হ্যালো youtube ওয়েলকাম ওয়ানস এগেইন অফিসিয়ালি বাংলাদেশ ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে যেটা এতদিন জল্পনাকল্পনা ছিল বাংলাদেশ আসলে চাইবে কিনা এমন একটা বড় পদক্ষেপ বাংলাদেশ নিবে কিনা নিলে কবে নিবে এ ধরনের অনেক জল্পনাকল্পনা ছিল এবং যেটা নিয়ে আরো বেশি ভাবা হয়েছিল যে বাংলাদেশ যদি ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চায় তাহলে বাংলাদেশের সাথে ভারতের সম্পর্ক আরো খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং সেই দিকটা বিবেচনা করে অনেকে ভেবেছিলেন যে বাংলাদেশ সরকার হয়তো শেখ হাসিনাকে ভারতের কাছ থেকে ফেরত নাও চাইতে পারে কিন্তু কিন্তু সব জল্পনাকল্পনা শেষ করে গতকালকেই বাংলাদেশ শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছে ভারতের কাছে এবং ভারত সেটা সরাসরি
স্বীকারও করেছে যে বাংলাদেশের ফেরত চাওয়ার অফিশিয়াল লেটার তারা পেয়েছে সো এখন কি হতে পারে বাংলাদেশকে কি ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে কিনা যদি ফেরত দেয় আসলে কিভাবে দেবে কিংবা কতদিন দেরি হতে পারে বা আরো কত কিছু এবং এর মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন বাংলাদেশ ভারতের সম্পর্কে আসলে খারাপ পজিশনে চলে যাওয়ার চান্স কতটুকু জুলাই অ্যুত্থানের সময় শেখ হাসিনা যে জঘন্য অপরাধ করেছে তার সত্যিকার অর্থে কোন ক্ষমা নেই এবং সেই ক্ষমা নেই বিধায় বাংলাদেশকে যেকোনো মূল্যে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে ভারত এটা হচ্ছে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের সবচেয়ে বড় দাবি এত বড় খুনি এত বড় স্বৈরাচার দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে
বিকৃত মানসিকতার একজন মানুষ কোনভাবেই বিচার ছাড়া অন্য দেশে গিয়ে আশ্রয় নিয়ে থাকতে পারে না এবং বাংলাদেশ সেটাই চেয়েছে এখানে ট্রিকি পয়েন্ট আছে বেশ কিছু আমার দৃষ্টিতে সবচেয়ে বড় ট্রিকি পয়েন্ট হয়েছে প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস কিছুদিন আগে ক্লিয়ারলি বলেছিলেন যে বিচারের আগে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে না এবং বিচারের আগ পর্যন্ত উচিত শেখ হাসিনার মুখ বন্ধ করে থাকা কিন্তু সেই সাক্ষাৎকার প্রকাশের মাত্র এক দেড় মাসের মাথায় শেখ হাসিনাকে অফিসিয়ালি ফেরত চাওয়া হয়েছে এবং এর পেছনের বিশাল কারণ রয়েছে প্রথমত শেখ হাসিনা ভারতে যাওয়ার পর ভারতে বসে বসে একের পর এক বিভিন্ন ধরনের উস্কানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছিল তার
