - Shaykh Muhammad Abdul Jabbar

6.67M views3836 WordsCopy TextShare
Islamic Guidance
Check out my Patreon in’sha’allah if you'd like to support the da’wah! [Monthly]: https://www.patre...
Video Transcript:
চেংগিস খান,,,,,,সে ছিল মংগল সম্রাজ্যের শাসক থুটমস,,,,,,সে ছিল মিশরীয় সম্রাজ্যের শাসক দারিয়াস,,,,,সে ছিল পারস্য সম্রাজ্যের শাসক আলেক্সেন্ডার,,,,,সে ছিল মেসিডোনিয়া সম্রাজ্যের শাসক নেপোলিয়ান,,,সে ছিল ফরাসী সম্রাজ্যের শাসক পেমপিয়োনাস,,,,সে ছিল রোমান সম্রাজ্যের শাসক জুলিয়াস,,,,সে ছিল রোমান সম্রাজ্যের শাসক শ্যাং,,,সে ছিল চীন সম্রাজ্যের শাসক রুরিক,,,,,,সে ছিল রাশিয়ান সম্রাজ্যের শাসক আত্তিলা,,,,সে ছিল হুনিক সম্রাজ্যের শাসক চার্লস,,,,সে ছিল ফ্রাঙ্কিশ সম্রাজ্যের শাসক এবং ঐসব সংগীদের মধ্যে থেকে একজন সৈন্য ছিল একজন সেনাপতি ছিল,একজন বিজয়ী ছিল সে তার সময়ের পরাশক্তিদের ধংস করেছিল সে ধংস করেছিল পারস্য সম্রাজ্য, সে রোমান ধংস করেছিল সে জয় করেছিল ইরাক, সে জয় করেছিল ইরান সে জয় করেছিল আর্মেনিয়া, সে জয় করেছিল জর্ডান সে জয় করেছিল সিরিয়া, সে অপরাজেয় সেনাপতি অপরাজেয় শাসক আল্লাহর তরবারি সে ছিল খালিদ ইবনে আল ওয়ালীদ(রাঃ) ইতিহাসের বই খুলুন এবং আপনি বুঝতে পারবেন অনেক গ্যাংস্টার. . .
মাফিয়া. . .
ডাকাত. . .
শাসক জেনারেল, সেনাপতি, বিজয়ী যোদ্ধা ও সাহসী ব্যক্তিরা এসেছে এবং চলে গেছে কেউ পরিচিত ছিল তাদের আক্রমনের পরিকল্পনার জন্য কেউ পরিচিত ছিল তাদের কর্মের জন্য কেউ পরিচিত ছিল তাদের যুদ্ধ কৌশলের জন্য কেউ পরিচিত ছিল তাদের বীরত্বপূর্ণ ধৈর্যের জন্য কেউ পরিচিত ছিল তাদের সাহসের জন্য এবং অন্যান্যরা,,,তারা পরিচিত ছিল তাদের সামরিক অভিযানের জন্য এবং যারা গ্যাংস্টার হতে চেয়েছিল ক্লাবিং, প্লাবিং, পপিং পিলস ইতিহাসের বই খুলুন এবং আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি কোন গ্যাংস্টার নন আপনি শুধুই একটি নকল আবরন নিয়ে আছেন,,, মানুষের চোখে, গ্যাংস্টাররা হয়তো কিছু ব্যক্তিত্ব বহন করে কিন্তু সকল রাজার রাজা, তার চোখে,,,, যিনি বিচার দিনের মালিক এক এবং একমাত্র মহান আল্লাহ ,,,,,ঐ লোকেরা, একটি মশার ডানার চেয়েও হালকা এবং এই জন্যই আমি বলি, যারা গ্যাংস্টার হতে চেয়েছিল ক্লাম্বিং, প্লাম্বিং,পপিং পিলস রোযা নাই, নামায নাই, কিছুই নাই মানুষ অপহরন করে, ডাকাতি করে আল্লাহকে ভয় করুন আল্লাহকে ভয় করুন আল্লাহকে ভয় করুন এবং যদি আল্লাহকে ভয় না করেন,আল্লাহর নির্ধারিত শাস্তির জন্য অপেক্ষা করুন আপনি নারীদের জুলুম করেন, নারীদের প্রহার করেন আপনি নারীদের নিন্দা করেন হটাত করেই কি, মানুষ মনে করে সে খারাপ লোক আপনি শয়তানের গান শুনেন আপনি মুভাদো, ভিভজ কার্টেল শুনেন আপনি লোকের সাথে তাল মিলিয়ে চলেন আপনার বান্ধবীর সাথে রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ান ম্যানচেস্টার, লন্ডন অনিষ্টকর শয়তানের গান, ধুমপান, গাজার মাঝে ডুবে আছেন হটাত করেই কি মানুষ মনে করে তার মূল্য ৫০ সেন্ট আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠেন মেকাপ দিয়ে আপনার মুখ আবৃত করেন আপনি বিবর্ন ব্যাগ বহন করেন ঘাড দ্বারা আপনার চুল সোজা করেন তারপর পরচুলা পরেন লম্বা নখ, কানের চারপাশে হুপস এবং তারপর সে উচু জুতা পরে সে তার হিজাব পড়ে ইহার ভিতর দশটি উটের ভাজ তারপর সে তার আবায়া খুলে রাখে এবং তারপর সে শরীরে সুগন্ধি মাখে এবং তারপরে সে হাঁটে এবং কথা বলে সে যা দেখে তা পছন্দ করে, কেন? কারন সব চোখ তার দিকে এবং তারপর তাকে গাড়িতে তুলে নেয়া হয়, পড়ে নামিয়ে দেয়া হয় তাদের অন্যতম হলো সীসা লাউঞ্জেস যেখানে আবায়া খোলে, হিজাব খোলে সে তার ফোন বের করে, কানে হেডফোন লাগায় আপনি জানেন, আমিও জানি, অন্যপাশের কেউ না সে তার মুখে পাইপ পুরে নেয় মনে করে সে জ্যামাইকান ইয়ার্ডি এবং হটাত মনে করে সে বিয়ন্স আল্লাহকে ভয় করুন আল্লাহকে ভয় করুন আল্লাহকে ভয় করুন আপনি শায়েখের নিন্দা করেন এবং হটাত মানুষ মনে করে সে ইমাম আল বুখারী মহান আল্লাহর কাছে আপনাকে প্রত্যাবর্তন হতে হবে আমি জিজ্ঞাসা করি, আবু বকর (রাঃ) র কোন সমস্যা আছে? উমর (রাঃ) এর কোন সমস্যা?
