ফিল্মি স্টাইলে হত্যা করা হলো গুলশান থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী কামরুল আহসান সাধনকে। রোভবার রাত 10ড়ে টার দিকে মধ্যবার্ডার গুদারাঘাট এলাকায় তাকে পেছন থেকে গুলি করে দুই যুবক। স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলেও শেষ রক্ষা হয়নি। তার স্ত্রীর দাবি রাজনৈতিক দ্বন্দে এমন হত্যাকাণ্ড হতে পারে। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান স্বামী হত্যার। এই ঘটনায় বাড্ডা থানায় মামলা করেছেন সাধনের স্ত্রী। [প্রশংসা] মধ্যবাড্ডা গোদারাঘাটের চার নম্বর সড়কের একটি দোকানের সামনে আড্ডা দিচ্ছিলেন বিএনপি নেতা ও ইন্টারনেট ব্যবসায়ী কামরুল হাসান সাধন। হঠাৎ পেছন থেকে দুই যুবক খুব কাছ থেকে তাকে গুলি করে। মুহূর্তে লুটিয়ে পড়েন সাধন। এরপরেও তাকে লক্ষ্য করে ছোড়া
হয় কয়েক রাউন্ড গুলি। দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে সটকে পড়ে অস্ত্রধারী দুজন। এ প্রায় দিনে বসি। 10টা 10:30টার সময় আমরা একটা চা খাইতে যাই। হয়তো 10 15 মিনিট আধা ঘন্টা বসি। আমি অন্যদিকে একটু তাকানো ছিলাম। হঠাৎ করে দেখলামস করে দুইটা আওয়াজ হলো। ওটা দাঁড়াইয়া দেখি দুইটা ছেলে সামনের দিকে হাইটা যাইতেছে। অল্প বয়স্ক মনে হয় বেশি বয়স না। গুলিবিদ্ধ সাধনের রক্তাক্ত দেহ সেখানেই পড়েছিল বেশ কিছু সময়। পরে তাকে উদ্ধার করে মহাখালীর একটি হাসপাতালে নিয়ে যায় কয়েক যুবক। সেখান থেকে পাঠানো হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। তবে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। কেউ ধরতেইছে না লোকটাকে। পরে আমরা মানবিক দিক বিবেচনা
করেন আমার লোকটাকে হাসপাতালে নিয়ে আসি। ঢাকা উত্তরের বিএনপি নেতা ও সাধনের স্বজনরা জানান সজন মানুষ ছিলেন তিনি। কারো সঙ্গে তার শত্রুতার বিষয়ে জানা নেই তাদের। সাধন অত্যন্ত নিরীহ একজন মানুষ ছিল। সে নিজের মনে করে সে ব্যবসা-বাণিজ্য করে। নিজের মত করে চলে এবং আমাদের অত্যন্ত ডেডিকেটেড একজন কর্মী ছিল। আমার ছোটবেলার বন্ধু। আমাদের দীর্ঘদিন রাজপথে চলাফেরা। প্রোগ্রাম। ও হচ্ছে গিয়ে একনিস্ট একজন কর্মী। প্রোগ্রাম মিস করতেন না। যেহেতু রাজনীতি করে তো আবার বলছিল আমি তারে জিজ্ঞাসা করছি কয় না ভাই আমরা তো কোন কারো লগে কোন দন্ড তবে সাধনের স্ত্রী বলছেন ভিন্ন কথা জানান 5 আগস্টের পর থেকে রাজনৈতিক
প্রতিপক্ষ তার সাথে শত্রুতা করতেন এমন কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন বেশ কয়েকবার আগে কোন সমস্যাই ছিল না এই পাই আগস্টের পরে থাইকা এসব সমস্যা হইতাছে বাসায় আইসা আইসা বলতো যে আমার সাথে শুধু শুধু ইয়া করে শত্রুতাম করে আমারে ইয়া করে আমি কি জন্য আমার সাথে এমন রাজনীতি বেশি ব্যবসা বাণিজ্য নিয়া ব্যবসা তো আওয়ামী লীগের আমলতে 2018 সালে আমাদের ইন্টারনেটের একটা ব্যবসা করতেছে এই পর্যন্ত শুনি নাই ব্যবসা নিয়ে কারো সাথে কোন ঝামেলা হইতে আপনারা একটু তদন্ত করে বের করেন আমি জানতে চাই যে কেন মারলো আর কারা মারলো সাধনের গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর সদরে স্ত্রী জানান জানাজা শেষে তাকে দাফন
করা হবে আশুলিয়া কামারপাড়ার একটি কবরস্থানে এমএ আজিজ যমুনা নিউজ ঢাকা [মিউজিক]