নেতাকর্মী থেকে শুরু করে অন্যান্য সবাইকে উস্কে দিয়েছিল বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে লেগে যাওয়ার জন্য কাউকে মাঠে যাওয়ার জন্য তার নেতাকর্মীরা অনেকে সরাসরি বক্তব্য দিচ্ছিলেন ওই লোকটাকে গিয়ে হত্যা করো আমাদের এই জয় বাংলা আমি মনে করি এই জয় বাংলার এক্সটেনশন হতে হবে ওই রকম দালালদের হত্যা করা যে লোকগুলা আমাদের এই মেটিকুলাস প্ল্যান বইলা একটা মানে কি বলে গেট ব্যাক বাংলাদেশ বইলা ইস্ট পাকিস্তানের দিকে ফেরত দিচ্ছে মানে 54 বছর আগে নিয়ে যাচ্ছে এদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে এবং দ্যাট ইজ একেবারে খুঁজে খুঁজে প্রতিটা গ্রামে প্রতিটা মহল্লায় দালালদের হত্যা করা হলো গিয়া মিশন হওয়া উচিত মেক এ মুক্তিযোদ্ধা এবং
এই মুক্তিযোদ্ধার প্রথম কলেমা হচ্ছে জয় বাংলা দ্যাট ইজ দা ক্যাম্পেইন উই আর ডুইং কিভাবে ছাত্র নেতাদেরকে হত্যা করা যায় কাদেরকে হত্যা করা যায় কিভাবে জয় বাংলা না বললেই তাকে দেশের শত্রু হিসেবে বিবেচনা করা যায় এবং কিভাবে তাদেরকে হত্যা করা যায় এসব দিক নির্দেশনা যেমন তার ছাত্র ইউনিট দিচ্ছিল যুব লীগ দিচ্ছিল ঠিক একইভাবে শেখ হাসিনা নিজেও বিভিন্নভাবে ছাত্র এবং তার নেতাকর্মীদের উস্কে দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন এবং এই জিনিসগুলো সরাসরি ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুসের কানে পর্যন্ত গিয়েছে এবং একই সাক্ষাৎকারে তিনি ক্লিয়ারলি বলেছিলেন যে ফেরত চাওয়ার আগ পর্যন্ত শেখ হাসিনার উচিত তাকে নীরব থাকা বাংলাদেশ সরকারের ইনিশিয়েটিভ এখানেই শেষ
হয়ে যায়নি শেখ হাসিনাকে থামানোর জন্য বরং এরপর সরকার বিভিন্নভাবেই ইন্ডিয়ান গভমেন্টকে অভিহিত করেছে যে শেখ হাসিনার মুখ যেন বন্ধ রাখে এবং শেখ হাসিনার এভাবে কথা বলাটা বাংলাদেশের জন্য বিপদজনক হয়ে উঠছে এবং এটা যেন ইন্ডিয়ান গভমেন্ট মাথায় নেয় পরবর্তীতে বিক্রম মিস্ত্রী যখন বাংলাদেশে আসে তিনিও ক্লিয়ারলি বলেছিলেন যে শেখ হাসিনার কথাকে তারা আমলে নিচ্ছেন না এবং এটা রাষ্ট্রীয়ভাবে গ্রহণযোগ্য নয় কিন্তু এতসব যখন ঘটে গেছে শেখ হাসিনা কোনভাবেই থামছিলেন না কখনো ফোন কল কখনো ভিডিও কল ছিল বাকি অংশে শুধুমাত্র আনঅফিশিয়ালি নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করে দেওয়া বিদেশ থেকে এগুলো বাকি ছিল এর বাইরে বাকি সবই তিনি করা শুরু করেছিলেন
