[মিউজিক] নির্বাচনের ভোটার তালিকা নিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ছিল সন্দেহ ছিল প্রশ্ন ওয়ান ইলেভেনে জরুরি সরকার একটি প্রকল্পের মাধ্যমে ছবিসহ একটি গ্রহণযোগ্য ভোটার তালিকা তৈরি করে গড়ে ওঠে 8 কোটি 10 লাখ নাগরিকের এক বিশাল তথ্য ভান্ডার এখন সেই সংখ্যা 11 কোটি 21 লাখে গিয়ে ঠেকেছে প্রকল্পের অন্যতম ঝুঁকি ছিল সাইবার নিরাপত্তা সরকারের কাছে সংরক্ষিত এই তথ্য তৃতীয় কোন পক্ষের কাছে কিংবা দখলে থাকলে রাষ্ট্রের জন্য যে বিরাট হুমকি সেটা জেনেই কোটি কোটি টাকা খরচ করে সরকার তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ দেয় টাকা কিংবা তথ্যচুরি ঠেকাতে এমনকি সাইবার ক্রাইম রোধে 2018 সালে গঠন করা হয় জাতীয় ডিজিটাল নিরাপত্তা কাউন্সিল এর
চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তারেক এম বর্গ বুয়েট থেকে পাশ করা এই ব্যক্তি 2011 থেকে 2023 সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন ডাটা সেন্টারের পরিচালক হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল বিসিসির পরিচালকও এছাড়া অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে 2016 থেকে 2023 পর্যন্ত ছিলেন বিডি জিসার্ট এর প্রকল্প পরিচালক এমনকি গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সিরও পরিচালক ছিলেন 2019 থেকে 2023 পর্যন্ত ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির কাজে ছিল জাতীয় নিরাপত্তা এবং আপনার আমার ডিজিটাল তথ্য সুরক্ষা দেয়া কিন্তু ঘটেছে উল্টো আমাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এই তারেক বরকতুল্লাহর সহায়তায় এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব অজ জয়ের ক্ষমতার অপব্যবহারে একটি চক্র আপনার আমার গোপন তথ্য
খোলা বাজারে বিক্রি করে দিয়েছে এমনকি পাচার হয়ে গেছে দেশের বাইরেও কথায় কথায় আমরা সবসময় অনেক সময় বলি যে দেশ বিক্রি হয়ে গেছে দেশ বিক্রি হয়ে গেছে এই যে ঘটনাটা ঘটেছে এই যে আমাদের 12 13 কোটি লোকের ব্যক্তিগত তথ্য যে বাইরে চলে গেছে বিক্রি করা হয়েছে তাদের তথ্যটি এটি কিন্তু দেশ বিক্রি নয় এটা দেশের মানুষকে বিক্রি করে ফেলা হয়েছে যেটা হয়তো দেশ বিক্রির চাইতেও আরো ভয়ঙ্কর আপনার আমার ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা দেয়ার দায়িত্ব সরকারের গোপনীয় তথ্য নীতিমালা বলছে কারো ব্যক্তিগত তথ্য শুধু দাপ্তরিক কাজে সেবা প্রদানে কিংবা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাদের তদন্তের স্বার্থে ব্যবহার করতে পারবেন কোনভাবেই বাণিজ্যিক
উদ্দেশ্যে এসব তথ্য ব্যবহার করা যাবে না অথচ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে ক্ষমতার অপব্যবহার করে কিভাবে একটি চক্র আপনার আমার সেসব তথ্য বিক্রি করে তাদের পকেট ভারী করেছে রাষ্ট্রকে ফেলেছে হুমকির মুখে এই অনুসন্ধানের শুরুতেই একজন অতি পরিচিত ব্যক্তির সাথে পরিচয় করিয়ে দেব আপনাদের জুনায়েদ আহমেদ পলক 2008 সালের নির্বাচনে নাটোর তিন আসন থেকে আসেন জাতীয় সংসদে আইএসপি 70 শতাংশ সার্ভার সেখানে কিন্তু ডাউন হয়ে গেছে 2013 সাল থেকে 2024 টানা 11 বছর ছিলেন ক্ষমতা আওয়ামী লীগ সরকারের ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী পলক ছিলেন ক্ষমতাচুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব হতে জয়েরও বেশ ঘনিষ্ঠ এমনকি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকারের
