আজকের এই গল্পটি একটু মনোযোগ দিয়ে শুনবেন কারণ আজকের এই গল্পটি আপনার সারাজীবন কাজে আসবে অনেক পুরনো দিনের কথা একটি ছোট্ট শহরে অনেক ধনী একটি সেট ছিল ওই ধনী সেটের কাছে সবকিছু ছিল কোন কিছুরই কমতি ছিল না ওই সেট ওনার জীবনে অনেক সফলতা অর্জন করেছে যে শহরে ওই সেটজি ব্যবসা করার জন্য গেছে সেখান থেকেই সফল হয়ে ফিরেছে ওই সেটজি কখনোই জীবনে হেরে যায়নি ওই সেটজির বাবা ওনাকে চারটি এমন কথা বলে রেখেছিলেন যে কথাগুলোকে ওই সেটজি নিয়মিত পালন করতো আর ওই চারটি কথা পালন করার কারণেই সেটজি জীবনে এত বেশি সফল হতে পেরেছিল এভাবেই অনেকটা সময় পার হয়ে
যায় আর এখন ওই সেটজি বৃদ্ধ হয়ে যায় সেটজি বুঝতে পারে যে আমার মৃত্যুটা খুবই কাছে চলে এসেছে আর আমি যেকোনো সময় মারা যেতে পারি এছাড়া ওই সেটজি জানতো যে তার ছেলেটা একটু ভোলা টাইপের এই কারণে সেটজি তার ছেলেকে নিজের কাছে ডাকে আর বলে আমি আমার বাবার কাছে থেকে চারটি কথা শিখেছিলাম আর আর এই চারটি কথাকেই আমি আমার সারাজীবন পালন করেছি আর ওই চারটি কথা অনুসরণ করার কারণেই আজ আমি আমার জীবনে এত বেশি সফল হতে পেরেছি কিন্তু আমি চাই তুমি আমার থেকে অনেক বেশি এগিয়ে যাবে তুমি আরো বেশি ধনসম্পদ রোজগার করবে এবং নিজের নাম বড় করবে
আর এর জন্য আজ আমি তোমাকে এই পৃথিবীর চারটি এমন গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে যাচ্ছি যা আমাকে আমার বাবা বলেছিল আর ওই কথাগুলোকে পালন করেই আমি জীবনে এতটা সফল হতে পেরেছি আর এখন তুমিও যদি এই চারটি কথাকে তোমার জীবনে পালন করো তাহলে তুমিও তোমার জীবনে অনেক বেশি সফল হতে পারবে এরপরে ওই সেটজি বলে সবার প্রথম কথাটা হলো কাজের মধ্যে ছায়াতে যাবে এবং ছায়াতেই ফিরে আসবে দ্বিতীয় কথা হলো নিজের বাড়ির চারপাশে চামড়ার বাঁধ রেখে দেবে তৃতীয় কথা হলো খাবার সবসময় মিষ্টি করে খাবে এবং চতুর্থ কথা হলো নিজের স্ত্রীকে সবসময় বেঁধে রাখবে এটা বলেই সেটজি নিশ্চিন্ত হয়ে যায় কারণ
সে জানতো তার এই কথাগুলোকে তার ছেলে ছেলে অবশ্যই পালন করবে আর কিছুদিন পরে ওই সেটজি মারা যায় আর নিজের বাবা মারা যাওয়ার পরে ওই ছেলেটি এই চারটি কথাকে একটি কাগজের মধ্যে লিখে নেয় যাতে সে এই চারটি কথাকে কখনো ভুলে না যায় আর এরপরে ছেলেটি ওই চারটি কথাকে নিজের জীবনে পালন করা শুরু করে প্রথম যে কথাটা ছেলেটির বাবা বলেছিল কাজের মধ্যে ছায়াতে যাওয়া এবং ছায়াতেই ফিরে আসা আর এই কারণেই ছেলেটি নিজের বাড়ি থেকে নিজের দোকান পর্যন্ত একটি প্যান্ডেল তৈরি করে দেয় কারণ ওই ছেলেটির এর কাছে অনেক বেশি টাকা ছিল আর তাকে কেউ আটকানোর মতো ছিল না