ভারতে বসে বসে সো তার পা যখন এত বেশি বেড়েছে তখন আমাদের সরকার একটা স্মার্ট মুভ নিয়েছে আমার ধারণা এটা হচ্ছে সবচেয়ে স্মার্ট একটা অপশন যে ভারতকে ইনডিরেক্টলি চাপে রাখা যে শেখ হাসিনাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এবং সেটা ছিল শেখ হাসিনাকে এখন ফেরত সেই বসা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিচার এখনো আদালতে গড়ায়নি পুরোপুরিভাবে তার বিচার এখনো হয়ে যায়নি তার বিরুদ্ধে সরকারের পক্ষ থেকে সেভাবে কোন বিচার এখনো সম্পন্ন হয়ে যায়নি কিন্তু তাকে ফেরত চাওয়া হয়েছে এবং এই ফেরত চাওয়া আল্টিমেটলি ভারতকে এমন একটা ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে ফেলে দিয়েছে যার দুটো পার্ট রয়েছে যার প্রথম পার্টটা হচ্ছে ভারত যদি বাংলাদেশের কাছে শেখ
হাসিনাকে ফেরত দেয় তাহলে একটা মেসেজ যাবে পৃথিবীর কাছে যে ভারত তার বন্ধু হোক এলাই হোক যেকোনো স্বার্থে মানুষকে অন্যের হাতে তুলে দিতে দ্বিধা করে না এবং সেটা সে করে এবং একইভাবে এই মেসেজ হিসে যাবে চায়নার কাছে যে চায়নার সবচেয়ে বড় অপরাধী হিসেবে স্বীকৃত দালাল আমাকে তারা এতদিন ধরে ধরে রেখেছে কিন্তু দালাল আমাকে ফেরত দেয়নি শেখ হাসিনাকে ফেরত দিয়ে দিয়েছে সো দুটো নেগেটিভ মেসেজ দুদিকে স্প্রেড হবে একটা পৃথিবীর কাছে ভিন্ন মেসেজ যাবে প্রতিবেশী অন্যান্য দেশের কাছে একইভাবে ভিন্ন মেসেজ যাবে এবং বাংলাদেশের জন্য এটা উপকারী মেসেজ হলেও অনেক দেশের জন্য এটা বিশেষ করে ইন্ডিয়ার জন্য ক্ষতিকর একটা
মেসেজে পরিণত হবে ঠিক অপর পার্টে তাকান যদি ভারত বাংলাদেশকে ফেরত না দেয় সেটারও একটা সিরিয়াস নেগেটিভ পার্ট রয়েছে ইন্ডিয়ার জন্য বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে একটা একটা ট্রিটি রয়েছে অপরাধীদের বিনিময়ের ক্ষেত্রে যে অপরাধীদের বিনিময়ের সেই ট্রিটির ভিত্তি করে একসময় এসে অনুপটিয়াকে বাংলাদেশ ফেরত দিয়ে দিয়েছিল ভারতের কাছে এবং বাংলাদেশ নিজের সিকিউরিটির কথা চিন্তা না করেও অনুপটিয়াকে ফেরত দিয়েছিল সেই একই ট্রিটি এটা বলছে যদি শেখ হাসিনার মত হত্যাকারী বিশেষ করে আমরা যাকে বলি সরাসরি গণহত্যাকারী সেই গণহত্যাকারীকে যদি ভারত কোনভাবে আমাদের হাতে তুলে না দেয় আমাদের বিচারকে সম্মান না করে আমাদের রাষ্ট্রকে সম্মান না করে তাহলে আমাদের সাথে তাদের সম্পর্কটা
আরো বেশি খারাপ হবে যেটা খারাপ অলরেডি আছে সেই খারাপটা আরো অনেক বড় আকারে হবে এবং শেখ হাসিনাকে ফেরত না দেওয়ার কারণে বাইল্যাটারাল যে সম্পর্ক আমাদের রয়েছে সেটার মধ্যে বিশাল একটা আবরণ সৃষ্টি হবে যে আবরণ আসলে তুলে ফেলার মতো নয় এবং এই মেসেজটা দুই দেশের দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তার মানে হচ্ছে ইন্ডিয়ার এখন মানে এতটাই ক্রিটিক্যাল পজিশনে ইন্ডিয়া পড়েছে ইন্ডিয়া ফেরত দিলেও বিপদে আছে ইন্ডিয়া ফেরত না দিলেও বিপদে আছে এবার ফেরত দেওয়া না দেওয়ার মাঝে হচ্ছে বাস্তবতা যদি ইন্ডিয়া ফেরত না দেয় তাহলে ইন্ডিয়া ফেরত না দেওয়ার পেছনে কি কি অভিযোগ দাঁড় করাতে পারে যতটুকু এখন পর্যন্ত
