আপনি ঘুম থেকে উঠে দেখবেন যে আপনার গলা শুকিয়ে গেছে খুব পিপাসা লাগছে এজন্য সেহরিতে যেটা করা যাবে না সেটা হচ্ছে ওজন বাড়ানো আর কমানোর খাবার সেম অনেকে বলে যে এটা খেলে ওজন কমে যায় ওটা খেলে বেড়ে যায় এটা কখনোই সম্ভব না যদি ডায়েট ঠিক না থাকে তাহলে আপনি স্টেরয়েড হরমোন পুশ করেও ভালো বডি বানাতে পারবেন 2000 ক্যালোরি আমরা রোজা থাকা অবস্থায় খাচ্ছি না কিন্তু ইফতারে অবশ্যই 2000 2500 ক্যালোরি খাবার খাই জাস্ট অনলি পুশআপ দিয়ে আপনি এমন একটা চেস্ট বিল্ড করতে পারবেন যেটা হচ্ছে আপনি হয়তোবা ডাম্বেল দিতেও পারবেন না যারা প্রচুর খায় তাদের খাবার খাওয়ার ধারণ
ক্ষমতা আরো বেড়ে যায় যারা কম খায় তারা আর বেশি খেতে পারে না চাইলে সয়াবিন ওয়েস্ট একদম ওয়েস্ট যত ভালোই ব্র্যান্ড হোক প্রিফারেবল মোটা মানুষের তুলনায় দেখবেন পাতলা মানুষের হার্টের রোগ বেশি হয়ে গেছে রিজনটা কি ওই যে তারা মনে করে যে আমি তো ফিট আছি আমি সবই খাবো জিমে ভর্তি হয়েছে হওয়ার পর টানা এক মাস প্রত্যেকদিন জিমে গেছে ওটাকে রেগুলার বলে না এই ভাই আসসালামু আলাইকুম এভরিওয়ান ওয়েলকাম টু টু সেন্স পডকাস্ট আজকে আমাদের এই ওয়েট এই সিনটা চেনা চিনা লাগতেছে কেন কারণ সাজ্জাদ কারণ ঠিক এক বছর আগেই টু সেন্সের যখন এই ফিজিক্যাল সেটে নতুন আবির্ভাব ঘটে
এই মানুষটাই ছিল আমাদের সাথে সো আমাদের সাথে আছে তাজ ভাই এক বছর আগে এখানে আমরা তাজ ভাইয়ের সাথে আমরা যখন সেটআপটা করি স্টুডিওতে তখন তাজ ভাইয়ের সাথে আমরা এপিসোডটা করি আবার এক বছর পরে এই রোজার মাসে আমরা আবার শুট করতেছি তাজ ভাইয়ের সাথে সো তাজ ভাই কি অবস্থা কেমন লাগতেছে এক বছর পরে এসে এবং এই যে পডকাস্টের পরে হাউ ইজ দা ফিলিং হোয়াটস গোইং অন কি অবস্থা যদি জাস্ট সিম্পল ডাটা যদি দিই তাহলে মানুষ মানে রিলেট করতে পারবে যে কি পরিবর্তন হয়েছে আমার সাথে যে এক বছর আগে আমি ভিডিও বানাতাম না বানানো শুরু করেছিলাম যখন
আপনাদের সাথে মনে হয় প্রথম পরকাস্টটা ছিল তখন জিরো ফ্যান মানে ফলোয়ার ছিল মানে একদম মানে অল সোশ্যাল মিডিয়া হয়তোবা হ্যাঁ facebook এ থাকে না যে ফ্রেমস থাকে বাট তারাই ফলোয়ার ছিল এখন টোটাল যতগুলো প্লাটফর্ম আছে সোশ্যাল মিডিয়া সবগুলো মিলে 4 লাখ ফলোয়ার হয়ে গেছে জাস্ট এক বছর 4 লাখ ফলোয়ার্স মাশাল্লাহ ঠিক এক বছর আগেই শুরু করেছিলাম হ্যাঁ আপনাদেরটা দিয়েই শুরু হয়েছিল আমার তো আবার আসছি মাঝামাঝিতে ওয়াও নেক্সট টাইম যখন দেখা হবে তখন হয়তোবা ওয়ান মিলিয়ন ক্রস করে আসবে আবার হয়তোবা এক বছর পরে বা হয়তোবা আরো সুনারও হইতে পারে বাট আপনি আপনি অনেক ভালো করতেছেন এবং
আপনার যে জিনিসটা আমি খুবই এপ্রিশিয়েট করি আমি আপনাকেও বলছিলাম যে আপনি মানে খুব রেগুলার বেসিসে কন্টেন্ট দিতেছেন খুব মানে ভালো কন্টেন্ট দিতেছেন হ্যাঁ এবং কন্টিনিউয়াসলি যেহেতু দিতেছেন এইজন্য আপনার মনে হয় যে কি এমন না যে কি আমাদের টু সেন্স থেকেই একদম ইয়া হইছে বাট আপনি নিজেও প্রচুর পরিশ্রম করছেন প্রতিদিন একটা করে কন্টেন্ট দিতেছেন সো এনিওয়েজ আমরা একদম শুরু করে দেই আমাদের এপিসোডটা আজকে আজকে যে জিনিসটা আমরা জানতে চাই আপনার কাছ থেকে ভাই সবচেয়ে মোস্ট ইফেক্টিভ ওয়েটা কি ওয়েট লুজ করার এখন এই মুহূর্তে আচ্ছা এখন তো রমজান চলছে রমজান মাস চলছে তো রোজা থেকেও অনেকে রোজা
রেখেও ওজন কমানোর চেষ্টা করেন যেটা একদিক দিয়ে ঠিকও আছে ইন্টারমিডিটেন্ট ফাস্টিং বলে যেটাকে সেটা রমজান মাসেও পসিবল আবার থ্রু আউট দা ইয়ার উইকে দুইদিন করেও ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং করা যায় কিন্তু এখন প্রবলেম হচ্ছে যে মানুষ ভুল করে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং এ তো কিছু রুলস আছে বা কিভাবে করলে বেস্ট রেজাল্ট আসবে আবার কিছু কিছু মানে ধরণ আছে যেগুলো করলে আপনার শরীরের ক্ষতি হতে পারে যদি একদম শুরু থেকে বলি যে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং আগে বুঝিয়ে দিই মানুষকে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং হচ্ছে আপনার মিনি মিনিমাম 10 ঘন্টা থেকে 16 ঘন্টা না খেয়ে থাকা ঠিক আছে আমি কিন্তু রমজানের রোজার কথা বলছি না আমি
ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং ডায়েট যেটা সেটার কথা বলছি আপনাকে মিনিমাম 10 ঘন্টা না খেয়ে থাকতে হবে এবং ম্যাক্সিমাম 16 ঘন্টা 10 ঘন্টার নিচে যদি আপনি না খেয়ে থাকেন তাহলে রেজাল্ট পাবেন না আবার 16 ঘন্টার উপরে যদি করেন মানে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং করেন ধরেন অনেক 18 ঘন্টা 20 ঘন্টা করতে পারে সেক্ষেত্রে আপনার শরীরের ক্ষতি হবে বোন ডেন্সিটি ক্ষয় হওয়া থেকে শুরু করে মাসেল লস হওয়া মানে অনেক কিছু অনেক মানে সাইড ইফেক্ট হতে পারে তো যেটা করতে হবে যে 10 ঘন্টা এবং 16 ঘন্টার মাঝামাঝি রাখতে হবে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং আর রমজান মাসে যেটা করি সেটা তো আমরা জানি যে সূর্যাস্ত সূর্য
উদয়ের পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ওটা ঠিকই আছে ওটা 10 থেকে 12 ঘন্টার মধ্যেই থাকে তো ওটা হেলদি ঠিক আছে ওটা নিয়ে প্রবলেম নাই কিন্তু কেউ যদি রমজানের বাইরে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং করতে চান সেক্ষেত্রে মিনিমাম 10 ঘন্টা ম্যাক্সিমাম 16 ঘন্টা এখন এখানে প্রবলেমটা হচ্ছে আরো কিছু সমস্যা আছে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং করার সময় আমরা হচ্ছে মনে করি যে আমাদের অনেক তাড়াতাড়ি ওয়েট লুজ হয়ে যাবে বা হচ্ছে যারা ওয়েট গেইন করতে চায় তারা আবার রোজা রাখতে চায় না তারা মনে করে রোজা রাখলে হয়তোবা ওয়েট গেইন হবে না এটা দুইটাই কিন্তু ভুল ধারণা মানে অনেক আছে না আন্ডারওয়েট তারা ভয় পায়
রাখতে ভয় পায় যে আমি এমনি শুকনা পাতলা তারপরে যদি আবার রোজা থাকি তাহলে তো আরো পাতলা হয়ে যাবে কিন্তু ব্যাপারটা এরকম না ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং হচ্ছে একটা জাস্ট মাধ্যম যে আপনি টানা কিছুক্ষণ না খেয়ে থাকলেন তার কারণে কিন্তু আপনার ওভারঅল হচ্ছে কি ক্যালোরি যেটা আছে শরীরে সেটা কম ঢুকছে কিন্তু আপনি যখন খাবার খাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন অর্থাৎ আপনি 16 ঘন্টা ডায়েট করলেন মানে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং এ থাকলেন তারপরে তো আরো থাকছে আট ঘন্টা ওই আট ঘন্টায় যদি আপনার যত প্রয়োজন মানে পরিমাণে ক্যালোরি প্রয়োজন ধরেন আপনার কথার কথা আপনার যে ওয়েট ধরেন আপনার ওয়েট হচ্ছে 60 কেজি 60 কেজি
ধরে রাখার জন্য আমাদের 2000 ক্যালোরি দরকার হয় তো আপনি পরবর্তী যে আট ঘন্টা মানে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং শেষ হওয়ার পর যে আট ঘন্টা ওই আট ঘন্টায় যদি 2000 ক্যালোরি খান সেক্ষেত্রে আপনার ওজন কমবে না ঠিক আছে মানে একই জায়গায় থাকবে মানে মেইনটেইন হয়ে যাবে তো পরবর্তী আট ঘন্টায় যদি আপনি একটু কম খান হয়তোবা আপনি হচ্ছে 1500 ক্যালোরি খেলেন তাহলে 500 ক্যালোরি করে আপনার ডেফিসিট হবে এইভাবে হচ্ছে আপনার ওজন কমবে আর যদি আপনি মনে করেন যে না আমি রোজা থেকেও ওজন বাড়াবো তাহলে কি করতে হবে পরবর্তী যে আট ঘন্টা যে আট ঘন্টায় আমরা হচ্ছে কোন মানে খাবার
খাওয়ার সুযোগ পাচ্ছি সেই আট ঘন্টায় আপনাকে 2500 ক্যালোরি খাবার খেতে হবে তার মানে ব্যাপারটা বুঝেন ব্যাপারটা জাস্ট ওয়েট লস জাস্ট এটার উপর রিলেটেড না যে আমি কোন একটা বেলার খাবার খেলাম না বা দুই বেলার খাবার খেলাম না আর আমার ওজন কমে যাবে বা ওজন বেড়ে যাবে ব্যাপারটা এরকম না ব্যাপারটা হচ্ছে থ্রু আউট 24 টা ঘন্টার ভিতরে আপনি কি করছেন ঠিক আছে আর যদি আরো লং টার্মে এটা চিন্তা করি তাহলে পুরা এক সপ্তাহে আপনি কি করছেন হয়তোবা এমনও দিন আসতে পারে যে আপনি আপনার প্রতিদিন 2000 ক্যালোরি খাবার দরকার হয় আপনি একদিন জিরো ক্যালোরি থাকলেন মানে আপনি
খেলেনই না অনেকে আছে না যে সন্ন্যাসী আছে বাবা আছে জিরো ক্যালোরিতে থাকলেন পরের দিন আপনি আবার 4000 ক্যালোরি খেলেন তাহলে কিন্তু আপনার ওয়েট এক জায়গায় থাকবে আপনার দরকার দুই স্যার আপনার দুই দিনে কম্বাইন হয়ে যোগ হয়ে যাচ্ছে তো এটা আমার বলার উদ্দেশ্য এটাই যে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং আমরা করবো হ্যাঁ এটা সহায়তা করে কিন্তু এটা কোন গ্যারান্টি না যে আপনি হচ্ছে ওজন কমে যাবে ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং এর মাধ্যমে বাই দা ওয়ে আপনারা যারা যারা গ্রাফিক ডিজাইনিং ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইন বিজনেস শিখতে চান তাহলে আপনাদের জন্য একটা খুব ভালো প্লেস হতে পারে এসআর ড্রিম আইটি এক্সাক্টলি এসআর ড্রিম আইটি
আমার মনে হয় অনেকেই জানে আমাদের জানে তারা চার মাসব্যাপী 100 ঘন্টার একটা বান্ডেল প্যাকেজ দিচ্ছে বাই টু গেট ফাইভ দুইটা নিলে আপনি পাঁচটা এখানে কোর্স পাচ্ছেন দারুন এটার ডিটেইল কি বল না 100 ঘন্টার এই ফ্রিল্যান্সিং বান্ডেল প্যাকেজে থাকছে 100 টারও বেশি প্রফেশনাল স্কিলস 87% ডিসকাউন্টে 30000 টাকার প্যাকেজ পাচ্ছেন মাত্র 4000 টাকায় প্যাকেজে এনরোল করলে পাবেন ডিজিটাল স্টুডেন্ট ড্যাশবোর্ড ডেডিকেটেড সাপোর্ট সিস্টেম উইকলি রিভিউ ক্লাস এবং কোর্স শেষে সার্টিফিকেট আর তার উপরে এই কোর্সের পরে এক লক্ষ টাকার স্কলারশিপ ল্যাব বা স্মার্টফোনও পেয়ে যেতে পারেন আপনি এছাড়াও আপনারা চাইলে 90% ডিসকাউন্টে তাদের ডিজিটাল মার্কেটিং বেসিক টু অ্যাডভান্স কোর্সে
মাত্র 1000 টাকায় জয়েন করতে পারেন আর টুসেন্স পডকাস্টের অডিয়েন্সদের জন্য টু সিপি এই কোডটি ব্যবহার করে আপনি পেয়ে যেতে পারেন এডিশনাল 10% ডিসকাউন্ট এডমিশন লিংক ডেসক্রিপশন ও ফার্স্ট কমেন্টে দেওয়া আছে এখন ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং এর সময় কি হয় আমাদের শরীরে সেটা যদি বলি তো ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং যখন আমরা করি আমাদের আমরা যখন কার্বোহাইড্রেট মানে খাবার খাচ্ছি কার্বোহাইড্রেট বলেন বা প্রোটিন বলেন কার্বোহাইড্রেট আমাদের শরীরের ভেতরে যেয়ে গ্লুকোজে রূপান্তর হয়ে যায় কনভার্ট হয়ে যায় গ্লুকোজ হচ্ছে চিনি মানে যত ধরনের কার্বোহাইড্রেট আছে দুনিয়ার সমস্ত ধরনের ভাত রুটি তারপর আমরা যে অনেকে বিস্কিট খাই চিপস খাই এই খাই হাবিজাবি যত কিছু
খাই সবকিছু আমাদের গ্লুকোজে রূপান্তর হয়ে যায় প্রোটিন রূপান্তর হয়ে হচ্ছে অ্যামিনো এসিডে তো এই খাবারগুলো যখন আমাদের শরীরে রূপান্তর হয়ে গেল তখন এই যে মলিকিউল গুলা যেমন গ্লুকোজ এবং অ্যামিনো এসিড আমাদের শরীরে তিন থেকে চার ঘন্টা পর্যন্ত স্টেবল থাকে মানে আমাদেরকে শক্তি ইয়ে করে মানে সরবরাহ করে যে আমরা যে কাজ করার জন্য শক্তি পাবো সেটা সরবরাহ করে থ্রু আউট দা মানে যেই মানে যতক্ষণ পর্যন্ত এটা আপনাকে হচ্ছে শক্তি সরবরাহ করছে ওই সময়টুকুতে আপনার ওয়েট লস হবে না মানে ফ্যাট লস হবে না তখন মানে তিন ঘন্টা পার হয়ে গেল তারপর আপনার শরীরে যত যাবতীয় যা গ্লুকোজ
ছিল অ্যামিনো এসিড ছিল খাবার খাওয়ার ফলে সেগুলো কিন্তু আস্তে আস্তে শেষ হতে শুরু করে তখন শরীর তো শক্তি ব্যয় করবে তখনও তো আপনি কাজ করছেন নিঃশ্বাস নিচ্ছেন শক্তি মানে কি এমন না যে আমরা জাস্ট কাজ করছি ব্যায়াম করছি হাঁটা চলাফেরা করছি এরকম না কিন্তু আমরা যখন ঘুমায় আছি তখন আমাদের তো হার্ট পাম্প করছে আমাদের হার্টও তো শক্তি খরচ করছে তো আমরা ঘুমিয়ে থাকা অবস্থাতেও 60 থেকে 65 ক্যালোরি বার্ন করি তো ওই ক্যালোরিটা শরীর কোথায় থেকে বার্ন করবে যদি ভেতরে খাবার না থাকে তখন বার্ন করবে হচ্ছে আপনার শরীরে যে অবশিষ্ট চর্বি আছে ফ্যাট আছে সেটা বার্ন
করার মাধ্যমে আপনাকে এনার্জি দিবে বুঝতে পেরেছেন তো এই কি হলো যে পাঁচ ঘন্টা ধরেন আপনি 10 ঘন্টা ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং করলেন পাঁচ ঘন্টা আপনার যে খাবারগুলো খেয়েছিলেন ওই খাবারগুলো পাঁচ ঘন্টা আপনাকে হচ্ছে ব্যাকআপ দিল পরবর্তী পাঁচ ঘন্টায় আপনার বডির চর্বিগুলো হচ্ছে বার্ন হবে বুঝতে পেরেছেন এটা হচ্ছে ব্যাপার তো এখন ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং যদি কেউ 16 ঘন্টার বেশি করে তখন কি হবে চর্বি বার্ন হতে হতে একসময় চর্বি আর বার্ন হবে না বার্ন হবে হচ্ছে আপনার বোন ডেন্সিটি আপনার মাসেল আমাদের শরীরে যে পেশি আছে আমাদের ক্যালসিয়াম আছে বোনের সেগুলো বার্ন হতে শুরু করবে আফটার 16 আওয়ারস মানে 16 ঘন্টা
পার হয়ে গেলে আর যদি কেউ 10 ঘন্টার কম ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং করে তাহলে রেজাল্ট একটু কম পাবে মানে তার সময়টা কম পেল চর্বি বার্ন হওয়ার এটা হচ্ছে ব্যাপার মানে আপনি ধরেন পাঁচ ঘন্টা সময় পেতেন চর্বিটা বার্ন হওয়ার আপনি পাচ্ছেন আরো কম ধরেন আপনি আট ঘন্টা ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং করলেন তাহলে আপনি তিন ঘন্টা সময় পেলেন মানে ফ্যাট বার্ন করার আর যদি 16 ঘন্টার উপরে করে ফেলেন তাহলে কি হবে ফ্যাট বার্ন হতে হতে এমন একটা অবস্থায় যাবে যে আপনার হচ্ছে মাসেল বার্ন হতে শুরু করবে এটা হচ্ছে ঠিক যেমনটা দেখা যায় যে অনেকে সময় আমরা দেখবেন যে রেললাইনের ধারে বিভিন্ন
শহরে রেললাইনের ধারে দেখবেন অনেকে নেশা করে ওই যে দেখবেন জুতায় লাগানোর যে আঠা আছে ওটা ওটা শুনে নেশা করে ওই আঠা যদি কেউ গ্রহণ করে তাহলে কি হয় তার খিদা কমে যায় তো কি করে টানা দুই থেকে তিন দিন ওরা তো খিদা সহ্য করতে পারে না যে আমাদের যে ক্ষুধা লাগে আর সহ্য করতে না পেরে তারা হচ্ছে ওই নেশাটা করে তো কি করে যে দুই তিন দিন তারা দেখবেন না খেয়ে থাকে যার কারণে তারা শুকিয়ে শুকিয়ে একদম মাসেল হার্ট সবই শুকিয়ে যায় আস্তে আস্তে কিন্তু তারা কিন্তু মারা যায় না রিজনটা কি ওই যে তাদের ব্রেন
স্পাইক করছে বারবার তারা যতবার নেশা করছে তাদের ব্রেন একটা স্যাটিসফ্যাকশন পাচ্ছে যে হ্যাঁ আমাকে ভেতর থেকে মানে ভরপেট মনে হচ্ছে যার কারণে তাদের খিদা লাগছে নাই কিন্তু তাদের মাসেলগুলো বার্ন হচ্ছে শুরুতে আর এটা দীর্ঘদিন কন্টিনিউ করার ফলে তখন তারা কি হয় একসময় মারা যায় ম্যাল নিউট্রিশনের কারণে বা নিউট্রিশনের অভাবে এটা হচ্ছে ব্যাপার তো এটা হচ্ছে তাদের সাথে ঘটে তাদের কিন্তু এমনটা তাদেরকে আপনি খাবারও যদি দেন দেখবেন তারা খেতে পারবে না রিজনটা কি তারা এমন ভাবে তাদের ব্রেইনটা হচ্ছে সিগন্যাল প্রদান করে তাদেরকে যে তাদের শরীরে আর খাবার দরকার হয় না তখন তারা শুকিয়ে যায় তো এজন্য
অনেকে ওজন কমানোর জন্য অনেক ক্র্যাশ ডায়েট করে সেটা করা উচিত না আবার ওজন বাড়ানোর জন্য অনেকে দেখা যায় যে হাবিজাবি তেলাক্ত খাবার চিনি কোল্ড ড্রিংকস খাচ্ছে অনেক কিছু খাচ্ছে এটা উচিত না কারণ আপনার সুগার লেভেল বেড়ে যাবে সুগার লেভেল বেড়ে গেলে তো আপনি লাইফ আর এনজয় করতে পারবেন না পরবর্তীতে ওজন কমানো বা বাড়ানো এটা কিন্তু উদ্দেশ্য না উদ্দেশ্য হচ্ছে যে আমি যেন লাইফে আমার যে কাজগুলো আছে সেগুলো ভালোমতো পারফর্ম করতে পারি এবং আমি যেন দীর্ঘদিন সুস্থ থাকি হ্যাঁ ওভারওয়েট হয়ে গেলে কি হয় আমাদের অসুস্থতা বাড়তে পারে বা আন্ডারওয়েট হয়ে গেলে আমাদের অসুস্থতা বাড়তে পারে তো
উদ্দেশ্য কিন্তু ওজন কমানো বাড়ানো না উদ্দেশ্য কি আপনার আপনার উদ্দেশ্য তো যেন আপনি অসুস্থ না হয়ে যান এখন আপনি ওজন কমাতে বাড়াতে গিয়ে যদি অসুস্থ হয়ে যান তাহলে তো ওটার কোন মানে মিনিংলেস হয়ে গেল একদম ট্রু তো এটা ম্যাক্সিমাম মানুষ ভুল করে যার কারণে অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের যারা ট্রেইনার আছে যারা নিউট্রিশন নিয়ে গাইড দেয় বাস নিয়ে গাইড দেয় তারাও অনেক সময় যেটা হয় যে একটু ভুল বলে ফেলেন হয়তোবা বা সঠিক ইনফরমেশন দেন না অথবা প্রোডাক্ট সেল করার জন্য যা পারেন তাই সেল করে দেন ক্লায়েন্টদের কাছে তো ক্লায়েন্টরাও না বুঝে অনেক কিছু কিনে
দেন নিজের শরীরের ক্ষতি হয়ে যায় তো এটা না করে বেসিক যেটা মানে ওজন কমানোর বেসিক হচ্ছে আপনি যে পরিমাণ ক্যালোরি আপনার দরকার সারাদিনে বেঁচে থাকার জন্য তার থেকে যদি কিছু ক্যালোরি কম খান তাহলে আপনার ওজন কমবে কিছু ক্যালোরি বেশি খেলে ওজন বাড়বে আর খাবার কি হেলদি খাবার মানে আপনি বাসায় রান্না করা খাবার খেতে পারেন সেখানে তেলের পরিমাণটা একটু কম দিবেন ভাজবেন কম খাবারকে তারপর আপনি হেলদি ফ্রুটস খাবেন আপনি আপনার যদি চিনি খেতে ইচ্ছে করে আপনি ফ্রুটস থেকে খাবেন আপনি হচ্ছে বাদাম খাবেন আরো যত অর্গানিক ফুড গুলো আছে সেগুলো খেয়ে আপনি ওজন কমাতে পারবেন সেগুলো খেয়ে
আবার ওজন বাড়াতে পারবেন তার মানে কি ওজন বাড়ানো আর কমানোর খাবার সেম অনেকে বলে যে এটা খেলে ওজন কমে যায় ওটা খেলে বেড়ে যায় এটা কখনোই সম্ভব না যদি না আপনি ক্যালোরি ডেফিসিট আর সারপ্লাস কিভাবে হয় আমাদের শরীর কিভাবে ফ্যাট গেইন করে কিভাবে বার্ন করে এটা আগে কনসেপ্টটা বুঝতে হবে এই কনসেপ্ট এটা খুবই সহজ আমি অনেকগুলো ভিডিও বানিয়েছি যারা গত এক বছর থেকে যারা আমাকে ফলো করেছেন তারা হয়তোবা এই বিষয়ে একদমই টোটালি ক্লিয়ার যে ক্যালোরি ডেফিসিট কি সারপ্লাস কি যারা দেখেননি ভিডিও তারা চাইলে আবার দেখতে পারেন আর আমি আবার যদি মনে হয় তাহলে এখানেও এক্সপ্লেইন
করে দিতে পারি কিন্তু ওটা আবার বোর্ড লাগে একটা কি আবার হচ্ছে একটা বোর্ডে লিখে লিখে বুঝাতে হয় তো এরকম ভিডিও অনেক আছে তো এইটা যদি বুঝে যান তাহলে দুনিয়ার কোন প্রোডাক্ট আপনার লাগবে না ওজন বাড়াতে বা কমানোর জন্য আপনি ন্যাচারাল ফুড যেগুলো আমরা অর্গানিক ফুড হয় বাসা বাড়িতে খাই সেগুলো দিয়ে আপনি ওজন কমাতেও পারবেন বাড়াতেও পারবেন এবং লাইফকে এনজয়ও করতে পারবেন একটা জিনিস সেটা আমরা দেখি যে এখন তো রোজার মাস যেহেতু রোজার মাসে আমরা কিভাবে এটাকে এডভান্টেজ নিতে পারি এই মাসটার যে এই সময় আমাদের ডায়েটিংটা কিরকম হওয়া উচিত মানে যদি আমি বলি যে আমরা সিরিয়াস