উসমান(রাঃ), আলী(রাঃ) এর? ফাতেমা(রাঃ), আয়শা(রাঃ) এর? উত্তর হল,,,,না তাহলে মানুষ কেন ডঃ ড্রি কে অনুসরন করছে?
মানুষ কেন ড্রেককে অনুসরন করছে? মেয়েরা কেন বিয়ন্সকে অনুসরন করছে? ঐসব সংগীদের মাঝে, একজন সংগী ছিল নবী করীম (সঃ) বলেছেন, যে আমার সবচেয়ে বেশি অনুকুলে ছিল,,,,, ,,,,তার সম্পদ দ্বারা, সংগ দ্বারা সে হল আবু বকর (রাঃ) এবং খোদা ছাড়া যদি আরেকজন বন্ধু নিতে হত আমি আবু বকর (রাঃ) কে নিতাম আলী (রাঃ)বলেছেন, নবী (সাঃ) এর পরে,,,,,, সবচেয়ে ভাল লোক ছিল আবু বকর (রাঃ) এবং আরেকজন সংগী ছিল নবী (সাঃ) বলেছেন, আমার পরে যদি কেউ নবী হত সে হত উমর(রাঃ) নবী (সাঃ) বলেছেন, হে খাত্তাবের ছেলে যার হাতে আমার জীবন তার নামে শপথ করে বলছি সেই পথ অনুসরন করবে না যেখানে শয়তান তোমাকে দেখে, এবং তোমার পথ ঘুরিয়ে দেয় আলী (রাঃ) বলেন, আবু বকর(রাঃ) এর পরে সবচেয়ে ভাল মানুষ ছিল উমর (রাঃ) আমি বলি, কে তাদের নেতা ছিল?
কে ছিল তাদের সেনাপতি, কে ছিল জেনেরেল? বাছাই করা একজন ছাড়া অন্য কেউ ছিল না প্রশংসনীয় একজন, আদর্শবান একজন, ক্ষমাশীল একজন খুশির সংবাদ বহনকারী সকল নবীর সীলমোহর সকল নবীদের ইমাম সংগীদের প্রধান বার্তাবাহক মুহাম্মদ(সাঃ) যুদ্ধের মধ্যে অবস্থানকারী ব্যক্তি একজন সংগীর তরবারী ভেংগে গেলে তিনি(রাসুল সাঃ) তাকে লাঠি এগিয়ে দিতেন এবং এই লাঠিই তরবারীতে পরিনত হত যুদ্ধের মধ্যে অবস্থানকারী ব্যক্তি রাসুল(সাঃ) কিছু বালু নিক্ষেপ করতেন, এবং ঐ বালুই ঝড়ে পরিনত হত ইতিহাসবিদরা লিখেন তিনি ৮৭ টি যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন এবং ২৭ টি যুদ্ধে নিজে অংশগ্রহন করেছেন বদরের যুদ্ধে, উহুদের যুদ্ধে হুনাইনের যুদ্ধে, তাইফের যুদ্ধে তাবুকের যুদ্ধে এবং অন্যান্য যুদ্ধে এবং সর্বকালের মহামানব, পৃথীবিতে এসেছেন আল্লাহর নবী হয়ে বার্তাবাহকের নিদর্শনী মুহাম্মদ (সাঃ) বার্তাবাহক মুহাম্মদ(সাঃ) এর সংগী ছিলেন আবু বকর, উমর, উসমান, আলী হাসান, হোসাইন, তাওবান, আব্দুল্লাহ আব্দুল্লাহ বিন আমর(রাঃ), আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস(রাঃ) এবং ঐ সংগীদের মধ্যে ছিল একজন সৈনিক, একজন সেনাপতি, একজন বিজয়ী ছিল একজন মানুষ যে বিলিয়ন মানুষের সমান অপরাজেয় সেনাপতি, অপরাজেয় শাসক অপরাজেয় জেনারেল, অপরাজেয় সৈনিক অপরাজেয় যোদ্ধা সে তার সময়ের পরাশক্তিদের ধংস করেছিল সে ধংস করেছিল পারস্য সম্রাজ্য, রোমান সম্রাজ্য,,,আল্লাহ আকবর সে জয় করেছিল ইরাক, জয় করেছিল ইরান সে জয় করেছিল আর্মেনিয়া,জয় করেছিল জর্ডান সে জয় করেছিল সিরিয়া, সে শামের বিজয়ী হয়েছিল সে শামের বিজয়ী হয়েছিল সে তার আক্রমনের জন্য পরিচিত ছিল সে তার কর্মের জন্য পরিচিত ছিল, সে পরিচিত ছিল তার নেতৃত্বের জন্য সে পরিচিত ছিল তার সাহসের জন্য, সে পরিচিত ছিল তার ধৈর্যের জন্য সে পরিচিত ছিল তার সামরিক অভিযানের জন্য পারস্যের রাজপুত্র তাঁর প্রশংসা করতেন বাইজেন্টাইনের যাজক তার প্রশংসা করতেন তিনি একটি যুদ্ধে নয়টি তরবারি ভেংগেছিলেন রাসুল(সাঃ) তাকে একটি উপাধি দিয়েছিলেন আবু বকর(রাঃ) তার প্রশংসা করতেন উমর(রাঃ)তার প্রশংসা করতেন আল্লাহ আকবর,,,তিনি একশত যুদ্ধে অপরাজিত ছিলেন তিনি একশত যুদ্ধে অপরাজিত ছিলেন তিনি একশত যুদ্ধে অপরাজিত ছিলেন এই জন্য নবী (সাঃ) বলেন যে, খালিদ বিন আল ওয়ালীদ সম্পর্কে কিছু বলবে না,,,,কেন? কারন সে হল আল্লাহর তরবারী এই জন্য আবু বকর রাঃ বলেন হে কুরাইশ, তোমাদের সিংহ, আরেকটি সিংহকে আক্রমন করেছে এবং আজ সে তাদের পরাভুত করবে আজ কোন মহিলা খালিদ বিন আল-ওয়ালিদের মতো কাউকে জন্মই দেবে না এই জন্যই পারস্যের রাজপুত্র বলেন তোমাদের যে কারও থেকে আমি খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) সম্পর্কে বেশি জানি তার চেয়ে সৌভাগ্যবান কেউ নেই যুদ্ধে তার সমান কেউ নেই হোক ক্ষমতাবান, হোক শক্তিশালি অথবা হোক দুর্বল, হোক হৃদয়স্পর্শী তারা পরাজিত হয়, যখন খালিদ (রাঃ) তাদের সামনে আসে এই জন্য বাইজেন্টাইনের যাজক বলেন এটা কি কালো সেনাদের আদর্শ?