পক্ষে বেশ ভূমিকাও দেখা গিয়েছিল পলকের আমরা ইন্টারনেট বন্ধ করিনি ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে গেছে 21 এপ্রিল 2019 গণভবন কমপ্লেক্স নির্বাচন কমিশন ও আইসিটি বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তাকে নিয়ে এই ভবনে বিশেষ সভা করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় সভায় জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজের মিরর কপি অর্থাৎ হুবহু কপি চেয়ে বসেন জয় রাষ্ট্রীয় এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কেন চাইলেন সজীব অজয়ের জয় কার জন্য কি কারণে সভার দুদিন পর অর্থাৎ 2019 সালের 24 এপ্রিল আট সদস্যের একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করেন আইসিটি বিভাগের সচিব এনএম জিয়াউল আলম কমিটির আহবায়ক করা হয় বিসিসির পরিচালক তারেক এম বরকতুল্লাহকে নির্বাচন কমিশন
থেকে 11 কোটি নাগরিকের তথ্য কিভাবে দেয়া হবে সেই বিষয়ে সাত কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা কমিটিকে কিন্তু চার কার্যদিবসের মাথায় রিপোর্ট দিয়ে দেয় সেই কমিটি কমিটির বাকি সাত সদস্য ছিলেন নির্বাচন কমিশনের আব্দুল বাতেন মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন এনটিএমসির মোঃ রাকিবুল হাসান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মোঃ রেজাউল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর মোঃ হায়দার আলী কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশের ভিসি অধ্যাপক ডক্টর মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম এবং জন্ম মৃত্যু রেজিস্টার জেনারেল অলিউল হাসান কমিটির একজন সদস্যের সাথে কথা হয় মোবাইল ফোনে মতামত দেয়ার জন্য বলা হয়েছিল যে এই এনআইডির যে এক্সেস এইটা আসলে দেয়া কতটা ঠিক হবে বা যৌক্তিক কিনা তা আপনারা
চার দিনের ভিতরে স্যার এটার মতামত দিয়ে দিয়েছিলেন চার দিনে স্যার কিভাবে মতামত দিয়েছিলেন স্যার আমরা কখনোই এই ধরনের কোন মিটিং করিনি অথবা আমি ওই মিটিং কিভাবে ভালোভাবে জানিও আমরা কারণ এনআইডি ইটসেলফ এ সিটিজেন ডেটাবেস এখানে আবার কেন সিটিজেন ডেটাবেস করতে হবে আমি ঠিক বুঝলাম না এবং সজীব মহোদয়ের কোন মিটিং এ আমি কখনো এটেন্ড মানে কোনদিন আমার সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য কিছুই হইনি কোনদিন যে চিঠিতে নির্বাচন কমিশন থেকে তথ্য ভান্ডারের মিরর কপি চাওয়া হয়েছে সেটা নিয়ে আমরা হাজির হই একজন আইটি বিশেষজ্ঞের সামনে আমরা দেখেছি যে পরিচয় নামে একটা অর্গানাইজেশন যেটার মালিকানায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সন্তানের ছেলের বন্ধু-বান্ধবদের একটি