ঘাটতে পেরেছে কিংবা দেখেছি তাতে একটা জিনিস ক্লিয়ার হয়েছে যে ইন্ডিয়া আইনের দিকটাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে যে তার এখনো বিচার হয়নি একটা এক্সট্রাডিশন ঠিক এভাবে হয় না এর জন্য অনেকগুলো পদক্ষেপ রয়েছে ইউনাইটেড নেশনের হিউম্যান রাইটস যতগুলো ল রয়েছে সেগুলো মাথায় নিয়ে কাজ করতে হয় এবং এভাবে সবগুলো পদক্ষেপ সম্পন্ন করতে করতে এটা অন্তত কখনো দু বছর পাঁচ বছর 10 বছর এমনও রেকর্ড আছে পৃথিবীতে এক্সট্রা একটা এক্সট্রা এডিশনের পেছনে 10 থেকে 12 বছর সময় পার করার পর সেই বন্দিকে তারা ফেরত দিতে পেরেছে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে কিন্তু ইন্ডিয়া এখন পর্যন্ত সে ধরনের কোন রেকর্ড নেই
সো এটা লেন্দি প্রসেস ইন্ডিয়া লিটারালি আমাদের জন্য এখন আইনের দিকগুলোকে একটা বড় আকারের অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাবে এবং ফেরত দিতে নাও চাইতে পারে আদার হ্যান্ড ইন্ডিয়ান মিডিয়া থেকে শুরু করে প্রত্যেকটা প্রান্তের সবাই মূলত এটা বিলিভ করে শেখ হাসিনা ছিল ভারতের বন্ধু ভারতের একটা পজিটিভ এলায় বাংলাদেশকে তারা সেভাবে না গুনলেও শেখ হাসিনাকে সবচেয়ে উপরের স্থানে রাখে এবং বাংলাদেশ মানে তারা মনে করে শেখ হাসিনা এবং শেখ হাসিনা মানেই তারা মনে করে বাংলাদেশ শেখ হাসিনা ফ্রেন্ড অফ ইন্ডিয়া প্রাইম মিনিস্টার মোদি ভারত এটা বুঝতে ভুল করে যাচ্ছে যে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার অধ্যায় অলরেডি শেষ হয়ে গেছে এবং শেখ হাসিনাকে
এখন রাখা হচ্ছে তাদের জন্য নিজের গলায় একটা রশি বেঁধে ফেলার মত যে হয়তো আমি টিকবো নয়তো টিকবো না এ ধরনের একটা আচরণ কিন্তু আমাদের দিক থেকে এটা ক্লিয়ারলি বলা যায় যে টিং না শেখ হাসিনার মামলায় ভারতের জন্য অন্যতম ভয়ঙ্কর পার্ট হচ্ছে ভারতকে নতজানু হতে হবে বাংলাদেশের কাছে শেখ হাসিনাকে তুলে দিতে হলে এবং এটা আরো বেশি ভয়ঙ্কর ভারতের আধিপত্য বিস্তারের ক্ষেত্রে কিভাবে ভারত মনে করে দক্ষিণ এশিয়ায় তারাই সবচেয়ে বড় শক্তিশালী দেশ তাদের উপরে কোন দেশ নেই তাদের উপরে কোন শক্তি নেই তাদের উপরে কোন ইকোনমি নেই তারা ছাড়া এখানে আধিপত্য বিস্তার করার মত দ্বিতীয় কোন শক্তি নেই