সেনাপতি লম্বা এবং শক্তিশালী? চওড়া কাধ, লম্বা দাড়ি এবং মুখে কিছু দাগ? এটাই যদি নজির হয়, এই সেনার সাথে যুদ্ধ করতে সতর্ক থাকুন এই জন্য উমর(রাঃ) বলেন আবু বকরের উপর আল্লাহর করুনা আছে,,,,, কেন?
কারন সে আমার চেয়ে মানুষের একজন ভাল বিচারক ছিল যখন তা খালিদ বিন ওয়ালিদ(রা)এর মত কারো উপর আসে এই জন্য উমর(রা) বলেন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রা) প্রকৃতপক্ষে একজন সেনাপতি এই জন্য উমর(রা) বলেন খালিদ বিন আল ওয়ালিদের(রাঃ) জন্য মহিলাদের কাদতে দাও এই জন্য খালিদ বিন আল ওয়ালিদের(রাঃ)মা বলেন তুমি লক্ষ মানুষের চেয়ে উত্তম যখন তাদের মুখগুলি হতাশ ছিল তুমি ছিলে সাহসী, বাঘের চেয়েও সাহসী আপনি ছিলেন উদার,পহাড়ের মাঝ দিয়ে বহমান আরোধ্য নদীর চেয়েও উদার কেন? কারন এটাই সেনাপতি, এটাই বিজয়ী, এটাই শাসক এটাই জেনারেল, এটাই যোদ্ধা সে হল খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রা) কেন? কারন মুতা'র যুদ্ধ চলছে মসুলমানের সংখ্যা তিন হাজার শত্রুর সংখ্যা দুই লক্ষ আপনার মাথায় এটা চিন্তা করুন, তাহলে বাস্তবতা বুঝতে পারবেন যায়েদ বিন হারেসা (রা) এর সাথে একটি পতাকা ছিল যুদ্ধে উদ্যমি শত্রুরা তাকে দেখলেন তারা তার দিকে অগ্রসর হল,তারা তাকে পরাভুত করল তারা তাকে একটি কঠিন আঘাত করল এবং তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন মসুলমানরা যখন দেখল, তাদের নেতা লুটিয়ে পড়েছে মসুলমানরা যখন দেখল, তাদের সেনাপতি লুটিয়ে পড়েছে মসুলমানরা যখন দেখল, তাদের জেনারেল লুটিয়ে পড়েছে তারা কি নিরাশ?
না,,কারন? তারা জীবিত আছে,আল্লাহ তাদের বাচিয়ে রেখেছে কোন সংকোচ ছাড়াই জাফর(রাঃ) পতাকা তুললেন, এবং যুদ্ধক্ষেত্রে উদ্যমি হলেন শত্রুরা তাকে দেখল এবং তার দিকে অগ্রসর হল তারা তাকে পরাভুত করল, তারা তাকে একটি কঠিন আঘাত করল এবং তার ডান হাত কেটে ফেলল সে বাম হাতে তার পতাকা নেয়, শত্রুরা তা দেখে তারা তার দিকে অগ্রসর হল, এবং তাকে কঠিন আঘাত করল তার বাম হাত কেটে ফেলল সে পতাকা বুকে জরিয়ে নিল যাতে না পড়ে যায় সে পতাকা ধরল, বুকে জড়িয়ে নিল যাতে পড়ে না যায় ডান হাত নেই, বাম হাত নেই সে পতাকা আলিংগন করছে, শত্রুরে তাকে দেখল, তার দিকে অগ্রসর হল তারা তাকে আঘাতপ্রাপ্ত অবস্থায় দেখল, তারা তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখল তারা তাকে যুদ্ধরত অবস্থায় দেখল, তারা তার দিকে অগ্রসর হল তারা তাকে পরাভুত করল, তাকে কঠিন আঘাত করল এবং সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল যখন মসুলমানরা দেখল যে তাদের নেতা লুটিয়ে পরেছে, তারা কি নিরাশ হয়ে গেল? না কেন?
কারন আল্লাহ বলেন. . .