কোম্পানি ছিল সেই কোম্পানিটার নাম ছিল ডিজিকন নামে একটা কোম্পানি সেই কোম্পানিটা সহায়তায় একটা প্লাটফর্ম তৈরি করা হলো ওই কোম্পানিটাকে দিয়েই প্লাটফর্ম তৈরি করা হলো যেখানে যেকোনো এনআইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্রের ভেরিফিকেশনের জন্য ওই কোম্পানির মাধ্যমেই যেতে হবে পরিচয় সম্পর্কে জানাবো তার আগে নির্বাচন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে যেতে চাই টিম 360 ডিগ্রি এখানে এসে জানা গেল মাত্র 12 দিনের মাথায় বিসিসি কে তথ্য ভান্ডারের এক্সেস দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন এখান থেকে পাওয়া গেল আরো একটা চিঠি এই চিঠি নিয়ে আমরা আবারো যেতে চাই একজন আইটি এক্সপার্টের কাছে দেখা যাক এখানে কোন ফাঁকফোকর আর কিনা 19 সালে যেটা ওরা করলো যে একটা
ডিপিএম ডিরেক্ট প্রকিউরমেন্ট মেথড যেটা সাধারণত গভমেন্ট টু গভমেন্ট প্রতিষ্ঠান গুলোর ক্ষেত্রে অথবা কারো যদি কোন এক্সক্লুসিভ টেকনিক্যাল এবিলিটি থাকে অন্য কারো নাই তাদের ক্ষেত্রে ডিপিএম পদ্ধতিটা প্রয়োগ করা হয় তো এই ধরনের মানে কাজে এরকম ডিপিএম এ যাওয়াটা একটা ঠিক যৌক্তিক না প্রশ্নবিদ্ধ এবং যেখানে বিসিসি নিজেরই সক্ষম ক্ষমতা ছিল এ ধরনের সেবা দেয়ার সেখানে যাওয়াটা আরো বেশি প্রশ্নবিদ্ধ সরকারের খুব কাছাকাছি ছিলেন তারেক এম বরকতুল্লাহ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার নামে যত কেনাকাটা অ্যাপ তৈরি কিংবা তথ্যপ্রযুক্তির সব কলকাঠি নাড়তেন পেছনে থেকে জাতীয় তথ্য ভান্ডারের মিরর কপি কৌশলে নিয়ে নেন নিজের হাতে তারপর সেই মিরর কপি দিয়ে কি করেছে কম্পিউটার
কাউন্সিল জানবো তার আগে নিচ্ছি ছোট্ট একটা বিরতি আমরা বলছিলাম আলোচিত তারেক বরকতুল্লাহর কথা যিনি টেকনিক্যাল কমিটির প্রধান হয়ে নিজেই জাতীয় তথ্য ভান্ডারের মিরর কপি বেহাত করেন এরপর নাগরিক সেবা দেয়ার নামে খোলেন নতুন ওয়েবসাইট নাম দেয়া হয় পরিচয়b আমি মাননীয় প্রতিষ্ঠানকে 16ই সেপ্টেম্বর 2019 নাগরিক সেবা দেয়ার নামে নতুন ওয়েবসাইট পরিচয়bর এই উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সজীব ওয়াজের জয় সাথে ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকও অনেকদিন ধরে আমরা চেষ্টা করতে করতে এখন এটা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে আজকে আমাদের আইসিটি মিনিস্ট্রি আমরা খুবই আনন্দিত এই সার্ভিস আজকে বাংলাদেশে লঞ্চ করতে পেরে কাগজে কলমে এই ওয়েবসাইট বিসিসি বানালেও পরিচালনার
দায়িত্ব দেয়া হয় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ডিজিকন গ্লোবাল সার্ভিসেস লিমিটেড কে যার কর্ণধার ওয়াহিদুর রহমান শরীফ ডিজিকন টেকনোলজি লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকও তিনি 2010 সাল থেকে ব্যবসা শুরু করে দখলে নেন দেশের পুরো আইটি সেক্টর ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস আর্লিংটন আমেরিকার একই বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনার জয়ের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন ওয়াহিদুর রহমান শরীফ পরিচয় ডট কম নির্বাচন কমিশনের তথ্য ভান্ডার পেয়ে কি কি করেছে সেটি খুঁজতে গিয়ে বেরিয়ে আসে ভয়াবহ চিত্র পরিচয় বাংলাদেশের অফিশিয়াল এপিআই আইডেন্টিটি ভেরিফিকেশন সাইট পরিচয় 182 টি প্রতিষ্ঠানের কাছে বাংলাদেশী সব নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য বিক্রি করে দিয়েছে এর মধ্যে সরকারি বেসরকারি দেশী-বিদেশী প্রতিষ্ঠান রয়েছে পরিচয় ডট কম থেকে যারা তথ্য