সেই শক্তিটাকে কোন সিস্টেম কোন দেশ মানে ঝুঁকোতে পারে না তারা কখনো মাথা নত করে না এ ধরনের একটা ভাব তাদের মধ্যে তৈরি হয়ে গেছে তারা এটা ভেবে বসেছিল যে তারা ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ায় দাদাগিরি করার মতো আর কেউ নেই ইনফ্যাক্ট তাদের দাদাগিরি সর্বশেষ দাদাগিরি এখন বাংলাদেশ যে সিস্টেমেটিক ওয়েতে ভারতকে একটা অলরেডি একটা ট্রিকি পজিশনে ফেলে দিয়েছে অলরেডি একটা এমন একটা কন্ডিশনে ফেলে দিয়েছে ভারত না পারে ডানে যেতে না পারে বামে যেতে না সামনে এগোতে পারে না পেছনেও যেতে পারে ভারত একচুয়ালি এক জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে এখন এই পরিস্থিতিতে ফেলে দেওয়ার পুরো ক্রেডিট মূলত হচ্ছে বাংলাদেশের বাংলাদেশ স্মার্টলি
এটা হ্যান্ডেল করেছে বলতে পারি এবং এই স্মার্টলি হ্যান্ডেল করার কারণে আল্টিমেটলি নিজের খোরা গর্তের মধ্যেই পড়ে গেছে ভারত এখন ভারত কোনভাবে এখান থেকে বের হতে পারে না সো এখন যদি ভারত কোনভাবে বাংলাদেশের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত দেয় তার যে উঁচু মাথা ছিল তার যে দাম্ভিকতা ছিল সেই দাম্ভিকতাকে সে মাটিতে নামাতে হবে দেন ভারত যাকে এতদিন এলাই বলে এসেছে যাকে তার সবচেয়ে বড় বন্ধু বলে এসেছে একটা দেশকে অস্বীকার করে যাকে সব ধরনের সুযোগ সুবিধা দিয়ে এসেছে যাকে অবৈধভাবে নির্বাচনে টিকিয়ে রাখার জন্য সারা পৃথিবীর এগেন্স্টে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সেই মানুষটাকে ওই দেশের মানুষের হাতে তুলে দিতে হবে এবং
ভারত জানে তাকে এখানে হাতে তুলে দেওয়ার পর আসলে কি হবে ক্লিয়ারলি জানে তার গণহত্যার বিচার হবে তার অবৈধ যত অন্যায় অপবাদ কিংবা যত ধরনের দুর্নীতি ঘুষ রাহাজানি কিংবা ঘুম হত্যা সব ছিল এই সবগুলোর বিচার হবে এবং এই সবগুলোর বিচার শুধুমাত্র যে শেখ হাসিনার হবে ব্যাপারটা এখানেই থেমে নেই বরং এখানে বিচারটা হয়ে যাবে মূলত ভারতেরও আপনি অলরেডি দেখেছেন বাংলাদেশের গণমাধ্যমে দিন আগে ক্লিয়ারলি প্রকাশ পেয়েছে এবং ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া অনেকভাবে নিউজ করেছে যে ভারত ঘুম হত্যার সাথে জড়িত ছিল বাংলাদেশে অপরদিকে বিশ্ব মিডিয়াতেও ক্লিয়ারলি উঠেছে যে ভারত বাংলাদেশের সম্পর্ক শেখ হাসিনার মাধ্যমে আসলে কোন লেভেলে তারা ধারণ করতো ভারতের
পক্ষ থেকে এবং বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এবং ভারত-বাংলাদেশ ইস্যুটাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের অবস্থানটা এই মুহূর্তে ওয়ার্ল্ড মিডিয়ার নজরে রয়েছে এবং ভারত যেকোনো পদক্ষেপ নিক না কেন সেটা মুহূর্তের মধ্যে সারা পৃথিবী ছড়াবে এবং ভারতের ইমেজও এখানে জড়িত সো বিচার শুধুমাত্র যে শেখ হাসিনার হতে যাচ্ছে ব্যাপারটা এমন নয় বিচার মূলত আসলে ভারতের হতে যাচ্ছে এখানে ভারতের পক্ষ থেকে আমাদের উপর নির্যাতন কিংবা বাংলাদেশের সাথে অন্যায় আচরণ যতগুলো হয়েছে তার সবগুলোই দুই সরকারের আমলে হয়েছে কংগ্রেসের আমলে যেমন হয়েছে বিজেপির আমলেও হয়েছে মনমোহন সিং থেকে শুরু করে নরেন্দ্র মোদি সবার ক্ষেত্রেই সেই একই ধরনের অন্যায় আচরণগুলো তারা করেছে শুধুমাত্র ভারত দেশ