আর যখনই ওই ছেলেটিকে কেউ জিজ্ঞেস করতো যে তুমি এমনটা কেন করলে তখন ওই ছেলেটি বলতো যে আমার বাবা আমাকে এমনটা করতে বলে গেছে এরপরে ছেলেটি তার বাবার বলার দ্বিতীয় কথাটা অনুসরণ করে ছেলেটি তার বাড়ির দুই দিকে চামড়ার দুটি দেওয়াল তৈরি করে দেয় আর এটা দেখে চারপাশের মানুষজন অনেক বেশি রেগে যায় কারণ ওই চামড়ার কারণে দুর্গন্ধ তৈরি হওয়া শুরু হয়ে যায় আর যেহেতু ওই ছেলেটির কাছে অনেক বেশি অর্থ ছিল তাই কেউ এর বিরোধিতা করতে পারছিল না ছেলেটির বাবা তৃতীয় যে কথাটা বলেছিল খাবার সবসময় মিষ্টি করে খেতে এই কারণেই ছেলেটি তার স্ত্রীকে প্রতিদিন খাবারের মধ্যে কিছু না
কিছু মিষ্টি তৈরি করতে বলতো ছেলেটির বাবা চতুর্থ যে কথাটা বলেছিল নিজের স্ত্রীকে সবসময় বেঁধে রাখবে এই কারণে ওই ছেলেটি প্রতিদিন নিজের স্ত্রীকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখতো এরপরে ছেলেটির দোকানে যেত আর এভাবেই সময় পার হতে থাকে আর ওই ছেলেটির জীবনটা ধীরে ধীরে নষ্ট হতে শুরু করে কারণ ছেলেটি তার বাবার বলার প্রত্যেকটি কথার ভুল অর্থ বার করেছিল আর সেই অনুযায়ী কথাগুলো পালন করছিল ধীরে ধীরে ছেলেটির ব্যবসা খারাপ হতে শুরু করে দোকানে গ্রাহকের সংখ্যাও কমে যায় যে ব্যবসাটা তৈরি করার জন্য ওই ছেলেটির বাবা অনেক বেশি পরিশ্রম করেছিল মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই সেই ব্যবসাটাকে ছেলেটি সম্পূর্ণরূপে নষ্ট করে ফেলে
কিন্তু এখনো ছেলেটি বুঝতে পারছিল না যে তার সঙ্গে এমনটা কেন হচ্ছে ছেলেটি অনেক বেশি চিন্তায় থাকা শুরু করে আর প্রতিদিন মিষ্টি খাবার খাবার কারণে তার শরীরের ওজনটাও বাড়তে থাকে এই কারণে ছেলেটির শরীরে অনেক অসুখ বাসা বেঁধে নেয় আর ছেলেটি তার স্ত্রীকে বাড়িতে বেঁধে রাখার কারণে তার স্ত্রী রাগ করে তাকে ছেড়ে চলে যায় ছেলেটি তার স্ত্রীকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করে কিন্তু কোনভাবেই ওই ছেলেটির স্ত্রী রাজি হয়নি দেখতে দেখতে ওই ছেলেটির অবস্থা অনেক খারাপ হয়ে যায় আর এখন না তার কাছে কোন ব্যবসা ছিল না অর্থ ছিল না তার স্ত্রী ছিল আর না তার কোন প্রতিবেশী ছিল এছাড়া
তার শরীর ভালো ছিল না ছেলেটি বুঝতেই পারছিল না যে তার সঙ্গে এইসব কিছু কেন হচ্ছে আর এরপর থেকেই ছেলেটি মনে মনে তার বাবাকে দোষ দিতে থাকে আর বলে বাবা আপনি তো আমার সম্পূর্ণ জীবনটাই নষ্ট করে দিলেন আপনার ওই চারটি কথা পালন করতে গিয়ে আজ আমি সর্বস্ব হারিয়ে ফেলেছি এখন আমার কাছে না ব্যবসা আছে না ধনসম্পদ আছে না কোন আত্মীয়-স্বজন আছে না আমার নিজের কাছে নিজের স্ত্রী আছে এমনকি আমার শরীরও অনেক বেশি অসুস্থ আপনার জন্যই আজ আমার সম্পূর্ণ জীবনটা নষ্ট হয়ে গেছে যদি আমি আপনার এই চারটি কথাকে পালন না করতাম তাহলে হয়তো আমার জীবনটা আজ এমন