কেনেন তার একটি বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল বা বিএমডিসি রাজধানীর বিজয়নগরের বিএমডিসি কার্যালয় ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার ডাক্তার লিয়াকত হোসেনের কাছে আমরা জানতে চাই সরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও সরাসরি ইসি থেকে না নিয়ে কেন পরিচয় ডট কম থেকে তথ্য কিনছে বিএমডিসি প্রশ্ন শুনেই বেশ অবাক হলে তিনি বললেন কিছুই নাকি জানেন না তিনি এনআইডি ভেরিফিকেশন যে এটা আপনার কাছে প্রথমে আমি নাম শুনলাম জানি বিএমডিসির রেজিস্টার লিয়াকত হোসাইন এ বিষয়ে কিছুই জানেন না এটি কিভাবে সম্ভব তাহলে সরকারি এই প্রতিষ্ঠানের নামে কারা কিভাবে পরিচয়ের কাছ থেকে তথ্য কিনে নিচ্ছে সেটি খুঁজে বের করতে চাই আমরা আমরা জানতে পারি একটি আইটি প্রতিষ্ঠানকে আউটসোর্সিং
এর মাধ্যমে বিএমডিসির আইটির কাজ দেয়া হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন সেকশনে অনেক খোঁজাখুঁজির পর জানা গেল সেই আইটি প্রতিষ্ঠানের নাম প্রমিতি কম্পিউটার এন্ড নেটওয়ার্ক প্রাইভেট লিমিটেড রাজধানীর আদাবরের রিং রোড এলাকা প্রমিতি কম্পিউটারস এন্ড নেটওয়ার্ক লিমিটেড এর কার্যালয়ে টিম 360 ডিগ্রি প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার রুহুল আমিন এ বিষয়ে ক্যামেরার সামনে কোন বক্তব্য দিতে রাজি হলেন না দিতে চাইলেন না কোন কোন তথ্য আমরা যারা ধরেন বিভিন্ন ক্লায়েন্ট নিয়ে বিজনেস করি হ্যাঁ ক্লায়েন্টের ব্যাপারের কোন কথা তার এবসেন্সে বলা কন্টাক্টে আমরা না কিন্তু আমাদের এ বিষয়ে জানতেই হবে ফিরলাম আবারো বিএমডিসি কার্যালয়ে এরই মধ্যে আমাদের ফোন করে বসেন প্রমিতি কম্পিউটারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুহুল
আমিন এবার মোবাইল ফোনে ফাঁস করে দিলেন ভয়ঙ্কর সব তথ্য যেটা যেটা বলছিলেন যে parichaycom থেকে আপনারা কেনেন মানে ডাটা হ্যাঁ ওই অনলাইন থেকে কিনে এটা সবার জন্য ওপেন কিভাবে কেনেন এটা ওই অনলাইনে অনলাইনে পেমেন্ট করে যে 500 1000 1000 5000 এরকম স্লট থাকে তো আমরা 5000 কিনলে 5000 এর জন্য ৳5 প্লাস ভেট ট্যাক্স নিয়ে যেই টাকা হয় সেই টাকা আমরা পেমেন্ট করলে 5000 এর স্লট চলে আসে তখন 5000 ভেরিফিকেশন হয় আচ্ছা আচ্ছা আচ্ছা ওই ঐ ওই ভাবে হচ্ছে যে আপনারা কেনেন পরিচয়ের সাথে আপনাদের কোন চুক্তি নাই না এটা চুক্তি থাকতে হবে না তো চুক্তি থাকতে
হবে না শুধু যখন দরকার হয় তখনই কিনতে পারে হ্যাঁ যখন দরকার হবে তখনই তার মানে নির্বাচন কমিশন ইসির সাথে চুক্তি করে তথ্য ভান্ডারে এক্সেস নেয় বিসিসি এরপর পরিচয়ের মাধ্যমে তথ্য চলে যাচ্ছে 182 টি সরকারি বেসরকারি দেশী-বিদেশী প্রতিষ্ঠানে আর এই এই 182 প্রতিষ্ঠান থেকে আপনার আমার তথ্য চলে যাচ্ছে মানুষের হাতে হাতে তবে শুধু বিসিসির সাথে নয় সীমিত পরিসরে 170 টি সংস্থার সাথে সরাসরি চুক্তি করে নির্বাচন কমিশন অর্থাৎ এই 170 টি সংস্থা তথ্য ভান্ডারের সার্ভারে গিয়ে তথ্য যাচাই বাছাই করতে পারে নির্বাচন কমিশনের সাথে সরাসরি চুক্তি করে তথ্য সেবা নিচ্ছে ঢাকা মহানগর ডিএমপি পুলিশের বিশেষ শাখায় এসপি অপরাধ