হিসেবে তাদের স্বার্থ টিকিয়ে রাখতে গিয়ে তারা অন্যায় পথে হেঁটেছে ন্যায়ের পথে হাঁটেনি এবং এই বিচারটা তাদের এখানে হতেই হবে আর ভারত যদি বাংলাদেশকে ফেরত না দেয় তার রেজাল্ট অলরেডি ক্লিয়ারলি প্রমাণিত হয়ে যাচ্ছে যে এখানে কি ঘটবে এখানে আগামীর দিনগুলোতে ভারতের সাথে সম্পর্ক খারাপ থেকে খারাপের দিকে যাবে এবং আরো বেশি খারাপ হবে এবং এর চেয়ে বেশি খারাপ যদি বলি বর্ডার সিল হয়ে যেতে পারে এখানে হয়তো ভারত মনে করে যাচ্ছে এখনো তাদের দেমাগ দিয়ে তারা টিকে থাকতে পারবে কিন্তু বাস্তবতা খুবই ডিফারেন্ট বাংলাদেশের সাথে অলরেডি চায়না পাকিস্তান ইউনাইটেড স্টেটের সাথে বেশ গভীর একটা কোলাবরেশন চলছে আপনি অলরেডি জানেন
যে ইউনাইটেড স্টেট কতটা গভীর পর্যবেক্ষণ রয়েছে বাংলাদেশের সাথে এবং ইউনাইটেড স্টেটের পাশাপাশি যদি আপনি চিন্তা করেন ইইউ এখানে ইনভল্ভ রয়েছে গ্লোবাল সাউথ গ্লোবাল নর্থ কিংবা গ্লোবাল সাউথ অথবা গ্লোবাল ওয়েস্ট এসব কিছু ভুলে যান ভুলে গিয়ে আপনি এদিকে তাকান ইউনাইটেড স্টেট ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন চায়না এন্ড পাকিস্তান মোস্ট প্রবাবলি চায়না এবং পাকিস্তান ভারতের জন্য সবচেয়ে বিপদজনক শত্রু ভারত যদি এভাবে টিকে থাকতে চায় ভারতের জন্য বিপদার ঠিক সেরকম হবে যেমন সাগরে ঘূর্ণিঝড় কয়েক মাস ধরে শক্তি সঞ্চয় করে একসময় এসে তীরে আঘাত করে ঠিক ভারতের জন্য ব্যাপারটা তেমন তেমন হতে যাচ্ছে পাকিস্তানের সাথে আমাদের মিলিটারি থেকে শুরু করে ইকোনমিক্যাল কোঅপারেশনের
দিকে এগিয়ে যাচ্ছে চায়নার সাথে মিলিটারি ইকোনমি দুইটার কোঅপারেশন অনেক আগে আগে থেকেই বেটার ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে আমাদের ইকোনমিক্যাল কোঅপারেশন অনেক বড় আমাদের সবচেয়ে বড় আরএমজি থেকে শুরু করে অন্যান্য যত ধরনের এক্সপোর্ট রয়েছে তার সবকিছু ইউরোপীয় ইউনিয়নে আমেরিকার সাথেও সেম এখন আসছে সেগুলোতেও আবার মিলিটারি কোঅপারেশন দ্যাট আল্টিমেট গোল্ড ইজ আমাদের যত মিলিটারি কোঅপারেশন হবে সেগুলোর আল্টিমেট টার্গেট মূলত ইন্ডিয়া এবং মিয়ানমার প্রতিবেশী ছাড়া আমাদের এ ধরনের বড় কোন শত্রু নেই এবং সেই শত্রু যদি আমাদের সাথে ঠিক এভাবেই চলতে চায় রেজাল্টটা তারা হাতে নাতে পাবে এবং খুব ভয়ঙ্কর একটা রেজাল্ট আসতে যাচ্ছে এবং এবং ভারত কতটা দেমাগের সাথে