আল্লাহর রাস্তায় যারা নিহত হয়েছে, তাদের মৃত মনে করো না তারা জীবিত এবং আল্লাহ তাদের বাচিয়ে রেখেছেন নিঃসংকোচে আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহ(রাঃ) পতাকা নিলেন, এবং যুদ্ধক্ষেত্রে উদ্যমি হলেন তারা তার দিকে অগ্রসর হল, তারা তাকে পরাজিত করল তারা তাকে কঠিন আঘাত করল এবং তিনি মাটিতে লুটিয়ে পরলেন যখন মসুলমানরা দেখল তাদের প্রথম সেনাপতি লুটিয়ে পড়েছে যখন মসুলমানরা দেখল তাদের দ্বিতীয় সেনাপতি লুটিয়ে পড়েছে যখন মসুলমানরা দেখল তাদের তৃতীয় সেনাপতি লুটিয়ে পড়েছে তাদের আর কোন সেনাপতি নেই, আর কোন নেতা নেই তাদের আর কোন প্রধান নেই, তাদের মনের ভিতর কি চলছে? আল্লাহর রাস্তায় যারা নিহত হয়েছে, তারা তাদের মৃত মনে করে না বরং তারা জীবিত এবং আল্লাহ তাদের বাচিয়ে রেখেছেন নিঃসংকোচে যায়েদ বিন আরকামা(রা) পতাকা হাতে নিলেন,,,,, যুদ্ধক্ষেত্রে বিশৃংখলা কে হবে নতুন সেনাপতি, কে হবে নতুন নেতা তিনি খালিদ বিন আল ওয়ালিদের দিকে তাকালেন এবং তিনি খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) কে পতাকা দিলেন নতুন প্রধান এসেছে, নতুন যোদ্ধা এসেছে অপরাজেয় যোদ্ধা এসেছে তিনি সকল সেনাদের পুনর্সজ্জিত করলেন, যুদ্ধক্ষেত্রে উদ্যমি হলেন শত্রুরা তাকে দেখল, চিন্তা করল যে আমরা প্রথম শত্রুর মোকাবিলা করেছি, আমরা দ্বিতীয় শত্রুর মোকাবিলা করেছি আমরা তৃতীয় শত্রুর মোকাবিলা করেছি, চল এই লোককে আক্রমন করি কিন্তু তারা খালিদ বিল আল ওয়ালিদ সম্পর্কে কি জানত? কেন?
কারন এই লোকটিই আল্লাহর তরবারী তিনি প্রথম তরবারী নিলেন, যুদ্ধক্ষেত্রের দিকে উদ্যমি হলেন শত্রুরা তার দিকে অগ্রসর হচ্ছে তার পথে যাই আসছে, তাই চূর্ণবিচূর্ণ করে দিচ্ছেন তিনি প্রথম তরবারী দিয়ে আঘাত করতে থাকেন, তা ভেংগে যায় তারপর তিনি দ্বিতীয় তরবারী নিয়ে তাদের দিকে উদ্যমি হলেন শত্রুরা তার সাথে যুদ্ধ করছে তিনি দ্বিতীয় তরবারী দিয়ে আঘাত করতে থাকেন, দ্বিতীয় তরবারীও ভেংগে যায় এবং তৃতীয় তরবারীও ভেংগে যায় তিনি চতুর্থ তরবারী দিয়ে আঘাত করেন, তাও ভেংগে যায় তিনি পঞ্চম তরবারী দিয়ে আঘাত করেন, ভেংগে যায় তিনি ষষ্ঠ তরবারী দিয়ে আঘাত করেন, ভেংগে যায় তিনি সপ্তম তরবারী দিয়ে আঘাত করেন, ভেংগে যায় তিনি অষ্টম তরবারী দিয়ে আঘাত করেন, ভেংগে যায় তিনি নবম তরবারী দিয়ে আঘাত করেন, ভেংগে যায় মসুলমানদের বিজয় ও শত্রুরা দৌড়ে না পালানো পর্যন্ত ঐ দিন থেকে রাসূল(সাঃ) তাকে উপাধি দিয়েছিলেন আল্লাহর তরবারী ইনিই খালিদ বিন আল ওয়ালিদ( রাঃ) কেন? তিনি অসীম শক্তি নিয়ে যুদ্ধে আসেন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) রোমান সেনাপতির সাথে সমঝোতা করেন রোমান প্রধান তার মুখের দিকে তাকান রোমান সেনাপতি তাকে বলেন, আপনাকে দরিদ্র্যের মতো দেখাচ্ছে বস্ত্রহীনতা, অনাহার আপনাকে এখানে আসতে বাধ্য করেছে তিনি বলেন,,,যদি আপনি চান, আমি আপনাকে সম্পদ দিব যদি আপনি চান, আমি আপনাকে বস্ত্র দিব যদি আপনি চান, আমি আপনাকে খাদ্য দিব আমি আপনাকে ও আপনার সৈন্যদের সবকিছু দিব আপনি প্রত্যাবর্তন করুন, এবং পরের বছর আসুন আমি যথাযথভাবে এই কাজগুলো করব খালিদ বিন আল ওয়ালিদ, আল্লাহর তরবারী তার চোখের দিকে তাকালেন,, আপনারা জানেন সে কি বলেছিলেন? তিনি বললেন,,,আপিনি বোকা আমরা ক্ষুধার্ত বলে এখানে আসি নাই আমরা অনাহারী বলে এখানে আসি নাই আমরা বস্ত্রহীন বলে এখানে আসি নাই আমরা এখানে এসেছি আপনার রক্ত পান করতে আমরা শুনেছি যে, রোমানদের রক্ত খুব মিষ্টি তিনি খালিদ ইবনে আল ওয়ালিদ(রাঃ),,,, কেন?
কারন তিনি যুদ্ধে আসেন অসীম শক্তি নিয়ে খালিদ বিন ওয়ালিদ(রাঃ) থাকেন অগ্রভাগে শক্তিশালী শত্রুরা, তাদেরকে দেখে অপ্রতিরোধ্য, তাদেরকে দেখে অস্পৃশ্য যুদ্ধক্ষেত্রের মাঝখানে একটি ঝর আসে কিন্তু বাস্তবে এই ঝড়ের মাঝখানে ঘোড়ার পিঠে চড়া একজন ব্যক্তি কালো পোশাক পরা, মুখ ঢাকা তার এক হাতে ঢাল, আরেক হাতে তরবারী শত্রুদের দিকে উদ্যমি,,,তার মাথা রোমানদের দিকে একের পর এক তাদের আঘাত করছে ডানে বামে মাঝখানে মানুষ পড়ে যাচ্ছে একজন সংগী বলে, ওই ব্যক্তি খালিদ বিন ওয়ালিদের মত যুদ্ধ করছে কিন্তু তিনি খালিদ বিন ওয়ালিদ(রাঃ) নন খালিদ(রাঃ), ঘোড়ার পিঠে চড়া ঐ ব্যক্তির সামনে আসেন খালিদ বলেন, থামুন এবং তিনি থামেন আমাকে বলুন আপনি কে? ঘোড়ার পিঠে চড়া ওই ব্যক্তি বলেন আপিনি একজন মহান সেনাপতি আপনি খালিদ বিন ওয়ালিদ(রাঃ) আমি বিনয়ের সাথে আপনার থেকে দূরে সরে যাচ্ছি খালিদ বলেন,,,এখন আমাকে বলুন আপনি কে? ঘোড়ার পিঠে চড়া ঐ ব্যক্তি বলেন আমি হলাম খাওলা,,,দিরারের বোন আমার ভাই শত্রুদের হাতে বন্দী হয়েছে,, এবং তাকে উদ্ধারের জন্য আমাকে যুদ্ধ করতে হবে খালিদ(রাঃ) বলেন,, আমাদের সাথে অংশ নিন এবং আমরা আপনার ভাইকে উদ্ধার করব তিনিই খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) তিনি সেনাপতি, তিনি আল ওয়ালিদের পুত্র তিনিই খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) তিনিই আল্লাহর তরবারী কেন?