তদন্ত বিভাগ সিআইডি সহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট অথচ খোদ পুলিশ সদর দপ্তর তথ্য কিনছে পরিচয় থেকে পুলিশ সদর দপ্তর কেন তৃতীয় পক্ষ পরিচয় থেকে তথ্য কিনছে জানতে আমরা যোগাযোগ করি পুলিশ সদর দপ্তরের মিডিয়া শাখায় তাদের কথা অনুযায়ী লিখিত প্রশ্ন পাঠালেও পুলিশ সদর দপ্তর আমাদের কোন কোন বক্তব্য দেয়নি বেসরকারি এই প্রতিষ্ঠানের নাম সেবা এক্স ওয়াই জেড সেলুন বিউটি ক্লিনিং সহ বিভিন্ন হোম সার্ভিস এবং ই- ওয়ালেট সেবা দিয়ে থাকে প্রতিষ্ঠানটি রাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএস এলাকার সেবা এক্স ওয়াই জেড এর প্রধান কার্যালয়ে টিম 360 ডিগ্রি আমরা জানতে চাই নির্বাচন কমিশনের সাথে সরাসরি চুক্তি থাকার পরেও পরিচয় ডট কম থেকে তথ্য
কেনার কারণ কি ইলেকশন কমিশনের ধরেন ওই এপিআই সার্ভিসটা এত বেশি তখন স্মুথ ছিল না আমরা আমাদের থেকে আমরা নিজেরা টেকনিক্যাল টিম আমাদের কিন্তু কোন বাইরের টেকনিক্যাল টিম নাই আমরা নিজেরা নিজেদের টেকনিক্যাল টিম দিয়ে আমরা এগুলো আমাদের যত টেকনিক্যাল ইস্যু আছে এগুলো সলভ করি সার্ভিস যেহেতু আমাদের লাইভ আছে সো একটাকে অফ করে আরেকটা তো ঠাস করে অন করা যায় না যদি সার্ভিস ওটা ড্রাম না হয় যার কারণে দুইটা প্যারাড হিসেবে ছিল পরিচয় থেকে তথ্য কিনে নিয়েছে সালমান এফ রহমানের মালিকানা প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো কমিউনিকেশন লিমিটেডও তারা কেন এই তথ্য কিনেছে এবং এই তথ্য দিয়ে তারা কি করে তা
জানতে আমরা হাজির হই তাদের কার্যালয়ে কিন্তু এখানেও মুখ খোলেননি বেক্সিমকোর কর্মকর্তারা পরিচয় ডট কম থেকে তথ্য কেনা আরেকটি প্রতিষ্ঠানের নাম বেক্সিমকো কমিউনিকেশনস লিমিটেড আমরা তাদের গুলশান অফিসে এসেছিলাম বক্তব্য জানার জন্য কিন্তু এখানে এসে আমরা দেখতে পাচ্ছি নেম প্লেটি পাল্টে গেছে এবং এখানকার যারা নিরাপত্তার দায়িত্বে আছেন তারা আমাদেরকে জানিয়েছেন পাঁচ তারিখের পর থেকে এখানে আর কেউ অফিস করছেন না ভ্যাকসিন পর এবার আমরা নিজেরাই ক্রেতা সেজে পরিচয় ডট কম থেকে তথ্য কিনতে চাই এনআইডি নম্বর দিতেই বেরিয়ে আসে সেই ব্যক্তির ছবি নাম ঠিকানা পরিচয় এখন চাইলেই এই ব্যক্তির পরিচয় ব্যবহার করে যেকোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করা সম্ভব কিন্তু আমরা
এটি করেছি শুধু পরিচয় এর এর তথ্য বেচা কেনার বিষয়টি যাচাই বাছাই করার জন্যই এই তথ্য কিনতে আমাদের লেগেছে 20 টাকা এর দুই টাকা নেবে বিসিসি সেখান থেকে এক টাকা চলে যাবে নির্বাচন কমিশনে আর 18 টাকায় থেকে যাবে ডিজিকন গ্লোবাল সার্ভিসেস লিমিটেড এর কর্ণধার জয়ের বন্ধু শরীফের পকেটে এই শরীফের পকেট ভারী করতে এত আয়োজন করা হয় বিশেষজ্ঞদের মত ক্ষমতার অপব্যবহার করে সজীবদের জয় এসব গর্হিত অপরাধ করেছেন সজীববাদের জয় এবং এই পরিচয় ডট কম এর যারা সত্তাধিকারী বা তার সাথে যারা জড়িত এবং এই মিরর কপি যে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হলো সেই মিরর কপির তুলে দেওয়া যেমন