ইফতার আছে রাইট কিন্তু আমরা অনেক সময় আছে যে ইফতারে অনেক বেশি ইন্ডালস অনেক বেশি খাওয়া-দাওয়া করতেছি ভাজাপোড়া খাচ্ছি পুরি টুরি পিঁয়াজি বেগুনি এন্ড দেন আমরা ডিনারও করতেছি দেন আবার আমরা সেহরি করতেছি সো এই জায়গাতে কিভাবে করা উচিত মানে কিভাবে খাবারটা খেলে যেমন কারো কারো উদ্দেশ্য থাকে যে ওয়েট করা কারো ফ্যাট লস করা থাকে মানে রমজান মাসে কিভাবে মেইনটেইন করলে দুইটা উদ্দেশ্যই সফল হবে এটা হচ্ছে মূলত কোশ্চেন তো দেখেন যদি সেহরি থেকে শুরু করি রোজা শুরু হচ্ছে সেহরি থেকে তো সেহরিতে যেটা আমরা একটু ভুল করে বসি মানে আগে যদি ভুলের কথাটা বলি তারপরে আবার আসছি কি
খেতে হবে আমরা সেহরিতে যে ভুলটা করি আমরা হচ্ছে অতিরিক্ত আপনার হচ্ছে লবণ মেশানো বা কোন ভাজা পোড়া এই খাবারগুলো খাই অনেক সময় যেমন আমি যখন ছোট ছিলাম ছোট বলতে কি আজ থেকে 10 বছর আগের কথাই বলেন তখন আমি হয়তোবা রাত্রে বেলা আমার আবার চানাচুর খাওয়ার খুব শখ ছিল হ্যাঁ তো আমি হচ্ছে খেয়ে ফেলতাম তখন তখন তো আমি এক্সারসাইজও করতাম না ফিটনেস লাইনও ছিলাম না তো ওটা খাওয়ার পরে পরের দিন দেখছি সকালবেলা আমার প্রচুর পিপাসা লাগে মানে প্রচুর মানে থাকাই যাচ্ছে না রোজা এরকম অবস্থা হয়ে গেছে পরে আমি চিন্তা করলাম যে আসলে হয়েছেটা কি মানে ভুলটা
কিসে তখন আমি যেটা মানে যত ঘাটাঘাটি করে রিসার্চ করে এটা এখন জানতে পেরেছি তখন না মানে আজ থেকে 10 বছর আগে না এর হয়তোবা গত তিন থেকে চার বছর আগে থেকে আমি রিসার্চ করে জানতে পেরেছি যে সোডিয়াম যদি খাই আমরা তাহলে আমাদের শরীর পানির ডিমান্ড করে এক চামচ সোডিয়ামে এক চামচ হচ্ছে লবণ মানে প্রায় 2300 সামথিং মিলিগ্রাম সোডিয়াম থাকে মানে 2300 মিলিগ্রাম সোডিয়াম থাকে তো ওই 2300 মিলিগ্রাম সোডিয়াম আমাদের শরীরে 4 l পর্যন্ত পানি মানে জমিয়ে রাখে তো আপনি সেহরিতে লবণ খেলেন ধরেন এক চামচ লবণ খেলেন কিন্তু পরবর্তী দিন সকালবেলা তো আপনি আর পানি খেতে
পারবেন না তো আপনার ব্রেইন বারবার সিগন্যাল প্রদান করবে যে আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে সোডিয়াম আছে ওই সোডিয়ামটা যেন শরীরে প্রত্যেকটা অঙ্গে পৌঁছে যায় সঠিকভাবে তার কারণে আপনার পানি দরকার কিন্তু আপনি তো পানি দিচ্ছেন না তখন কি হবে আপনার সাথে সাথে গলা শুকিয়ে আসবে আপনি ঘুম থেকে উঠে দেখবেন যে আপনার গলা শুকে গেছে খুব পিপাসা লাগছে এজন্য ইফতারে যেটা সরি সেহরিতে যেটা করা যাবে না সেটা হচ্ছে লবণ যতটা পারা যায় মিনিমাম রাখতে হবে যত কম লবণাক্ত খাবার খাবেন তত দেখবেন আপনার পিপাসা কম লাগবে কারণ আপনার শরীরে সোডিয়াম যাচ্ছে না যার কারণে আপনার পানির চাহিদাও তৈরি হবে
না শরীরে তো এইটা একটা ভুল করি আমরা যার কারণে অনেক সময় দেখা যায় ছোটবেলায় যেটা আমরা করতাম যে অনেক সময় রোজা রাখতে না পেরে আমরা পানি পর্যন্ত খেয়ে নিতাম যখন ছোট ছিলাম আমরা রিজনটা কি তখন তো আমাদের কোন ডায়েট নলেজ ছিল না বা অনেক মানুষই আছে যারা হচ্ছে রোজা রাখতে পারে না রাত্রে যেয়ে পানি খেয়ে ফেলে অনেকে আছে কিন্তু এটা আমারও পরিচিত অনেকে আছে যারা রাখতে পারে না বেশিক্ষণ হয়তোবা 12:00 টা তিনটা দুইটা বাজতে বাজতেই ভেঙে ফেলে রিজনটা কি যে সে হয়তোবা সেহরিতে হচ্ছে অতিরিক্ত লবণ খেয়েছে বা লবণ খাবার খেয়েছে এটা একটা গেল আর আরেকটা
জিনিস হচ্ছে যে অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া হুম মানে ডিরেক্ট সুগার যেটা মানে হয়তোবা জিলাপি মিষ্টি অথবা অনেকে দইও খায় মিষ্টি দই তো মিষ্টি খেলে যেটা হয় যে মিষ্টি হচ্ছে আমাদের ব্রেনের সেই সমস্ত পার্টগুলোকে অ্যাক্টিভ করে যেটা আমাদের ক্ষুধার অনুভূতিটা আরো বাড়ায় দেয় মানে মানে ক্ষুধার অনুভূতি আরো জাগ্রত করে আপনি যদি রাত্রে মিষ্টি খান আপনি হ্যাঁ ফলমূল খেতে পারেন আপনি ফ্রুটস খেতে পারেন খেজুর খেতে পারেন যদি পারেন এভয়েড করতে পারেন খেজুর তাহলে আরো ভালো রিজনটা কি যে আপনি যখন সকালবেলা যখন ঘুম থেকে উঠবেন তখন আপনার খিদা লাগবে কারণ আপনার ব্রেন আবার সুগার চাইবে তো সুগার
কি সুগার হচ্ছে কার্বোহাইড্রেট তো আপনি আপনার তখন কার্বোহাইড্রেট খেতে ইচ্ছা করবে আপনার ভাত খেতে ইচ্ছা করবে রুটি খেতে ইচ্ছা করবে মানে আপনার মূলত আপনার খিদা বেড়ে যাবে যদি আপনি রাতে মিষ্টি জাতীয় কোন খাবার খান মানে সেহরিতে তো এই দুইটাকে এভয়েড করে আমরা সেহরিতে কি খাবো কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট এখন google এ যদি সার্চ দেন দেখবেন অনেক অপশন আসে আমি যেটা করি আমি যদি বলি যে আমি হচ্ছে খিচুড়ি তৈরি করি ডালের পরিমাণ বেশি থাকে তার সাথে আমি হচ্ছে মাছ অথবা মুরগি নিই আমি আমরা তো যেহেতু এক্সারসাইজ করি আমরা প্রচুর মাছ মুরগি খাই নরমাল মানুষের অতটা দরকার
নাই তো নরমাল মানুষ হয়তোবা দুই পিস তিন পিস খেলে হয়ে যাবে কিন্তু আমরা বেশি খাই এটা আলাদা বিষয় তো মাছ এই মুরগি মাছ এগুলোর সাথে যদি আপনি হচ্ছে খিচুড়ি ডালের পরিমাণ বেশি থাকে তাহলে আপনার শরীরে অনেকক্ষণ পর্যন্ত এনার্জি থাকবে অর্থাৎ আপনার বিকেল পর্যন্ত আপনার খিদে লাগবে না নরমালি আমি আপনাকে একবার ডায়েট দিয়েছিলাম আপনি যখন এক্সারসাইজ করতে আসছিলেন আমার কাছে তখন আপনাকে আমি কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট দিয়েছিলাম আপনি বললেন যে আপনার ক্ষুধাটা কমে গেছে মানে খিদা অনুভূতিটা কমে গেছে রিজনটা কি কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট অনেক স্লোলি আমাদের বডিতে সুগার সাপ্লাই করে মানে যত আপনি মানে আমরা নরমালি সাদা চালের ভাত
যখন খাই আমি বললাম সিম্পল কার্বোহাইড্রেট সাদা চালের ভাত ওটা খেলে দেখবেন দুপুর বেলা যদি আমরা খাই আমরা বিকাল হতে হতে আবার আমাদের খিদা লাগে ঠিক আছে আর ঘুম আসে মানে আমার রিজনটা কি যে অনেক দ্রুত আমাদের বডির সুগার পেয়ে যায় তো আমাদের ব্রেইন অনেক দ্রুত রিলাক্স হয়ে যায় তো যে এই কারণে আমার আপনার আবার টায়ার্ড ফিল হবে আপনার মনে হবে যে আরেকটু খায় আবার কিন্তু যদি আপনি কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট খান তাহলে আপনি একবার কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট খাওয়ার পর এটলিস্ট ছয় থেকে সাত ঘন্টা আপনি ব্যাকআপ পাবেন আস্তে আস্তে আস্তে আস্তে আপনার ডাল যেমন আস্তে আস্তে আস্তে আপনার শরীরকে
গ্লুকোজ প্রোভাইড করবে যার কারণে আপনার খিদা কম লাগবে তো সেহরিতে আমাদের মূল টার্গেট থাকবে আপনি যাই খান মানে ওই দুইটা জিনিস খাবার খাওয়া যাবে না লবণাক্ত খাবার খাওয়া আর অতিরিক্ত ডিরেক্ট সুগার টাইপের যে খাবার ওগুলো সেহরিতে খাওয়া যাবে না অনেকে আবার চাও খায় দেখা যায় সেহরিতে যেন ঘুম না আসে পরবর্তীতে এটা খেলেও কিন্তু পরবর্তী দিন সকালে একটু খিদা লাগবে মূলত যারা অনেকে আছে রোজা করে নাই কষ্ট করে আমি বলছি কষ্ট কমানোর কথা মানে কোনটা করা উচিত না এমন না যে এটা খেলে আপনি রোজা থাকতেই পারবেন না অনেকের ইচ্ছাশক্তি আরো বেশি রোজা রাখার ঈমান শক্তি আরো
বেশি সে হয়তোবা যদি দেখা গেল সেহরি যদি নাও করে অনেকে দেখা যায় যে ইয়ে করে ফেলে মানে রমজান কমপ্লিট করে ফেলে কিন্তু আমি বলছি যে কষ্ট কিভাবে কমানো যায় এটা হচ্ছে এই এই টেকনিকগুলো ফলো করলে আপনার কষ্ট কম হবে রোজা রাখতে আর রেজাল্টও মানে বেস্ট রেজাল্টটা পাবেন আপনি মানে রোজা রাখার ফলে আপনি যে ওজন কমাতে চাচ্ছেন সেটার রেজাল্টটা পাবেন তো এটা হচ্ছে মানে তাহলে সেটা কি খেতে হবে সেটাও তো বলে দিলাম কমপ্লেক্সে আমি জাস্ট একটা সোর্স বললাম যেটা আমি করি চাইলে মানুষ অনেক সোর্স পাবেন আপনি অনেকগুলো অপশন আছে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট লিখে সার্চ দিলে চলে আসবে
ওই এলিমেন্ট গুলো খেলেই আপনার হচ্ছে এটা সেহরির খাবার হয়ে গেল এবার আসি হচ্ছে ইফতারের কথা ইফতার যদি বলি ইফতারে যে অনেক সময় দেখা যায় যে আমরা বলি প্রচুর পরিমাণে ভাজাপড়া সব খাবারগুলো খাচ্ছি তো ইফতারে যদি প্রথমে ভুলগুলার কথা কথা বলি তো শুরুতেই আমরা দেখা যায় যে রোজা ভাঙ্গার সাথে সাথে প্রচুর পানি খেতে শুরু করি মানে প্রচুর অনেকে আছে শরবত পানি আগেই খাবে অনেকে বলে যে গ্যাস হয় রোজা রাখার ফলে আপনার হচ্ছে যখন আমরা ইফতার করি তখন বেশি খেতে পারি না গ্যাস হয় তো পিছনের সাইন্সটা যদি বুঝতে চান তাহলে যদি বলি যে পিছনে হচ্ছে আমরা আমাদের
যে পাকস্থলী সেটা কিন্তু একটা বেলুনের মত ইলাস্টিক বুঝছেন ওটা যখন খাবার থাকে না তখন এক্সপ্যান্ড করে এই কারণে দেখবেন যারা প্রচুর খায় তারা আস্তে আস্তে তাদের খাবার খাওয়ার ধারণ ক্ষমতা আরো বেড়ে যায় যারা কম খায় মানে ডায়েট করা শুরু করে তারা যদি একটা না 20 থেকে 30 দিন ডায়েট করে তাহলে দেখবেন তারা আর বেশি খেতে পারে না চাইলেও রিজনটা কি আমাদের পাকস্থলি আস্তে আস্তে আবার স্কুইজ হয় তো আপনি যখন টানা 10 থেকে 12 ঘন্টা না খেয়ে আসেন তখন আপনার পাকস্থলুলি কিন্তু স্কুইজ হয়ে প্রায় অর্ধেক হয়ে যায় সাইজ হয়ে আমাদের প্রত্যেকেরই প্রত্যেকেই যারা রোজা থাকে তো
কি হয় যখন আমরা হচ্ছে ইফতার ভাঙছি তখন আমাদের পেটে কিন্তু জায়গা কম তো আমরা খাচ্ছি অনেক বেশি আর পানি অনেক জোরে জোরে খাচ্ছি বলে তখন কি হয় আমাদের পাগস্থলীর যে গতি এটা তো সারাদিন যাবত আস্তে আস্তে ছোট হয়েছে তো ওটা খুব দ্রুত গতিতে বড় হওয়ার চেষ্টা করে যার কারণে পেট ব্যথা দেখা দেয় তো মানুষ ওই পেট ব্যথাটাকে মনে করে গ্যাসের ব্যথা কিন্তু ওটা কিন্তু গ্যাসের ব্যথা না ওটা হচ্ছে আমাদের যে অবস্থা আছে ওটা এক্সপ্যান্ড হওয়ার চেষ্টা করে মানে গতিটা বেশি হয়ে যায় মানে যে গতিতে সেটা স্কুইজ হয়েছে তার থেকে অনেক চার গুণ পাঁচ গুণ বেশি
গতিতে ওটা আবার এক্সপ্যান্ড হওয়ার চেষ্টা করে তখন হচ্ছে আমাদের পেটে ব্যথা হয় বুঝেন তো যেটা করতে হবে যে আগে সিগন্যাল প্রদান করতে হবে আপনার পাকস্থলীকে জানাতে হবে যে আপনি এখন খাবার খাওয়ার জন্য প্রস্তুত যেটা করতে পারেন হ্যাঁ আপনি এক চুমুক পানি খেতে পারেন দুই চামুক পানি খেতে পারেন দিয়ে আপনি খেজুর খাবেন প্রথমে মানে যেটা হচ্ছে এমনিতে সুন্নত ইয়েতে তো এটা হচ্ছে খেজুর খেলে কি হবে যে আপনার গ্লুকোজ গেল আপনার ব্রেনে আপনার ব্রেনও সিগন্যাল পেল যে আপনার শরীরে হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার যাচ্ছে তখন আপনার পাকস্থিতি আবার আস্তে আস্তে এক্সপ্যান্ড করবে তখন আপনি যদি আস্তে আস্তে খাবার
খান বা পরবর্তীতে পানি খান কিচ্ছু হবে না কিন্তু আমাদের ভুলটা আমাদের হয় হচ্ছে যে শুরুতে আমরা প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে শুরু করি যার কারণে আমাদের পাকস্থলার লোড নিতে পারে না তখন ওটা দ্রুত গতিতে এক্সপেন্ড হওয়ার চেষ্টা করে আর আমাদের পেট ব্যথা দেখা দেয় এটা হচ্ছে ব্যাপার তো এটা হচ্ছে গেল হচ্ছে ভুল এখন কি খাবেন এখন দেখেন অনেকে মনে করে যে সারাদিন তো রোজা ছিলাম কোন কিছু খাইনি তাই একবারে বসে যত পারা যায় সব খাবো দিয়ে হচ্ছে চিন্তা করে যে দেখা যায় যে এক মাস এসে মানে ঈদ শেষে দেখা যায় যে পেটটা বড় হয়ে গেছে অনেক
মানে তখন চিন্তা করে যে সারা মাস আমরা রোজা থাকলাম এত কষ্ট করলাম তারপরও পেট কি করে বড় হয়ে গেল রোজা থাকলে তো পেট কমে না এই না অনেক অনেকে কথা বলে এরকম তো এটা হচ্ছে এর রিজনটা কি দেখেন আমাদের শরীরে আমি আগেও বললাম যে আমাদের শরীর একবেলা বা দুই বেলা আপনি কি খাচ্ছেন না খাচ্ছেন তার উপর ডিটারমাইন করে না যে কেমন থাকবে এটা নির্ভর করছে হচ্ছে মানে হোল যে দিন 24 ঘন্টা আপনি কি করছেন আর আরো যদি লং টার্মে বলি তাহলে সারা সপ্তাহে আপনি কি করেছেন সারা মাসে কি করেছেন তাহলে দেখেন আপনি সকালে আপনি সেহরিতে
পর থেকে ধরেন আমরা সকালে নাস্তায় 500 ক্যালোরি খাই কথার কথা দুপুরের খাবারে ধরেন ধরেন আরো 700 ক্যালোরি খাই তাহলে কত হলো 1200 ক্যালোরি বিকালে ধরেন আরো 500 ক্যালোরি খাবার খাই মোট 1700 থেকে 2000 ক্যালোরি আমরা সন্ধ্যার দিকেও কিছু খাই হয়তোবা 2000 ক্যালোরি আমরা হচ্ছে রমজানের রোজা থাকা অবস্থায় খাচ্ছি না মানে কম খাচ্ছি 2000 ক্যালোরি কিন্তু ইফতারে আমরা শুধুমাত্র ইফতারে বসেই 2000 2500 ক্যালোরি খাবার খাই মানে ভাজা পোড়া তেলে তো প্রচুর ক্যালোরি এক গ্রাম ফ্যাটে তেল মানে কি ফ্যাট এক গ্রাম ফ্যাটে নয় ক্যালোরি থাকে আমি হেলদি আনহেলদির ব্যাপারটা পরে বলছি আগে আমাদের মানে ক্যালোরির হিসাবটা বলি
তো আমরা যে তেলগুলো খাই যেগুলো হইছে ওই যে ভাজা পোড়া তারপরে যে ইয়ে করা মানে যেগুলো দোকানে পাম হয় ভাজে বা হোটেলে ভাজে সয়াবিনেও ভালো সমস্যা নাই কিন্তু ভাজা পোড়াটাতে প্রচুর ক্যালোরি হয়ে যায় মানে ছোট্ট একটা বেগুনতেই হয়তোবা 200 ক্যালোরির কাছাকাছি থাকবে একটা বেগুনি যেটা আমরা খাই না হলেও 150 ক্যালোরি থাকবে পিঁয়াজি আছে জিলাপিতে দুই 300 ক্যালোরি থাকবে তো এইসব খাবারগুলো খেয়ে দেখবেন যে আপনি একবেলাতে এক বসাতে আপনি 2000 ক্যালোরি খাচ্ছেন আপনি সারাদিন রোজা থেকে 1500 ক্যালোরি কম খেলেন কিন্তু ইফতারে আপনি খাচ্ছেন 2000 ক্যালোরি তাহলে আলটিমেটলি আপনি 500 ক্যালোরি বেশি গ্রহণ করলেন তাহলে ওই 500
ক্যালোরি কি হবে ওই 500 ক্যালোরিতে আপনার শরীরের শক্তি ব্যয় করছে না মানে যে পরিমাণ ব্যয় করে তার তুলনায় বেশি খেলেন তো আপনার শরীরের চর্বি হিসেবে জমা হবে তো 3500 ক্যালোরি যদি আমরা বেশি গ্রহণ করে ফেলি তাহলে আমাদের এক পাউন্ড ওজন বাড়ে এটা হচ্ছে সাইন্টিফিক্যালি প্রুভেন 3500 ক্যালোরি যদি আমরা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাই ধরেন আমার দরকার হচ্ছে 2000 ক্যালোরি খাবার খাওয়া কিন্তু আমি খাচ্ছি হয়তো 5500 ক্যালোরি তাহলে কি হবে আমার একদিনে এক পাও ওজন বাড়বে কথার কথা তো যেটা হবে যে আমি ধরেন বলে একদিনে 3500 ক্যালোরি আমি সারপ্রাইজ করছি না আমি ধরেন একদিনে 500 ক্যালোরি বেশি
খেলাম তো আমি সারা মাসে কত ক্যালোরি বেশি খাচ্ছি 15000 ক্যালোরি বেশি খাচ্ছি তাহলে আমি প্রায় পাঁচ পাউন্ড ওজন গেইন হবে আপনি 3500 কে 15 দিয়ে ভাগ দেন প্রায় কাছাকাছি পাঁচ পাউন্ডের মত আপনার ওজন ঈদ শেষে দেখবেন আপনার পাঁচ পাউন্ডের ওজন বেড়ে গেছে কিন্তু এটা হেলদি ওয়েট না এটা বাড়বে হচ্ছে আপনার পেট আপনার দেখবেন যে কম পরিমাণে আমরা যখন আনহেলদি খাবার খাই তখন আমরা হেলদি খাবার স্যাক্রিফাইস করি যেকোনো তো একটা হবে ধরেন আপনি পেট যদি আনহেলদি খাবার খেয়ে ভরান তাহলে আপনি হেলদি খাবারকে স্যাক্রিফাইস করছেন তার মানে আপনি আপনার শরীরকে নিউট্রিশন দেননি কথার কথা আমাদের হচ্ছে সাতটা
হচ্ছে পুষ্টি উপাদান আছে প্রোটিন ভিটামিন কার্বোহাইড্রেট মিনারেলস ফাইবার তো এগুলো হচ্ছে আপনার হচ্ছে দিলেন না আপনি জাস্ট ফ্যাট দিলেন আপনার শরীরে জাস্ট ফ্যাট আর কার্বোহাইড্রেট দিলেন আপনি প্রোটিন দিলেন না ভিটামিন দিলেন না তাহলে তো ওটা ইয়ে হবে আপনার পেটটা ভরলে হচ্ছে ফ্যাট আর কার্বোহাইড্রেট দিয়ে কিন্তু প্রোটিন আর ভিটামিন আপনি পেলেন না ঠিকমত তাহলে কি হবে আপনার একটু সাইড ইফেক্ট দেখা দেবে আর ওই সাইড ইফেক্টটা হচ্ছে এক্সট্রা ফ্যাট বুঝতে পেরেছেন এটা হচ্ছে পুরা এক মাস পর মানে যখন আপনি ঈদ শেষ হবে ঈদের সময় তো আমরা আরো মানে ভালো-মন্দ খাই তো এই খাওয়ার পর দেখা যায় যে
ঈদ শেষে তিন আমাদের হাত পায়ের মাসেল শুকিয়ে গেছে আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণে রমজানে ক্যালসিয়াম খাইনি বা পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন খাইনি প্রোটিন খাইনি তো আমাদের কি হবে মাসেলগুলো স্কুইজ হবে ছোট হবে শরীরের শক্তি কমে যাবে কিন্তু পেটটা বড় হয়ে যাবে রিজনটা কি কারণ যে ফ্যাট ওইটা তো শরীরে ফ্যাট হিসেবে স্টোর হয়েছে আমরা যখন বেশি খাই তখন আমাদের ব্রেইন আমাদেরকে সিগন্যাল প্রদান করে যে এই ব্যক্তিটা পরবর্তীতে কোন একটা মানে ক্রাইসিসের মধ্যে দিয়ে যেতে পারে তো ওই ক্রাইসিসের মধ্যে দিয়ে যেতে পারে যার কারণে তাকে হচ্ছে এই ফ্যাটটা স্টোর করে রেখে দাও যখন ওই যদি কোন কারণে কারণবশত খাবার না
পাই ধরেন আমরা যুদ্ধে যাব কোন কারণবশত আমরা যদি খাবার না পাই তাহলে ওই যে বডিতে যে ফ্যাটগুলো আছে সেই ফ্যাটগুলো যেন তাকে আবার হচ্ছে ব্যাকআপ দেয় বেশিক্ষণ কাজ করার জন্য কিন্তু আমরা তো কোনদিনও যুদ্ধে যাই না আমরা কি করি আমাদের শরীরটাকে আরো আস্তে আস্তে আস্তে বড় করতে শুরু করি এটা হচ্ছে এটা হচ্ছে মানে আমাদের ব্রেইন এভাবে আমাদেরকে সবকিছু কন্ট্রোল করে আমাদের আগে আগেকার মানুষ তো আমরা কি ছিলাম যে আমরা কিন্তু মানে জন্মগতভাবে একদম শুরু থেকে কৃষক ছিলাম প্রত্যেকেই মানে আমাদের আদিপুরুষেরা সবাই কৃষি কাজ করতো আর হচ্ছে জঙ্গলে শিকার করতো তো তখন কিন্তু আমাদেরকে রোজ খাবার
খাওয়ার জন্য রোজ খাটতে হতো তখন থেকে আমাদের ব্রেন ওইভাবেই প্রোগ্রাম হয়ে আছে যে হ্যাঁ যে সে এখন বেশি খাবার খেয়ে নিচ্ছে সমস্যা নাই তাকে আমরা ফ্যাট হিসেবে স্টোর করে রাখি সে যখন শিকারে যাবে তখন যেন শক্তিটা পায় কিন্তু আমরা তো শিকারে যাচ্ছি না প্রবলেমটা তো এখানে এইজন্য আমাদেরকে খুব খুব বুঝে বুঝে খাবার খেতে হবে তার মানে এমন না যে আমরা অনেক সময় কি করি যে এমনই নিজেদেরকে টর্চার করতে শুরু করি যে বেশিদিন কন্টিনিউ করতে পারি না যেটা আপনি বলছিলেন যে ভাই কি এমন হয় যে আমরা কন্টিনিউ করতে পারি না তার রিজন হলো আমরা আল্টিমেট গোলে