হতো না আর এটা ভেবে ছেলেটি কান্না করা শুরু করে আর একদিন ছেলেটি জানতে পারে পাশের গ্রামে একটি সন্ন্যাসী এসেছে আর ওই সন্ন্যাসী প্রত্যেক মানুষের সমস্যার সমাধান বলে দিতে পারে সমস্যা যত বড়ই হোক না কেন সন্ন্যাসী সেই সমস্যার সমাধান অবশ্যই বার করে দেয় এটা শুনে ছেলেটি ভাবে একবার ওই সন্ন্যাসীর সঙ্গে দেখা করি ও হতে পারে আমিও আমার সমস্যার সমাধানটা ওই সন্ন্যাসীর কাছেই পেয়ে যাব আর এই আসার সঙ্গেই ছেলেটি ওই সন্ন্যাসীর কাছে গিয়ে পৌঁছায় আর সন্ন্যাসীর কাছে গিয়ে সন্ন্যাসীর পা ধরে জোরে জোরে কান্না করা শুরু করে আর বলে গুরুজি এখন আপনিই আমাকে বাঁচাতে পারেন আমার বাবা তো
আমার সম্পূর্ণ জীবনটা নষ্ট করে দিয়েছে আজ আমার যে পরিস্থিতি এই সবকিছু আমার বাবার কারণেই হয়েছে আমার বাবা আমাকে যেমনটা বলেছিল আমি তেমনই করেছিলাম আমি একটি ভালো ছেলের মতো বাবার প্রত্যেকটা কথাকে পালন করেছি আর দেখুন আমার বাবা বাবা আমার সঙ্গে কি করেছে উনি মারা যাবার আগেও আমাকে ভুল কথা শিখিয়ে গেছে আর তার পরিণামটা আমাকে আজ ভোগ করতে হচ্ছে এরপরে ওই সন্ন্যাসী ছেলেটিকে বলে সবার আগে তুমি চুপ করো এবং তোমার সমস্ত কথা আমাকে খুলে বলো তোমার সঙ্গে কি হয়েছে তুমি এভাবে কান্না কেন করছো তোমার এই চিন্তার কারণটা কি এরপরে ছেলেটি সেই কাগজটিকে গুরুজির হাতে দিয়ে দেয় যে
কাগজে ছেলেটির বাবার বলা চারটি কথা লিখে রেখেছিল গুরুজি ওই কাগজটি খুলে পড়া শুরু করে আর ওই কাগজে লেখা কথাগুলো পড়ার পরে জোরে জোরে হাসতে শুরু করে আর ওই ছেলেটিকে বলে তুমি কত বড় বোকা তোমাকে তোমার বাবা এই পৃথিবীর সবথেকে অমূল্য জ্ঞান দিয়ে গেছে কিন্তু তুমি এই জ্ঞানগুলোকে বুঝতে পারোনি আর তুমি বলছো তোমার বাবা তোমাকে ভুল রাস্তা দেখিয়েছে তোমার বাবা তো তোমার পরীক্ষা নিচ্ছিল যদি তিনি চাইতেন তাহলে সমস্ত কথাগুলোর অর্থ ভালোভাবেই তোমাকে বুঝিয়ে দিতে পারতেন কিন্তু তিনি চেয়েছিলেন তুমি এই কথাগুলোর অর্থ নিজেই খুঁজে বার করো আর আমি তোমার থেকে বড় বোকা আজ পর্যন্ত কাউকে দেখেনি যার
কাছে পৃথিবীর এত মূল্যবান জ্ঞান আছে সে কিভাবে এতটা মূর্খ হতে পারে যদি তুমি এই কথাগুলোর অর্থ বুঝতে তাহলে তুমিও তোমার বাবার মতোই ধনী হতে খুশিতে থাকতে এবং তোমার জীবনটাও অনেক সুখে কাটতো কিন্তু তুমি এত বড় মূর্খ যে তুমি তোমার বাবার কথার ভুল অর্থ বার করেছো আর এই কথার মধ্যে উনি তোমাকে যা বলেছে তুমি সেগুলো করা শুরু করে দিয়েছো যদি তুমি এই কথাগুলোর অর্থ বুঝতে পারছিলে না তাহলে তুমি কোন জ্ঞানী মানুষকে জিজ্ঞেস করতে পারতে কোন একটি জ্ঞানী মানুষের কাছে থেকে এই কথাগুলোর অর্থ জানতে পারতে এরপরে ছেলেটি বলে গুরুজি আপনি কি বলতে চাইছেন আমি কি আমার বাবার