অপরাধ পরবর্তীতে যদি এটা অন্য কোথাও শেয়ার হয় সেটাও তো অপরাধ সো আমাদের পুরো ন্যাশনাল ডাটাবেস যেটা রয়েছে আমাদের জনগোষ্ঠীর 12 কোটি হোক 13 কোটি যাই হবে এই প্রত্যেক প্রত্যেকের কিন্তু এখন আমরা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছি রাষ্ট্রদ্রোহীটা হয়তো সজীব বাজারের জয় যিনি প্রথমে বিক্রি করেছেন তার নামে আসতে পারে ডিজি কনের যে নাম বলছেন তার নামে আসতে পারে বাট যারা কিনেছে তাদের তো তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদূরটা হবে না কারণ তাদের কাছে অফার করেছে তারা তাদের কাজের জন্য কিনে নিয়েছে শুধু ব্যক্তি পর্যায়ে না রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার জন্য এটা একটা বড় ধরনের হুমকি এবং এটা যারা করেছে সেটা সম্পূর্ণ বেয়ানী ভাবে করা
হয়েছে এটা কোনভাবে রাষ্ট্র এটা করতে পারে না আমি যখন কোন জায়গাতে আমার ব্যক্তিগত তথ্যটা দিচ্ছি আমার ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়া অর্থ হচ্ছে যে আমার তথ্যটা সংগ্রহ করছে তার দায়িত্ব এটাকে সম্পূর্ণভাবে সুরক্ষা করা জাতীয় তথ্য ভান্ডারের মিরর কপি বাইরে চলে আসার কারণে এখন আমি আপনি কেউ আর নিরাপদ নই দায়ী ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান সবার মুখোমুখি হতে চাই টিম 360 ডিগ্রি তবে তার আগে নিচ্ছি ছোট্ট আরো একটা বিরতি অনুসন্ধানের এই পর্যায়ে এসে আমাদের তিন ব্যক্তির কথা শোনা জরুরি জানতে হবে কি কারণে মিরর কপি বাইরে এনে জাতিকে বিপদের মুখে ঠেলে দেয়া হলো টাকার বিনিময়ে কেন ব্রিটেন বা ভারতসহ বিদেশী সংস্থার
হাতে আমার আপনার ব্যক্তিগত তথ্য তুলে দেয়া হলো প্রথমেই যোগাযোগের চেষ্টা সেই তারেক এম বরকতুল্লাহর সাথে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল বিসিসির কার্যালয় আলোচিত তারেক এম বরকতুল্লাহ এখন বিসিসিতে নেই নতুন দায়িত্বে এসেছেন অতিরিক্ত সচিব মাহবুবুর রহমান আমরা হাতে এটার ব্যবহারের নিয়ন্ত্রণ যেহেতু তাকে এপিআই দিয়ে দিয়েছি আপনাকে আমার ঘরের চাবি দিয়ে দিলে আপনি চাবি দিয়ে তো যেকোনো সময় আমার ঘরে ঢুকতে পারবেন তো সেই অর্থের নিয়ন্ত্রণ ওই প্রতি তার কাছে দিয়ে দেওয়া হয়েছে তখন সে এই চাবি দিয়ে কয়বার ঘরে ঢুকে কি কি ব্যবহার করেছে সেটা তো তদন্ত করে দেখতে হবে এটা আমার কাছে যখন আসছে তখন আমরা ওই যে আপনার
ডিজিকন গ্লোবাল সার্ভিসেস লিমিটেড যেটা ডিজিসিএল বলি তাদেরকে আমরা অলরেডি গতকালকে একটা চিঠি দিয়েছি তাদেরকে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য যে চুক্তির কিছু ধারা বা চুক্তির কিছু বিধান তারা অলরেডি ভঙ্গ করেছে এনআইডি ইনফরমেশন লিক হওয়া আইলিভ তারেক বরকতুল্লাহর ব্যক্তিগত মোবাইলে বার্তা পাঠানো হলে তিনি লিখিত প্রশ্ন চান লিখিত প্রশ্ন পাঠানো হলেও সাড়া দেননি তারেক বরকতুল্লাহ এবার যেতে হবে ডিজি কর্নের কর্ণধার ওয়াহিদুর রহমান শরীফের কাছে জাতীয় তথ্য ভান্ডারকে কেন অরক্ষিত করে ফেললেন শুনতে চাই তার এর মুখ থেকেই রাজধানীর নিকেতন এলাকা ডিজিনের মালিক ওহিদুর রহমান শরীফের খোঁজে আমরা এসেছি তার নিকেতনের এই অফিসে দেখা যাক এখানে তাকে পাওয়া যায় কিনা আপনাদের
বস কোথায় আমাদের বস হচ্ছে বাইরে দেশের বাইরে ওহিদুর রহমান শরীফ ভাই কোন দেশে এটা কবে গেছে উনি বলতে পারবো না পাঁচ তারিখের আগে না পরে ওটা আমি আসলে না তবে ডিজি কনের এই কর্মকর্তা দিলেন ভিন্ন তথ্য বেশ কতগুলো দিন ধরে অসুস্থ অফিস করেন না বেশ অসুস্থ আর কি কথাবার্তা খুব বেশি পরিমাণ হলো বলেন দেশে আছেন কোথায় আছেন এটা আমি বলতে পারি না স্যার অসুস্থ এটা জানি আচ্ছা আচ্ছা কতদিন এই অফিসে আসেন না 17 18 দিন আপনার কার্ড দিয়ে গেলে আমি ডিটেইলস আলোচনা করে আপনার সাথে কথা বলে আমাদের ভিজিট কার্ড রাখা হলেও কেউ আর আমাদের সাথে