ফোকাস করি আমরা প্রসেসটাকে এনজয় করি না এখন ধরেন যে আপনি ধরেন কোন একটা স্কুলে ভর্তি হয়েছেন বা কোন একটা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছেন এখন তো সেমিস্টার বাই সেমিস্টার পাস করে করে করে আপনাকে উপরে উঠতে হয় এখন আপনি যদি মনে করেন যে আমি এই একটা প্রথম সেমিস্টারে আমি সার্টিফিকেট পেয়ে যাব একদম ফাইনাল সার্টিফিকেট তাহলে আপনি তো ডিপ্রেসড হয়ে যাবেন ব্যাপারে তো আস্তে আস্তে মানে আমরা যখন এক্সারসাইজ করছি রেজাল্ট পাই বা না পাই রেজাল্টটা তো শুধু এমন না যে ধরেন আপনি পরীক্ষা দিলেন না আপনি সেমিস্টারে আছেন কিন্তু আপনি পরীক্ষা দেননি কিন্তু আপনি তো ক্লাসগুলো করেছেন তার মানে আপনি
কিন্তু নলেজ আপনার ভিতরে আছে আপনার প্রোগ্রেস হয়েছে যদি আপনি প্রপারলি করেন আপনি হয়তোবা পরীক্ষা পরে দিবেন রেজাল্ট পরে পাবেন তো আমরা কি করি আমরা জাস্ট আগেই রেজাল্টটাতে ফোকাস করি কিন্তু প্রসেসটাতে ফোকাস করি না প্রসেসটা কি যেমন আপনি এক্সারসাইজ শুরু করেছেন বা ডায়েট শুরু করেছেন আপনি দেখেন যে আপনি ভেতর থেকে এনার্জেটিক ফিল করছেন কিনা আপনি প্রথম দিন হয়তোবা হেঁটে যেতে পারতেন না এক মাস ব্যায়াম করার পর আপনি এখন সিঁড়ি দিয়ে হেঁটে উঠে যাচ্ছেন জিমে বা হচ্ছে যেখানে যাচ্ছেন বাসা তো দিয়ে উঠে যাচ্ছেন আপনি হয়তোবা পুশা বাগে একটা পারতেন এখন হয়তোবা 10 টা পারছেন রেজাল্ট হয়তোবা আপনার
শরীরে হয়তোবা ওজন খুব একটা কমেনি হয়তোবা দুই এক কেজি কমেছে যেটা আপনার টার্গেট বডি মানে আমাদের আল্টিমেট টার্গেট কি আমি একদম পুরোপুরি ফিট হয়ে যাব সেটা হয়তোবা হয়নি কিন্তু প্রসেসে তো আছেন মানে আপনি কিন্তু প্রসেসে আছেন রেজাল্ট পাননি জাস্ট তো কি হবে তো আমরা ওই প্রসেসটাকে যদি ইনজয় করতে শুরু করি তাহলে দেখবেন যে রেজাল্ট আপনা আপনি চলে আসবে একসময় এখন যেমন নরমালি আমরা যারা দীর্ঘদিন ধরে এক্সারসাইজ করে হেদি লাইফস্টাইলে আছে তারা কিন্তু প্রসেসটাকে জাস্ট ইনজয় করে বলেই ঠিক আছে তাদের তো আর রেজাল্ট পাওয়ার কিছু নাই যেমন আমি কিন্তু চাইলেও ন্যাচারালি আর বেশি হতে পারবো না
হ্যাঁ হয়তোবা ওজন দুই পাঁচ কেজি কমাতে পারবো বা পাঁচ কেজি বাড়তে পারবো ন্যাচারালি আর পারবো না তখন আমাকে হরমোন নিতে হবে যদি আমি আরো মাস্কুলার হতে চাই মানে এক্সট্রা হরমোন নিতে হবে তো এটা কি তার মানে কি আমি ছেড়ে দিব ব্যায়াম করার রিজনটা কি ছাড়ি না কেন কারণ আমি তো প্রসেসটা ইনজয় করছি ইনজয় করছি কি যে আমি ফিল করছি যে যখন আমি এক্সারসাইজ করি তখন আমি অন্যান্য সবগুলো কাজে ভালোমতো ফোকাস করতে পারি আমার ঘুম ভালোমতো হয় আমার একটা পার্সোনালিটি ডেভেলপ হয় মানুষ একটু ভালোভাবে নেয় যেমন বডি ফিটনেস যদি ভালো থাকে তখন একটু কনফিডেন্স বেশি বাড়ে
মানুষের সাথে কথা বলতে পারি অন্যদের সাথে তো এইগুলো যখন আমি এই বেনিফিট গুলোর কথা চিন্তা করি তখন আমি আর ব্যায়াম ছাড়তে পারি না মানে ফিটনেস লাইনটা ছাড়তে পারি না মানে আমি ভাবি যে যদি এটা ছেড়ে দিই তাহলে এই বেনিফিট গুলো পাবো না তো এটা হচ্ছে আমাকে আরো ট্রিগার করে তো আমরা খালি দেখব যে কি কি মানে জাস্ট আল্টিমেট রেজাল্ট না মানে এই ব্যায়াম করার ফলে বা হেলদি লাইফ স্টাইল লিডের ফলে আপনার কি কি সুবিধা হতে পারে আপনার লাইফে মানে কি কি পসিবিলিটি আরো বাড়তে পারে আপনি হয়তোবা অসুস্থ কম হবেন ওষুধ খাওয়া কম লাগবে আপনি চলে
ফিরে আরাম পাবেন হয়তোবা তারপর আমি যেটা বললাম কনফিডেন্সের যে ব্যাপারটা ওটাও বেড়ে যাবে আপনি যেকোনো জামা কাপড়ই পড়বেন দেখবেন আপনাকে একটু দেখতে ভালো লাগবে তো এই বেনিফিট গুলো যখন আপনি চিন্তা করবেন না তখন আপনার মনে হবে না ব্যায়াম করি করা দরকার তো আমরা এই বেনিফিট গুলো চিন্তা না করে আমার ডিরেক্ট বডি চাই যে না আগে আমাকে একদম ফিট হতে হবে ওটা পরে আসবে আস্তে আস্তে টাইম টু টাইম আস্তে আস্তে চলে আসে এটা পরে একটা কুইক কোশ্চেন আপনার জন্য আপনার এখন যে কারেন্ট বডি রাইট এটা আপনার বানাতে কতদিন লাগছে আমি যদি বলি তিন বছর লেগেছে মানে
আমাকে এখন যেরকম দেখছেন এটা আমি যখন আমার ব্যায়াম করার বয়স তিন বছর হয়েছে তখন থেকে আমি এরকম মানে একটা মানুষ ন্যাচারালি তিন বছর পর্যন্ত যদি ফুল বডি এক্সারসাইজ করে মানে কোন অঙ্গ বাদ দেয়নি অনেকে তো আছে যে লেগের ওয়ার্ক আউট করে না হ্যাঁ পা দেখা যায় না তাই তো ওরকম না যদি ফুল বডি ওয়ার্ক আউট করে তাহলে তিন বছর পর আর সে ইমপ্রুভ করতে পারবে না ন্যাচারালি কারণ আমাদের শরীরে টেস্টেরন হরমোনের একটা মাত্রা থাকে বুঝছেন 270 থেকে 1070 ন্যানোগ্রাম পর্যন্ত ন্যানো ডেসিগ্রাম পর্যন্ত তো ওই টেস্টোস্টেরনের মাত্রা অনুযায়ী যতটা হচ্ছে আপনার মাসেল হওয়ার ততটাই হবে তারপরে
যদি আপনি বাড়াতে চান মানে আমি যদি এখন বাড়াতে চাই তাহলে আমাকে হরমোন ইনজেক্ট করতে হবে মানে আপনি বলতেছেন যে এর থেকে বড় আপনি হইতে পারবেন না ন্যাচারালি এর থেকে ন্যাচারালি বড় হওয়া পসিবল না আসলেই হ্যাঁ এটা একেকজনের জেনেটিক অনুযায়ী আমার জেনেটিক অনেক বডিবিল্ডার যে হ্যাঁ অনেক আপনি দুনিয়াতে যত বডিবিল্ডার দেখবেন যারা আছে অনেকে সবাই হচ্ছে টেস্টেরন হরমোন ইউজ করেছে স্টেরয়েড হ্যাঁ স্টেরয়েড যেটাকে বলা হয় স্টেরয়েড সেটা অনেকে প্রকাশ করতে চায় না এখানে প্রকাশ না করার একটা ভ্যালিড রিজন আছে অনেকে মনে করে যে না এটা প্রকাশ করে না যে অনেকে ছোট করে দেখবে এরকম মানে যে
হরমোন নিয়ে বডি বানিয়েছে বিষয়টা এরকমও না কারণ কি দেখেন যে আপনি যদি ডুয়েন জনসন বলেন যে দ্যা রগ তারপরে জন সিনা বলেন আনসোলস এরা কিন্তু অনেক পপুলার বুঝছেন এদেরকে কিন্তু অনেক ছোট ছোট মানুষ যারা ধরেন যে ফিটনেস লাইনে নাই মানে ইয়াংস্টার যেমন আমরা ফলো করতাম তো আমরা যদি জেনে যাই যে তারা এই ইনজেক্ট করে করে বডি বানিয়েছে বা ইয়ে করেছে তখন আমরা কি হবে যে আমরাও আমাদের তো ওদের তো একটা লাইফের গোল আছে তাদের ক্যারিয়ারের সাথে ওটা রিলেটেড যে তারা যদি মাস্কুলার হয় তাহলে তাদেরকে ফিল্মে মুভিতে দেখতে ভালো লাগবে কিন্তু আমার তো ওরকম ক্যারিয়ার না
বা একটা নরমাল মানুষ যে নরমাল ছেলে যে তার তো সেরকম ক্যারিয়ার চয়েস নাই সে কেন ইনজেক্ট করবে এই কারণে তারা হচ্ছে এটা প্রকাশ করে না কারণ তারা যদি প্রকাশ করতে শুরু করে তাহলে যারা ক্যারিয়ার চয়েস করছে না তারাও ইনজেক্ট করবে নিজের শরীরে শুধুমাত্র তাদের মত লুকের জন্য দেখবেন অনেকে কিন্তু ডুয়েন জনসনের মত ট্যাটু করে শরীরে ট্যাটু করে তারপরে তো সামান্য কেউ যদি ট্যাটু করতে পারে তাহলে সে ইনজেক্ট কেন করবে না তার শরীরে আর এটা তো খুবই এভেলেবল আপনি চাইলেই কিনতে পারবেন কিনে ইনজেক্টও করতে পারবেন আর ইনজেক্ট করলে আপনার আরো বেটার ফিল হবে আপনার আরো মনে
হবে যে আপনার শরীরে দুই তিনজন মানুষের শক্তি চলে আসছে আপনার কনফিডেন্স লেভেল বেড়ে যাবে তো আপনি দেখবেন যে প্রচুর বেনিফিট কিন্তু যখন ছাড়বেন তখন আপনি এক চান্সের নিচে নেমে যাবেন তো আপনি ডিপ্রেশনে পড়ে যাবেন অনেকে সুইসাইডও করে নেয় এই কারণে তো এটা কি যে যখন আমরা হরমোন ইনজেক্ট করি তখন আমরা কোন সাইড ইফেক্ট দেখি না তখন আমরা জাস্ট গুড ইফেক্ট গুলা দেখি যে হরমোন ইনজেক্ট করার ফলে আমাদের শক্তি বেড়ে গেছে আমাদের হচ্ছে মাসেল বেড়ে গেছে আমাদের কনফিডেন্স বেড়ে গেছে কিন্তু যখন আপনি হচ্ছে এই ইয়ে করবেন মানে হচ্ছে এটা ছাড়বেন তখন দেখবেন যে আপনার হচ্ছে সবগুলো
সাইড ইফেক্ট শুরু হয়েছে কারণ কি টেস্টেরন হরমোনের একটা ইয়ে হলো গ্রোথ হরমোনের ধর্ম হলো যে আমাদের পিটুটারি যে গ্ল্যান্ড আছে সেই গ্ল্যান্ডটা কিন্তু রিসিভ করে হ্যাঁ যখন আপনি বাইরে থেকে ইনজেক্ট করছেন আপনার শরীরে তখন আপনার শরীরে আপনার ব্রেইন সিগন্যাল দিবে যে এইতো বাইরে থেকে পাচ্ছে ব্রেইন আপনাকে সবসময় রিলাক্স মোডে রাখতে চায় ব্রেইন তখন আর পরিশ্রম করবে না মানে আপনার হচ্ছে যে টেস্টিকেলস আছে ওটার কিন্তু আর টেস্টেরন হরমোন উৎপাদন করবে না বন্ধ করে দিবে যখন আপনি বাইরে থেকে পুশ করছেন আপনার শরীরে তখন আপনার ব্রেইন এটাকে বন্ধ করে দিবে যার কারণে যেটা হবে যে আপনি যখন ছাড়বেন
তখন ব্রেন আবার ব্রেনকে তো একটা সিগন্যাল দিতে হবে যে আপনার বডিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রয়োজন মানে উৎপন্ন হচ্ছে না তখন ব্রেন আবার আস্তে আস্তে উৎপন্ন করা শুরু করে কিন্তু সেটার একটা পিরিয়ড আছে ধরেন আপনি টানা তিন মাস হচ্ছে টেস্টেরন হরমোন ইনজেক্ট করলেন নিজের শরীরে মাসল অনেক বাড়ালেন যখন আপনি ছেড়ে দিলেন তখন সাথে সাথে তো ব্রেন ইয়ে করবে না আপনার হচ্ছে আপনার টেস্টিকল কিন্তু সাথে সাথে স্পার্ম তৈরি করবে না কারণ কেন কারণ কি আপনার ব্রেন এতদিন ধরে দেখছি যে গত তিন মাস ধরে তো সে বাইরে থেকে ইনজেক্ট করছে তো ব্রেইন ওয়েট করবে যে মনে হয় আবার ইনজেক্ট
করবে আবার ইনজেক্ট করবে তো এইভাবে 15 থেকে 20 দিন 30 দিন পার হয়ে যাওয়ার পর যখন ব্রেন ফিল করবে যে না আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপন্ন হচ্ছে না একটা স্ট্রেন তখন ব্রেন আবার আস্তে আস্তে প্রোডাকশন শুরু করবে তো মাঝখানে যে 15 থেকে 20 দিন বা 30 দিনের যে পিরিয়ড এই 30 দিনে আপনি যে মাসেল বাড়িয়েছেন সব ভ্যানিশ হয়ে যায় বুঝতে পেরেছেন এই 30 দিনেই মানে যত ধরেন আপনি কথা 10 কেজি মাসেল তৈরি করেছেন আপনি দুই কেজি তে নেমে চলে আসবেন তাজ ভাই আমার বন্ধু সাজ্জাদকে কি সম্ভব আপনার মত বডি বিল্ড করানো এখন দেখেন খুব চেষ্টা
করতেছে পারতেছে না আসলে প্রত্যেকের হচ্ছে মানে জেনেটিকটা আলাদা আলাদা হয় মানে বডি টাইপ উনার বডি টাইপ হচ্ছে যত সম্ভব অ্যাক্টোমর্ফ জেনেটিক হতে পারে বা মেসোমর্ফ হতে পারে কারণ কি বুঝা যাচ্ছে না উনি যখন এক্সারসাইজ শুরু করবে তখন বুঝা যাবে তবে না উনার কিন্তু মাসেল হবে দেখেন ন্যাচারালি কিন্তু উনার ভাজ আছে একটা হ্যাঁ তার মানে হবে কতদিন লাগবে এটা তো দিনটা ডিপেন্ড করছে হচ্ছে ডায়েট আর হচ্ছে আপনার এক্সারসাইজের কতটা একুরেটলি আপনি ফলো করেছেন আরেকটা বললেন যে ঘরে বসে করতে পারবো কিনা হ্যাঁ ঘরে বসেও করা যাবে সমস্যা নাই দেখেন যে আমাদের মাসেল যেটা আমাদের মাসেল কিন্তু এটা
জানে না যে আপনি ডাম্বেল দিয়ে এক্সারসাইজ করেছেন নাকি আপনি বাসায় বসে মাসেলের প্রেসার দিচ্ছেন বা আপনি একটা বাল্টি এক্সারসাইজ করছেন আমাদের মাসেল ফিল করে যে কতটা প্রেসার পড়ছে সেখানে তো আপনি যদি পুশআপ দেন জাস্ট অনলি পুশআপ দেই আপনি এমন একটা চেস্ট বিল্ড করতে পারবেন যে বা ট্রাইসেপ বা হাতের পিছনে অংশ বিল্ড করতে পারবেন যেটা হচ্ছে আপনি হয়তোবা ডাম্বেল দেয় পারবেন না যদি আপনার ট্রেনিং প্যাটার্নটা ঠিক থাকে যদি আপনি প্রপারলি হিট করতে পারেন আপনার মাসেল গুলোকে যদি আপনার ডায়েট ঠিক থাকে তো মূল ফোকাসটা হচ্ছে আসলে কি প্রোটিনে যে ইনটেক যতটা প্রোটিন আমাদের দরকার ততটা যদি আমরা
ইনটেক না করি তাহলে আপনি ডাম্বেল ভার্বেল ছেড়েও মাসেল তৈরি করতে পারবেন না আবার যদি ততটা আমরা ইনটেক করে ফেলি তাহলে আপনি ফ্রি এখানে এক্সারসাইজ করে মাসেল তৈরি করে ফেলতে পারবে নরমালি আমরা যেটা আমাদের এখানে যারা কম্পিট করতে চাই মানে আমাদের তো আমরা তো রাজশাহীতে হচ্ছে কোন স্টেরোড সেরকম ভাবে এভেলেবেল না মানে এভেলেবেল বলতে কি যারা কম্পিট করে তারা হচ্ছে স্টেরোড ইউজ করে না সেভাবে কারণ ওখানে আর্নিং সোর্স নাই তো ওইখানে কি করি যে আমরা কিন্তু সবাইকে যারা আমার আন্ডারে যারা ট্রেনিং করে তাদেরকে আমি কিন্তু কম্পিটিশনের আগে জাস্ট ফ্রি হ্যান্ড এবং ডাম্বেল এন্ড বার্বেল দেই মানে
যতটা পারা যায় কম ওয়েট দেই এক্সারসাইজ করা করানোর চেষ্টা করি আর উইক যে বডি পার্ট গুলো আছে সেগুলোতে ফোকাস করি তাদেরকে মূল যেটা আমরা দিই সেটা হচ্ছে ডায়েটের নলেজটা যে ডায়েটটা যেন তাদের একদম কমপ্লিটলি ঠিক থাকে যার কারণে যদি আমি ফটোসও দেখাই যদি এই ভিডিও কখনো বের হয় তখন হয়তোবা আমি আবার রিলস করে আপলোড দিব সেখানে আমি হয়তোবা এডিট করে দেখাবো যে দেখবেন যে ন্যাচারালি সবার অ্যাপস আছে সবার রিজনটা কি তাদের ডায়েটের নলেজটা ঠিক আছে ডায়েট যদি ঠিক থাকে তাহলে আপনি ন্যাচারালিও ভালো একটা ফিজিক তৈরি করতে পারবেন আপনার কোন সাইড ইফেক্ট ছাড়াই আর যদি ডায়েট
ঠিক না থাকে তাহলে আপনি স্টেরয়েড হরমোন পুশ করেও ভালো বডি বানাতে পারবেন না এটা হচ্ছে ব্যাপারে এটা হচ্ছে কারণ কি স্টেরয়েড কি বা যে ইনজেক্ট করি আমরা টেস্টেরন হরমোন গ্রোথ হরমোন সেটা আমাদের প্রসেসটাকে ফাস্ট করে প্রসেস যদি রং হয় তাহলে রং প্রসেসটাকে ফাস্ট করবে বুঝেন মানে প্রসেস যদি ঠিক হয় তাহলে আপনার ঠিক প্রসেসটাকে ফাস্ট করবে এখন আপনি ধরেন যে কথার কথা আমরা কি মেট্রো রেলে করে ধরেন কোথাও একটা জায়গায় যাচ্ছি যদি আপনি ভুল ট্রেনে উঠেন তাহলে আপনি তো দ্রুত পৌঁছাবেন কিন্তু ভুল জায়গায় পৌঁছাবেন এটা হচ্ছে ব্যাপার তো ওইটাই হচ্ছে বিষয় টেস্টের কি একটা হচ্ছে মাধ্যম
যে আপনার দ্রুত রেজাল্ট এনে দিবে কিন্তু আপনি যদি আনহেলদি লাইফ স্টাইল ডিড করেন আপনি যদি তৈলাক্ত খাবার বেশি খান আপনি যদি চিনি বেশি খান তাহলে আপনার বডি ওই জায়গাতে যাবে বুঝছেন এটা হচ্ছে ব্যাপার রেজাল্ট বেশি পাবেন না আচ্ছা একটা জিনিস ভাই সেটা হলো যে আমাদের মানে যে একটা প্রবলেম ফেস করি সেটা হচ্ছে যে খিদা লাগে যেটা রাইট এখন আমি খিদাটাকে কিভাবে কন্ট্রোল করতে পারি আচ্ছা এবং এই জিনিসটা যেমন আপনাদের জন্য হয়তোবা এটা খুব ইজিয়ার বা আমি জানিনা যে আপনি বলতেছেন যে আস্তে আস্তে পাকস্থিতি ছোট হয়ে যায় বা সামথিং লাইক দ্যাট এখন আমি খিদাটাকে কিভাবে কন্ট্রোল
করবো আমি কম খাইতে চাই ভাই কেমনে কি ভাই এখন দেখেন যে কম যদি খেতে চান তাহলে কিছু খাবার আছে যেগুলো অনেক প্রচুর পরিমাণে খেলেও আপনার শরীরে কম ক্যালোরি ঢুকবে তো এর ভিতরে সবথেকে অন্যতম সেরা খাবার হচ্ছে লাউ তো আপনি যেটা করবেন সেটা হচ্ছে যে যত বাড়ি খাবার খাবেন চেষ্টা করবেন লাউটাকে বেশি করে অ্যাড করার কিন্তু এটা মাথায় রাখতে হবে যে লাউটা যেন অতিরিক্ত তেলে রান্না করা না হয় সামান্য তেল ইউজ করতে পারেন না করলে আরো ভালো কারণ কি 100 g লাউয়ে মাত্র 150 ক্যালোরি থাকে সরি 1 kg লাউয়ে 150 ক্যালোরি থাকে 100 g না 1
kg লাউ 150 ক্যালোরি থাকে আর মোটামুটি আপনি যদি আধা প্লেট ভাত খান সেখানে 150 ক্যালোরি 200 ক্যালোরি হয়ে যায় বা এক প্লেট ভাতে তাহলে দেখেন যে আপনি 1 kg লাউ কিন্তু আপনি সারাদিন যাবত খেয়েও শেষ করতে পারবেন না অনেক লাউ 1 kg লাউ কিন্তু আপনি সারাদিন যাবত খাবেন আপনার পেটও ভরা থাকবে কিন্তু আপনার ক্যালোরি ঢুকবে না বডিতে কিন্তু ওই 1 kg লাউকে যখন আমরা সয়াবিন 100 g সয়াবিন তেল দিয়ে বা যেকোনো তেল দিয়ে রান্না করার চেষ্টা করছি 100 g সয়াবিনে আবার 800 থেকে 850 ক্যালোরি থাকে তাহলে আপনার 1 kg লাউ যেটা 150 ক্যালোরি হতো সেটা
1000 ক্যালোরি হয়ে যাচ্ছে যখন আমরা তেল অ্যাড করছি যার কারণে অনেক সময় দেখা যায় যে মানুষ হেলদি খাবার খেয়েও ওজন কমাতে পারে না রিজনটা কি সে হয়তোবা তেলে বেশি ভাসছে হ্যাঁ তেল কিন্তু আমাদের শরীরের জন্য উপকারী হ্যাঁ তেল কিন্তু দরকার আছে কিন্তু কতটুকু তেল দরকার মানে তেল একদমই এভয়েড করবেন মানে ওরকম আমি বলছি না যেমন তেল কিন্তু পলিস্যাচুরেটেড স্যাচুরেটেড মনোস্যাচুরেটেড আনস্যাচুরেটেড এরকম ফ্যাট আছে এর ভিতরে স্যাচুরেটেড আর পলি আনস্যাচুরেটেড এই দুইটা খাওয়া উচিত না এই দুইটা হচ্ছে আমাদের শরীরের জন্য আনহেলদি তো সয়াবিন তেল স্যাচুরেটেড ফ্যাটের ভিতরে চলে যাচ্ছে তো আরো অনেকগুলো তেল আছে ঠিক আছে
তো ওই তেলগুলা বা আপনি ঘি ইউজ করতে পারেন যেমন একটু এক্সাম্পল অলিভ অয়েল আছে তারপর হচ্ছে আরো ক্যানোলা অয়েল আছে ক্যানোলা অয়েল কি সব থেকে সেফ সেফ সরিষার তেলেও সরিষার তেলে একটা এলিমেন্ট আছে আমার মনে পড়ছে না ওটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর বুঝছেন আমার নামটা মনে পড়ছে না কিন্তু হচ্ছে বলে না যে সরিষার তেলটা না ঘানিতে ভাঙ্গা যেটা বলে আপনি ঘানিতে ভাঙ্গা সরিষার তেল নিজে যদি না ইয়ে করেন তাহলে পাবেন না তো কোথায় পাবেন সবকিছুতে ভেজাল বুঝছেন এটা হচ্ছে যদি খানিতে ভাঙ্গা খেতে পারি তাহলে তাও কিছুটা হ্যাঁ তাহলে কিছুটা আপনার হচ্ছে মানে ব্যাকআপ মানে কম ক্ষতি
হবে আপনার শরীরে কিন্তু তারপরও তেল যতটা পারা যায় কম ইউজ করতে হবে আপনার সয়াবিনটা একদম ওয়ার্স্ট হ্যাঁ সয়াবিন ওয়ার্স্ট একদম ওয়ার্স্ট যত ভালোই ব্র্যান্ড হোক সয়াবিন হচ্ছে ইয়ে না মানে প্রিফারেবল না আপনাকে অবশ্যই যদি পারেন তো ক্যানোলা অয়েল হচ্ছে একদম সেফেস্ট মানে যতগুলা তেল আছে এর ভিতরে আর না হলে ঘি ইউজ করতে পারেন খাবারে ঠিক আছে তো ঘি হচ্ছে হ্যাঁ ঘি হচ্ছে মানে পরিমাণটা কিন্তু কম হতে হবে ঘিও কিন্তু এক গ্রামের নয় ক্যালোরি যত ধরনের তেল আছে ফ্যাট আছে মানে মলিকিউল যদি তাহলে একটু ভাই ওই যে পলিস্যাচুরেটেড আনস্যাচুরেট একটু আমাদের জন্য অডিয়েন্সের উদ্দেশ্যে একটু বুঝায়
দেন একটু দেখেন যে যদি আমি বলি যে স্যাচুরেটেড ফ্যাট স্যাচুরেটেড ফ্যাট হচ্ছে যে হচ্ছে আপনার মানে বের করে সুস্বাদু বানানোর জন্য যেটা হয় না যে ভালো জিনিসগুলোকে বের করে পলিশ করে জাস্ট হচ্ছে তেলটাকে বের করে নিয়ে আসা যেটা সয়াবিনে করা হয় সরিষার তেলও প্রায় চলে যায় হচ্ছে ওরকম কাছাকাছি কিন্তু যদি ঘানিতে ভাঙ্গা হয় তাহলে অন্যান্য ভিটামিন গুলো চলে আসে বা অন্যান্য জিনিসগুলো চলে আসে আর আগে একটা আছে ট্রান্স ফ্যাট ট্রান্স ফ্যাট হচ্ছে যে আমরা যে মেয়োনিজ খাই না বার্গারে যেগুলো ইউজ করা হয় বা যে চিপস মানে হাবিজাবি যতগুলা প্যাকেজ জাতীয় খাবার যেগুলা ফাস্ট ফুড সেটা
ট্রান্স ফ্যাট তারপরে হেলদি ফ্যাটের ভিতরে আপনি ওই যে বাদামের যে ফ্যাটটা আছে আমি যদি হেলদি ফ্যাট আমি যদি এভাবে নাম করে করে বলি মানুষ মনে রাখতে পারবে না আমি জাস্ট গুড ফ্যাট আর ব্যাড ফ্যাটের কথা বলি তাহলে মানুষ ভালো বুঝবে হেলদি ফ্যাট হচ্ছে বাদাম ঠিক আছে বাদামের ঘি বাদামের তারপরে হচ্ছে আপনার গরুর যে হচ্ছে দুধের যে ঘিটা হয় সেটা মানে বেশি খাওয়া ক্ষতিকর কিন্তু সামান্য পরিমাণে খেলে কোন সমস্যা হবে না ঠিক আছে তারপরে হচ্ছে আপনার সামুদ্রিক মাছের যে তেল বা ফিশ অয়েল এগুলো হচ্ছে হেলদি ফ্যাট এই সমস্ত তেলগুলো খেলে আপনার শরীরে তেলের চাহিদা পূরণ হয়ে