কারন তিনি যুদ্ধে আসেন অসীম শক্তি নিয়ে খালিদ বিন ওয়ালিদ(রাঃ) থাকেন অগ্রভাগে তিনি ঘোড়ার পিঠে চড়ে তার সৈন্যদের সেখানে দাঁড়িয়ে থাকেন হটাত করে রোমান সেনাপতি তার ঘোড়া নিয়ে তার জায়গা ত্যাগ করে, এবং খালিদ বিন ওয়ালিদের দিকে এগুতে থাকে খালিদ বিন ওয়ালিদ(রাঃ) এর সামনে আসেন তিনি খালিদ বিন ওয়ালিদের চোখের দিকে তাকান এবং তিনি খালিদ বিন ওয়ালিদকে বলেন,,,আমাকে সত্য বলুন বিনামূল্যে কেউ মিথ্যা বলে না চরিত্রবানরা ছলনা করে না এটা কি সত্য যে, স্বর্গ থেকে মহান আল্লাহ তরবারী পাঠিয়েছেন এবং তিনি আপনার নবীকে এটা দিয়েছেন এবং আপনার নবী তা আপনাকে দিয়েছেন এবং যত তারাতারি আপনি তা বের করবেন, ততো শীঘ্রই শত্রুদের পরাজিত করবেন? খালিদ(রাঃ) বলেন,, না কিন্তু বাস্তবতা ছিল, এই সেনাপতি,, এই প্রধান জানতেন খালিদ বিন ওয়ালিদ পরিচিত ছিল তার আক্রমনের পরিকল্পনার জন্য তিনি জানতেন খালিদ বিন ওয়ালিদ পরিচিত ছিল তার যুদ্ধনৈপুন্যের জন্য তিনি জানতেন খালিদ বিন ওয়ালিদ পরিচিত ছিল তার নেতৃত্বের জন্য তিনি জানতেন খালিদ বিন ওয়ালিদ হলেন অপরাজেয় সেনাপতি তাই তিনি তাঁর দিকে তাকালেন এবং বললেন যে,,,, আমাকে বলুন আপনি আমাকে কী করতে চান ? খালিদ(রাঃ) বলেন,, আমি সাক্ষ্য দেই যে, আল্লাহ ব্যতীত উপাসনার যোগ্য কোন উপাস্য নেই এবং মুহাম্মদ(সাঃ) আল্লাহর রাসূল তিনি বলেন, আমি যদি অসম্মতি প্রকাশ করি?
আমি যদি চলে যাই এবং জিজিয়ার অর্থ প্রদান করি সে চলে যাবার সময় বলে আমি যদি অসম্মতি প্রকাশ করি? সে চলে যাবার সময় তরবারীর সম্মুখিন হয় রোমান সেনাপতি বলতে থাকেন আমি সাক্ষ্য দেই যে, আল্লাহ ব্যতীত উপাসনার যোগ্য কোন উপাস্য নেই এবং মুহাম্মদ(সাঃ) আল্লাহর রাসূল তিনি মসুলমান সেনাদের সাথে অংশগ্রহন করলেন শত্রুরা দেখল যে, তাদের নিজেদের সেনাপতি তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করছে যুদ্ধ সংঘটিত হল এবং তা শত্রুদের দিকে উদ্যমি হল রোমান সেনাপতি যে এইমাত্র মসুলমান হয়েছে তাঁর দিকে শত্রুরা এগিয়ে গেল, তিনি তাদেরকে আঘাত করলেন, তারা তাকে পরাজিত করল তারা তাকে গুরুতর আঘাত করল, তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন, তার রুহ বেরিয়ে গেল তিনিই খালিদ বিন ওয়ালিদ(রাঃ) কেন? কারন এই সংবাদ সারা পেনিনসুলায় ছড়িয়ে পরল আপনি জানেন তা কি?
খালিদ বিন ওয়ালিদ একজন যোদ্ধা খালিদ বিন ওয়ালিদ একজন অপরাজেয় যোদ্ধা এই কথা রোমান সেনাপ্রধানের কানে গেল এই লোক এত শক্তিশালী কেন? তাই তিনি একজন গুপ্তচর পাঠালেন গুপ্তচর ফিরে আসল এবং রোমান সেনাপ্রধান বলল. .
. আমাকে বল, তুমি কি দেখেছ? সে বলে, আপনি জানেন কি, রাতের বেলায় তারা এবাদতকারি দিনের বেলায় তারা যোদ্ধা যদি তাদের নেতাদের পুত্র অপহরন করা হয়, তবে তারা তাদের হাত কেটে ফেলবে এবং তারা নিজেদের মাঝে ন্যায়পরায়নতা প্রতিষ্ঠা করে রোমান সেনাপতি বলতে থাকেন আমি এই জাতীয় লোকের সাথে যুদ্ধের চেয়ে বরং পৃথিবীর মাঝে বেচে থাকতে চাই তাদের অনু পরিমান সর্বনাশের আগেই তিনি পারস্য সম্রাজ্যে লিখে পাঠালেন তিনি বলেন,, ইসলাম গ্রহন করুন এবং আপনি নিরাপদ থাকবেন অথবা জিজয়ার অর্থ প্রদান করুন আপনি এবং আপনার লোকেরা আমাদের সুরক্ষায় থাকবেন যদি আপনি অসম্মতি হন, তাহলে বুঝে নেবো আপনি সেই ব্যক্তি যে মৃত্যুকে প্রত্যাশা করে ঠিক যেমন আপনার লোকেরা জীবন প্রত্যাশা করে তিনি হলেন আল্লাহর তরবারী কেন?