যোগাযোগ করেননি কিন্তু ওয়াহিদুর রহমান শরীফের বক্তব্য জানতে হবে একদিন পর রাজধানীর মিরপুর এলাকায় ডিজিকনের আরেকটি অফিস এটি আমরা এবার এসেছি ডিজিনের মিরপুর অফিসে আমাদেরকে অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে আমরা দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করছি দেখা যাক এরপরেও ওয়াহিদুর রহমান দেখা মিলে কিনা কিন্তু শরীফের দেখা না মিললেও ডিজিনের বিজনেস হেড পরিচয়ে অভিজিত নন্দী নামের এই কর্মকর্তা আমাদের সামনে এলেন এটা কত সালে এটা 2019 আপনারা তো সার্ভিস দিছেন 19 সাল থেকে 19 সাল থেকে তার মানে 2022 সালে নির্বাচন কমিশনের সাথে আনুষ্ঠানিক সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে তথ্য ভান্ডারের মিরর কপি দেয়া হলেও তারা 2019 সাল থেকেই এই সুবিধা নিয়ে নিয়েছে অবশেষে
ডিজিকনের কর্ণধার ওয়াহিদুর রহমান শরীফ মোবাইল ফোনে সব দায় চাপালেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এবং নির্বাচন কমিশনের উপর আপনার কি মনে হয় না যে আপনাকে ফেভার করার জন্যই সজীবের জয় এই প্রথমে 2019 এ আসলে উনাদের সাইডে কি হয়েছে না হয়েছে এটা আসলে আমাদের নলেজে নাই এটা তো আমরা জানিনা কোথায় কি মিটিং হয়েছে না হয়েছে আমরা ওই ব্যাংকে সার্ভিস দিতাম আমরা তো টেকনোলজি কোম্পানি আমরা টেকনোলজি বিভিন্ন ধরনের টেকনোলজি প্রোভাইড করে থাকি বিসি আপনাদের এই পরিচয়ের যে পুরো প্রক্রিয়াটাকেই ইল্লিগেল বলছে হ্যাঁ না এখন এটা ইসি যদি এটা বলে থাকে বিসিসি কে এবং বিসিসি যদি তার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদেরকে বলে যে
না ঠিক আছে এটা এখন এই প্রসেস ইসি এরকম এত এত বছরের এতদিনে কিন্তু আমাদেরকে বিসিসি বা ইসি কিন্তু কোন রকমের কোন রকমের কোন কনসার্নও দেয়নি কোন রকমের কোন কিছুই দেয়নি এতদিন দেয়নি কারণ হচ্ছে যে এখানে সজীবের জয়ের ছিল এই কারণে তারিখের পরেই কিন্তু চিঠিগুলো দেয়া হয়েছে এটা আমার জানামতে তো এরকম কোন রকমের আমি এটলিস্ট আমার নলেজে নাই অনুসন্ধানে নামার পর আমরা আরো একটা ভয়ঙ্কর তথ্য খুঁজে পাই আর সেটি হলো ইসির সার্ভারের এক্সেস পেয়ে যায় ভারতীয় একটি প্রতিষ্ঠান প্রথমত ইসির সাথে চুক্তি করে জাতীয় তথ্য ভান্ডার সার্ভার এক্সেস নেয় সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ তবে
বিআরটিএর লাইসেন্স প্রিন্ট করার কাজ পায় ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাস সিকিউরিটি প্রিন্টিং লিমিটেড আর এজন্য এ প্রতিষ্ঠানেও ইসির সার্ভারের প্রবেশের এক্সেস দিয়ে রাখে বিআরটিএ এতে বাংলাদেশের 11 কোটি মানুষের সব তথ্য চলে যায় ভারতীয় ওই প্রতিষ্ঠানের কাছে আর এই কাজটি পেতে সহায়তা করেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের প্রতিষ্ঠান সিএনএস পিআরটিএ কার্যালয়ে টিম 360 ডিগ্রি মাদ্রাস কিন্তু কোন এন্টিটি না বিআরটিএর সফটওয়্যারটা মেইনটেইন করতেছে মাদ্রাস দেখতে হবে যে কত ব্যাপক ভাবে এটাকে মিস ইউজ করা হয়েছিল সেটাকে নিরূপণ করে দেখতে হবে যে কেন করা হয়েছিল এবং কোন ব্যক্তি বা কোন সংস্থা এই কাজটা বেয়ানী ভাবে করেছিল তাদেরকে প্রথমে জবাবদিহিতার আনতে হবে দ্বিতীয়টা