যাবে মানে ভিটামিন এবজর্ব করার জন্য কিন্তু আমাদের ফ্যাটের দরকার আমরা যে ভিটামিন খাই না সেটা কিন্তু আপনি যদি ফ্যাট না খান তাহলে কিন্তু এবজর্ব হবে না শরীরে কিন্তু ফ্যাটের তো আবার ধরণ আছে আপনি মানে আনহেলদি ফ্যাট গুলা খাচ্ছেন তাহলে কি হবে তাহলে আপনার ভিটামিন এবজর্ব হবে সমস্যা নাই কিন্তু আপনার তো শরীরে আরো ক্ষতি হচ্ছে সাইড ইফেক্ট হচ্ছে তো আপনি যদি গুড ফ্যাট গুলো খান যেমন আপনি যদি বাদাম খান পর্যাপ্ত পরিমাণে সারাদিনে আপনি যদি সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন সামুদ্রিক মাছ খেতে না পারলে এটা তেল পাওয়া যায় ফার্মেসিতেই ট্যাবলেট ক্যাপসুলুলা সেগুলো যদি প্রতিদিন কেউ একটা করে খেয়ে
নেয় তবে প্রেগনেন্ট মহিলারা ওটা না খেলে ভালো হয় মানে শুরুতে প্রেগনেন্সির প্রথম তিন মাসে এটা সমস্যা হয় কিন্তু যারা হচ্ছে নরমাল লাইফ লিড করছে তারা কিন্তু সামরিক মাছের মানে ফিশ অয়েল সারা বছর খেতে পারবে একটা করে ট্যাবলেট এটা খেলে কি হবে আপনার শরীরে ফ্যাটের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে আপনার আর আলাদাভাবে সয়াবিন অয়েল খাওয়ার দরকার নাই ঠিক আছে কিন্তু আমি এখন যদি আবারো আলাদাভাবে বলি যে পলিস্যাচুরেটেড মনসাচুরেটেড তাহলে মানুষ মনে রাখতে পারবে না এটা জাস্ট সিম্পলি গুগল এ সার্চ দিবেন ফ্যাটের প্রকারভেদ দেখবেন লিস্ট চলে আসবে খুবই সহজ এটা আমি জাস্ট এই কনসেপ্ট এটা বুঝিয়ে দিলাম যে
হেলদি ফ্যাট খেলে আপনার আর আনহেলদি ফ্যাট খাওয়ার প্রয়োজন নাই ঠিক আছে যেমন অনেক সময় হচ্ছে মানুষ বলে যে চিনির তো দরকার আছে শরীরে ব্রেইনের জন্য ভালো চিনি কিন্তু আমাদের ব্রেইন যখন হচ্ছে আমরা চিনি খাই আমাদের পাকস্থলী কিন্তু চিনিকে গ্লুকোজে রূপান্তর করে তো গ্লুকোজ কিন্তু দুই জায়গা থেকে আসে একটা হচ্ছে কার্বোহাইড্রেট থেকে একটা হচ্ছে ডিরেক্ট আমরা যে সুগার খাচ্ছি ওটাও কিন্তু কার্বোহাইড্রেট তো আপনি যে ভাত খাচ্ছেন রুটি খাচ্ছেন ফলমূল খাচ্ছেন যাবতীয় জাত যা খাচ্ছেন এগুলোই কিন্তু আমাদের শরীরে যে গ্লুকোজে রূপান্তর হয়ে যায় তার জন্য আপনাকে আলাদা করে চিনি খাওয়ার প্রয়োজন নাই তো আলাদা করে যখন আমরা
চিনি খাই তখন আমাদের ব্রেন খুব দ্রুত রিলাক্সেশন পাই মানে ডোপামিন রিলিজ করে যার কারণে আমাদের ব্রেন আবার ক্ষিদার মানে ক্ষুধার অনুভূতি বাড়িয়ে দেয় মানে আপনার বারবার ক্ষুধা লাগবে বারবার ক্ষুধা লাগবে যে আপনি যত চিনি খাবেন তত আপনার ক্ষুধা বাড়বে যেটা আপনি বলছিলেন যে হচ্ছে ক্ষুধা কেন বাড়ে তো ক্ষুধা হচ্ছে একটা হরমোন আছে আমাদের গার্ড হরমোন পেপটাইজড ওয়াই নাম মানে এই হরমোনটা হচ্ছে আমাদের ক্ষুধা যখন আমরা যখন খাবার খাই তখন এই হরমোন প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হয় যার কারণে আমাদের ক্ষুধার অনুভূতি দূর হয়ে যায় এই পেপটাইজ ওয়াই হরমোন আর এই হরমোনটা যখন শরীরে কম থাকে তখন আমাদের
ক্ষুধার অনুভূতি আরো বেশি জাগ্রত হয় তো সেটা হবে যে আপনার পেপটাইজ ওয়াই হরমোন হচ্ছে যখন আমরা প্রোটিন খাই মানে প্রোটিন টাইপের খাবার যেমন লিন প্রোটিন মাছ মুরগি ডিম এই টাইপের খাবারগুলো খাই তখন আমাদের শরীরে পেপটাইজ হরমোন রিলিজ হয় প্রচুর পরিমাণে কিন্তু সুগার রিলিজ হয় না মানে গ্লুকোজ রিলিজ হয় না আমাদের শরীর ফ্যাট বার্ন করে কখন যখন আমাদের শরীর থেকে গ্লুকোজের মানে ইয়ে শেষ গ্লুকোজের ফান্ড শেষ তারপরে অবশিষ্ট সময়টা আমাদের শরীর ফ্যাটটা বার্ন করে তো আপনার প্রোটিন খাওয়ার ফলে কিন্তু আমাদের শরীরে গ্লুকোজ বাড়ে না আমাদের অ্যামিনো এসিডে রূপান্তর হয় প্রোটিন তো আপনার শরীরে গ্লুকোজ ঢুকলো না
কিন্তু পেপটাইজ হরমোন রিলিজ হলো যে যার ফলে আপনার খাবার ক্ষুধা কমে যাবে কিন্তু আপনার হচ্ছে শরীরে গ্লুকোজ মানে চিনি বাড়বে না ব্লাডের সুগার লেভেল বাড়বে না যার কারণে আপনার ফ্যাটও হবে না এইভাবে প্রোটিন আমাদের একদিক দিয়ে আপনার মাসেল তৈরি করে আরেকদি ফ্যাট কমায় মানুষ মনে করে প্রোটিন যে সাপ্লিমেন্ট যেটা বলে প্রোটিন মনে হয় খালি মাসেল বানানোর জন্য না প্রোটিন খেলে কিন্তু দ্রুত গতিতে ফ্যাটও লস হয় যদি আপনার ওভারঅল ডায়েট ঠিক থাকে বুঝতে পেরেছেন তো এটা হচ্ছে মানে খিদা কমানোর সব থেকে ভালো উপায় হলো আপনার যখন ক্ষুধা লাগবে তখন আপনি এই যে লাউয়ের কথা বললাম আরেকটা
হচ্ছে আপনি প্রোটিন টাইপের খাবার খাবেন আপনি ডিম খেয়ে নিলেন একটা সিদ্ধ বা দুইটা সিদ্ধ ডিম খেয়ে নিলেন হ্যাঁ টেস্টি না সমস্যাটা হলো যে এখানে টেস্ট নাই মনে হয় ভাবতেছিলাম এটা হচ্ছে প্রবলেম তো চিপস খাইতে ইচ্ছা করতেছে চকলেট খাইতে ইচ্ছা করতেছে হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ তো এটা কি যে আমি এজন্য সবাইকে বলি যে লাউ ধরা দিতেছেন আমাদের হাতে বাট আমার তো লাউ কিন্তু লাউ এর ভালো লাগে লাউ কিন্তু টেস্ট লাগে হ্যাঁ হ্যাঁ লাউকে যদি ভালোমতো চিনিতে মোরব্বা বানানো তাহলে তো লাউ হলো তাহলে ভাই আমি লাউ খাবো ভাই 1 kg দুই কেজি লাউ দিয়ে চিনি দিয়ে ওই যে
বানায় তাহলে তো ওইটা আনহেলদি হয়ে গেল প্রসেসড হয়ে গেল ফুডটা এখন দেখেন যে ডায়েট কিন্তু এমন না যে সপ্তাহে সাত দিন করতে হবে আপনি যে করতে পারেন একদমই সে চেষ্টা করেন সপ্তাহে চারদিন করার অর্থাৎ একদিন করবেন একদিন ব্রেক করবেন একদিন ডেড করবেন একদিন ব্রেক করবেন একটা বিষয় দেখেন যে রমজান মাসে কিন্তু আমরা না খেয়ে আছি পানি পর্যন্ত খাচ্ছি না আর ওখানে আপনার কি আপনি সবই খেতে পারবেন জাস্ট তৈয়লা তো চিনি খেতে পারি রমজান মাসে কিন্তু ঠিকই আমরা পারি রাইট ওই যে মানে এখানে কি রমজান মাসে আমরা ওই বেনিফিটটার কথা চিন্তা করি যে আল্লাহর কাছে একটু
প্রিয় হব তারপর হচ্ছে সওয়াব কমাবো তো বেনিফিট যখন আপনি এইভাবে চিন্তা করবেন যে আমার শরীরের জন্য উপকার হবে মানে শরীরের জন্য উপকারটা তো আপনি ডিরেক্ট ফিল করতে পারবেন আপনি একদিন আপনি হচ্ছে ডায়েট করার চেষ্টা করেন বা হেলদি খাবার খান পরের দিনেই দেখবেন যে আপনার একটু এনার্জেটিক ফিল হবে আর যখন আপনি এটা টানা 20 দিন 30 দিন করে ফেলবেন না তখন দেখবেন অভ্যাস রূপান্তর হয়ে গেছে প্রথম মাসটাই কঠিন মানে প্রথম তিনটা সপ্তাহ অনেক কঠিন এই তিনটা সপ্তাহ যদি কেউ যদি পার করে ফেলতে পারে তাহলে হচ্ছে ওর কাছে সবই ইজি মনে হবে আমি কিন্তু সবই খাই যে
ঢাকাতে আসছি আমি তো এমন কোন খাবার নাই যে খাচ্ছি না সবই খাচ্ছি কিন্তু আবার বাসায় যেয়ে আবার ঠিকই মেইনটেইন করে ফেলবো মানে ফিটনেস লাইফস্টাইলটা এমন না যে আপনি কোন কিছু খাবেন না সব বাদ এরকম না এটা কিন্তু লাইফটাকে ইনজয় করা মানে এই ফিটনেস লাইফটা হচ্ছে যে আপনি সবকিছু খেতে পারবেন তারপরও ফিট থাকবেন এটা হচ্ছে আসল ইনজয়মেন্ট আপনার লাইফে মানে মিনিংফুল তখন হবে যখন আপনি ইনজয়ও করছেন প্লাস ফিট ও হেলদিও থাকছেন আর যদি আপনি ইনজয় করতে না পারেন সারাদিন ডিপ্রেশনে থাকেন কষ্টে থাকেন আরেকজনকে খেতে দেখলে আপনার কষ্ট লাগে তখন আপনার কি হবে যেটা মিনিংলেস হয়ে যাবে
যে শারীরিক সুখের জন্য মানসিক সুখ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বুঝতে পেরেছেন কিন্তু আমার দরকার হচ্ছে মানসিক সুখ এবং শারীরিক সুখ দুইটাই থাকতে হবে মেন্টালি আর ফিজিক্যালি কিন্তু দুইটা স্টেটেই আমি হচ্ছে অনেক মানে হ্যাপি আছি মানে আমার কিন্তু এমনও মনে হয় না যে আমি কোন খাবার খেতে পারছি না অনেক কষ্ট লাগছে আবার এমনও মনে হয় না যে আমি আনহেলদি হয়ে গেলাম অনেক বেশি খাবার খেয়ে আমি আনফিট হয়ে গেছি তো এই দুইটা যেন ব্যালেন্স হয় বুঝছেন রমজানটা আসে কি করে রমজানটা সারা বছরে রমজানটা আসার উদ্দেশ্য হচ্ছে যে সারা বছর আমরা উল্টাপাল্টা খাবার খেয়েছি রমজানে এসে আমরা একটু সংযম
করব কিন্তু রমজান মাসে দেখা যায় যে মানুষ সংযম বাদ যতটা পারা যায় আরো পছন্দের খাবার আরো বেশি করে খাই মানে ধরেন কথার কথা আপনার হয়তোবা চিনি খেতে ইচ্ছা করছে না তারপর আপনি কোল্ড ড্রিংস কিনে নিয়ে এসে খাবেন ইয়েতে অনেকে আছে ইফতারিতে মানে তারপরও একটা আইসক্রিম কিনে খেয়ে নিবে ইচ্ছা করলে হয়তোবা আপনার সপ্তাহে একদিন ইচ্ছা করতেই পারে আপনি খেতে পারেন কিন্তু আপনার যদি রোজ রোজ ইচ্ছা করে তাহলে তো ওটা ইচ্ছা না ওটা নিড হয়ে গেছে নিড বানানো যাবে না এটাকে যেগুলো হচ্ছে আমাদের অকেশনাল ফুড সেটা অকেশনের জন্য ঠিক আছে ওটাকে যখন নিড বানায় ফেলবো তখন প্রবলেম
নিড মানে কি ভাত রুটির মত প্রতিদিন খাও ভাত রুটি খেয়ে তো কেউ অত বেশি আনফিট হয় না আনফিট তো হয় হচ্ছে নাস্তায় যে উল্টাপাল্টা খাবারগুলো খায় বিস্কিট চা তারপরে চানাচুর তারপরে হাবিজা আমরা পুরি সিঙ্গারা খেয়ে ফেলি নাস্তায় আপনি যদি ভাত রুটি খান কত এয়ার ক্যালোরি ঢুকবে যদি আপনি প্রপারলি এক্সারসাইজ করেন আর হচ্ছে ভাত রুটিও খান বাসায় তৈরি করা সব রান্নাগুলো খান তারপরও আপনি ফিট থাকবেন কিন্তু আমরা সমস্যা হয়েছে আমরা লিমিটের অতিরিক্ত অর্ডার করছি এখন এখন তো অনলাইনের যুগে চলে আসছে যে আমরা মানে হাতের মুঠে যে খাবারই চাচ্ছি চলে আসছে বাসাতে এটাই হচ্ছে প্রবলেম হয়ে গেছে
এখানে ব্যালেন্স করা জানতে হবে এটা হচ্ছে ব্যাপার তাজ ভাই দাঁতের দেখা যায় যে একটা সার্টেন বয়স হওয়ার পরেই দাঁতের অবস্থা একদম খারাপ হয়ে যাচ্ছে বা স্কিনও প্রবলেম হচ্ছে কি জাতীয় ডায়েট গুলো আমার এটা মানে হেল্প করবে দাঁতগুলোকেও ঠিক রাখবে এখন দেখেন যে দাঁতের প্রবলেম যেটা হচ্ছে কারো কারো জেনেটিক্যালি এনামেল কম থাকে দাঁতে দাঁতে এনামেল কম থাকলে তার দাঁত যতই সে পরিষ্কার রাখুক তারপরও তার দাঁত আস্তে আস্তে হলুদ হবে আর বয়স বাড়ার সাথে সাথে এনামেল কমে যায় আমাদের শরীরে তখন আমাদের দাঁত আস্তে আস্তে খারাপ হতে শুরু করে এটা স্বাভাবিক তবে হ্যাঁ কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে সুগারি
কোন ফুড খায় বা ড্রিংকস খায় বিশেষ করে মানে সুগারি কোন ড্রিংকস যদি খায় সেক্ষেত্রে দাঁতের নামে আরো দ্রুত ক্ষয় হয় তখন কি হয় যে অল্প বয়সে দেখবেন ছোট বাচ্চারা দাঁতে পোকা হয় কেন বলি আমরা রিজনটা কি যে তারা অতিরিক্ত পরিমাণে হচ্ছে মিষ্টি খায় অথবা হচ্ছে যে চকলেটস খায় এই কারণে এরকম হয় বড় হতে হতে আবার ঠিক হয়ে যায় যখন আমরা লিমিটে চলে আসি তখন আবার ঠিক হয়ে যায় কিন্তু কেউ যদি ছোটবেলার সেই মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস যদি বড় হয়েও কন্টিনিউ করে রাখে সেক্ষেত্রে তার দাঁতের অবস্থা আরো আস্তে আস্তে খারাপ হবে কিন্তু কারো কারো হবার বাই বন
দাঁতে ইনামেল এতটাই স্ট্রং থাকে যে সে যত পরিমাণেই মিষ্টি খাক তার দাঁত নষ্ট হয় না এটা যে একটা জেনেটিক্যাল একটা ফ্যাক্টর আছে তবে হ্যাঁ জেনেটিক্যাল তো ফ্যাক্টর সবকিছুই সেটাকে ঠিক রাখতে হলে আমাদেরকে সুগারের লিমিটটা কমিয়ে নিয়ে আসতে হবে যেমন কিছুক্ষণ আগেই কথা হচ্ছিল আমি আপনিও বললেন যে হচ্ছে আমরা তো যেই ডেজার্ট টাইপের যে খাবার যেগুলো খেতে অনেক সুস্বাদু মিষ্টি এগুলো আমরা হচ্ছে খাই হচ্ছে আগে মেজর মিলটা নিয়ে নিই তারপরে আমরা ডেজার্ট খাই কিন্তু এখন এমন একটা সমস্যা হয়ে গেছে যে আমরা ডেজার্টটাকে আগে মেজর মিল বানাচ্ছি আর মেজর মিল খাচ্ছি না অর্থাৎ আমরা হয়তোবা আমরা কি
যে একটা ড্রিংকস খেলাম বা একটা আইসক্রিম বা হচ্ছে আমরা যে পিজ্জা অর্ডার করে খাচ্ছি বার্গার অর্ডার করে খাচ্ছি এটা আমরা কি হয় যে কালে ভদ্রে নাস্তা একবার খেতেই পারি সপ্তাহে দুইবার ম্যাক্সিমাম খেতেই পারি কিন্তু আমরা কি করছি এখন লাঞ্চ খাচ্ছি না মানে আমরা লাঞ্চে হচ্ছে পিজ্জা বার্গার খাচ্ছি ডিনারে পিজ্জা বার্গার খাচ্ছি আর যেগুলো আমাদের ভাইটাল নিউট্রিশন সেগুলো আমরা নিচ্ছিই না তো আমি একটু আগে একবার বলেছিলাম যে আমরা যদি কোন একটা নিউট্রিশন বেশি নেই তাহলে আমরা অপর নিউট্রিশন গুলো স্যাক্রিফাইস করছি অর্থাৎ আপনি যদি ফ্যাট বেশি নিয়ে ফেলেন কারণ বেশি নিয়ে ফেলেন তার মানে আপনি প্রোটিন এবং
ভিটামিন মিনারেলস খাওয়ার জায়গাটা কমই কমিয়ে দিয়েছেন আপনার শরীরকে বা আপনার শরীরকে কম দিচ্ছেন কারণ একটা তো লিমিট আছে আপনার শরীরে ধরেন আপনি 100 টার ভিতরে 50% আপনি বাজে খাবার খাচ্ছেন আনহেলদি খাবার খাচ্ছেন 50% হেলদি খাবার খাচ্ছেন কিন্তু যদি আপনি 80% আনহেলদি খাবার খান আর 20% হেলদি খাবার খান তাহলে প্রবলেম প্রবলেম এটা আনহেলদি খাবার এবং হেলদি খাবারের প্রবলেম না ফিটনেসটা এটার উপর রিলেশন মানে রিলেট করে না মানে ম্যাটার করে হচ্ছে যে আপনার রেশিওটা কত বেশি আপনি যদি 70% হেলদি খাবার খান এবং 30% আনহেলদি খাবার খান মাঝে মাঝে তাহলে কোন প্রবলেম নাই আপনি মানে ভালো একটা লাইফ
লিড করতে পারবেন আর কন্টিনিউ করতে পারবেন দীর্ঘদিন আর আপনি যদি মনে করেন যে না একটা ভিডিও দেখলাম মোটিভেটেড হয়ে গেলাম এখন থেকে সব বাদ এই সর্বোচ্চ এক সপ্তাহ বাদ দুই থেকে তিন দিন তারপরে দেখবেন যে আবার আগের লাইফস্টাইলে চলে গেছে এখানে আমার একটা প্রশ্ন আছে বুঝছেন একটা কাহিনী বলি তো গত বছর আসছেন আপনি রাইট আপনি আসার পরে তো সুন্দর একটা মোটিভেশন দিলেন আর কি তো আমার একটা ফ্রেন্ড আছে ওর নাম হচ্ছে সাজ্জাদ আচ্ছা আচ্ছা তো ওই ভিডিওটা মানে আপনার সাথে কথা বলে সে এত মোটিভেটেড হয়ে গেল সে দেখি আর কিচ্ছু খায় না তারপরে আমরা যখন
পডকাস্ট শুরু করি সে আর কিচ্ছু খায় না কিচ্ছু না আমি বললাম যে কিছু একটা খা সে কিছু খায় না মানে লিটারালি কিছুই খায় না সে ডিম খায় কি সব খায় বুঝছেন দিয়ে তারপর যখন ওর কাছে আমি সিঙ্গারা অফার করি ধরেন যে সিঙ্গারা এক বসায় মনে করেন 10 টা 12 টা একসাথে শেষ করে দিবে ঠিক আছে তো এই যে এই ব্যাপারটা রাইট যে অনেক বেশি মোটিভেটেড থাকি কিন্তু তারপরেও ওটা আস্তে আস্তে আমরা ভেঙে যায় খুব খুব তাড়াতাড়ি ভেঙে যায় এইটা না করে একটা সাস্টেইনড মোটিভেশন কিভাবে থাকে মানে আমার মোটিভেশন তো একদম সেইম থাকে সেম মানে যেটা
হচ্ছে মূলত আমরা ডিসিপ্লিন বলি ওইটাকে ডিসিপ্লিন মানে আমরা একটা কাজ শুরু করলাম এখন হচ্ছে ওটাকে কন্টিনিউ করবো মানে যদি হচ্ছে কাজটা পজিটিভ হয় তাহলে সেটাকে কন্টিনিউ করতে হবে দীর্ঘদিন যেমন অনেক সময় দেখা যায় যে একটা বিজনেসই করবো কথার কথা কারো কাছে মোটিভেশন স্পিকারের একটা কথা শুনলাম যে নেমে গেলাম একটা ব্যবসা করতে কিন্তু কিছুদিন পর রেজাল্ট না আসাতে আবার ছেড়ে দিই বা এতটা হার্ড ওয়ার্ক করি যে কিছুক্ষণ পর একটু যদি আমাদের লস হয় বা একটু খারাপ করি সেখানে তাহলে আমরা হচ্ছে স্যাটিসফাইড হয়ে যায় বা ডিপ্রেশনে চলে যায় যে ছেড়ে দিই এটা ফিটনেসের ক্ষেত্রেও সেইম আমরা আমাদের
প্রবলেম হলো যে আমরা দেখি কোন একটা মডেলকে দেখলাম বা কোন একটা ইনফ্লুয়েন্সারকে দেখলাম যাকে দেখে অনেক বেশি মোটিভেটেড হয়ে গেলাম যে প্রথম দিনই তার লাইফস্টাইল ফলো করার চেষ্টা করছি এটা সমস্যা আপনার লাইফস্টাইল তো একদিনেও তার মতো হবে না বা সেও কিন্তু একদিনেও ওই পর্যায়ে পৌঁছায়নি তো আমরা কি করি যে না আজ থেকে সবই বাদ দিয়ে দিব বাদ দিয়ে হচ্ছে সব একদম একুরেটলি লাইফস্টাইল লিড করবো যেটা সম্ভব না এ কারণ কি আপনি অনেকদিন ধরে হচ্ছে অভ্যাস করেছেন আস্তে আস্তে আপনি যদি হঠাৎ করে ভাইয়ের মানে ইয়ে করেন একদম ছেড়ে দেন তাহলে আপনি পারবেন না যেমন অনেকে প্রচুর
অনেকদিন দীর্ঘদিন যাবত প্রচুর মিষ্টি খেত সে কিন্তু এক চান্সে বাদ দিতে পারবে না সে হচ্ছে ডিপ্রেসড হয়ে যাবে ঠিক যেমনটা ড্রাগস ড্রাগসও কিন্তু আপনি এক চান্সে মানে খেতেন দীর্ঘদিন ধরে আপনি এডিক্টেড হঠাৎ করে ছেড়ে দিবেন এরকমটা হবে না কিন্তু আস্তে আস্তে আস্তে কমাতে হবে যেমন অনেকে বলে যে ভাই আমি সিগারেট খাওয়া কয়েকদিনের জন্য ছেড়ে দিই মানে মোটিভেটেড হয়ে কিন্তু আবার কন্টিনিউ করতে পারি না কিছুদিন পর দেখা যায় যে আবার খেতে শুরু করেছি রিজনটা কি যে সে যখন শুরু করে সে বলে যে আমি একটাও খাবো না আগে হয়তোবা 20 টা 30 টা করে সিগারেট খেত প্যাকেট
সিগারেট খেত সারাদিনে কিন্তু যেদিন থেকে সে মনে করল যে না আজকে থেকে সিগারেট বাচ্চ দিন সে সবগুলো ছেড়ে দেয় তো কি করতে হবে যেটা হলো যে কমাতে হবে আপনি 20 টা খেতেন আগে প্রথম মাসে 15 টায় আসেন তারপরের মাসে 10:00 টায় আসেন তারপরের মাসে পাঁচটায় আসেন তারপরে দিনে একটা আসেন তারপরে একসময় দেখবেন যে আপনি যখন দিনে একটা করে খেতে শুরু করবেন তখন আপনি একসময় দেখবেন যে একটা না খেলেও কিছু হয় না আমার মানে এরকম ফিল হবে যে ব্যক্তি 20 টা করে সিগারেট খায় দিনে সে একটাতে আসলে অনেক কষ্ট হবে কিন্তু যে ব্যক্তি একটা করে সিগারেট
খায় দিনে সে ছেড়ে দিতে তার বেশি কষ্ট হবে না তো প্রবলেমটা এখানে তো শুরু করতে হবে আমাদেরকে প্রথমে মানে উপরে উপরে যে যেগুলো মানে আনওয়ান্টেড খাবার যেমন আমাদের এমন হয় যে আমরা যখন আনহেলদি লাইফস্টাইল রিট করি আমাদের খিদা লাগে না তারপরে আমরা অর্ডার করে করে খাই মানে উল্টাপাল্টা খাবার মানে একটা চোখের খিদা অনেকে বলে না যে দেখলাম খেয়ে নিলাম তো প্রথমে যেটা করতে হবে যে আমরা আগে ওগুলো এভয়েড করি যে হ্যাঁ খাচ্ছি ঠিক আছে প্রথম মাসটা আমি আনহেলদি খাবার খাচ্ছি ঠিক আছে আমি কিছু একটু এক্সারসাইজ করা শুরু করি আর যেই যে যে পরিমাণ গুলো আমার
বেশি ছিল খাবারের মানে আনহেলদি খাবার ওগুলোকে একটু কমায় দিই মানে সামান্য কমাই পুরোটা না তো আমার প্রবলেম হলো যে আমরা পুরোটা কমাতে যাই ওখানে করানো যাবে না তারপরে এক এক মাস পর আপনি আরেকটু কমালেন তারপর দুই মাস পর আরেকটু কমালেন তারপর আমি যেটা কিছুদিন আগে একটা ভিডিও বানিয়েছিলাম ওখানে বলেছিলাম যে শুরু যারা করবে এক্সারসাইজ বা ডায়েট হেলদি লাইফস্টাইল লিড করবে তারা সপ্তাহে চারদিন ডায়েট করবে তিন দিন ব্রেক করবে প্রথম মাসটা এভাবে করবে যারা দীর্ঘদিন যাবত আনহেলদি লাইফ স্টাইল লিড করেছে এরকম না করলে আপনি দীর্ঘদিন কন্টিনিউ করতে পারবেন না আপনার মেন্টাল ডিসঅর্ডার হবে আপনি ছেড়ে দেবেন