কথাগুলোকে সঠিকভাবে বুঝতে পারিনি যদিও এই কথাগুলোর মধ্যে বোঝার কি আছে কারণ উনি তো সবকিছু পরিষ্কারভাবেই বলেছেন আর আমি সেই কথাগুলোকেই সেভাবেই পালন করেছি তাহলে এখানে আমি ভুল কি করলাম এরপরে গুরুজি বলে এখানে যে কথাগুলো বলা হয়েছে এই কথার পিছনে একটি গভীর অর্থ আছে যে অর্থগুলো তুমি পারোনি এই কারণেই তোমার জীবনটা আজ এমন হয়ে গেছে কিন্তু এখনো সবকিছু শেষ হয়ে যায়নি তোমার কাছে এখনো সময় আছে তুমি যদি চাও আজ থেকে পরিশ্রম করে পুনরায় তুমি তোমার জীবনটাকে পরিবর্তন করতে পারবে এরপরে ছেলেটি বলে ঠিক আছে গুরুজি দয়া করে আপনি আমাকে এই চারটি কথার অর্থ বুঝিয়ে দিন এরপরে গুরুজি
বলে তোমার বাবা তোমাকে বলেছিল কাজে ছায়াতে যাবে এবং ছায়াতে ফিরবে এর অর্থ হলো তোমাকে সূর্য ওঠার আগেই দোকানে পৌঁছে যেতে হবে এবং সূর্য ডোবার পরে তোমাকে বাড়ি ফিরে আসতে হবে যাতে তুমি দোকানে বেশি সময় দিতে পারো যাতে তোমার ব্যবসাটা আরো বড় হতে পারে কিন্তু তুমি তো এই কথাটির ভুল অর্থ বুঝেছো তুমি তো তোমার বাড়ি থেকে শুরু করে দোকান পর্যন্ত একটি প্যান্ডেল তৈরি করে দিয়েছো যাতে তুমি ছায়ার মধ্যে আসতে পারো এবং ছায়ার মধ্যে যেতে পারো এখন তুমিই বলো তুমি কি তোমার বাবার ওই কথাটির সঠিক অর্থ বুঝতে পেরেছিলে এটা শোনার পরে ছেলেটি জোরে জোরে কান্না করা শুরু
করে আর ছেলেটি বলে গুরুজি আমারই ভুল ছিল আমি আমার বাবার এই কথাগুলোর ভুল অর্থ বার করেছি আর এই কারণেই আজ আমি শেষ হয়ে গেছি আমি সত্যিই অনেক মূর্খ আমার বাবা-মাকে অনেক মূল্যবান জ্ঞান দিয়ে গেছিলেন কিন্তু আমি সেটা বুঝতে পারিনি এরপরে গুরুজি দ্বিতীয় কথার অর্থটা বোঝাতে গিয়ে বলে চামড়ার বাঁধ দেওয়ার অর্থ হলো তুমি তোমার বাড়িতে কুকুর অথবা বিড়াল পুষে রাখবে কারণ এগুলো তোমার বাড়িকে চারিদিক থেকে রক্ষা করবে যার কারণে তোমার বাড়িতে রাখা সম্পদ সুরক্ষিত থাকবে আর তুমি নিশ্চিন্তে দোকানে কাজ করতে পারবে কিন্তু তুমি এই কথার অর্থ কি বুঝেছো তুমি তোমার বাড়ির দুটো দেওয়ালকে চামড়া দিয়ে ঘিরে
দিয়েছো যে কারণে চারিদিকের দুর্গন্ধে তোমার প্রতিবেশীরাও নিজের বাড়ি ছেড়ে অন্য কোথাও চলে গেছে এরপরে গুরুজি তৃতীয় কথার অর্থ বোঝাতে গিয়ে বলে মিষ্টি করে খাবার খাওয়ার অর্থ হলো যখন তোমার অনেক বেশি খিদে পাবে তখনই কেবল তুমি খাবার খাবে তার আগেও খাবে না তারপরেও খাবে না যদি তোমার খিদে না থাকে আর তুমি যদি তখন কিছু খাও তাহলে তুমি কখনোই ওই খাবারের গুরুত্বটা বুঝতে পারবে না ওই খাবারটা কখনোই তোমার মিষ্টি মনে হবে না ওই খাবার যত ভালোই হোক না কেন তুমি ওই খাবারের গুরুত্বটা কখনোই বুঝতে পারবে না কিন্তু যখন তোমার অনেক বেশি খিদে পাবে সেই সময় যদি তোমাকে