হচ্ছে যে এই যে কন্ট্রাক্ট গুলো করা হয়েছে বিভিন্ন সংস্থা এবং ব্যক্তিকে এই ডাটাবেজে এক্সেস দেওয়ার জন্য সেটাকে সম্পূর্ণভাবে রিভিউ করে এটা পথ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিতে হবে আমাদের ডেটা প্রোটেকশন অ্যাক্ট যে উপাত্য সুরক্ষা যে অ্যাক্ট সেটি কিন্তু এখনো ড্রাফট হয়েছে কথাবার্তা হয়েছে সেটি কিন্তু এখনো কার্যকর হচ্ছে না সেটি যদি হয়ে যায় তাহলে যে নাগরিকদের ডেটা সুরক্ষার উপাত্ত সুরক্ষার যে সমস্ত সেখানে মেকানিজম আছে সেটি দিয়ে আপনি কিন্তু কাউকে জবাবদিহির আওতায় আনতে পারবেন একাউন্টেবিলিটি তাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন এটা কেন হলো তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন সেই জিনিসটা আমাদের এখানে কিন্তু এখনো হয় নাই সাধারণ নাগরিকের গোপন তথ্য
চুক্তির মাধ্যমে বিক্রি করে দেয়া কতটা আইনসম্মত এসব অভিযোগের বিষয়ে ইলেকশন কমিশন সচিব শফিউল আজিমের বক্তব্য জানতে চাই আমরা শফিউল আজিম আমাদের কাছ থেকে লিখিত প্রশ্ন নিলেও কোন বক্তব্য না দিয়ে জনসংযোগ শাখার পরিচালক শরিফুল আলমের কাছে কে পাঠিয়ে দিলেন এরা এই সংশ্লিষ্ট কিছু হ্যাঁ ইসি যুক্তি করেছে ইসির সাথেই তো হবে ইসি তো মাদার প্রতিষ্ঠান কিন্তু এখন ধরেন আপনি যাই জানতে চাবেন সেটা উনিই বলতে পারেন আচ্ছা চলেন সচিব স্যারের কাছে যাই শরিফুল আলম আমাদের আবারো নিয়ে এলেন সচিবের কার্যালয়ে আসলে এনআইডি উইং এর যে ডিজি উনি কথা উনার কাছে আপনারা উনি সত্যি কথা বললেন আর যদি না বলে
এবার আমাদের দেখিয়ে দেওয়া হলো এনআইডি অনু বিভাগের মহাপরিচালকের কার্যালয় তিনিও আমাদের কাছ থেকে লিখিত প্রশ্ন নিলেন কিন্তু দিলেন না কোন বক্তব্য আমরা আবারো নির্বাচন কমিশন সচিব শফিউল আজিমের কার্যালয়ে আমাদেরকে ঠিক এভাবেই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করানো হলো নিয়ে যাওয়া হলো এক কর্মকর্তার রুম থেকে আরেক কর্মকর্তার রুমে কিন্তু তারপরও শেষ পর্যন্ত ক্যামেরার সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলতে রাজি হলেন না কেউ সজীব ওয়াজের জয় কেন গণভবনে সভা ডেকে জাতীয় তথ্য ভান্ডারের মিরর কপি চেয়েছিলেন কেন সেই মিরর কপির সুবাদে তথ্য এখন মানুষের হাতে হাতে জানতে হবে তিনি বর্তমানে দেশের বাইরে অবস্থান করায় তার সাথে সরাসরি সাক্ষাৎ করতে পারেনি টিম 360
ডিগ্রি তবে সব যোগাযোগ মাধ্যমে কথা বলার চেষ্টা করে টিম 360 ডিগ্রি সবশেষে ইমেইলে বার্তা পাঠানো হলেও কোন জবাব মেলেনি আইসিটি ও টেলিযোগাযোগ খাতের মূল নিয়ন্ত্রক ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব অজ্জয় তার ক্ষমতার অপব্যবহার আধিপত্য আর দাম্ভিকতায় জাতীয় নিরাপত্তা এখন হুমকির মুখে ফাঁস হয়ে যাওয়া কিংবা বিক্রি হয়ে যাওয়া এসব তথ্য কিভাবে সুরক্ষায় আনা যায় সেটাই এখন সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ দর্শক আপনাদের কাছে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য থাকলে আমাদের জানাতে পারেন পর্দায় দেখানো মাধ্যমগুলোতে তবে কথা কিন্তু একটাই ভালো থাকবেন ভালো রাখবেন