আপনার মনে হবে না এত কষ্ট করে কি লাভ কয়দিন আর বাঁচবো যা পাচ্ছি সব খেয়ে মারা যায় কিন্তু ব্যাপারটা হলো যে এখানে শুধু বাঁচাটা এরকম না যে মানুষ তো বাঁচে দুই ভাবে একটা হচ্ছে সুস্থভাবে একটা হচ্ছে অনেকে আছে যে বেড়ে শুয়েই কাটিয়ে দেয় জীবনের শেষ 10 বছর দেখা যায় যে বেড থেকে আর উঠতেই পারে না কিন্তু ওই লাইফস্টাইল তো অনেক খারাপ ওই সময়টা আপনার অনেক কষ্টে যাবে তো আমাদের ব্যাপারটা হলো যে এক্সারসাইজ বা হেলদি লাইফস্টাইল মেইনটেইন করার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে যে শেষ বয়সেও যেন আমি শুয়ে বসে বা অন্যের ঘাড়ে চেপে যেন বেঁচে না থাকি এটলিস্ট
নিজে মানে স্বাধীনভাবে চলতে পারি যে নিজের কাজ নিজেই করতে পারছি এটা হচ্ছে ব্যাপার তাহলে কি হবে যে লাস্টের দিকেও যাদের সেলফ স্টিম অনেক হাই তারা তখন হচ্ছে ডিপ্রেশনে পড়বে না না হলে কিন্তু আপনার ধরেন সেলফ স্টিম অনেক হাই কিন্তু আপনি হচ্ছে আরেকজনের ঘাড়ে চেপে বসে খাচ্ছেন তখন কিন্তু আপনার ওটা দুর্বিষয় হয়ে যাবে আপনার মনে হবে মরে গেলেই ভালো হয় তো এটাই মানে মূলত যাদের সেলফ স্টিম আছে মানে টুকটাক তারা চেষ্টা যদি হেলদি লাইফস্টাইল লিড করতে শুরু করে তাহলে জীবনে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তাদের সেলফ স্টিমটা বজায় রাখতে পারবে আর এইজন্য ফিটনেসটা দরকার বেশি মানে যদি এভাবে
কেউ চিন্তা করে তাহলে আপনি দেখবেন যে সেলফ স্ট্রিম বজায় রাখতে ফিটনেস সাহায্য করবে তো এখন মোটিভেশনটা কিভাবে পাবেন যে আমি বললাম না যে আপনি এক্সারসাইজ করার আরো অনেক বেনিফিট আছে জাস্ট এটা না যে আপনার মাসেল বেড়ে গেল বা ওজন কমে গেল আরো যেমন আপনার কনফিডেন্স বাড়বে আপনি দেখবেন যে কোথাও যাবেন যে আপনি যেকোনো জামা কাপড়েই পড়েন আপনাকে দেখতে একটু ভালো লাগবে আগের থেকে তো এই এটা মানে স্বাভাবিক একটা বিষয় আপনি ব্র্যান্ডের জামা কাপড় পরেন অথবা বস্তা বানিয়ে একটা জামা পড়েন আপনার মনে করবে এটাই ফ্যাশন মনে হয় তো এটাই হচ্ছে ফিটনেস থাকতে হবে আরেকটা হচ্ছে ওই
যে চলে ফিরে আরাম পাবেন আপনি দেখবেন টায়ার্ড কম হচ্ছেন আপনি দেখবেন যে যখন কোন একটা কাজ করছেন তখন ফোকাস বেশিক্ষণ করতে পারছেন কারণ এক্সারসাইজের সময় তো আমরা জাস্ট ওয়ান আর্ম ইউজ করি না আমরা যখন নরমালি ইয়ে করি আমরা আমাদের ডমিনেটিং আর্মটা ইউজ করি বেশি মানে ডান হাত দিয়ে কাজ করছি বা সবকিছুই ডান হাত দিয়ে করছি কিন্তু যখন আপনি এক্সারসাইজ করছেন তখন আপনাকে বাম হাত ডান হাত ইভেন শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গ ব্যবহার করতে হয় তখন কি হয় আপনার ব্রেন বেশি পরিমাণ মানে সিগন্যাল পায় প্রত্যেকটা বডি আপনার কাজ করছে আপনার ব্রেনও সিগন্যাল পাচ্ছে তো আপনার ব্রেনের সমস্ত মানে
আপনার ব্রেন ফুল 100% পটেনশিয়ালিটির সাথে কাজ করে তো আপনি কি হবে আপনার প্রোডাক্টিভিটি একটু বেড়ে যাবে এটা আর এটা আপনি যদি আপনি প্রচুর রিসার্চ পেপার ঘাটাঘাটি শুরু করেন দেখবেন সব জায়গায় বলা আছে যে এক্সারসাইজ করলে আমাদের প্রোডাক্টিভিটি বাড়ে তো এইগুলো আগে ফিল করতে হবে যে হ্যাঁ এই এই বেনিফিট গুলো আছে এখন এই বেনিফিট গুলো আমি এক চান্সে পাবো না মানে একদিনে পাবো না এটাকে আগে আমাকে অভ্যাস করতে হবে যেকোনো কিছু অভ্যাস করার পর তারপর আস্তে আস্তে দেখবেন যে আপনি টিকে গেছেন মানে আমি মূলত যেভাবে টিকেছি মানে আমি কেন ছাড়তে পারি না আমি কিছুক্ষণ আগেও একবার
বললাম যে আমি ছাড়তে পারি না কারণ আমি এক্সারসাইজ করার ফলে যে বেনিফিট গুলা পায় ওগুলো এক্সারসাইজ ছেড়ে দিলে আমি আর পাই না তখন আমার কি হয় যে না ভিতরে আর ভালো লাগে না তখন আবার এক্সারসাইজ শুরু করি তো আপনি আগে দেখেন যে ওজন কমানো বাড়ানো না আপনি আদার্স কি কি বেনিফিট গুলা পাচ্ছেন ওগুলো যদি একবার পেতে শুরু করেন তাহলে আপনি আর ছাড়তে পারবেন না কারণ আপনি যখনই ছাড়বেন তখন আপনি ওই বেনিফিট গুলা আবার পাওয়া বন্ধ করে দিবেন তখন হচ্ছে আপনার আবার মনে হবে যে হচ্ছে আমি এক্সারসাইজ করি রাইট ডাউন করেন যে কি কি বেনিফিট আপনি
পাচ্ছেন যখন এক্সারসাইজ ছেড়ে দিবেন তখন দেখবেন ওই বেনিফিট গুলা পাচ্ছে না তখন আবার আপনি যাবেন এক্সারসাইজ করতে ভাই এখানে সব মোটিভেশনই আসলে অনেকের জন্য কাজে লাগে কিন্তু নাফিসের জন্য ভাইয়া কোন মোটিভেশন কাজে দেবে না যদি এখানে টাকা বেনিফিট না থাকে নাফিস নাফিস সেলিম ভাইয়ের হচ্ছে একটা সারাউন্ডিং দরকার মানে যে হচ্ছে স্বাস্থ্য সচেতনতা নিয়ে কথা বলে কিন্তু উনার সারাউন্ডিং আমার সারাউন্ডিং আসলেই ভাই আমি আমি বলি আপনি খালি বলেন যে নাফিজ ভাই আপনি জিম শুরু করলে বা আপনি ফিটনেস বা ডায়েটের দিকে মনোযোগ দিলে আপনার ব্যাংক ব্যালেন্স খালি বাড়বে আপনি এরকম কোন একটা উপায়ে বলেন তারপর দেখেন আমি
বাড়ার উপায় বলতে পারবো না কমার উপায় বলতে পারবো ব্যাংক ব্যালেন্স কমবে যদি ফিটনেসে না যান যেমন হচ্ছে যদি কথার কথা ধরেন যে আপনার কোন একটা মেজর একটা অসুখ হলো যার কারণে আপনাকে মাসে দুইবার বা তিনবার করে ডক্টরের কাছে যেতে হচ্ছে তো সেখানে ধরেন আপনার 10000 এটা মিনিমাম কষ্ট বললাম হচ্ছে মানে খরচ হচ্ছে এটা এখনকার কথা না আর 10 বছর পরের কথা ধরেন তারপরে হচ্ছে আপনি ধরেন দুইবার করে যেহেতু ডক্টরের কাছে যাচ্ছেন ইন্টারভিউ এর জন্য বা চেকআপের জন্য তো আপনি ওই দুইদিন ভিডিও বানাতে পারবেন না তো ভিডিও না বানাতে পারলে আপনার ওই দুইটা ভিডিওর ইনকামটা কমে
যাবে তারপরে আপনি একটু ফোকাস কম করবেন আপনি রিসার্চ কম করতে পারবেন যার কারণে আপনার ভিডিও গুলো হয়তোবা ওই মানে সুস্থ থাকা অবস্থায় যেই পটেনশিয়ালিটির সাথে যেটা করবেন সেটা হবে না হয়তোবা এখন মাসে একটা ভিডিও হয় আগে হয়তোবা 10 টা হতো তো দেখেন আপনার ইনকাম কিন্তু কমছে আমি বাড়ার কথা বলছি না অনেক সময় আমাদের কি কিসে কিসে ইনকাম কমে সেটাও তো বন্ধ করতে হবে বাড়ার বাড়ার বাড়ার সবকিছু আপনি জানেন কিন্তু কিসে কমবে সেটা আগে আপনাকে কন্ট্রোল করতে হবে মানে আপনি ধরেন যে একটা কথার কথা একটা সোনার কলসি ধরেন ওর ভিতরে আপনি প্রত্যেকদিন একটা করে কয়েন ফেলেন
কলসির কিন্তু কলসিরটা আবার একদিকে ফাঁকা রেখে দিয়েছেন একটা একটা করে কয়েন ধরেন দুইটা করে ঢালেন একটা করে বেরিয়ে যায় তো আপনাকে আগে যেটা বেরিয়ে যায় সেটাকে বন্ধ করতে হবে যে যেন কলসি থেকে যেন কয়েন না বের হয়ে যায় তাহলে যা আছে এটলিস্ট তা থাকবে না হলে যা আছে তাও চলে যাবে এটা হচ্ছে ব্যাপার আচ্ছা ভাই একটা জিনিস একটু বলেন তো মানে মনে করেন যে আমি হইতেছি প্রি ডায়াবেটিক হ্যাঁ হ্যাঁ এখন কি করবো ভাই আমার তো একটু ভয়ও লাগে যে ভাই কারণ আমার তো ফ্যামিলিতে ডায়াবেটিস এবং হার্ট ডিজিজ এগুলা আছে ইজ ইট অ্যাবসলিউটলি সার্টেন যে আমার
ডায়াবেটিস হবেই ব্যাপারটা কিরকম না দেখেন ডায়াবেটিস যদি এবসলিউটলি সার্টেন হয় যে হবে হয়েও গেছে একদম মানে খুবই খারাপ অবস্থা তারপর আপনি 100% আবার একুরেসিতে চলে আসতে পারবেন মানে নরমাল লাইফে লিড করতে পারবেন কিভাবে শরীরে মাসেল তৈরি করতে হবে মাসল আমি বলি এখানে ব্যাপারটা বুঝিয়ে দিই ডায়াবেটিস কিভাবে হয় যখন আমরা খাবার খাচ্ছি তখন আমাদের যে খাবারগুলো গ্লুকোজে রূপান্তর হয় আমাদের শরীরে আমাদের ব্লাডে ছড়িয়ে পড়ে গ্লুকোজ গুলো পুরা ব্লাডে এখন ওই ব্লাড থেকে সেল পর্যন্ত গ্লুকোজ পৌঁছাতে পারে না তো আমাদের যে ফ্যাট সেল আছে মাসেল সেল আছে ওইখানে পৌঁছাতে পারে না ওখানে হচ্ছে আটকে যায় তো ওই
মাসেল সেলে যদি পৌঁছানোর জন্য আপনাকে কি করতে হবে মাসেলের চির ধরা হবে আর যেটা সম্ভব হচ্ছে রেজিস্টেন্ট ওয়ার্ক আউট করে বা ফ্রি হ্যান্ড বলেন বডি ওয়েট এক্সারসাইজ বলেন বা ডাম্বেল বারবেল এগুলো লিফট যদি আপনি করেন তাহলে আপনার যে মাসেল সেলগুলো আছে ওগুলো ফাটবে মানে আমি এর আগেও অনেকবার বলেছি যে মাসেল তৈরি হয়েছে এক্সারসাইজের সময় হচ্ছে মাসেলগুলো ডিস্ট্রয় হয় আমাদের ছোট ছোট হয়ে ছিড়ে যায় তো তখন হচ্ছে যখন আমরা পরের বর্তীতে অ্যামিনো এসিড নিই মানে প্রোটিন খাই অ্যামিনো এসিড রূপান্তর হয় তারপর কার্বোহাইড্রেট খাই গ্লুকোজের রূপান্তর হয় সেগুলো আমাদের ওই সেলগুলো ব্যবহার করে দিয়ে আরো বড় হয়
তো আপনার ব্লাডে যে রক্তগুলো বেড়ে গেছে মানে সেটা কি করবে আপনার মাসেলগুলো ইউজ করতে শুরু করবে যার কারণে আপনার ডায়াবেটিস হবে না আমাদের মাসেল হচ্ছে একটা ব্যাটারির মতো মানে মেয়েরা অনেকে বলতে পারে যে মেয়েদের মাসেল হয়ে গেলে খারাপ লাগে মেয়েদের মাসেল হয়ে গেলে ওটা আলাদা বিষয় মেয়েরা হচ্ছে মাসেল তখনই বাঁধতে পারবে যখন তারা টেস্টেরন হরমোন আলাদাভাবে ইনজেক্ট করছে কারণ হরমোন ছাড়া তাদের অনেক বেশি মাসেল হবে না সেই মাসেলটাই থাকবে যেটা তাদের যে হার্টগুলোকে বোনগুলোকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য যে মাসেল দরকার সেটাই থাকবে মেয়েদের শরীরে এর উপরে মাসেল তৈরি হওয়া সম্ভব না মেয়েদের যদি সে পিওর একজন
মেয়ে হয় যদি শরিফা না হয় তাহলে এরকমই হবে ঠিক আছে তো এটা হচ্ছে ব্যাপার তো এখন বিষয়টা হচ্ছে যে আপনি যদি টেস্টের হরমোন মানে ইউজ না করেন তাহলে মেয়েদের ভয় পাওয়ার দরকার নাই তারা ওয়েট লিফটিং করলেও তাদের মাসেল হবে না তাদের বডি টোন থাকবে তো এখন তারা বেনিফিট কি পাবে তাদের যে ব্যাটারি তারা তৈরি করেছে তাদের শরীরের ভিতরে যে মাসেলগুলো সেগুলো আমাদের ব্লাড থেকে ঘুমন্ত অবস্থাতেও আমাদের হচ্ছে গ্লুকোজ টানতে শুরু করে অ্যামিনো এসিড গ্লুকোজ যেসব খাবারগুলো আমরা খাই যা আমাদের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় মানে ফাস্ট করে দেয় মানে আপনি যখন ঘুমাচ্ছেন আপনি ধরেন এক্সারসাইজ করেছেন জিমে
তারপর এক ঘন্টা পর আপনি ঘুমাচ্ছেন ওই ঘুমানোর সময় তো আপনার মাসেল রিপেয়ার হবে তো রিপেয়ার হওয়ার সময় আপনার সুগার গুলো ব্যবহার করবে আপনার শরীর থেকে আপনার মাসেল গুলো যার কারণে আপনার ডায়াবেটিস হবে না হলেও ঠিক হয়ে যাবে আস্তে আছে এই কারণে মানে এক্সারসাইজ এতটা জরুরি হ্যাঁ মাসেল বডিবিল্ডার হওয়ার জন্য তৈরি করা জরুরী না আপনার যে বডিটা সাপোর্ট দেওয়ার জন্য তৈরি করা জরুরী অতিরিক্ত মাসেল তৈরি হয়ে গেলে কিন্তু আবার শরীরের জন্য ক্ষতিকর ওটা আমি এর আগেও একটা বানিয়েছিলাম যে অনেক সময় দেখেন বডিবিল্ডাররা হার্ট অ্যাটাক করে মারা যায় বিল্ডিং করে রিজনটা কয়দিন আগে মারা গেছে একটা বডি
হ্যাঁ আমি একটা ফেমাস ভিডিও বানিয়েছিলাম তো আমাদের হার্টের ভিতরে দুইটা চেম্বার থাকে বুঝছেন যে চেম্বার গুলো যখন আমাদের ব্লাড পাম্প হয় আমাদের হার্ট হচ্ছে ব্লাডকে ধরে রাখে একটা ধরে রাখে একটা বের করে ঢোকায় বের করে তো দুইটা চেম্বার থাকে তো যখন আমরা অতিরিক্ত ওয়েট বাড়ায় ফেলি সেটা হোক মাসেল অথবা চর্বি ধরেন আপনার বিএমআর আমাদের হাইট অনুযায়ী ধরেন কথার কথা আপনার হাইট কত 6 ft এর কাছাকাছি 11 পাঁচ 11 পাঁচ ফিট 11 অনুযায়ী মোটামুটি 80 থেকে 85 কেজি আপনার হচ্ছে ম্যাক্সিমাম ওয়েট 85 কেজি ম্যাক্সিমাম ওয়েট হওয়া উচিত এর উপরে গেলে কিন্তু আপনি আস্তে আস্তে অফিসের দিকে
যাবেন একজন ব্যক্তি যদি 120 কেজি 130 কেজি ওজন বাড়ায় ফেলে তখন কি হবে আমাদের 80 কেজি থাকা অবস্থায় কিন্তু আমাদের শরীরে একটা মাসেল সেলের পরিমাণ ছিল ধরেন কথা 80 কেজি যখন আপনার ওজন ছিল তখন আপনার শরীরে 1000 টা মাসেল সেল ছিল বা মাসেল বা ফ্যাট সেল ছিল ছিল এখন আমাদের ব্লাড আমাদের হার্ট কিন্তু ওই 1000 টা মাসেল সেলে ব্লাড পাম্প করার জন্য তৈরি হয়েছে মানে জেনেটিকালি মানে 1000 টা সেলেই ব্লাড পাম্প করবে আমাদের হার্ট এখন আমাদের হার্ট পরিশ্রম বাড়িয়ে দিচ্ছে যখন আপনার সেলগুলো ধরেন আপনি যখন 120 কেজি হয়ে গেলেন তখন আপনার 1000 টা সেল হয়ে
গেল 2000 এখন যে হার্টটা 1000 টা সেলে ব্লাড পাম্প করার জন্য তৈরি হয়েছিল সেটাকে কষ্ট আরো বাড়িয়ে দিয়েছে সে আরো কষ্ট বেশি করছে তাকে 2000 টা সেলে ইয়ে করতে হচ্ছে মাসেল পাম্প করতে হচ্ছে মানে ব্লাড পাম্প করতে হচ্ছে এখন কি হবে যে আমরা জানি যে মাসেল তখনই বাড়ে যখন সে মাসেলে হাই ট্রফি হয় মানে মাসেলটা যখন আগের থেকে বেশি পরিশ্রম করে তখন আমাদের ব্রেন সিগন্যাল দেয় যে ওই মাসেলটা যেন আগের থেকে বেশি পরিশ্রম যেহেতু করছে তাহলে আগের থেকে তাকে আরেকটু স্ট্রং করে দাও তখন আমাদের মাসেলটা আরো বড় হয় এখন দেখেন যে আপনার হার্ট কিভাবে পরিশ্রম
করছে আপনার হার্ট ওই যে আমি বললাম যে আরো বেশি ব্লাড পাম্প করছে আমাদের মাসেল যখন আমরা ডাম্বেল দিয়ে ওয়ার্ক আউট করি আমরা ধরেন কথার কথা পাঁচ কেজি দিয়ে এক্সারসাইজ করছি হাতের ডাম্বাল দিয়ে পাঁচ কেজি নিয়ে এক্সারসাইজ করার সময় আমাদের মাসেল একরকম থাকবে যেই মাত্র আপনি 10 kg নিবেন তখন দেখবেন যে আপনার কিছুদিনের জন্য আবার ব্যথা করবে মানে যখন যখন আপনি এক্সারসাইজ কষ্ট বাড়াবেন তখন তখন আপনার শরীর ব্যথা করবে রিজন কি আপনার শরীরে ওই জায়গাতে আরো বেশি বেশি হচ্ছে আপনার মাসেল তৈরি হয় আমাদের হার্ট যেহেতু মাসেল দিয়ে তৈরি হার্ট কিন্তু পুরাই একটা মাংসপিণ্ড তো হার্ট যখন
পরিশ্রম বেশি করছে তখন ব্রেইন সিগন্যাল দিবে যে এই হার্ট তো বেশি পরিমাণে পরিশ্রম করছে বেশি ব্লাড ফ্রম করছে তখন হার্ট আপনার ওই ভিতরে যে হার্ট বাইরের দিকে বড় না হয় ভিতরে যে জায়গায় ব্লাড ধরে রাখে ওই জায়গায় চেম্বারের ভিতরে মাংস খাওয়া যায় বাইরেও বড় হয় ভেতরেও বড় হয় মানে চেম্বারটার আকার ছোট হয়ে যায় অনেকে ভাবতে পারে হার্ট বড় হয়ে গেলে মনে হয় তাহলে হার্ট আরো বেশি পাম্প করবে ব্লাড কিন্তু ব্যাপারটা উল্টা হয়ে যায় হার্টের ক্ষেত্রে যেটা হয় যে হার্ট বাইরের দিকে তো বড় হয় ভেতরের দিকেও বড় হয় মানে যেই জায়গাতে আমাদের ব্লাড জমে থাকে সেই
জায়গাতেও হার্টটা বড় হয় যার কারণে আমাদের যতটুকু ব্লাড দরকার ততটুকু ব্লাড আমাদের হার্ট সাপ্লাই করতে পারে না বুঝতে পেরেছেন মানে আমাদের ধরেন আপনি পায়ের ব্যায়াম করছেন বা হাঁটা চলাফেরা করছেন আপনার পা পর্যন্ত রক্ত পৌঁছাতে যতটা ফোর্স দরকার আপনার হার্ট ততটা ফোর্স ক্রিয়েট করতে পারে না যার কারণে ব্লক হয়ে যায় তখন হার্টের বা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয় এটা হচ্ছে ব্যাপার তো হার্টকে বেশি বড় হতে দেওয়া যাবে না সেটা হোক মাসেল দিয়ে যেমন বডিবিল্ডাররা কি করে বডিবিল্ডার দেখবেন একজন পাঁচ ফিট একজন 6 ft বডিবিল্ডার 150 kg পর্যন্ত ওজন হয়ে যাচ্ছে যারা অলিম্পিক্সে খেলে ইয়া অলিম্পিয়াতে খেলে তো তারা
150 কেজি পর্যন্ত ওজন হয়ে যাচ্ছে সেটা তার মাসেল সমস্যা নাই কিন্তু হার্ট তো সেটা বুঝছে না যে মাসেল না চর্বি হার্ট তার পরিশ্রম বাড়িয়ে দিয়েছে যার কারণে গ্রোথ হরমোন ইউজ করলে তো শুধুমাত্র আমাদের মাসেল বড় হয় না যারা প্রফেশনাল বডিবিল্ডার তারা তো গ্রোথ হরমোন ইউজ করে আমাদের হাতের আঙ্গুল মাথার খুলি ভেতরে হার্ট কিডনি লিভার সব বড় হবে মানে আপনার প্রত্যেকটা অঙ্গ শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গ আপনার নাক মুখ ঠোঁট সবই বড় হবে গ্রোথ হরমোন ইউজ করলে তো তখন কি করে হার্টও ভিতরে বড় একে তো হার্ট বেশি পরিশ্রম করছে তার উপরে আবার গ্রোথ হরমোনের জন্য আরো বড় হচ্ছে
দেয়ে এগুলো সবকিছু মিলে একটা বডি ধরেন 50 থেকে 60 বছর বয়সে হার্ট অ্যাটাক করে মারা যায় অনেকে 50 পর্যন্ত যেতে পারছে না এটা হচ্ছে যারা মূলত এটা কিন্তু সবাই না মানে যারা এক্সারসাইজ করে তারাই এরকম হবে না যারা ন্যাচারালি মানে যারা হচ্ছে ওয়েট লিফটিং করে কিন্তু কোন রকম হরমোন ইউজ করে না তাদের কোন সমস্যা নাই কিন্তু আইডিয়াল ওয়েটে থাকতে হবে আপনার ওয়েট হাইট অনুযায়ী যত যেমন আমার 5 ft 85 বা নয় অনুযায়ী আমার হচ্ছে আইডিয়াল লিমিট হচ্ছে 80 kg এর উপরে উঠা উচিত না বা 85 ম্যাক্সিমাম আমি মাঝেমধ্যে 85 kg ও করি আবার কখনো কখনো
আমি ম্যাক্সিমাম টাইমে 80 kgর ভিতরে থাকি তো এটা এই কারণেই রাখছি যে এর উপরে যদি উঠে যায় তাহলে হার্টের জন্য এটা ক্ষতিকর তো করি এটাই সবাই বুঝতে পেরেছে যে কিভাবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টটা হয় আর নরমালি যারা যে ব্যায়াম করে না এক্সারসাইজও করে না তারা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টটা হচ্ছে ওই যে অতিরিক্ত ওজনের কারণে চর্বির কারণে তাহলে ব্লাডে যদি কোলেস্টেরল বেড়ে যায় তাহলে আপনার নার্ভ গুলোর ভিতর দিয়ে সঠিক ভাবে ব্লাড পাম্প করতে পারবে না আপনার হার্টটা হচ্ছে ব্লাড সাপ্লাই করতে পারবে না তখন হচ্ছে আপনার হার্ট ব্লাডের অভাবে মারা যাবে মানে ইয়া হবে ক্র্যাম্প হবে মানে যেটা হয় হার্ট একটা
ক্র্যাম্প হয় মানে আমাদের দেখবেন যে অনেক সময় আমরা দেখা যায় না প্রচুর পরিশ্রম হয়ে গেলে শরীর থেকে অনেক ঘাম বেরিয়ে গেলে আমাদের ক্র্যাম্প আসে তো ক্র্যাম্প বডিতে আসলে তাও ওটা সহ্য করা যায় কিন্তু হার্টে যদি ক্র্যাম্প আসে তাহলে আপনি মানে হয় বাঁচবেন না হয় মরবেন এটা হচ্ছে ব্যাপার মানে ওটার চান্স নাই ওটা যে কারো সাথে হতে পারে এই কার্ডিয়াকস ব্যাপারটা যেকোনো মানুষের জন্য সুস্থ মানুষের সাথে হতে পারে তবে যারা রেগুলার ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটির সাথে থাকে তাদের চান্সটা কম এটা হচ্ছে ব্যাপার ওকে ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটিস এর জন্য ভাইয়া একটা রুটিন বলে দেন তো মনে করেন নাফিস আজকে থেকে
