[মিউজিক] [প্রশংসা] [মিউজিক] [প্রশংসা] [মিউজিক] [প্রশংসা] গত মঙ্গলবার 20শে আগস্ট দেশব্যাপী সেনা অফিসারদের সাথে সেনাপ্রধানের একটা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে বৈঠকটা গুরুত্বপূর্ণ যা যা আলোচনা হয়েছে সেটাও গুরুত্বপূর্ণ সেনাবাহিনীকে আমাদের জনগণের পক্ষ থেকে কিছু নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন ভুলে যাবেন না সেনাবাহিনীকে অপেশাদার বাহিনী বানানোর কাজটা সুচারু ভাবে করছিল কন্ট্রাক্টর বানায় হাসিনা আবার দেখলাম ব্যবসায়ীদের সাথে মিটিং করেছেন সেনাপ্রধান হ্যাঁ কেন ব্যবসায়ীরা কাছে মিলিটারির নিরাপত্তা চাইতে আপনার কাছে ওয়াকাশ সাহেব আপনি পারেন দিতে তারা দরকার হলে প্রফেসর ইউনুসের কাছে যাবে শিল্প বাণিজ্য উপদেষ্টার কাছে যাবে আপনার কাছে কেন নিরাপত্তার জন্যে আপনি কি পুলিশ নাকি হাউ আঙ্কেল হ্যাঁ সেজন্য আপনার কাছে যাইতেই হবে
আপনার কাছে যারা গেছে তারা প্রফেসর ইউনুসের কাছেও গেছিল এই যে দেখেন আবার আপনার কাছে গেছে কেন জানেন গপ্পেই একটা গল্প বলি ঢাকার কিছু এলিট 1971 সালের মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অফিসারদের দাওয়াত করে খাওয়াইতো নিজের ভাষায় তো পাওয়ার দেখলে কিছু লোক আছে পাওয়ারের ছাড়তে চায় এই পাকিস্তানি সেনা অফিসারদের থাকতো আবার 16ই ডিসেম্বর হইলো সে একই লোকেরা ইন্ডিয়ান আর্মির অফিসারদের ডাইকা ডাইকা দাওয়াত খাওয়াইতো মানে পাওয়ারের আর কি বুঝছো তো আপনার পাশে যে দুইজন আছে না আপনার এখন ছাড়তে গেছে তারা হাসিনার কেমনে ছাড়ছে দেখেন এডিটর সাহেব দেখান একটু এইজন্যই বলি শেখ হাসিনা শেখ হাসিনার সরকার বারবার
দরকার তাই শিল্পী কোভিদ সুমনের জনপ্রিয় গানের ভাষায় বলতে চাই চাই প্রথমত আমি তোমাকে চাই শেষ পর্যন্ত আমি তোমাকে চাই ভীষণ অসম্ভব তোমাকে চাই জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু আমরা আপনাকে আবারো প্রতিজ্ঞা করে গেলাম আপনার সাথে আমরা ছিলাম আমরা আছি আমরা ভবিষ্যতেও থাকবো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী 100 বছর জীবিত থাকবে তারও বেশি থাকলে উনি ক্ষমতায় থাকবেন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন আবারও গান হবে সে যে কেন এলো না কিছু ভালো লাগে না জয় শেখ হাসিনা জয় বঙ্গবন্ধু জয় বাংলা জয় বাংলা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার রক্ত টগবগিয়ে উঠেছে শেখ মুজিবের বংশ যেখানে যায় সেখানে জয় ধ্বনি হয় সেখানে ওই দেশ উজ্জ্বল হয়ে যায় আমার
আপার জন্য দোয়া করবেন আমি শুধু মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দেখার জন্য এই বিজনেস কমিউনিটিকে দেখার জন্য আজকে এখানে উপস্থিত হইছি দিয়াবাড়ি থেকে আমি ইউনাইটেড হসপিটাল যাব 13 মিনিটে চলে গেছি এটা করলো কে বলেন শেখ হাসিনা আমাদের মা জননী শেখ হাসিনা কখনো বোন কখনো মা যখনই এসেছি মায়ের পবিত্র আশীর্বাদের মত উনার কাছ থেকে ব্যবহার পেয়েছি কখনো খালি হাতে ফিরে যাই নাই হ্যাঁ শেখ হাসিনা সরকার শেখ হাসিনা সরকার শেখ হাসিনা সরকার জয় বাংলা জয় বাংলা জয় বাংলা জয় বাংলা জয় বাংলা জয় শেখ হাসিনা আরেকটু জোরে ভাই জয় শেখ হাসিনা জয় শেখ হাসিনা আমার রক্ত গরম হয়ে গেছে এখন যাই