কারন তিনি যুদ্ধে আসেন এক পরাশক্তির সাথে খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) তার প্রধানকে লিখে পাঠালেন এবং বলেন একটু অপেক্ষা করুন এবং আপনি দেখবেন, আমি লোকদের উপর সিংহ প্রেরণ করব চকচকে বর্ম নিয়ে,, বাহিনীর পর বাহিনী তিনিই খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) কেন? কারন ইয়ারমুকের যুদ্ধের দিকে দেখুন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) সম্মুখ সারিতে অবস্থান করেন শক্তিশালী শত্রুরা, তারা অপ্রতিরোধ্য, তারা অস্পৃশ্য আল্লাহ আকবর,,,হটাত করে খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) এর একজন সংগী বলেন দেখুন তাদের সেনাবাহিনীর আকার দেখুন, দেখুন তারা কত শক্তিশালী খালিদ বিন আল ওয়ালিদের(রাঃ) বাক্য শুনুন যা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে কেন? কারন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) বলেন বিজয় মানুষের সংখ্যার উপর নির্ভর করে না এটা নির্ভর করে আল্লাহর সাহায্যের উপর তিনিই খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ),কেন?
কারন একটি যুদ্ধে খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) কে জানানো হয় আপনি কি জানেন? শত্রুরা আপনাকে বিষ প্রয়োগ করবে খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) বলেন, ঐ বিষ আমার কাছে নিয়ে আসুন বিষ খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) এর হাতে তুলে দেয়া হল তিনি বিষ নিলেন, একটি দোয়া পাঠ করলেন এবং তিনি ঐ বিষ পান করলেন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) এর কিছুই হল না তিনিই খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ),কেন? পরাশক্তিধর দের একটিকে ধ্বংস করার আগেই আরেকটি পরাশক্তির দিকে নজর দিতেন এবং খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) ঘোষনা করেন আপনি কি জানেন তা কি?
আপনি যদি মেঘের মধ্যে থাকেন, আর আমরা যদি পৃথিবীতে থাকি মহান আল্লাহ আমাদেরকে উর্ধগামী করবেন আপনাদের দিকে অথবা তিনি আপনাদেরকে নিন্মগামী করবেন আমাদের দিকে, যুদ্ধ করার জন্য এই জন্য আমি বলি এবং জিজ্ঞাসা করি,,,,,,,, কেন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) বলেন, মানুষ ইচ্ছা করে একরকম, আল্লাহ ইচ্ছা করে অন্যরকম কেন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) বলেন, আল্লাহর পথে আমি আমার জীবন উতসর্গ করেছি কেন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) বলেন, আমি আমার বিবাহের রাতের চেয়ে, যুদ্ধক্ষেত্রে থাকতেই বেশি পছন্দ করি কেন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) বলেন আপনি জানেন তা কি? এক বৃষ্টিময় রাতে আমি আমার ঢাল পরিধান করছি আমার তরবারী নিয়ে, বর্ম নিয়ে বারবার দিগন্তে তাকাচ্ছিলাম সুর্য উঠার অপেক্ষায় ছিলাম, যাতে যুদ্ধ করার জন্য যুদ্ধক্ষেত্রে ঝাপিয়ে পড়তে পারি কেন খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) বলেন,,, ,,,যুদ্ধের মাঝ সময়, যখন যুদ্ধ হিংস্র হয়ে উঠে আমি ওয়ালিদের পুত্র, আমি খালিদ বিন আল ওয়ালিদ আমি ইসলামের স্তম্ভ, আমি খালিদ বিন আল ওয়ালিদ আমি আল্লাহর তরবারী কেন? কারন তিনি আল্লাহর প্রতিশ্রুতি বুঝেছিলেন তিনি বুঝেছিলেন যে,, আল্লাহ বলেন, "আল্লাহর রাস্তায় নিহতদের তোমরা মৃত বল না" বরং তারা জিবীত, আল্লাহ তাদের বাচিয়ে রাখেন তিনি বুঝেছিলেন যে.
. . আল্লাহ বলেন, তুমিই সৃষ্টির সেরা যাকে ভাল জিনিস উপভোগ করার আদেশ দিয়েছেন, এবং খারাপ জিনিস নিষেধ করেছেন তিনি বুঝেছিলেন যে, রাসূল(সাঃ), বলেছেন.
. . মুসলিম উম্মাহ একটি দেহের মত একটি অংগে ব্যাথা হলে, সারা শরীরে ব্যাথা হবে তিনি বুঝেছিলেন যে, রাসূল(সাঃ) বলেছেন.
. . এক মসুলমান, আরেক মসুলমানের ভাই তিনি বুঝেছিলেন যে, রাসূল(সাঃ) বলেছেন.
. . খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) হলো আল্লাহর তরবারী এই জন্যই তিনি অপরাজেয় সেনাপতি এই জন্যই তিনি অপরাজেয় শাসক এই জন্যই তিনি অপরাজেয় সেনা প্রধান এই জন্যই তিনি অপরাজেয় বিজয়ী এই জন্যই তিনি অপরাজেয় যোদ্ধা এই জন্যই তিনি পরিচিত ছিলেন তার আক্রমনের পরিকল্পনার জন্য এই জন্যই তিনি পরিচিত ছিলেন তার কর্মের জন্য এই জন্যই পরিচিত ছিলেন তার যুদ্ধ কৌশলের জন্য এই জন্যই তিনি পরিচিত ছিলেন তার নেতৃত্বের জন্য এই জন্যই তিনি পরিচিত ছিলেন তার সাহসের জন্য এই জন্যই তিনি পরিচিত ছিলেন তার বীরত্বপূর্ণ ধৈর্যের জন্য এই জন্যই তিনি পরিচিত ছিলেন তার সামরিক অভিযানের জন্য এই জন্য পার্সিয়ান গভর্নর তার প্রশংসা করতেন এই জন্য পারস্যের রাজপুত্র তাঁর প্রশংসা করতেন এই জন্য বাইজেন্টাইনের যাজক তার প্রশংসা করতেন এই জন্য তিনি একশত যুদ্ধে অপরাজিত ছিলেন এই জন্য তিনি একটি যুদ্ধে নয়টি তরবারি ভেংগেছিলেন এই জন্য রাসুল(সাঃ) তাকে একটি উপাধি দিয়েছিলেন এই জন্য আবু বকর(রাঃ) তার প্রশংসা করতেন এই জন্য উমর(রাঃ) তার প্রশংসা করতেন এই জন্য তিনি ছিলেন শামের বিজয়ী, কেন?