শুরু করবে যে ও সকাল থেকে শুরু করে ঘুমানো বা তারপরের দিন পর্যন্ত একটা রুটিন দিয়ে দেন তো ওকে ভাইয়াস ভাই মানে পাগলের মত পড়ে যাওয়ার কোন দরকার নেই মানে যে না আমাকে ফিট হতেই হবে এই হতে হবে আপনি জাস্ট সিম্পলি কয়েকটা জিনিসগুলো দেখেন যে যেমন আপনি লিফট দিয়ে উঠলেন কিন্তু এটা মনে হয় তিন তলায় না থার্ড ফ্লোরে আছে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে পারতেন একটু কষ্ট করবেন এরপর থেকে লিফট ইউজ করবে না আমি নরমালি বাসাতে কিন্তু তাড়াহুড়া না থাকলে লিফট ইউজ করি না আমি থাকি প্রায় ফিফথ ফ্লোরে পাঁচ তলায় হেঁটেই উঠি আবার হেঁটেই নামি যদি তাড়াহুড়া না
থাকে আমি কিন্তু এক্সারসাইজ করছি তারপরে এগুলো কেন করি এটা হচ্ছে নন এক্সারসাইজ অ্যাক্টিভিটি মানে বাসা বাড়িতে যেসব কাজকর্ম গুলো করি এই অ্যাক্টিভিটি গুলো যদি বেড়ে যায় তাহলে আপনার ওভারঅল এক্সারসাইজের পরিমাণ কমলেও সমস্যা হয় না তো বাসা বাড়িতে আপনি একটু হাঁটাফেরা একটু বেশি করবেন তাহলে আপনি দেখবেন যে আপনার এটলিস্ট ওই যে ব্লাডে যে সুগারটা ওটা বেশি বাড়বে না আর যেটা হচ্ছে জিমে গিয়ে ব্যায়াম করা বা রেজিস্টেন্স ট্রেনিং করা ওইটার উদ্দেশ্য কখনো ওজন কমানো বাড়ানো হওয়া উচিত না ওটার উদ্দেশ্য হওয়া উচিত আপনার স্ট্রেন্থ বাড়ানো ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ানো তো হেঁটে মানুষের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ে না স্ট্রেন্থ বাড়ে না হাঁটার উপকারিতা
হচ্ছে একটা সেটা হচ্ছে আপনার জাস্ট হচ্ছে ব্লাড থেকে সুগার লেভেলটা কমবে আপনার অতিরিক্ত ওয়েট বাড়বে না ঠিক আছে মানে মানে ওইটা হচ্ছে পরোক্ষভাবে অতিরিক্ত ওয়েট কখন বাড়বে না যখন আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণ হাঁটছেন প্লাস আপনার খাবারও চাই মানে ডায়েটটাও ঠিক আছে মানে খাবার আপনি অতিরিক্ত খাচ্ছেন না তখন আপনার এক জায়গায় মেইনটেইন থাকবে বা হেলথ স্টেটে মেইনটেইন থাকবে কিন্তু যখন আপনি ধরেন যে হাঁটছেন প্রচুর ব্যায়ামও করছেন প্রচুর কিন্তু খাচ্ছেন তার থেকে আরো বেশি তখন কিন্তু প্রবলেম তো এখানে কি যে দুইটাই দুই দিক থেকে আমাদেরকে দেখতে হবে যে মানে কোথায় কোথায় মানে ক্যালোরি কমাতে হবে এদিক থেকে ক্যালোরি
বার্নের পরিমাণ বাড়াতে হবে ওদিক ইনটেকের পরিমাণটা কমাতে হবে আর এক্সারসাইজ যেটা রেজিস্টেন্স ট্রেনিং এর মানে আরেকটা এক্সট্রা বেনিফিট হলো যে আমাদের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ে স্ট্রেন্থ বাড়ে যার কারণে আপনার ইনজুরি কম হবে আপনি হচ্ছে নরমালি অনেক সময় দেখা যায় যে আমরা বাসাতে আমি এরকমও আমি অনেকজনকে দেখেছি যে সোফা থেকে উঠতে যেয়ে তার কোমরের লেগে গেছে মানে ইনজুরি হয়ে গেছে যে সোফাতে বসেছিল উঠতে যেয়ে কোমরে ইনজুরি হয়ে গেছে মানে তার ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটির অতটা অভ্যাস নাই তো এইরকম জিনিসগুলো কখনোই হবে না যারা রেজিস্টেন্ট ট্রেনিং এর ভিতরে থাকে সাধারণত এরকম জিনিস মানুষের 50 60 বছর হওয়ার পর হয় এরকম ইনজুরি
যে সোফাতে বসে আছে উঠতে যে ইনজুরি হয়ে গেল রিজনটা কি তার মাসেলগুলো দুর্বল সে হয়তোবা হাঁটে ডায়াবেটিস কন্ট্রোলের জন্য কিন্তু স্ট্রেন্থ তো হাঁটার কারণে বাড়ে না স্ট্রেন্থ বাড়ে রেজিস্টেন্স ট্রেনিং এর ফলে বা ওয়েট লিফটিং এর ফলে তো ওয়েট লিফটিং তো সবার তো করার দরকার নাই আপনি যদি নরমাল হেলদি লাইফ লিড করতে চান তাহলে রেজিস্টেন্ট ট্রেনিং বলতে কি আপনি লাইট ওয়েট ডাম্বেল ইউজ করতে পারেন বা ওই যে বাসাতে যেগুলো আমরা পুশা ফ্রি হ্যান্ড ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ লিখে সার্ভিস দিবেন হোম ওয়ার্ক আউট লিখে দিবেন চলে আসবে ওগুলো করলে আপনি ফিট থাকবেন আর যেটা হচ্ছে যে সপ্তাহে তিন
থেকে চার দিন এক্সারসাইজ মানে করতে শুরু করেন মানে সব প্রত্যেকদিন করার ট্রাই করে না প্রত্যেকদিন করার ট্রাই করলে একদিন মিস গেলে আপনি পরের দিন আর মোটিভেশন পাবেন না আপনাকে ধরেই নিতে হবে মানে আমরা সবসময় ধরবো যে সবথেকে লোয়েস্ট পসিবিলিটি মানে যদি আমাদের এক্সপেক্টেশন কমাতে হবে আমাদের কাছে মানে এক্সপেক্টেশন এরকম রাখা যাবে না যে এক্সারসাইজ শুরু করবো এক মাসের মধ্যে ফিট হয়ে যাব বা আমি রেগুলার কন্টিনিউ করবো এরকম না মানে টানা জিমে ভর্তি হয়েছে হওয়ার পর টানা এক মাস প্রত্যেকদিন জিমে গেছে ওটাকে রেগুলার বলে না জিমে ভর্তি হয়েছেন কিন্তু বছর পর বছর মানে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত
আপনি সপ্তাহে দুইদিন করে হলেও জিমে যান বা দুইদিন করে হলেও পার্কে হাঁটতে যান সেটাকে রেগুলার বলে রেগুলারিটি বলে তো রেগুলারিটি ওইটা বেশি ইম্প্যাক্টফুল হবে আপনার শরীরের জন্য ইম্প্যাক্টফুল কিন্তু এটা না যে একট না এক মাস করলাম পরের মাস নাই ওটার কোন ইম্প্যাক্টই না ওটা মিনিংলেস কিন্তু প্রত্যেকদিন আমি সপ্তাহে দুইদিন তিন দিন করে যাচ্ছি কিন্তু বছর পর বছর যাচ্ছি ওটা হচ্ছে মিনিংফুল এভাবে করলে ডিসিপ্লিন চলে আসবে লাইফে দেখবেন ওটা অভ্যাস হয়ে গেছে ভাই একটা জিনিস একটু বলেন তো আমার অফিসেও কলিগ আছে অনেক বন্ধু বন্ধুরা আছে মাশাল্লাহ ইচ্ছামত খায় আচ্ছা কিন্তু এইগুলোর গায়ে একটু অতিরিক্ত চর্বি জমে
না এখন দেখেন এমন রাগ লাগে এগুলোকে বডি টাইপ থাকে আমি এর আগেও একবার আলোচনা করেছিলাম তিনটা বডি টাইপ হয় মানুষের হ্যাঁ একটা হচ্ছে এন্ড্রোমফটমফ আর মেসোমার্ফ অ্যাক্টোমার্ফ যারা তাদের মেটাবলিজম অনেক ফাস্ট হয় তারা জেনেটিক্যালি দেখবেন যে অনেক পাতলা শাতলা হয় প্রচুর খায় তাও পাতলাই থাকে মোটা হয় না মেসোমার্ফ যারা তারা দুইটার মাঝামাঝি হয় হয় তারা চাইলে ওজন কমাতেও পারে আবার বাড়াতেও পারে চেষ্টা করলে হয়ে যায় তারা এদের অ্যাথলেটিক পারফরমেন্স অনেক ভালো হয় আর এন্ড্রোমাফ যারা তাদের আবার সহজ ওজন কমে না এরা হচ্ছে অনেক বেশি স্লো মেটাবলিজম হয় তো তিনজনের আলাদা আলাদা লাইফস্টাইল হয়ে যায় বুঝছেন
যারা অ্যাক্টোফ তারা মনে করে আমি তো পাতলায় আছি অনেক খায় উল্টাপাল্টা অনেক খায় যে হার্টের অসুখ কিন্তু একমা বেশি হয় মোটা মানুষের তুলনায় দেখবেন পাতলা মানুষের হার্টের রোগ বেশি হয়ে গেছে রিজনটা কি ওই যে তারা মনে করে যে আমি তো ফিট আছি আমি সবই খাবো আপনি দেখেন আপনি 10 টা মোটা মানুষের সাথে কথা বলবেন বা ধরেন 100 টা যদি মোটা মানুষ আর পাতলা মানুষের ভিতরে আপনি জরিপ করেন তাহলে দেখবেন যে পাতলা মানুষের হার্টের রোগ বেশি হয়ে গেছে ধরা পড়বে রিজনটা কি তারা মনে করে যে আমি তো আমার তো ওজন আইডিয়ালি আছে তখন তারা ইচ্ছাকৃতভাবে সবকিছু
খায় দিয়ে তাদের মানে ব্লাডে কোলেস্টেরল লেভেল বেড়ে যায় আর মোটা মানুষের আবার অনেক সময় মোটা মানুষরা কি করে মোটা তো জানে যে আমি মোটা তাই তারা চেষ্টা করে একটু টুকটাক যে আনহেলদি খাবার যেন কম খায় তার কারণে কি হয় তারা একটু পাতলা মানুষের তুলনায় হার্টের দিক দিয়ে মোটা মানুষরাই এদিকে সেফ থেকে যাচ্ছে আর মেসোমফ যারা তারা দুই দিকে কন্ট্রোল এরা হচ্ছে হয় খুব ভালো অ্যাথলেট হয়ে যায় যারা স্পোর্টসে চলে যায় মেসি মার্ফেডরা তারা অ্যাথলেটে খুব ভালো করে অ্যাথলেটিক্সে আর অথবা তারা হচ্ছে নরমাল মানুষের মতই থাকে সবাই তো আর খেলাধুলা করে না ইয়েতে আর এটা হচ্ছে
সবাই খেলাধুলা করলে দেশ চলবেও কি করে খেলাধুলাকে প্রফেশন হিসেবে যারা নিয়েছে তাদের ক্ষেত্রে মেসোম অফ জেনেটিক হলে খুব ভালো হয় তাদের পারফরমেন্স ভালো হয় কেমনে বুঝবো যে আমার এটা হচ্ছে কিছুদিন এক্সারসাইজ শুরু করলে বুঝতে পারবেন অথবা যদি আপনি খেলাধুলা করতে যান দেখবেন যে যারা মেসোম অফ জেনেটিকে হয় তারা সবকিছুতে ব্যালেন্স বেশি পায় তারা জোরেও দৌড়াতে পারে তাদের হাঁটা চলার ভিতরে একটু ব্যালেন্সটা একটু বেশি হয় তারপরে তারা যদি এক্সারসাইজ শুরু করে দেখবেন যে তাদের মাসেলের টোন দ্রুত আসছে অন্যদের তুলনায় মানে তাদের শক্তিটা একটু ভালো থাকে তবে শক্তি কিন্তু সবথেকে বেশি থাকে এন্ড্রোম অফ জেনেটিকে যাদের চর্বি
বেশি হয় তাদের শরীরে শক্তি সবথেকে বেশি থাকে মানে তারা পাওয়ার লিফটিং মানে জিমে তো আবার সবাই মনে করে যে জিমে ঢুকলাম আমি বডিবিল্ডার হয়ে গেলাম জিমে কিন্তু শুধু বডিবিল্ডাররা যায় না জিমে ফুটবলার যায় ক্রিকেটার যায় সাধারণ মানুষ যায় তারপরে বডিবিল্ডিং কয়জন বা করে বাংলাদেশে বডিবিল্ডিং তো সব শখে জাস্ট মাসেল একটু দরকার এটাই কিন্তু বডিবিল্ডিং কি স্পোর্টস হিসেবে কিন্তু খুব বেশি মানুষ নেয় না কারণ কি কোন ফিউচার নাই তো আপনি তো জানেনই কয় টাকার প্রাইজ মানি হয় সবাই যে আমি এর আগের পডকাস্টে আমি আলোচনা করেছিলাম যে প্রাইজ মানি থাকে না এক্সটার্নাল যে হচ্ছে পপুলারিটিটা বাড়ে ওটা
একটা প্লাটফর্ম ওই পপুলারিটির থ্রুতে তারা ট্রেনিং দেয় জিম ওপেন করে তখন তাদের মেম্বার বাড়ে ক্লায়েন্ট বাড়ে সেটা আলাদা এইজন্য অনেকে কম্পিটিশন করে কিন্তু বডিবিল্ডিং প্রফেশন হিসেবে নিলে আপনি গরীব থেকে যাবেন সারাজীবন বুঝতেছেন এটা হচ্ছে ব্যাপার আপনাকে অন্য কিছু করতে হবে মানে তো এটা কি যে এই বডিবিল্ডিং মানে জিমে গেলাম আমার যদিও আমি জেনেটিক বুঝে যাই যে আমি হচ্ছে পাওয়ার লিফটার হতে পারবো মানে আমার চর্বি বেশি হয় যাদের চর্বি বেশি হয় তারা কিন্তু চাইলেও সেপারেটেড মানে খুব সুন্দর বডি বানাতে পারবে না এটা অনেক মানে হার্স ট্রুথ অনেকে বলে যে ভাই আমি কি তাহলে বডি বিল্ডিং করতেই
পারবো না এই না ওই না হ্যাঁ ভাই পারবেন কিন্তু স্ট্রেটেড হরমোন ইউজ করতে হবে ন্যাচারালি পারবেন না কারণ হচ্ছে ন্যাচারালি আপনি চর্বি ওই লেভেলে কমাতেই পারবেন না যে লেভেলে আপনার অ্যাপস চলে আসবে মানে 10% এর নিচে বুঝছেন না 10% এর নিচে না আসলে আপনি কম্পিটিশনে খেলতে পারবেন না আচ্ছা ব্যাপার তিনটা কি কি বললেন এন্ডোমর্ফ এন্ডোমর্ফ মেসোমর্ফ একটোমর্ফ একটোমর্ফ এন্ডোমর্ফ হচ্ছে যারা চিকন না এন্ডোমর্ফ হচ্ছে যারা মোটা যারা সহজে কমাতে পারে না সহজে কমাতে পারে কিন্তু এদের একটা বেনিফিট কি এদের শরীরে প্রচুর শক্তি হয় এরা ওয়েট লিফটিং এ ভালো করে ওয়েট লিফটিফিং বা ওয়েট লিফটিং অলিম্পিক
ওয়েট লিফটাররা দেখবেন একটু মোটা সো হয় দেখবেন আপনি রিজনটা কি তারা হচ্ছে এন্ড্রোমা জেনের বুঝছেন ওদের দেশে তো কোচ অনেক হাই ক্লাস মানে অনেক হচ্ছে ইয়ে হয় তো সার্টিফাইড কোচ কোচ থাকে অনেক হচ্ছে আপনার এডুকেটেড হয় তারা বুঝে যায় ক্লায়েন্টকে দেখলেই যে কাকে কোন স্পোর্টসে দিলে ভালো হবে তারপর স্কুলগুলোতে অনেক মানে জোর দেওয়া হয় স্পোর্টস এর উপরে যেমন ইউএসএতে তো সবগুলো স্পোর্টস সব ধরনের গোল্ড মেডেল তো ওদের ভিতর থেকেই পায় বেশিরভাগ 80% সাথে চলে যায় রিজনটা কি তারা ওই কলেজ থেকেই মানে খুব হাইলি কোয়ালিফাইড আপনার হচ্ছে কোচ থাকে তারা দেখেই বুঝে যায় যে এই ছেলেটা
এই স্পোর্টসে ভালো হবে তো তখন তারা ওইভাবে স্পোর্টসটা দিয়ে দেয় গাইডলাইন এবার একটা ক্লায়েন্টের হচ্ছে ব্যক্তিগত মতামত সে কি করবে কিন্তু কোচের কর্তব্য এটা বলা যে ভাই তোমাকে এটা হবে এটা হবে না যেমন আমি নরমালি বলে দিই কাউকে দেখলে যে ভাই তোমাকে এটা হবে ওটা হবে না এখন সেটা তার ব্যক্তিগত মতামত সে কি করবে কিন্তু আমি কেন বলি যেন সে সঠিক গাইডলাইনটা পায় উল্টাপাল্টা যেন কিছু না করে এটা হচ্ছে ব্যাপার আমি কেমনে বুঝবো যে আমি কোনটা আপনি এক্সারসাইজ শুরু করে হ্যাঁ বুঝবেন না এক্সারসাইজ করলে তখন কি হবে এক্সারসাইজ এটলিস্ট দুই থেকে তিন মাস এক্সারসাইজ করার
পর মানে যদি আপনার মানে ইমপ্রুভমেন্ট দেখতে হয় মানে তাড়াতাড়ি ইমপ্রুভমেন্ট হবে আমি আপনার যদি ওয়েট লিফটিং ধরেন আপনি কথা 10 কেজি দিয়ে স্কট করতেন মানে ঘাড়ে তুলে নিয়ে স্কট করতেন আপনি হয়তোবা দুই মাস ট্রেনিং করার পর 50 কেজি 100 কেজি চলে গেছেন তখন বুঝা যাবে যে না আপনার ভিতরে ইয়ে আছে মানে ওই ওয়েট লিফটিং কোয়ালিটি আছে যদি এমন হয় যে আপনি খুব দ্রুত ওয়েট লস করাতে পারেন আপনার মাসেল গুলো সেপারেট হয়ে যাচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে যে হ্যাঁ আপনার ভিতরে মাসেল বিল্ডিং কোয়ালিটিও আছে তখন আপনি দুইটাই করতে পারবেন মিসমাম জেনেটিক যারা তারা দুইটাই করতে পারেন ওয়েট
লিফটারও হয় বডিবিল্ডারও হয় মেসোমফ যারা একটা মার্ভ যারা তারা বডিবিল্ডিং ভালো করে ওয়েট লিফটিং ভালো করতেই পারে না ওদের কোমর চিকন হয় ওয়েট তোলার জন্য কোমর চওড়া হতে হয় বুঝতে পেরেছেন এজন্য দেখবেন ওয়েট কোমর কেন চওড়া হতে হয় আমাদের যে পাকস্থলীর সাইডে যে বেল্টটা থাকে হার্টটা থাকে ওই জয়েন্টটা যত মজবুত হবে চওড়া হবে তত আপনি বেশি ওয়েট তুলতে পারবেন যার কারণে দেখবেন ওয়েট লিফটাররা কোমরে বেল্ট ইউজ করে বেল্ট ইউজ করা তো আলাদা একটা ব্যাপার যে ইনজুরি কম হবে কিন্তু কোমর যদি কারো জেনেটিক্যালি চওড়া হয় তাহলে কি হবে তার ইনজুরিও কম হবে প্লাস শক্তিও বেশি হবে
যেটা এন্ড্রোম অফ জেনেটিকের একটা বেনিফিট কিন্তু মেসোম অফ জেনেটিক কি দুইটা বেনিফিটই আছে ওর বডি বিল্ডিং ও পারবে হচ্ছে ওয়েট লিফটিং ও পারবে আর এক নম্বর হচ্ছে মানে বডিবিল্ডিং এর জন্য বেস্ট এদের সহজে চর্বি যেহেতু জমে না এরা খেয়ে খুব মাসেল বানাতে পারে যার কারণে তাদের চর্বিও কম হয় একটু ডায়েট করে তারা স্টেজে দাঁড়িয়ে আপনি কোনটা আমার হচ্ছে মাঝামাঝি মেসোম আমি মানে চাইলে ওজন কমাতে পারি আবার চাইলে বাড়াতেও পারি দুইটাই করি কিন্তু আমি মূলত আমরা তো কম্পিটিশন খেলি না তো আমি চেষ্টা করি জাস্ট হেলদি ফিট থাকার যেটা কম্পিটিশন খেলাটা তো হেলদি ওয়ে না তবে কেউ
যদি খেলতে চায় তাকেও আমি ডিসকারেজ করি না কারণ হ্যাঁ সে খেলবে সে দেশের বাইরে যাবে বাংলাদেশের জন্য সুনাম বই নিয়ে আসবে এটা তো ভালো তো যারা গোল সেট করে ফেলেছে যে আমি কম্পিটিশন খেলবো তাদেরকে ওইভাবে আগাতে হবে আর যারা গোল সেট করেনি তারা যেকোনো একটা করুক যে হচ্ছে আচ্ছা ঠিক আছে আমি ফিট থাকার চেষ্টা করি না পাওয়ার লিফটিং না বডিবিল্ডিং প্রবলেম হচ্ছে আমরা হয় পাওয়ার লিফটার হতে চাই না হয় বডিবিল্ডার হতে চাই কিন্তু আমাদের ক্যারিয়ার চয়েস কিন্তু ওইটা না হয়তোবা কেউ জবে চলে যাবে কিছুদিন পর বা অন্য একটা প্রফেশনে থাকবে বিজনেস করবে কিন্তু সে জিমে
এমন ভাবে ফোকাস করছে যে অন্যান্য লাইফে পিছিয়ে পড়েছে আপনি যদি সাত দিনই সপ্তাহে সাত দিনে জিমে যাওয়ার চেষ্টা করেন ছয় দিনে জিমে যাওয়ার চেষ্টা করেন আর ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যয় করেন তাহলে আপনি আপনার ক্যারিয়ারে পিছিয়ে পড়বেন আর ক্যারিয়ারে যদি পিছিয়ে পড়েন তাহলে আপনার ওই ফিটনেসের কোন দাম নাই ভ্যালু নাই একজন ফিটনেসের ভ্যালু কখন যখন আপনি আর্থিকভাবেও সফল মানে সচ্ছল আছেন প্লাস আপনার শারীরিকভাবেও আপনি ঠিক আছেন না হলে কি হবে আর্থিক সচ্ছলতা কামানোর জন্য আপনি শারীরিক মানে সক্ষমতা হারিয়ে ফেলবেন আস্তে আস্তে আবার শুধুমাত্র শারীরিক সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়বেন তো দুইটার ব্যালেন্স লাগবে এটা হচ্ছে
ব্যাপার একটা জিনিস আমি একটু জানতে চাই সেটা হচ্ছে যে মেটাবলিজমের সাথে বডি ওয়েটের সম্পর্কটা কি বডি ওয়েটের সাথে মেটাবলিজমের সম্পর্কটা ওইভাবে না মানে মেটাবলিজমটা কি আমরা যে খাবারটা খাচ্ছি সেটা কত দ্রুত এবজর্ব করতে পারে আমাদের শরীর এখন আপনি ধরেন আপনার বডি ওয়েট অনেক বেশি হ্যাঁ মেটাবলিজম যদি আপনার ফাস্ট হয় তাহলে আপনি মানে অল্প ডায়েটে বেশি রেজাল্ট পাবেন এটাই সম্পর্ক মানে আপনি খাবার খাওয়া একে তো আপনি যারা হচ্ছে মেটাবলিজম ফাস্ট তাদের কিন্তু ওজন বাড়াতে অনেক কষ্ট হয় সহজে বাড়ে না তারা যদি ওজন বাড়িয়ে ফেলে কথার কথা সে চাচ্ছে ওজন বাড়াতে তাকে খাবার খেয়ে অনেক বাড়াতে হবে
কথার কথা তাকে 2000 ক্যালোরি খেত মানে খেতে হয় তার ওজন ধরে রাখতে তাকে 3000 ক্যালোরি খেতে হবে সে যদি চেষ্টা করে 100% একুরেটলি সে রেজাল্ট পাবে কিন্তু 3000 ক্যালোরি খেতে খেতে যদি হঠাৎ করে সে 2500 ক্যালোরিতে চলে আসে সাথে সাথে আবার ড্রপ করবে তার ওজন মানে মেটাবলিজম ফাস্ট হলে আপনার ওজন কমানোটা সহজ হয় বাড়ানোটা কঠিন হয় ভালো না তো এটা হচ্ছে যে বাড়াতে চায় তার জন্য খারাপ হুম ধরেন যে কেউ বাড়াতে চাচ্ছে ওজন তার জন্য খারাপ এখন আমরা আমাদের প্রবলেমটা কি আমরা ওজন বাড়ানোর জন্য তো চিনি বেশি খাই সেটা খেলে তো খালি পেট বাড়ে অনেক
মানুষ দেখবেন যে বডি অন্যান্য অঙ্গ ঠিক আছে মানে পাতলা আছে কিন্তু পেটটা বড় রিজনটা কি তার মেটাবলিজম ফাস্ট কিন্তু উল্টাপাল্টা খাবার খাই এটা হচ্ছে ব্যাপার আচ্ছা আমি আমার ধরেন তাহলে তো আমার আমি চাই যে আমার মেটাবলিজমটা একটু হাই হোক মেটাবলিজম হাই হতে হলে আপনাকে যেসব খাবারগুলো আমাদের শরীরে অনেক দ্রুত মানে স্লো হচ্ছে আপনার ব্লাড সুগার লেভেল বাড়ে সেগুলো খেতে হবে কম কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট খেতে হবে আর প্রোটিন টাইপের খাবার খেতে হবে প্রোটিন যদি বেশি খান তাহলে আপনার শরীরে আস্তে আস্তে শুকা যায় প্রোটিন তো সুগার তৈরি করে না আমাদের শরীরে প্রোটিন কিন্তু গ্লুকোজে রূপান্তর হয় না প্রোটিন
রূপান্তর হয় অ্যামিনো এসিডে তো অ্যামিনো এসিড আপনার শরীরে গেল আপনার খিদা মিটে গেল কিন্তু আপনার শরীরে সুগার গেল না যার কারণে আমরা শর্বি কমতে শুরু করবেন আবার মাসেল বাড়তে শুরু করবে তখন কি মেটাবলিজম বাড়তে থাকবে হ্যাঁ তখন মেটাবলিজম বাড়বে মেটাবলিজম কি যে আপনি কোন একটা খাবার খেলেন সেটা হচ্ছে মানে যত বেশি সময় লাগবে ধরেন আপনার পাকস্থলীকে সেটা হজম করতে টাইম লাগছে যেমন সাদা চালের ভাত কিন্তু খুব দ্রুত হজম হয়ে যায় এবজর্ব হয়ে যায় চিনি শরবত মানে যেগুলো লিকুইড সুগা যেগুলো সেগুলো কিন্তু খাওয়া মাত্র এবজর্ব হয়ে যায় আমাদের শরীরে যত দ্রুত এবজর্ব হবে তত দ্রুত আপনার