সেটা হ্যান্ডেল করবে সেটা ভারতই বলে দিতে পারে কিন্তু আমি যতটুকু বলতে পারি ভারতীয় এনালিস্টরা যেভাবে বলেছে তাতে আমার মনে হচ্ছে যে তারা ফেরত দেবে না উল্টু তারা অন্য ইনিশিয়েটিভ নেবে হয়তোবা বাংলাদেশে আরেকটা দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করে যেতে পারে এখানে গভমেন্টকে আরো আনস্টেবল করার চেষ্টা করে যেতে পারে একইভাবে এখানে পরিস্থিতি ঘোলাটি করে যেকোনো ভাবেই হোক আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার জন্য তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যেতে পারে কিন্তু ভারত ভুলে গেছে যে এটা চায়না নয় এটা বাংলাদেশ এটা চাইনিজ দালাইনামা নয় এটা শেখ শেখ হাসিনা যে হাজারো খুনের মামলায় আসামি এবং ভারত ভুলে গেছে তার বিচার যদি না হয়
তাহলে বাংলাদেশে এখন যারা ক্ষমতায় আছে তাদের বিচার তারও আগে হয়ে যাবে এবং এই জন্যই হচ্ছে তাকে ফেরত দিতে হবে দুদিক থেকেই এখন বিপদ ভারতের এবং বাংলাদেশের জন্য বিপদ নেই এমনটা বলা যাবে না বাংলাদেশের জন্য বিপদ রয়েছে বিকজ অফ ইন্ডিয়া আমাদের তিন পাশের বর্ডার জুড়ে আছে ইন্ডিয়া যেকোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি করার জন্য উঠে পড়ে লেগে আছে আপনি অলরেডি দেখতে পাচ্ছেন যে বাংলাদেশের বর্ডারে বিভিন্ন প্রান্তে এখন বিভিন্ন ধরনের জঙ্গিদের ধরছে এবং বলছে যে এগুলো বাংলাদেশ থেকে যাওয়া জঙ্গি গত 15 বছরে কিন্তু একটা জঙ্গিও ধরা পড়েনি সো কোইনসিডেন্টলি বা ইনসিডেন্টলি বলি ভারত জঙ্গি ধরছে নাকি জঙ্গি বানাচ্ছে সেটা
আমরা আসলে জানিনা বাট কখনো বলছে ওয়ান টেরাবাইটে ডাটা পেয়েছে যেখানে আনসার টিম জড়িত কখনো বলছে অমুক টিম জড়িত কখনো আলকায়দা আইএসআইএস এর কথাও বলে দিচ্ছে ইনফ্যাক্ট বাংলাদেশে এ ধরনের কোন কিছু কখনো সেভাবে ছিল না এখনো নেই আগামীর দিনগুলো থাকার কোন সম্ভাবনা নেই কারণ বাংলাদেশের মানুষ কোন ধরনের টেরোরিজমকে প্রায়োরিটি দেয় না এবং আগামী দেবে না সো আল্টিমেটলি এখন ভারতকে সিদ্ধান্ত নিবে নিতে হবে যে ভারত আসলে কি চায় ভারত যদি চায় যে আমাদের সাথে ঝামেলা করবে আমরা ঝামেলাই করব ভারত যদি চায় যে আমাদের প্রতিবেশী হিসেবে সম্মান দিয়ে টিকে থাকবে ওয়েল এন্ড গুড আমরা সম্মান দিয়ে টিকে থাকার
জন্য রেডি আছি এবং যুদ্ধটা এখন সামনাসামনি হয়ে গেছে দেখা যাক সামনের দিনে কি হয় আপনাদের মতামত জানান এবং ভিডিওটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করুন আর আরাকান আর্মি এই মুহূর্তে বেশ এগ্রেসিভ মোডে রয়েছে একইভাবে আমাদের মিলিটারির ভলনায় অনেক বেশি এই দুটো নিয়ে আমি দুটো সিরিজ ভিডিও আনতে যাচ্ছি ততক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন আল্লাহ হাফেজ