হোক এবার সবার প্রসঙ্গে আসি কেমন আলোচনা হইছে এসবা কর্মকর্তারা যথেষ্ট উত্তেজিত ছিলেন যা বোঝা গেছে আর কি আর অতীতের অন্যান্য সবাই খুব কম অফিসার প্রশ্ন করতেন কিন্তু বিষয় আগস্টের সবাই অনেককে প্রশ্ন করার জন্য হাত তুলতে দেখা গেছে সেনাপ্রধান মানে ওয়াকার সাহেবের বক্তব্যের মূল পয়েন্ট হচ্ছে যে উনি আমি এক এক করে কইতেছি আমি মন্তব্য বলতেছি উনার বক্তব্যের বিপরীতে উনি কইছেন এক নাম্বার সেনা মোতায়ন কাঙ্খিত সময়ের চেয়েও বেশি সময় ধরে চলার সম্ভাবনা আছে আচ্ছা সাহেব এই সিদ্ধান্ত কি আপনি নিবেন এই সিদ্ধান্ত সেনাপ্রধান নিবে না আদেশ আসবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এর কাছ থেকে তাদের প্রতি নিজেকে সমর্পণ করেন একই
সাথে গোপনে নানা রাজনৈতিক দল ডিবি এনএসআই ডিজিএফআই পরিচালিত ইসলামিক দল এবং গোষ্ঠীগুলোর সাথে দেখা সাক্ষাৎ বন্ধ করেন এই জিনিসগুলোর খবর আমাদের কাছে আছে কি করিচ্ছেন এগুলো আপনার লোকেরাই আমাদের এসে কইয়া দেয় বুঝছো এটা বন্ধ করেন নিষেধ করিচ্ছি বন্ধ করেন সব কইয়া দিমু কিন্তু কি কি করিচ্ছেন তাইলে বিশেষ করে শেখ হাসিনার দুঃশাসনের সহযোগী ব্যবসায়ী সমাজকে দিবেন না বড় টাকা পয়সার লেনদেন হচ্ছে বলে কিন্তু আমরা শুনতে পাচ্ছি কার কাছে কত টাকা যাচ্ছে সেটার একটা হিসাব পাইছি ভেরিফাই করতে পারিনি কইলাম না কিন্তু কইয়া দিমু নাম ধরে ধরে কইয়া দিমু দেশের যে সমস্ত ট্রেড বডি বা ব্যবসায়ীদের সংগঠনের নির্বাচন
ধ্বংস কইরা যারা শেখ হাসিনার পদধুলি গায়ে মেখা জবরদস্তি করে এসকল সংস্থার নেতৃত্ব দিছে তাদেরকে ক্ষমা করা হবে না যতই আপনার সাথে লাইনঘাট করুক না কেন ক্ষমা করা হবে না অত সোজা না বুঝছো এই মালগুলা বিনা ভোটে নির্বাচনে দাঁড়াইছে বিজয়ীভাবে পরাজিত হইছে টাকা পয়সা ঘুষ দিয়া নিজের লোককে মনোনীত করছে এরা গণশত্রু গণশত্রুদের যাদের পাশে দেখবো তাদের পাছার চামড়া তুলে ফেলবো দুই নাম্বার আপনি কইছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরানো প্রোপাগান্ডা যেখানে সত্য মিথ্যা সংমিশ্রণ থাকে এতে কর্ণপাত না করতে সাহেব এটা তো খুনি পলাতক হাসিনার জয় পলকের ব্যারাম এই রোগে মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে আপনাকে ধইরা ফেলছে সংক্রমিত করছে
ঘটনাটা খুবই দুঃখজনক আপনার তো তাইলে ভ্যাকসিন লাগবে ভ্যাকসিন গণঅভ্যুত্থানের ভ্যাকসিন নেন তবে এটা আপনার দ্বারা মুগ্ধ হওয়া ডক্টর আসিফ নজরুল দিতে পারবে না এটা আপনারে দিতে হবে ডাক্তার পিনাকি ভট্টাচার্যের কাছ থেকে পিনাকি করে ভ্যাকসিন দেয় জানেন তো আজকে দিলাম না আজকে মাফ কইরা দিলাম হ্যাঁ কি সাহেব নেবেন আমারে আমার বন্ধু-বান্ধব বলে গালি না দিতে মুখ খারাপ না করতে আপনি মিলিটারি সেজন্য আপনারে গালি দিব এটা ভাইবেন না আপনারে বড় করে গালি দিতে পারবো যখন ছাত্রদের উপরে গুলি করেছিলেন কেন গালি দিছিলাম মনে আছে নিশ্চয়ই হ্যাঁ বাধ্য করেন কেন গালি দিতে মিয়া জেনে রাখেন ওয়াকারুজ্জামান কোন সোশ্যাল মিডিয়াকে