ফ্যাট গেইন হবে এদিকে ব্ল্যাক রাইসটা ভালো হ্যাঁ রাইস বলতে কি এখন দেখেন যে খাবার হেলদি আনহেলদি আমি বললাম যে হেলদি খাবার খেয়ে আপনি ওজন বাড়াতে পারবেন হেলদি খাবার খেয়েই হুম হুম হুম প্রবলেমটা অ্যামাউন্টে প্রবলেমটা ফুডে না বুঝেছেন ফুডের যে প্রবলেম যেমন আমরা চাইলে খেতেই পারি একদিন আমি আইসক্রিম খেতেই পারি কিন্তু বাকি ছয় দিন আমি মেইনটেইন করলাম তাহলে তো ফুড প্রবলেমটা তো ফুডের ইয়েতে না মানে আইটেমে না অ্যামাউন্ট এখন আপনি ছয় দিনই যদি আইসক্রিম খান তাহলে তো হবে না বললাম না ডেজার্টকে মূল খাবার বানানো যাবে না ডেজার্টটা ঠিক আছে সপ্তাহে দুইদিন আমি খেলাম খুব ক্রেভিং উঠছে
তখন আমি ঐসব খাবার খেলাম কিন্তু ধরেন অনেকে কি করে যে আমাদের দরকার নাই তারপরে মনে হয় একটু চা খেয়ে নিই দুধ চা খেয়ে নিই একটু অনেকে আছে কিন্তু হ্যাঁ ঠিক আছে খাই বসে থাকি এখন এক কাপ দুধ চায় মোটামুটি প্রায় 115 থেকে 120 ক্যালোরি থাকে তাহলে আপনি দুই কাপ দুধ চা খেলে এক প্লেট ভাত খাওয়া সমান ক্যালোরি ঢুকে যাচ্ছে আপনার কাছে কিছুই মনে হবে না বুঝছেন মানে দুই দুই কাপ যদি দুধ চা খান আপনি আর তারপরে আবার ওখানে যদি কন্ডেন্সড মিল্ক দেন তাহলে তো আরো ক্যালোরি বেড়ে যাচ্ছে আবার কাপের সাইজ যদি বড় হয় তাহলে তো
এক কাপ একটা বড় সাইজের কাপে কন্ডেন্স মিল্ক দিয়ে যদি দুধ চা বানান আর খান তাহলে ওইটা খাওয়ার থেকে ভাতে ক্যালোরি কম এক প্লেট ভাত খেতে পারতেন ওই জায়গায় তো আপনার মনে হবে যে আমি কিছুই খাইনি সারাদিন খালি দুই এক কাপ চা খাই তারপরে আমার ওজন কেন কমে এ ভাই তো প্যারা দিতেছেন ভাই অনেক প্যারাতেছেন কারণ আমাদের অনেকে আছে যারা চা মানে খুবই মানে পছন্দ করে রাইট আমার যেরকম কফি খুবই পছন্দ মানে আমি আমাকে ভাই মানে আমার কফি খাইতেই হবে রাইট তো অনেকে আছে যে চা খুবই ইয়া করে এখন সেই ক্ষেত্রে তাহলে ভাই আমাদের সেক্ষেত্রে যেটা
হচ্ছে যে অনেকে বলে যে আমি হচ্ছে মাথা ঘুরে বা ফোকাস করতে পারি না সেক্ষেত্রে আপনি চিনি ছাড়া দুধ ছাড়া খাবেন ঠিক আছে আর যদি আপনি মনে করেন যে না আমার টেস্ট দরকার তাহলে তো আপনি টেস্ট টেস্ট ক্ষেত্রে তো কফিতে যদি আমি ক্রিমার ইউজ করি ওই যে কফি মেট গুলা বা ক্রিমার টাইপের যেগুলা আছে ওগুলা যদি ইউজ করি তাহলে কোন সমস্যা নাই ক্রিমার কি দিয়ে তৈরি করা হয় আচ্ছা বের করেন ভালো লাগতেছে না ভাই মানে আপনি যেটা ভাইয়া না এখানে একদম বলি আপনি হ্যাঁ ঠিক আছে দিনে এক কাপ খেতে পারেন হ্যাঁ এক কাপ দেন না ভাই
আমরা এলাও করেন না এক কাপ খান সমস্যা নাই আমি ওইটাই তো বলছি যে এমন না পুরাটা বাদ দেওয়া যাবে না আপনাকে ততটুকু পর্যন্ত আপনার লিমিট বুঝতে হবে যে যতটুকু পর্যন্ত করলে আমি দীর্ঘদিন কন্টিনিউ করতে পারবো আচ্ছা আরেকটা বিষয় ওই যে স্প্লেন্ড আছে না বা জিরো ক্যাল ওগুলা ব্যবহার করা যাবে ওগুলা ইউজ করলে সমস্যা আছে জিরো ক্যালে এখন দেখেন যে হ্যাঁ কোন প্রবলেম না কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে যদি প্রচুর পরিমাণে জিরোকাল খান জিরোকাল তো কেমিক্যাল হ্যাঁ এখন জিরোক্যাল কিভাবে প্রসেস করা হয় এখন ফুল কিন্তু সবাই কিন্তু পুরোপুরি ইনগ্রিডিয়েন্ট বলে না কোন কোম্পানি যে প্যাকেজ জাতীয় কোম্পানি কিন্তু
বলে না যে তারা কি কি ইউজ করেছে এর ভিতরে জিরোকাল খেলে আপনার শরীরে ক্যালোরি ঢুকবে না এটা ঠিক আপনার কিন্তু ওজনও বাড়বে না কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে এটা সাইড ইফেক্টটা পরে বুঝা যাবে বুঝেছেন এটা হচ্ছে ব্যাপার এরকম অনেক রিসার্চ পেপার আছে যেখানে জিরোকাল খেয়ে কারো কারো প্রবলেম হয়েছে কারো কারো হয়নি হতেও পারে নাও হতে পারে না মানে আস্তে আস্তে কারণ হ্যাবিটটা চেঞ্জ করে আমার মূল থিমটা হলো যে দেখেন যে যতটুকু পর্যন্ত আপনি যেতে পারবেন ততটুকু পর্যন্ত যান বেশি গভীরে যেয়েন না মানে এত বেশি গভীরে যেয়েন না ধরেন সুইমিং পুলে গেছেন একদম নিচে যাওয়ার চেষ্টা করছেন
দোম আটকে খেয়ে মরে যাবেন আস্তে আস্তে করে আপনি উপরে উপরে সাঁতার কাটেন না সমস্যা কি যতটুকু পর্যন্ত মজা পাচ্ছেন ততটুকু পর্যন্তই থাকেন সিঁড়িতেই থাকেন যখন সাঁতার পুরোটা শিখে যাবেন তখন গভীরে যান আমাদের প্রবলেম হলো প্রথমে উপর থেকে লাফ দিয়ে নিচে যেতে নিচে যেয়ে সোনাটাকে তুলে নিয়ে আসি কিন্তু সোনা তো থাকে না ফিটনেস কিন্তু এমন না যে পেয়ে গেলেন না আর থেকে গেল সারাজীবন এটা কন্টিনিউয়াসলি আপনাকে লাইফটা মেইনটেইন করতে হবে ধরেন আমি এই কথার কথা এক মাস প্রচুর করলাম দুনিয়ার সবথেকে দামি ডায়েট দামি ট্রেইনার ইনজেকশন সব হরমোন টরমোন সব ইউজ করে ফিট হয়ে গেলাম ইনফ্যাক্ট চর্বিও
কাটিয়ে ফেললাম নিজের শরীরে অনেকে আছে না চর্বি কেটে ফেলে অপারেশন করে আউট করে ফেলে কিন্তু লাইফস্টাইল যদি চেঞ্জ না হয় তাহলে আপনি আগামী দুই মাসের ভিতরে আবার আগের জায়গায় পৌঁছে যাবেন মানে ব্যাপারটা কি যে অনেকে আছে না লটারিতে জিতার মত টাকা ধরেন আপনার কোন নলেজ নাই যে টাকা কোথায় ইউজ করবেন আপনি যে খাসি কিনবেন গুড এক্সাম্পল বুঝতে পেরেছেন লটারিতে টাকা জিতে আপনার ধরেন কোন বিজনেসের এক্সপেরিয়েন্স নাই কোন নলেজ নাই আপনি কি করবেন হয়তোবা মেয়ের দিবেন বা কোন একটা জায়গায় অনেক ধুমধাম করে মানে যেখানে কোন খরচ করার দরকার নাই সেখানে খরচ করবেন এবং একটা গাড়ি কিনে
ফেলবেন গাড়ি কিনে আবার দুইদিন পর এক্সিডেন্ট করে মারাও যাবে এবং দেখা গেছে যে যারা লটারিতে মানে স্ট্যাটিস্টিক্যালি যারা লটারিতে যেতে অনেক টাকা তাদের সবাই মানে কোনো না কোনো খারাপ অবস্থা হয়ে যায় তারা কেউ সুইসাইড করে কারো হয়তো ফ্যামিলিতে মারামারি শুরু হয় মানে সবগুলো খুব ডিজাস্টার একটা রেজাল্টস হয় বিকজ মানে অনেক প্রবলেম এটা হচ্ছে মানে খুব সহজে পেয়ে যাওয়ার মত জিনিসে আসলে ওরকম মানে অ্যাচিভমেন্টের মত আপনার ফিল আসবে না যে আমি তো খুব সহজেই পেয়ে গেছি আর লাইফস্টাইল এমন একটা জিনিস লাইফস্টাইল আপনি যখনই খারাপ করতে শুরু করবেন ওই যে বেনিফিট গুলা আস্তে আস্তে আবার যেতে শুরু
করবে মানে আপনি যখন লাইফস্টাইল গুড একটা লাইফস্টাইল বিল্ড করেছেন তখন আপনি যে বেনিফিট গুলা পাবেন সেগুলো ছেড়ে দেওয়ার সাথে সাথেই দেখবেন যে আপনি আস্তে আস্তে আবার ওটাকে হারিয়ে ফেলছেন সবকিছু আর আপনার বডিকে ওই রিজনটা দিতে হবে ভাইয়া একটু বলেন তো যে দুধ খুব ভালো একটা খাবার এইটার মানে খাওয়ার ক্ষেত্রে এখন আসলে একেক সময় বলে কি না দুধ ভালো না দুধের সাথে আবার একটু পানি মিশাও আবার কেউ বলতেছে না দুধ পুরাই বাদ দিয়ে দাও আমি পার্সোনালি চাই যে আমার ফ্যামিলিতে নিয়মিত দুধ টুথ থাক হ্যাঁ এখন যে পরিমাণ আশেপাশে নিউজ শুনতেছি হ্যাঁ অনেক রকমের কথাবার্তা যেটা আমার
জন্য একটু প্রবলেম কি ভাই ছোটবেলা থেকে অনেক কিছু শুনছি কমপ্লেইন খাইলে হর্লিক্স খাইলে এই হয় সেই হয় অনেক কিছু শুনছি পরে বুঝছি যে এগুলা মার্কেটিং বুয়া অনেক কথাবার্তা হয় যেমন জিমে গেলে হাইট বেড়ে যাবে কি হয় একটু পরে আপনি বইলেন তো এই দুধ এখন সবাই দুধ বন্ধ করে দিয়ে ফর্মুলা মিল্ক খাওয়া দিবে এই করে দিবে সেই করে দিবে আসলে ঘটতেছেটা কি না দুধ দেখেন যে দুধে হচ্ছে কি কি থাকে দুধে কার্বোহাইড্রেট প্রোটিন ফ্যাট মানে সব মানে সবকিছু থাকে ক্যালসিয়াম সবকিছু থাকে দুধ এমন একটা খাবার একটা মানুষ যদি অন্য কোন খাবার না খায় বিন্দু পরিমাণ খাবার
খানা ইভেন পানিও যদি না খায় শুধুমাত্র দুধ খেয়ে বছর পর বছর বেঁচে থাকতে পারবে দুধ এমন একটা খাবার বুঝছেন এখন ব্যাপার হচ্ছে এখানে অ্যামাউন্টে দুধকে যদি আপনি টেস্টি বানানোর জন্য দুধের সর বাড়ায় দেন তারপর হচ্ছে ইয়ে করেন দিয়ে হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে খেতে শুরু করেন মানে ধরেন আপনার কথার কথা এক গ্লাস খেলে হয়ে যায় এখন আপনি দুই তিন গ্লাস করে খাচ্ছেন তাহলেও যে দুধেও তো ফ্যাট থাকে যেমন হেলদি যে আমাদের নিউট্রিশন গুলো আছে সেই নিউট্রিশন প্রয়োজনে তো তুলনায় কম হলেও সাইড ইফেক্ট হবে আপনার শরীরে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি হলেও সাইড ইফেক্ট হবে কার্বোহাইড্রেট যদি আপনি প্রয়োজনের তুলনায়
কম খান আপনার শরীরে শক্তি কমে যাবে বেশি খেলে চর্বি বাড়বে বুঝতে পেরেছেন তো প্রোটিন প্রয়োজনের তুলনায় কম খেলে আপনার মাসেল লস হবে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খেলে কিডনির সমস্যা হবে কিডনি প্রসেস করতে পারবে না তো এরকমই দুধের ক্ষেত্রেও সেম দুনিয়াতে যত খাবার আছে যেটা অর্গানিক সেটা অ্যানিমেল ফুড হোক মানে যেটা আমরা হচ্ছে প্রাণী থেকে পাই সেইসব খাবার হোক বা ভেজিটেবল হোক এগুলা সবই যদি আপনি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খান তাহলে আপনার সাইড ইফেক্ট হবে কম খেলেও সাইড ইফেক্ট হবে তো মাত্রা অনুযায়ী মাত্রা বুঝে খেতে হবে দুধ হয় অনেকে ল্যাকটোজ ইনটলারেন্ট আপনি বুঝেন আগে যে কতটুকু দুধ খেলে
আপনার পেট খারাপ হয় যদিও অল্প খেয়ে কিছু না হয় তাহলে সমস্যা নাই এখন আপনি তো আপনি পেট খারাপ হবে ভেবে আরো বেশি বেশি খাচ্ছেন যে দেখি পেট খারাপ হয় কিনা তাহলে তো প্রবলেম বুঝতে পারছেন এটা হচ্ছে ব্যাপার যেমন অনেক কাছে ফেন্সি ডিল আবিষ্কার হয়েছে কাশির ওষুধ কিন্তু ওটাকে এখন মানুষ নেশা বানিয়ে ফেলেছে তো দুধ দিয়ে আমরা কি করি যে দুধটা তো ডিরেক্ট দুধ খাচ্ছি না দুধকে আমরা অনেকগুলা কন্ডেন্স মিল্ক বানাচ্ছি তারপরে আরো হাবিজাবি অনেক প্রসেস ফুড বানাচ্ছি দুধকে যখন প্রসেস করে যেকোনো খাবার বানাবেন তখন সেটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হবে নরমালি যে দুধটা আছে না সেটা
হ্যাঁ আপনি সর যেহেতু সরে হচ্ছে সব মানে পুরা ফ্যাট থাকে সর পুরোটাই ফ্যাট তো সেটাকে বাদ দিয়ে আপনি নরমাল দুধটাও খেতে পারেন সরটাকে ছেকে নিয়ে ইনফ্যাক্ট আপনি যদি হেলদি লাইফস্টাইল ট্রিট করেন অর্থাৎ আপনি যদি ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি আপনার থাকে সেক্ষেত্রে আপনি দুধের সর খেয়েও আপনার কিচ্ছু হবে না ওয়াও ডিপেন্ড করছে হচ্ছে আপনার ইয়ের উপরে আর যারা হচ্ছে ফিটনেস লাইনে আছে মানে যারা বডি মাস্কুলার বডি বানাতে চায় তারা দুধটাকে এভয়েড করে কেন দুধে স্কিন ফ্যাট হয় শরীরে ওকে ঠিক আছে কিন্তু এই স্কিন ফ্যাটটা খুবই সামান্য যেটা বডিবিল্ডারদের ক্ষেত্রে খারাপ নরমাল মানুষের জন্য এটা কোন ইয়া না এটা
হেলদি বডিবিল্ডারের ক্ষেত্রে কেন খারাপ বডিবিল্ডারদেরকে সবসময় ট্রাই করতে হয় যে তাদের বডিতে সবসময় ভেইন বেরিয়ে থাকবে তারপর হচ্ছে তাদের অ্যাবস দেখা যাবে তো সেই কারণে তারা কি করে দুধটাকে এভয়েড করে চলে তো কিন্তু তার মানে এটা না যে হচ্ছে তারা হচ্ছে দুধের যে নিউট্রিশন আছে সেগুলো নেয় না হ্যাঁ দুধের নিউট্রিশনে তারা ক্যালসিয়ামের জন্য আলাদা সোর্স থাকে ক্যালসিয়াম ক্যালসিয়াম নেয় ম্যাক্সিমাম বডিবিল্ডারই সাপ্লিমেন্ট ইউজ করে অনেকগুলো তারা কারণ কি তারা অনেকগুলো খাবার যেমন তারা হচ্ছে গরুর মাংস খেতে পারে না গরুর মাংসে কিন্তু ক্রিয়েটিন থাকে যেটা বডি বিল্ডারের জন্য খুবই জরুরী ক্রিয়েটিন খেলে আমাদের শরীরের শক্তি বাড়ে ঠিক
আছে মাসেলের ভলিউম বাড়ে কিন্তু ক্রিয়েটিনটা তো এখন গরুর মাংস থেকে রেগুলার খেতে পারবে না কারণ গরুর মাংসে ফ্যাট থাকে তো তারা কি করে ক্রিয়েটিন আলাদা ভাবে সাপ্লিমেন্ট ইউজ করে তারপরে প্রোটিন তারা হচ্ছে মুরগি থেকে নিবে মুরগিতেও ফ্যাট থাকে মানে মুরগির বুকের মাংস তো অনেক কষ্টলি হয়ে যায় কারণ আপনাকে পা বাদ দিয়ে দিতে হচ্ছে মুরগির তারপরে ডিমের হচ্ছে অনেকে কুসুমও বাদ দিয়ে দেয় কারণ একসাথে বেশি খাওয়া যায় না তখন তারা কি করে সাপ্লিমেন্ট কেন তারা ইউজ করে যে শুধুমাত্র যে নিউট্রিশনটা দরকার সেটাই পাচ্ছে যেমন তার গরুর মাংসে শুধু ক্রিয়েটিন দরকার ফ্যাট দরকার নাই তার কারণে ক্রিয়েটিন
সাপ্লিমেন্ট ইউজ করছে তারপরে হচ্ছে মুরগির মাংসে বা ডিমে এগুলোতে শুধুমাত্র তাদের হচ্ছে প্রোটিন দরকার কিন্তু ফ্যাট দরকার নাই তার কারণে তারা প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট ইউজ করছে এটা গেল যারা প্রফেশনাল যারা কন্টেস্ট প্রিপারেশন নেয় কন্টেস্ট খেলে তাদের কথা কিন্তু হেলদি যে থাকতে চায় সে দুনিয়ার সমস্ত খাবার খেতে পারবে সমস্ত খাবার ইনফ্যাক্ট আপনি ফরেন কান্ট্রিতে দেখবেন মদও পান করে বডিবিল্ডাররা মাঝেমধ্যে মাসে একবার বা পার্টিও করে কিন্তু তারা লিমিট বুঝে করে বুঝতে পেরেছেন মদে তো প্রচুর সুগার মদ খেলে কিন্তু খুব দ্রুত গতিতে আপনার পেট বাড়বে চর্বি বাড়বে কিন্তু তারা খায় পার্টি করে হয়তোবা এক সপ্তাহ পর আর হচ্ছে আবার
কন্ট্রোলে চলে আসে সবকিছু আবার ম্যানেজ করে ফেলে তো এটা হচ্ছে ব্যাপার যে আমরা যারা নরমালি অর্গানিক ফুড গুলার কথা বলছি আমরা সবই খেতে পারবো অ্যামাউন্টে প্রবলেম মানে ক্যালোরি ডেফিসিট কি সারপ্লাস কি ক্যালোরি মেইনটেইন কি এটা বুঝলে আমরা দুনিয়ার সমস্ত খাবার খেতে পারবো যদি সেটা হালাল হয় ভাই আরেকটা খাবার আছে যেটা নিয়ে আমার খুব জানতে ইচ্ছা করতেছে দুধ তো হলো ভাই হোয়াট এবাউট হানি নাটস এখন দেখেন যে কেউ যদি ডায়াবেটিক পেশেন্ট হয় তাহলে হানি নাটস না খাওয়াই ভালো কারণ হানি যেটা মধু মধুর গ্লাইসেমিক স্কোর আর চিনির গ্লাইসেমিক স্কোর সেম গ্লাইসেমিক স্কোর হলো কোন একটা খাবার আমাদের
ব্লাডে কত দ্রুত গতিতে সুগার লেভেল বাড়াচ্ছে তো মধুর গ্লাইসেমিক স্কোর হলো 60 58 সরি 58 আর চিনির হচ্ছে 60 মাত্র দুই পয়েন্টের পার্থক্য তার মানে মধু আর চিনি সেম হ্যাঁ কিন্তু হ্যাঁ মধুতে কিছু ভিটামিন মিনারেলস এগুলো অনেক কিছু থাকে যেটা আপনার শরীরের জন্য উপকারী কিন্তু এটা হচ্ছে এমন না কেউ যদি মনে করে যে আমি হচ্ছে চর্বি কমাবো তাহলে চিনির বদলে মধু খাবো তাহলে উপকার পাবেন না তাহলে ব্যাপারটা সেম ক্যালোরি কিন্তু সেম মধু আর চিনির ক্যালোরি কিন্তু সেম একদম অ্যামাউন্টটা আমার মনে নাই কত ক্যালোরি কিন্তু ক্যালোরি প্রায় কাছাকাছি সেম এখন আপনার যদি মনে হয় যে না
আমি মধুর আলাদা আলাদা যে বেনিফিট গুলো আছে সেগুলো নেওয়ার জন্য খাবো সেক্ষেত্রে ঠিক আছে কিন্তু কেউ যদি মনে করে আমি ওজন কমাবো তার বদলে আমি চিনির বদলে মধু খাচ্ছি তাহলে রেজাল্ট একই আসবে কোন এক্সট্রা কোন রেজাল্ট পাবেন না বুঝতেছেন এটা হচ্ছে ব্যাপার তো মধু খাওয়া যাবে কোন প্রবলেম নাই কিন্তু ওই যে ওখানে ব্যাপারটা হচ্ছে যে উদ্দেশ্যের উপরে ভিন্ন ডিপেন্ড করছে আপনার উদ্দেশ্য যদি চর্বি কমানো থাকে ডায়াবেটিক কন্ট্রোল করা থাকে তাহলে মধু খাওয়া যাবে না আর উদ্দেশ্য যদি থাকে যে হেলদি লাইফস্টাইল লিড করবো তার কারণে হয়তোবা আমি চিনি চায়ে হচ্ছে মধু ইউজ করে খাচ্ছি সেক্ষেত্রে খেতে
পারেন সমস্যা নাই হেলদি লাইফস্টাইল আপনি সবই খেতে পারবেন চিনি থেকে শুরু করে সবই খেতে পারবেন কিন্তু লিমিটে লিমিট করতে হবে যেমন ওই যে ডেজার্টের অ্যামাউন্ট যেমন আমি কিছুক্ষণ আগে আপনার সাথে কথা হলো যে আপনি আগে খাবারগুলো খাবেন হচ্ছে আমাদের পেটগুলোকে ফিল করাবেন হচ্ছে হেলদি খাবার দিয়ে তারপরে যদি আনহেলদি খাবার খান তাহলে আপনার ব্রেনে ডিরেক্ট হচ্ছে সিগন্যাল যাবে না যে আপনি যে চিনিটা খেলেন আপনার ব্রেন তখন ডিরেক্ট সিগন্যাল পাবে না যে আপনার শরীরে ডিরেক্ট সুগার গেল আপনার ব্রেন আগে যে আগে যে আপনি সবজি খেয়েছেন তারপরে প্রোটিন খেয়েছেন গুড ফ্যাট খেয়েছেন সেগুলোকে আগে এবজর্ব করার চেষ্টা করবে
তারপরেও এই ডেজার্টটাকে এবজর্ব করবে ঠিক আছে বা কিছুটা কাছাকাছি করবে বা দুইটাকে একসাথে করবে যার কারণে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটের মত কাজ করবে আপনার পেটের ভিতরে যে খাবারগুলো কিন্তু শুরুতেই আপনি চিনি মেশানো আগে খাচ্ছেন চা তারপরে যাচ্ছেন লাঞ্চে তাহলে প্রবলেম আগে পেট ভরে হেলদি খাবার খেয়ে নিবেন তারপরে রাখেন আপনার পছন্দের খাবার তাহলে দেখবেন লিমিটটা কমে যাচ্ছে বুঝতে পেরেছেন এটা হচ্ছে ব্যাপার ধরেন আপনি পিজ্জা অর্ডার দিয়েছেন হ্যাঁ কিন্তু আগে পেট ভরে আপনি লাউ খেয়ে নেন যে এই পিজ্জাটা খাবো লাউ খাওয়ার পর হাউ ডাস ইট সাউন্ড তারপর এখানে রাখা আমি আগে লাউ খাচ্ছি পিজ্জার দিকে তাকিয়ে দেখি দেখবেন যখন
আপনার লাউ খেয়ে পেট ভরে গেছে তারপর পিজ্জা বেশিক্ষণ খেতে পারবেন না বেশি খেতে পারবেন না এইভাবে এই কিছু এরকম কিছু টেকনিকগুলো ফলো করার মাধ্যমে ফিটনেস লাইনে আসেন আর এভাবে ইনজয়মেন্ট থাকতে হবে যখনই বুঝবেন যে আপনার ওখানে মানসিক শান্তি নষ্ট হচ্ছে তখনই ওটাকে ছাড়তে হবে সেটা যাই হোক সেটা ভালো কাজ হোক আর খারাপ কাজ হোক অনেক সময় আছে না যে দান করতে করতে নিজের পকেট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে যে মানসিক অবস্থা খারাপ তখন দান করা বন্ধ করতে হবে কিছুদিনের জন্য তাহলে সমস্যা নাহলে আপনি না বাঁচলে দান করবেন কিভাবে ধরেন আপনার কথা আপনি দান করতে করতে পাগল হয়ে
গেছেন তাহলে আপনি আর দান করবেন কি করে তো এটা ভালো কাজ হলেও যখন আপনার মানসিক শান্তি নষ্ট হবে যে কাজে সে কাজটা সেখানে স্টপ করে কিছুটা ভাবতে হবে যে মডিফিকেশন কিভাবে করা যায় এই কাজটাতে এটা এজন্য হচ্ছে অনেক সময় ট্রেইনারের দরকার হয় বা একটা কাউন্সিলিং এর দরকার হয় যে হ্যাঁ আমি একটা ভালো কাজ করছি তারপর হয়তোবা আমার অনেক ক্রিটিসিজম হচ্ছে বা আমি হয়তোবা ইয়ে পাচ্ছি না রেজাল্ট পাচ্ছি না তখন আমাদেরকে একটু থেমে আবার চিন্তা করা উচিত যে কোন ওয়েতে করা উচিত মানে করা যেতে পারে কাজটা ভাই অনেক আছে জিম করে এবং মনে করে যে জিম
করলে হয়তোবা হাইট বৃদ্ধি পাবে এটা কি সত্যি নাকি এটা একটা মিসকন দেখেন যে হচ্ছে অনেকে মিসকন মিসকনসেপশন আরো অনেক আছে যেমন ছোট বাচ্চারা যদি ওয়েট লিফটিং করে বা এক্সারসাইজ করে তাহলে হাইট বাড়ান অনেকে বলে আবার অনেকে বলে যে এক্সারসাইজ করে হাইট বাড়ানো যায় এখন দেখেন যে আমি যদি বলি একদম ছোট বাচ্চাদের থেকে যদি বলি যে এক্সারসাইজ শুধুমাত্র এটাই না যে সে ডাম্বল ছাড়বে ভারী ওজন উত্তোলন করবে সেটাকে এক্সারসাইজ বলে না এক্সারসাইজ অনেক ধরনের হয় জিমে কিন্তু অনেকের রেজিস্টেন্ট ট্রেনিং করতে যায় ফুটবলার ক্রিকেটাররা যেটা করে ফ্লেক্সিবিলিটির জন্য স্ট্রেন্থের জন্য সেগুলো যদি এক্সারসাইজ করে কারো কোন সমস্যা