কারন তিনিই সেনাপতি, তিনিই বিজয়ী তিনিই শাসক, তিনিই প্রধান তিনিই ওয়ালিদের পুত্র, তিনিই খালিদ বিন আল ওয়ালিদ তিনিই আল্লাহর তরবারী কে সেনাপতি? খালিদ বিন আল ওয়ালিদ কে প্রধান? খালিদ বিন আল ওয়ালিদ কে শাসক?
খালিদ বিন আল ওয়ালিদ কে আল্লাহর সৈনিক? খালিদ বিন আল ওয়ালিদ কে শামের ধংসকারী? খালিদ বিন আল ওয়ালিদ কে পারস্য সম্রাজ্য ধংসকারী?
খালিদ বিন আল ওয়ালিদ কে রোমান সম্রাজ্য ধংসকারী? খালিদ বিন আল ওয়ালিদ কে শামের সকল অংশের বিজয়ী? তিনি খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) এবং এই জন্যই আমি বলি, আমার ভাইয়েরা,,, সেনাপতি যদি এমন হন, শাসক যদি এমন হন প্রধান যদি এমন হন, যোদ্ধা যদি এমন হন তাহলে মানুষেরা কেন রোনালদো, রিভালদো, রোনালদিনহোর কথা উল্লেখ করে?
তিনি যদি খালিদ বিন আল ওয়ালিদ হন তাহলে মানুষ কেন কিছু বক্সার অথবা ইউ,এফ,সি যোদ্ধার কথা বলে? তিনি যদি খালিদ বিন আল ওয়ালিদ হন তাহলে মানুষ কেন কিছু র‍্যাপ আর্টিষ্টের কথা বলে? তিনি যদি খালিদ বিন আল ওয়ালিদ হন, তাহলে মানুষ কেন অন্যদের কথা বলে,, খালিদ বিন আল ওয়ালিদ(রাঃ) ছাড়া?
এবং এই জন্য আমি বলি, এই দিনে ও এই সময়ে আমরা তাদের মত হাটতে চাই, তাদের মত কথা বলতে চাই যুবকেরা, তাদের মতে হতে চায় তারা গুঞ্জন করতে থাকে, যখন কেউ বলে,,, জান কি বলে, তুমি দেখতে টুপাকের মত, তুমি দেখতে বিগির মত কিন্তু আমাকে আপনাদের কিছু বলতে দিন, সত্যটা হচ্ছে,,,, যদি আপনার মা, আপনার বাবা, আপনার কন্যা অথবা আপনার পরিবারের কেউ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় এবং আপনি একজন ফুটবলার কে ফোন করলেন এবং বললেন,,,,আমাকে কয়েক হাজার পাউন্ড দিয়ে সহায়তা করুন আল্লাহর ওয়াস্তে,, তারা আপনাকে কোন সাড়া দিবে না আপনার জন্য তারা কোন লোকসান করবে না এটাই যদি বাস্তবতা হয়, তাহলে আপনি কেন তাদের মত হতে চান? তাদের মত হাটতে চান, তাদের মত কথা বলতে চান আপনি যখন জানেন, তারা আপনার মত হতে চায় না তারা আপনার মত কথা বলতে চায় না, এমনকি তারা আপনার দিকে তাকায়ই না তাহলে আপনি কেন তাদের রাস্তা অনুসরন করছেন যখন খালিদ বিন ওয়ালিদ(রাঃ) এর মত শ্রেষ্ট সেনাপতির উদাহরন আছে? এবং এটাই বাস্তবতা যে, বিচারের দিন হাশরের দিন যখন সেখানে রসুলুল্লাহ (সাঃ) এর ঝর্ণা থাকবে বরফের চেয়েও শীতল, মধুর চেয়েও মিষ্টি অগনিত পেয়ালা, যার সংখ্যা আকাশের তারার চেয়েও বেশি এবং আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন সেখানে একদল লোকদের আনা হবে এবং রাসূল(সাঃ)তাদের বলবেন, থাম, থাম, থাম এবং এর মানে হল, ঐ দলের লোকেরা আল্লাহর রাসূল(সাঃ) ও তার সাহাবীদের অনুসরন করেনি এবং আল্লাহ আমাদের তা থেকে রক্ষা করুন যার ফলে,, রাসূল(সাঃ) ও তার সাহাবীদের পথ মেনে চলতে পারি কিন্তু বাস্তবতা হল, তা যেন খালিদ বিন ওয়ালিদের মত হয় তা যেন হয় আবু বকর(রাঃ) এর মত তা যেন হয় উমর(রাঃ) এর মত তা যেন হয় উসমান(রাঃ) এর মত তা যেন হয় আলী(রাঃ) এর মত তা যেন হয় ইমাম হাসান(রাঃ) এর মত তা যেন হয় ইমাম হোসাইন (রাঃ) এর মত তা যেন হয় আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস(রাঃ) এর মত তা যেন হয় আব্দুল্লাহ বিন উমর(রাঃ) এর মত তা যেন হয় ইমাম আবু হানিফা(রঃ) এর মত তা যেন হয় ইমাম মালিক(রঃ) এর মত তা যেন হয় ইমাম শাফি(রঃ) এর মত তা যেন হয় ইমাম আহমাদ(রঃ) এর মত তা যেন হয় ইবনে তাইমিয়াহ(রঃ) এর মত তা যেন হয় ইবনে কাইয়িম(রঃ) এর মত তা যেন হয় ইমাম বুখারী(রঃ) এর মত তা যেন হয় ইমাম মুসলিম(রঃ) এর মত তা যেন হয় ইমাম তিরমিযি(রঃ) এর মত তা যেন হয় আবু দাউদ(রঃ) এর মত তা যেন হয় হাজর এর মত তা যেন হয় এই রকম মহান বিদ্বানদের মত আপনি এবং আমি, আমাদের দাড়ানোর মত জায়গাই থাকবে না তা যদি হয় রিভালদোর মত, রোনালদোর মত তা যদি হয় নেইমারের মত, রুনির মত তা যদি হয় যেকোন ইউএফসি যোদ্ধার মত, বক্সারের মত লোকেরা দিন কাটাচ্ছে, দিন কাটবে, তারা তাদের সম্পর্কে প্রতিটি জিনিস জানতে পারবে কিন্তু তা যেন হয় খালিদ বিন ওয়ালিদে(রাঃ)এর মত ঐ দিন দাড়ানোর মত জায়গাই ই থাকবে না খালিদ বিন ওয়ালিদে(রাঃ) এর শেষ মুহুর্ত মৃত্যুশয্যায় তিনি বলেন আমি কেন যুদ্ধে শহীদ হলাম না?