বাধা দেওয়া যাবে না সোশ্যাল মিডিয়ার বিরুদ্ধে কোন ধরনের বিষোদগার করবেন না কখনোই ইন্টারনেট বন্ধ করা যাবে না এই দূরহ বাধা অতিক্রমের জন্য শত শত তরুণ কিশোর যুবক প্রাণ দিছে সাবধান হয়ে যান ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ কমাইতে হবে হবে আপনার শেখ পরিবার আপনি তো শেখ পরিবারের জামাই আপনার শেখ পরিবার লুটপাট করতে যেয়ে বাংলাদেশে এই ডিজিটাল অ্যাসেটকে এই ইন্টারনেটের কানেকশনের খরচকে সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি করার একটা পণ্যে পরিণত করছে ইন্টারনেট ডাটাসহ সকল পণ্য দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি মূল্যে যে সকল দেশ বিক্রি হয় তার মধ্যে অন্যতমটা হচ্ছে আপনার পলাতক খালা শাশুড়ির সোনার বাংলায় তিন নাম্বার আপনি কইছেন অপ্রীতিকর ঘটনা সংঘটিত
না করা এবং তা থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে অপ্রীতিকর ঘটনার হলে দ্রুততম সময় সেনাবাহিনীকে মাঠ থেকে তুলে সেনা চালনতে নিয়ে যেতে হবে সীমান্ত রক্ষার জন্য জোরদার ট্রেনিং শুরু করতে হবে কারণ আমাদের সকল সীমান্তই এখন অরক্ষিত দেশের সার্বভৌমত্ব জাতীয় নিরাপত্তা প্রত্যেকদিন বিঘ্নিত হচ্ছে সমগ্র দেশবাসী জনগণকে সাথে নিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে আমরা বহিঃসত্যর আক্রমণের হুমকি আভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ এবং তাদের বাড়াবাড়িকে রুখে দাঁড়াবো ইনশাআল্লাহ সিভিল লাইফ অর্থাৎ জনজীবনে আপনি ঢুকবেন না এটা আপনার কাজ না আপনি সিভিল না ঢুকা ব্যবসায়ীদের সাথে ঘটনা কইরা অরক্ষিত সার্বভৌমত্বকে কিভাবে নিরাপত্তা দেওয়া যায় সে বিষয়ে চিন্তা করেন ইন্ডিয়ার সাথে খুনি হাসিনা যে সমস্ত গোপন
চুক্তি করিছে তার সেই সকল অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করার লালসায় যেন না পড়েন মুহূর্তের মধ্যে কিন্তু খালেদ মোশারফের মত জয় বাংলা হয়ে যাবেন চার নাম্বার আপনি কইছেন সেনাবাহিনীর একতার উপর গুরুত্বারোপ করেছেন আমি এ আলোকে আলোচ্য সভার পুরো বিবরণ পর্যালোচনা এবার উপর মন্তব্য করব এক নাম্বার আন্দোলনে যারা মারা গেছে তাদের দায়িত্ব যেন সরকার বহন করে এই আলোচনায় আসছে তো সেনাপ্রধান হিসেবে আপনি কইছেন যে ট্রিটমেন্টের দায়িত্ব আনে নিছে আমরা আহতদের চিকিৎসা 400 জনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করব 300 সিএমএইচ এবং 100 কর্মী টোলাতে দুই নাম্বার একজন সেনা কর্মকর্তা বলছেন যে পুলিশের অধীনে সেনাবাহিনীর কাজ করাটা ঠিক ছিল না দুনিয়ার কোন