হবে না ইনফ্যাক্ট একটা বাচ্চার বয়স যদি আট বছর হয়ে যায় তারপরও তার ওয়েট লিফটিং করার ফলে হাইট কমবে না হাইট সম্পূর্ণ আমাদের ডিএনএতে নির্ধারণ হয়ে থাকে আপনি জন্মের আগে নির্ধারণ হয়ে গেছে যে আপনি কত লম্বা হবেন মানে আপনার যদি হাইট 6 ft হয় তাহলে আপনি 6 ফিটেই পৌঁছাবেন যদি না আপনার কোন মেরুদণ্ডে ইনজুরি হয় অথবা যদি আপনি মানে নিউট্রিশনের অভাবে ভোগেন মানে আপনি যদি পুষ্টিহীনতার অভাবে ভোগেন মানে পুষ্টিহীনতায় যদি ভোগেন তাহলে আপনার হচ্ছে হাইট কমে যেতে পারে অর্থাৎ আপনার ছয় ফিট হাইট লিখা ছিল ডিএনএতে সেটা পর্যন্ত নাও পৌঁছাতে পারেন যদি আপনার মেরুদণ্ডে ইনজুরি হয় অথবা
আপনি যদি পুষ্টিহীনতায় ভোগেন তাছাড়া যদি আপনি নরমাল লাইফ লিড করেন আপনি যাই করেন আপনি ছয় ফিটে পৌঁছাবেন এটা হচ্ছে ব্যাপার এখন হাইটের ব্যাপারটা হলো আমি যদি বলি আমাদের ব্রেনে একটা পিটুটারি গ্ল্যান্ড আছে ওই গ্ল্যান্ড থেকে হাইট ইনক্রিস হওয়ার হরমোন বুস্ট হয় ওই হরমোনের নামটা আমি মনে পড়ছি না কিন্তু পিটুটারি গ্ল্যান্ড থেকে ওই হরমোনটা বুস্ট হয় হ্যাঁ এখন ওই হরমোন পিটুটারি গ্ল্যান্ড কিন্তু কারো কারো শরীরে বেশি তৈরি হয় যেমন আপনি গ্রেট খালি দেখেছেন wwe তে 7 ft এর উপরে লম্বা ওর কিন্তু একটা ব্রেনের অসুখ তার পিটুটারি গ্ল্যান্ড অতিরিক্ত পরিমাণে হরমোন নিঃস্বরণ করে মানে হচ্ছে হাইট বৃদ্ধি
করার যার কারণে সে লম্বা হয়ে গেছে তার ভাইগুলা কিন্তু ছোট অত লম্বা না সেই একমাত্র তাদের বংশে ওই নাকি সব থেকে ছোট মানে আর ইয়া আপনার হচ্ছে মানে বয়সে ছোট কিন্তু তার অন্যান্য যে আপনার হচ্ছে ভাই বোনগুলো আছে সিবলিংস গুলো আছে তারা কিন্তু নরমাল মানুষ তার ক্ষেত্রে প্রবলেমটা হয়ে গেছে তারা পিটুটারি গ্ল্যান্ড অস্বাভাবিকভাবে গ্রোথ হরমোন রিলিজ করছিল যার কারণে সে লম্বা হয়ে গেছে এবং আমরা যাদেরকে বামন দেখি যারা অনেক খাটো হাত পা ছোট হয় তাদের গ্রোথ হরমোন উৎপন্নই হয় না তাদেরও পিটুটারি গ্ল্যান্ডে প্রবলেম থাকে যার কারণে হচ্ছে তারা হচ্ছে বামনই থেকে যায় আর লম্বা হয়
না তো আপনি যদি স্বাভাবিক থাকেন তাহলে বুঝবেন যে আপনার পিটুটারি সুস্থ আছে বুঝতে পেরেছেন এখন আপনি যদি বামন হন অথবা যদি প্রচুর লম্বা হয়ে যান তাহলে আপনি অসুস্থ এখন কাছাকাছি ধরেন অনেকে চেষ্টা করে যে ইস 1 in বা 2 in যদি হাইট বেড়ে যেত তাহলে খুব ভালো হতো এখন ডিএনএ তে যদি নির্ধারণ হয়ে থাকে তাহলে আপনি সর্বোচ্চ 21 বছর পর্যন্ত আপনার হাইট বাড়বে 21 পর্যন্ত যদি না বাড়ে তাহলে ধরে নিবেন যে আর বাড়বে না যতই চেষ্টা করেন তখন দুনিয়ার সমস্ত যত মানে ভালো ট্রেনারই এসে বলুক আর অনেক অনেকে দেখা যায় যে প্রোডাক্টও সেল করে অনলাইনে
আমরা দেখি কোন কিছু ইউজ করে লাভ নাই এগুলো সব স্ক্যাম বুঝছেন আপনার 21 বছর হতে হতে আপনার হাইট 95% হয়ে যায় যতটুকু হওয়ার 1 মিলিমিটার হয়তোবা বাড়তে পারে এখন হ্যাঁ কিছু এক্সারসাইজ আছে যেটা আমাদের গ্রোথ হরমোন বুস্ট করে তো সেই এক্সারসাইজ গুলো হচ্ছে মানে হচ্ছে এটাকে বলা হয় হচ্ছে টিল ফেইলিয়ার এক্সারসাইজ কম্পাউন্ড এক্সারসাইজ গুলো যদি আমরা টিল ফেইলিয়ার পর্যন্ত করি মানে হচ্ছে ধরেন কথার কথা আপনি হচ্ছে পুলপস করেন পুলপস একটা কম্পাউন্ড এক্সারসাইজ মানে যে চিনাবে যেটা ঝুলি আমরা তো ওটাতে আপনি পারেন 10 টা কিন্তু আপনি আরো দুইটা কষ্ট করে চেষ্টা করছেন তো 10 টার পরে
যে দুইটা অবশিষ্ট দুইটা আপনি কষ্ট করে চেষ্টা করলেন তখন আমাদের গ্রোথ হরমোন রিলিজ হয় ধরেন আপনি পুশআপ পারেন 10 টা কথা এক হয়তোবা 15 টা করার চেষ্টা করছেন তো 10 টা পর্যন্ত কিন্তু আপনার গ্রোথ হরমোন রিলিজ হবে না 10:00 টার পরে যখন আরো তিন চারটা কষ্ট করে চেষ্টা করছেন তখন হালকা হালকা করে আমাদের গ্রোথ রিলিজ করে যেটা খুবই সামান্য সেটা যদি আপনার বয়স 18 নিচে 21 এর নিচে হয় তাহলে আপনি হাইটে একটু বুস্ট আপ পাবেন কিন্তু আপনার ওই পটেনশিয়াল পর্যন্তই রিচ করবে অর্থাৎ আপনার যদি 5 ft আট লিখা থাকে হাইট তাহলে আপনি যত এক্সারসাইজ করেন
যাই করেন আপনি ওই পাঁচ ফিট আট পর্যন্ত পৌঁছাবেন হয়তোবা দুই বছর আগে পৌঁছে যাবেন আপনি হয়তোবা 18 বছর বয়সে 5 ft আটে পৌঁছে যাবেন কিন্তু তারপর আর হাইট বাড়বে না আপনি হয়তোবা আপনার যদি লিখা থাকে ডিএনএতে যে 6 ft আপনি আপনার হাইট 6 ft হবে আর আপনি যদি 15 বছর বয়সে 6 ft এসিভ করে ফেলেন তাহলে আপনি 15 বছর পরে আর লম্বা হবেন না 6 ft থেকে যাবেন বুঝতে পেরেছেন মানে এখানে ব্যাপারটা হলো যে আমাদের ডিএনএতে নির্ধারণ হয়ে থাকে যে আমরা কতটুকু লম্বা হব এটা কোনভাবে মডিফাই করা পসিবলই না জেনেটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং চেষ্টা করছে যে আমাদের
চোখের আপনার হচ্ছে মনি কেমন হবে আমাদের হাইট উচ্চতা কত কেমন হবে আমাদের স্কিন কালার চেঞ্জ করার এগুলা কিন্তু অনেকে রিসার্চ করছে যদি এটা পসিবল হয় তাহলে হয়তোবা মানুষ নিজের পছন্দমত নিজের ছেলেমেয়ের হাইট চোখের কালার চুলের কালার তারপর হচ্ছে স্কিন কালার সব সেট করতে পারবে কিন্তু এটা পসিবল হওয়াটা অনেক কঠিন ট্রাই করছে সাইন্টিস্টরা যদি হয় তখন হয়তোবা আর হচ্ছে এইসব প্রোডাক্ট গুলা কাজই দেবে না তখন এসব প্রোডাক্টের মার্কেটে সব শেষ কিন্তু ডিএনএর পরিবর্তন করা এমনি সম্ভব না আর অনেকে গ্রোথ হরমোন ইউজ করতে চায় হাইট বাড়ানোর জন্য যদি গ্রোথ হরমোন ইউজ করেন গ্রোথ হরমোন তো শুধুমাত্র বেনিফিট
দেয় না সাইড ইফেক্টও দেয় গ্রোথ হরমোন ইউজ করলে কি হবে যে আমি বললাম না মুখের মাথায় যে খুলি হাতের আঙ্গুল তারপরে নাক আমাদের ঠোঁট তারপরে আমাদের পায়ের আঙ্গুল মানে পায়ের পাতা সবকিছু বড় হয় বডির প্রত্যেকটা অঙ্গ বড় হয় ভিতরের হার্ট কিডনি লিভা সব বড় হয় মানে আপনি উচ্চতা বাড়াতে যেয়ে আপনার জীবনের আয়ু কমিয়ে ফেলছেন আমাদের যদি হার্ট বড় হয়ে যায় আমি বললাম না হার্টের ভিতরে দুইটা চেম্বার থাকে ওই দুইটা চেম্বার যদি সাইজ ছোট হয়ে যায় তাহলে ব্লাড পাম্প কম করবে যার কারণে আপনি বাঁচবেনও কম যে কারণে গ্রোথ হরমোন যারা ইউজ করে সেই বডিবিল্ডাররা মারাও যাচ্ছে
আবার আননসনে মত বডিবিল্ডার কিছু বডিবিল্ডার আছে যারা উইথ লিমিট প্রপারলি ইউজ করেছে বলে এখনো বেঁচে আছে আননসগারের বয়স তো প্রায় 75 এর উপরে সে কিন্তু গ্রোথ হরমোন থেকে শুরু করে সব রকমের হরমোন ইউজ করেছে তার তার যখন সে কমপ্লিট করতো তারপর সে এখনো সুস্থভাবে বেঁচে আছে রিজনটা কি তার জেনেটিক তাকে সাপোর্ট করেছে মানে তার মানে বডির ভিতরে তার অঙ্গগুলো হয়তোবা খুব মজবুত মানে ভেতরের অঙ্গগুলো আর আরেকটা জিনিস হলো যে সে পোস্ট সাইক্লিং থেরাপি অনেক ভালোমতো করেছে পোস্ট সাইক্লিং একটা থেরাপি হচ্ছে যে আমরা যে গ্রোথ হরমোন নেই সেই গ্রোথ হরমোনের সাইড ইফেক্টটাকে কমানোর একটা ট্রিটমেন্ট হয়
যে ট্রিটমেন্টটা নেওয়া অবস্থায় আপনি গ্রোথ হরমোন থেকে আপনাকে বেরিয়ে আসতে হবে তো ওই ট্রিটমেন্টের নেওয়া অবস্থায় আপনার যে মাসেলগুলো ছিল সেই মাসেলগুলো শুকিয়ে আবার ছোট হয়ে যাবে আপনি একদম নরমাল মানুষের মত হয়ে যাবেন তো অনেক সময় কি হয় যে যারা বডিবিল্ডিং কম্পিটিশন খেলে তারা হচ্ছে তো ফটোশুট করে অনেক কিছু করে তারপরে তারা বডির জন্যই সুনাম পায় ভাবা পায় মানুষের কাছে বলে ভাই আপনার তো তো বডি খুব সুন্দর তো তারা যখন গ্রোথ হরমোন থেকে বেরিয়ে আসে মানে তারা যখন পোস্ট সাইক্লিং থেরাপি নেয় তখন তারা কি করে যে তাদের তো বডি কমতে শুরু করে তখন মানুষ বলে
ভাই আপনার তো শুকিয়ে যাচ্ছেন ভাই আপনার তো বডি কমে যাচ্ছে তখন তারা কি করে ডিপ্রেশনে চলে যায় তো ডিপ্রেশনে যাওয়ার ফলে তারা কি করে পোস্ট সাইক্লিং থেরাপি কমপ্লিট না করে আবার নেয় কোন ধর্ম দিয়ে তাদের ক্ষতিটা যেটা হয়েছিল সেটাকে না কমিয়ে আবার নিচ্ছে তখন কি হয় যে এই যে বাড়তে থাকে বাড়তে থাকে দিয়ে এরকম এজন্য কোন কিছুই লোক দেখানো করা যাবে না ফিল করতে হবে ভিতরে হ্যাঁ আপনি কম্পিট খেলবেন আপনি কম্পিটিশন খেলবেন আপনি কম্পিটিশন খেলার জন্যই বডি বানান তাহলে আপনি আবার সুস্থ ভাবে গ্রোথ হরমোন ইউজ করলে আপনি আপনার কিছু হবে না আননোন মতো উনি কিন্তু
কম্পিটিশন খেলার সময় দেখবেন মাসকুলার ছিল মুভিতে কিন্তু অত বেশি মাসেল ছিল না আননোন মানে মোটামুটি মাসেল কিন্তু কম্পিটিশনের সময় কিন্তু অনেক বেশি মাসেল ছিল রিজনটা কি সে কাউকে দেখানোর জন্য করেনি সে হচ্ছে কম্পিট খেলার জন্য কম্পিটিশন খেলার জন্য করেছিল কিন্তু যখন আপনি কম্পিটিশনে খেলবেন আবার চাইবেন যে মানুষ আপনাকে বাহাবা দিক সারা বছর জুড়ে তাহলে আপনি নিজের ভিতরে মানে ক্ষতি করেছেন মানে লোক দেখানোর ব্যাপার হয়ে যাচ্ছে বুঝছেন এটা লোক দেখানোর ব্যাপার সেটা যে আর্থিক দিক দিয়ে হোক বা শারীরিক দিক দিয়ে হোক সেটা আমাদের জন্য মানে কুফলি বয় নিয়ে আসে সুফল আমরা পাই না খুব একটা ভাইয়া
আলহামদুলিল্লাহ খুবই ফ্রুটফুল একটা ডিসকাশন এজ অলওয়েজ ভাইয়ের সাথে সবসময় আর এখন আপনি তো কন্টেন্টও নিয়মিত বানাচ্ছেন ইউটিউবে সরি কি ফেসবুক থেকে শুরু করি ইউটিউবে আছেন ভাই হ্যাঁ youtube এও শুরু করেছি খুব কম ইউটিউবে হচ্ছে 5000 মনে হয়ে গেছে প্রায় সাবস্ক্রাইবার খুবই রিসেন্টলি শুরু করেছি সো আপনাকে দেখে বা অনেকে হচ্ছে নিজেরা কিন্তু জিম ট্রাই করে সেটা হচ্ছে বাসায় ট্রাই করে অথবা অনেক কোর্স কিনতে পারে অনলাইন কোর্স কিনে তারা বাসায় ট্রাই করতে পারে একজন ট্রেইনারের ফিজিক্যালি ট্রেইনারের অবর্তমানে এই ট্রাই করাটা আসলে কতটা ভালো বা খারাপ কি হতে পারে ট্রাই করতেই পারেন আমিও ট্রাই করেছি মানে অনেকে বলে
যে ট্রাই করতে যেয়ে যদি হচ্ছে ক্ষতি হয়ে যায় বা কিছু হয় যদি আপনি ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ গুলো করেন বডি এক্সারসাইজ গুলো করেন বাসাতেই সেগুলো করলে কোন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম যদি আপনি তাড়াহুড়ো না করেন মানে অনেক আছে না যে মানে তাড়াহুড়ো করে রেজাল্ট চায় খুব জোরে জোরে মানে শরীরের সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে ইউজ করে মানে মানে প্রোগ্রেস পাওয়ার জন্য সর্বোচ্চ যা পাই সবই করে ফেলে তো সেটা করা যাবে না আপনাকে করতে হবে যে টেকনিক ফলো করতে হবে আপনি বিগিনারদের ওয়ার্ক আউট ফলো করেন youtube এও দেখতে পাবেন যারা বিগিনাররা কি করে সেগুলো ইউজ করতে শুরু করেন
তো অনেকে বুঝতে পারে না যে সে বিগিনার নাকি সে এডভান্স প্রথম দিনই অ্যাডভান্স লেভেলের ওয়ার্কআউট করতে শুরু করে সেটা আপনি হচ্ছে হয় একজন নিউট্রিশনিস্ট বা একজন হচ্ছে যে ট্রেইনার যেমন আমাদের টিমে অনেক ট্রেনার আছে তাদেরকেও হায়ার করে অনেকে অনেক সময় নক দেয় আমাকে যেমন ভিডিও বানানোর পর তো অনেক বেশি ইয়ে আসে তো আমরা ট্রেইনার প্রোভাইড করি আমি নরমালি নিজে কনসাল্টেন্সি দিই না না কারণ আমি এখন মূলত আমাদের বিজনেসটাই দেখি আর এই যে ভিডিওটা বানাই মানে ফ্রি টাইমে তো আমি হচ্ছে কাউকে কনসাল্টেন্সি দেই না কিন্তু আমার আন্ডারে কিন্তু অনেক ট্রেনার আছে যারা আমাদের জিমগুলো চালাই তারা
হচ্ছে আবার অনলাইনে ট্রেনিং দেয় তো তারা হচ্ছে মিনিমাম একটা চার্জের বদলে আপনাকে একদম একুরেট কিভাবে ডায়েট করলে আপনি মানে বেস্ট রেজাল্টটা পাবেন আপনি যে কষ্টটা করছেন সে বেস্ট রেজাল্টটা পাবেন সেটা পেয়ে যাবেন কিন্তু যদি কারো এবিলিটি না থাকে তাহলে সে বাসাতেও ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ গুলো করলেও খুব একটা ইয়ে হবে না যদি তার বয়স অল্প হয় 30 এর নিচে হয় যাদের বয়স 40 50 এর উপরে তারা অবশ্যই ট্রেনে নিতে হবে কারণ আপনাদের এমন একটা এজ হয়ে গেছে যে এই এজে যদি একটা ইনজুরি হয় তাহলে সেটা রিকভার হবে না এ আছে 30 তে আছে তারা ইনজুরি হলেও
রিকভার হয়ে যাবে আমার মত যারা আফটার 40 যদি নাফিজ ভাইয়া আপনার জন্য তাহলে টাফ তো ট্রেনার নিয়ে নিলে খুব ভালো এবিলিটি থাকলে ট্রেনারের পিছনে খরচ করেন কারণ আপনার তো শরীরের ব্যাপার এটা শরীরের জন্য আমরা অনেক কিছু করছি আমরা খাবারের পিছনে জামা কাপড়ের পিছনে খরচ করছি তো যদি এবিলিটি থাকে তাহলে শরীরের পিছনে খরচ করেন আর যদি এবিলিটি না থাকে তাহলে হচ্ছে টুকরো করে নিজে নিজে শিখতে পারেন নিজে নিজে শিখলেও পারবি পাবেন পারবো না না তুই পারবি ভাই দেখেন এর আগে আপনি এক বছর আগে যখন মোটিভেট করে গেছিলেন তখন আমি প্রায় 80 kgর কাছাকাছি ছিলাম আজকে 7
kg কমিয়ে 73 kgর কাছাকাছি নেক্সট টাইম আপনার সাথে যখন দেখা হবে তখন আপনি বলেন আমাকে একটা গোল সেট করে দেন আমার কি ওয়েট আরো কমাবো নাকি মাসেল বিল্ড করবো কি করা উচিত আপনি আপনার আর মাসেল ওয়েট কমানো যাবে না মাসেল বিল্ড করতে হবে অতিরিক্ত নিচে যাওয়া যাবে না মাসেল বিল্ড করতে হবে এখন দেখেন যে আমরা অনেক সময় ওজন কমাতে গিয়ে আমরা হাত পা মুখ সবই শুকিয়ে যায় কিন্তু পেটটা সহজে শুকায় না এখন আপনার যতটুকু অবশিষ্ট পেট আছে এটাকে কমানোর ট্রাই করতে হবে এটা করতে হবে কিভাবে আপনি যদি টুকটাক যে রেজিস্টেন্ট ট্রেনিং গুলো আছে সেগুলো করলে
আপনার ওই পেটের ওখান থেকে রেজিস্টেন্ট ট্রেনিং রেজিস্টেন্ট ট্রেনিং হচ্ছে যে যেগুলো আমাদের মাসেলে প্রেসার ফেলে ওকে ঠিক আছে মানে হাইপারট্রফি এক্সারসাইজ বলে এগুলোকে যেগুলো আমাদের মাসেল বিল্ড করতে সহায়তা করে এগুলো হচ্ছে বাসাতেও করা যায় আমি আগেও বললাম যে মানে আমাদের মাসেল কিন্তু জানে না যে আপনি ডাম্বেল চারে ব্যায়াম করছেন নাকি ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করছেন মাসেল ফিল করে প্রেসার মানে আপনি যদি দেখবেন অনেক সময় আছে না ছোটবেলা কান ধরে উটশ করার দুইদিন পর প্রচুর পা ব্যথা করে রিজনটা কি আপনার মানে আনওয়ান্টেড প্রেসার পরে মানে আপনি ধরেন কান ধরে উটশ করছেন স্যার তো বুঝছে না ব্যাপারটা যে
ওই বাসায় যেয়ে ওর ব্যথা হবে ভাই আমি তাহলে বাসায় গিয়ে ফ্রি হ্যান্ডস হচ্ছে পুশআপস হুম তারপরে ওই যে সানসেট ভাইয়া ধরে একটু বাসাতে যদি বলি যে বেঞ্চ ডিপস করতে পারেন বা চেয়ার ডিপস করতে পারেন google এ সার্চ দিলে হবে বি এন সি এইচ ডি আই পিএস বেঞ্চ ডিপস সেটা বেঞ্চের সাথেও করা যাবে সোফার সাথেও করা যাবে বেডের সাথেও করা যাবে যার সাথে করবেন মূলত সেটার নাম হচ্ছে ডিপস হুম তো ডিপস যার সাথে করবেন সেটা সেই নাম যোগ হয়ে যাবে না এখানে আর দেখাচ্ছি তো এটা হচ্ছে ব্যাপার তো এই বেঞ্জ ডিপস সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন খুবই
সিম্পল এক্সারসাইজ তারপরে আরেকটা যেটা করতে পারেন সেটা হচ্ছে পুশআপ যেটা বাসাতে কোন ইকুমেন্ট লাগে না বেঞ্জ ডিস্ক পুশআপ আরেকটা হচ্ছে লাঞ্জেস এল ইউ এন জি ই এস লাঞ্জেস এটা হচ্ছে পায়ের এক্সারসাইজ লোয়ার বডি এক্সারসাইজ কিন্তু খুবই ইম্পর্টেন্ট অনেকে করতেই চায় না লোয়ার বডি এক্সারসাইজ করলে আপনার পুরা বডি হালকা লাগবে আপনাকে মনে হবে যে কারণ আপনার পুরা বডির ভার কোমরের উপর থেকে পুরা বডির ভারটা তো আপনার পা নিয়ে রেখেছে পা যখন স্ট্রং হবে তখন আপনার উপরের ওজন বেশি হলে আপনার হালকা ফিল হবেন এজন্য পায়ের শক্তি বাড়াতে হবে আর আরেকটা হচ্ছে বডি ওয়েট স্কোয়াট এই কয়েকটা এক্সারসাইজ
করলেই খুব ভালো আর বাসাতে যদি পুলআপের একটা স্ট্যান্ড লাগানো যায় পাইপ ঢুকিয়ে দিয়ে ওয়ালের ভেতরে অনেকে পাইপ সেট করে বা কিনতে পাওয়া যায় তাহলে আপনি ফুল বডি ওয়ার্ক আউট করতে পারবেন বাসাতেই এটা হচ্ছে ব্যাপার মানে খুবই লো কষ্টে যেটা করতে হবে যে চিনির ইনটেক আর অতিরিক্ত ভাজাপড়া খাবার আর প্যাকেজ জাতীয় খাবারের ইনটেকটা সপ্তাহে দুইদিনের বেশি খাওয়া যাবে না মানে যদি চেষ্টা করেন আর যদি খান খুবই কম পরিমাণে খেতে হবে এবং ইয়ে করেন মানে যতটুকু মানে ক্রেভিং উঠছে খেলাম ঠিক আছে মানে পেট ভরার জন্য খাওয়া যাবে না ক্রেভিং মেটানোর জন্য খাওয়া যাবে ঠিক আছে এটা হচ্ছে
ব্যাপার যেমন চা খেতে ইচ্ছা করছে আচ্ছা ঠিক আছে এক কাপ পুরাটা না খেয়ে হাফ কাপ খান খাওয়া শুরু করেন এইভাবে এভাবে ট্রাই করেন তাহলে হচ্ছে ক্রেভিংটাও মিটে গেল কিন্তু হচ্ছে আপনার বেশি ক্যালোরিও ঢুকলো না বডিতে তো এই কয়েকটা জিনিস টেকনিক ফলো করলে ফিট থাকবেন ফিট থাকার জন্য অত কোন সাইন্স নাই মানে ফিট হওয়া খুবই সহজ মানে আমাদের সব থেকে বেশি চ্যালেঞ্জেস ফেস করতে হয় হলো যখন কেউ বলে কম্পিটিশন খেলবো ভাই বা আমি একটা ইয়েতে যাব হচ্ছে ডিফেন্সের জব আছে ওখানে ওজন কমে যেতে হবে বা ওখানে পুলস করতে হবে করে দেখাতে হবে ফিজিক্যাল টেস্ট হয় তো
ওগুলোর জন্য আমাদেরকে চ্যালেঞ্জ ফেস করতে হয় খুব বেশি কিন্তু ওয়েট কমানো বাড়ানো খুবই সহজ যদি কেউ প্রপারলি মেইনটেইন করে আর জাস্ট খুবই লো কষ্টে করা যায় মানে জাস্ট একটা উইল থাকতে হবে আর বেনিফিট গুলাকে চিন্তা করতে হবে যে এটা করলে এই বেনিফিট গুলা পাবো যেটা আমি আগে বললাম আপনাদেরকে বেনিফিট গুলা চিন্তা করলে আমরা সব কাজগুলোই করবো মানে আমরা তো আমাদের পুরা মাইন্ড সেটআপটা এমন যে এটা হওয়া উচিত যে আমরা যেই জায়গায় বেনিফিট সেটা আমরা এমনি চলে যাই ওই জায়গায় অটোমেটিকলি তো বেনিফিট যদি আপনি ফিল করতে শুরু করেন ফিল করতে শুরু করবেন আগে কন্টিনিউ এক মাস
করেন তাহলে দেখবেন আপনি বেনিফিট ফিল করতে শুরু করেছেন তখন আর ছাড়তে পারবেন না অসাম অসাম ইনশাল্লাহ তাজ ভাই নেক্সট টাইম যখন দেখা হচ্ছে তখন নাফিস আর আমাকে আপনি খালি দেখবেন খালি আপনি দেখবেন যে কি ঘটে এই লিফট কি আমরা ওই হেঁটে হেঁটে কতদূর আপনার সাথে যাই ইনশাল্লাহ সো আপনারাও একটু জানান যে এই পডকাস্ট গুলো আপনার বেনিফিট কেমন করছে এবং আপনার লাইফস্টাইলে কোন চেঞ্জেস গুলো আপনি আনতে চাচ্ছেন সো দেখা হবে ইনশাআল্লাহ পরবর্তী এপিসোডে তাজ ভাই ভাই ইনশাআল্লাহ সামনে আরো আমরা চাই সামনে আরো চাই সো ভালো থাকুন আসসালামু আলাইকুম