এবং তার একজন সংগী বলেন, হে খালিদ, আমাকে বলুন আপনি কিভাবে যুদ্ধে শহীদ হবেন কারন আপনি জানেন, রাসুল(সাঃ). . .
আপনার নাম দিয়েছিলেন আল্লাহর তরবারী এবং আপনি যদি পরাজিত হন, তার মানে হবে আল্লাহর তরবারী ভেংগে গেছে এবং তা কখনোই ঘটবে না খালিদ বিন ওয়ালিদে(রাঃ) তার মৃত্যুশয্যায় বলেন আমি লজ্জা নিয়ে মৃত্যুবরন করলাম, আমি উটের মত মৃত্যুবরন করলাম আমি লজ্জা নিয়ে মারা যাচ্ছি, কাপুরুষের চোখ যেন ঘুমের মধ্যেও কখনো বন্ধ না হয় এবং তার রুহ চলে যায় এবং এভাবেই খালিদ বিন ওয়ালিদে(রাঃ) এর সমাপ্তি ঘটে একজন যোদ্ধার মত বাচুন, একজন যোদ্ধার মত হাটুন এবং একজন যোদ্ধা হিসেবে মৃত্যুবরন করুন এই জন্যই আমার ভাইয়েরা,,, আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, যেন এর পরবর্তী মহিলারা. . .
Related Videos
Umar Ibn Al-Khattab RA
47:31
Umar Ibn Al-Khattab RA
Islamic Guidance
2,648,742 views
Story Of Khalid Ibn Walid - The Sword of ALLAH and Undefeated Commander! | Dr. Omar Suleiman
1:12:33
Story Of Khalid Ibn Walid - The Sword of A...
Prevail Islam
64,461 views
Salahuddin [R] - Shaykh Muhammad Abdul Jabbar
52:10
Salahuddin [R] - Shaykh Muhammad Abdul Jabbar
Islamic Guidance
989,791 views
Day of Reckoning - Powerful Lecture - Abdul Jabbar
52:49
Day of Reckoning - Powerful Lecture - Abdu...
MercifulServant
1,826,085 views
Daniel (2025) The Movie that Shocked the World
53:17
Daniel (2025) The Movie that Shocked the W...
Ecos de la Biblia
4,368,806 views
Khalid ibn al Walid • Rise of the Caliphate • 634–638 CE #2
2:55:13
Khalid ibn al Walid • Rise of the Caliphat...
Subcontinent History
250,846 views
SHOCKING — WHY Singaporean Chinese Women Convert to ISLAM
20:11
SHOCKING — WHY Singaporean Chinese Women C...
ISLAMIC SHAHADA
57,196 views
Khalid ibn al-Walid (ra): The Legendary Military General | The Firsts | Sahaba | Dr. Omar Suleiman
1:10:50
Khalid ibn al-Walid (ra): The Legendary Mi...
Yaqeen Institute
612,526 views
Khalid ibn al-Walid, a Profile of a Warrior
1:24:51
Khalid ibn al-Walid, a Profile of a Warrior
Dr. Roy Casagranda
2,988,143 views
Abu Qudamah
24:47
Abu Qudamah
Islamic Guidance
2,173,065 views
Ali RA
34:50
Ali RA
Islamic Guidance
834,223 views
Fitna Of Ad-Dajjal - Shaykh Muhammad Abdul Jabbar
31:20
Fitna Of Ad-Dajjal - Shaykh Muhammad Abdul...
Islamic Guidance
1,067,998 views
وثائقي خالد بن الوليد فاتح القدس - سيف الله المسلول أعظم قائد عسكري وفاتح فارس والروم
4:25:51
وثائقي خالد بن الوليد فاتح القدس - سيف الل...
الباشمؤرخ
2,758,663 views
The Story of Khalid Ibn Walid | The Sword of Allah
29:31
The Story of Khalid Ibn Walid | The Sword ...
Religious Story TV
186,510 views
The END of ISRAEL | Shocking Prophecy About Palestine & The Mahdi! | Bilal Assad
13:53
The END of ISRAEL | Shocking Prophecy Abou...
SERVANT OF ALLAH
90,307 views
Apocalypse (2025) The Movie that Shocked the World
1:32:09
Apocalypse (2025) The Movie that Shocked t...
Ecos de la Biblia
1,820,450 views
What REALLY Caused the Split Between Sunni and Shia Muslims
17:03
What REALLY Caused the Split Between Sunni...
The Islamic History Hub
875,806 views
Salahuddin Al Ayyubi RA
29:00
Salahuddin Al Ayyubi RA
Islamic Guidance
2,980,069 views
Complete Khilafat of Abu Bakr (RA)
1:32:45
Complete Khilafat of Abu Bakr (RA)
The Kohistani
2,316,417 views
The STORY of UTHMAN IBN AFFAN | The 3 rd KHALIFA
40:11
The STORY of UTHMAN IBN AFFAN | The 3 rd K...
Religious Story TV
59,791 views
Copyright © 2025. Made with ♥ in London by YTScribe.com