শুকনো রুটিও দেওয়া হয় তাহলেও সেই খাবারটা অমৃতের থেকে কিছু কম মনে হবে না সেটাকে তুমি অনেক ভালোবেসে খাবে আর ওই খাবারটা তখন তোমার মিষ্টি মনে হবে আর এই কারণেই তোমার বাবা বলেছিল খাবার মিষ্টি করে খাবে যাতে তোমার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে কিন্তু তুমি এই কথাটার ভুল অর্থ বার করেছো আর তুমি রোজ মিষ্টি খাবার খাওয়া শুরু করেছো যে কারণে তোমার ওজনটা বেড়ে গেছে আর এই কারণে তোমার শরীরে অনেক রোগ প্রবেশ করেছে এরপরে গুরুজি চতুর্থ কথাটির অর্থ বোঝাতে গিয়ে বলে স্ত্রীকে বেঁধে রাখার অর্থ এটা নয় যে তুমি রোজ দড়ি দিয়ে তোমার স্ত্রীকে বেঁধে রাখবে বরং এর অর্থ হলো
যখন তোমাদের মধ্যে কোন একটি কথা নিয়ে মতপার্থক্য তৈরি হবে তখন তুমি তোমার স্ত্রীর হাতটা ছেড়ে দেবে না নিজের সম্পর্ককে সবসময় বেঁধে রাখা খুবই দরকার নিজের সম্পর্ককে খুলে দেওয়া উচিত নয় তা না হলে ওই সম্পর্কটা তোমার হাত থেকে দূরে চলে যাবে আর আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ ঠিক এই ভুলটাই করে থাকে আর এই কারণেই অনেকে নিজের সম্পর্ককে হারিয়ে ফেলে আর এই ভুলটা তুমিও করেছো তুমি তো তোমার স্ত্রীকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছিলে তাহলে সে কি করে তোমাকে ক্ষমা করবে আর এটাই হলো কারণ যে তোমার স্ত্রী তোমাকে ছেড়ে চলে গেছে তুমি তোমার স্ত্রীর সঙ্গে যেটা করেছো সেটা ক্ষমার যোগ্য
নয় কিন্তু তোমাকে তোমার স্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাওয়া দরকার কারণ তুমি তুমি অনেক বড় ভুল করেছো আর তাই তুমি যাও আর তোমার স্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাও আর এই ছিল ওই চারটি কথা যা তোমার বাবা তোমাকে বোঝাতে চেয়েছিল কিন্তু তুমি এই প্রত্যেকটি কথার ভুল অর্থ বুঝেছো আর এই কারণেই তোমার অবস্থাটা আজ এমন হয়ে গেছে কিন্তু এখনো তোমার কাছে অনেক সময় আছে যদি তুমি আজ থেকেই এই চারটি কথাকে সঠিকভাবে পালন করা শুরু করো তাহলে তুমি তোমার জীবনে আরো একবার সেই সবকিছু অর্জন করতে পারবে যাই কিছু তুমি হারিয়েছো এটা বলেই গুরুজি চুপ হয়ে যায় আর ছেলেটিও নিজের সমস্ত ভুলগুলো
বুঝতে পারে ছেলেটি ওই গুরুজিকে প্রণাম করে আর পুনরায় নিজের বাড়িতে ফিরে আসে ছেলেটি পুনরায় এই চারটি কথাকে নিজের জীবনে পালন করা শুরু করে আর ধীরে ধীরে ছেলেটির জীবন পরিবর্তন হওয়া শুরু হয়ে যায় ছেলেটি পুনরায় নিজের ব্যবসা বড় করে নেয় ছেলেটি নিজের স্ত্রীকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে আসতে সফল হয়ে যায় আর ছেলেটির জীবন আনন্দে ভরে ওঠে আশা করি আজকের এই গল্পটি আপনাদের ভালো লেগেছে আর এই গল্প থেকে যদি আপনারা মূল্যবান কিছু শিখে থাকেন তাহলে ভিডিওটিকে লাইক ও শেয়ার করতে ভুলবেন না থ্যাংকস ফর ওয়াচিং