দেশের সেনাবাহিনী পুলিশের অধীনে কাজ করে না যদি কাজ করতেই হয় পুলিশ সেনাবাহিনীর অধীনে থাকবে আমরা সৈনিক হিসেবে প্রশিক্ষিত পুলিশ হিসেবে না পুলিশের সাথে সেনাবাহিনীর ইমেজ যায় না তাদের অধীনে সেনাবাহিনীকে কাজ করা উচিত না আরেকজন সেনা কর্মকর্তা কইছেন যে ইনারেট টু সিভিল পাওয়ারে সবসময় ম্যাজিস্ট্রেট থাকে না তাদেরকে সময় পাওয়া যায় না পরবর্তীতে সেনা মোতায়ন হইলে আমাদেরকে যেন ম্যাজিস্ট্রেসিভ পাওয়ার দিয়ে পাঠানো হয় আমি একটা বোকার মতো প্রশ্ন করি তো আর্মি অফিসাররা কি বোঝেন না 2014 সালের নির্বাচনের সময় থেকে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী আন্ডার কমান্ড অফ পুলিশ হয়ে গেছে নির্বাচিত রাজনৈতিক শাসনের অধীনস্থ থাকার অর্থ হচ্ছে জন প্রতিনিধিত্বের প্রতি
আনুগত্য প্রদর্শন করা কিন্তু যখন দেশে ভোট হয় না নির্বাচন ছাড়াই তথাকথিত জনপ্রতিনিধি মনোনীত হয় তারা দেশ চালায় এবং তাদের অধীনে আর্ম ফোর্সেসকে কাজ করতে হয় তখন জনগণের সার্বভৌমত্ব দেশের সার্বভৌমত্ব বলে কিছুই অবশিষ্ট থাকে না আওয়ামী লীগ তার অবৈধ শাসন চালায় যাওয়ার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের সকল প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করছে আর সেক্ষেত্রে অবলীলায় ব্যবহৃত হয়েছে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী আমি 2018 সালের বিবিসিতে দেওয়া একটা ক্লিপ দেখাইছিলাম আবারো দেখাই হ্যাঁ ওই পাবলিকে ভোট দিতে গেছে এবং আওয়ামী লীগ এসে পিটাইছে বাইর করে দিছে তারা দৌড়ে গেছে সশস্ত্র বাহিনীর কাছে সশস্ত্র বাহিনী ক্যাংকা করে পালায় দেখেন আমাদের এই পুরা আয়োজনে বাংলাদেশে পুলিশের ভূমিকা
ছিল শেখ মুজিব শাসন আমলে রক্ষী বাহিনীর মত নেতৃত্বের আসনে ওরাই ছিল সুপ্রিম ফোর্স সেজন্যই শেখ হাসিনার পতনের ঘটনায় সবচেয়ে বেশি জনপ্রতিরোধের মুখে পড়ছে পুলিশের পোশাকে চাকুরিরত একদল গুন্ডা ডাকাত এবং সন্ত্রাসী বেঞ্জিরের মত কয়েক শত কোটি টাকার মালিক হইছে এমন পুলিশ অফিসারের সংখ্যা 500 এর বেশি এর মধ্যে প্রাক্তন আইজি থেকে শুরু করে ওসি পদের লোকেরাও আছে আজিজের মত কুখ্যাত জঘন্য সেনাবাহিনী প্রধান থেকে শুরু কইরা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর বিভিন্ন প্রজেক্ট পরিচালনাকারী কর্মকর্তা ডিজিএফআই র্যাব সহ ডাকাতি করা যায় এমন পথগুলোতে বসে কাজ করা যায় প্রায় 60 থেকে 65 জন জেনারেল শত কোটি টাকা এবং সহায় সম্পদের মালিক হইছে এই
60 থেকে 65 জন জেনারেলের তালিকা আমরা তৈরি করতেছি আমরা এটা প্রকাশ করে দেব পুলিশের সাথে প্রতিযোগিতা করে আর্মি অফিসাররা 2009 সাল থেকে র্যাব ডিজিবি আনসার ডিজিএফআইতে বইসা ঘুম খুন ক্রসফায়ার সবই করিছে আর টাকা কামাইছে এই প্রক্রিয়ায় জন্ম হয়েছে আজিজের মত একজন নিকৃষ্ট সেনাপ্রধানের এবং কয়েক ডজন ক্রিমিনাল জেনারেলের যার মধ্যে একজন জিয়া সেনাপ্রধান কি এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিবেন তিনি ভেঙে দিবেন ডিজিএফআই নিষিদ্ধ করতে পারবেন তা যদি না করেন তাইলে বুঝতে এবং প্রস্তুতি নিতে হবে বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী যে সমস্ত কর্মকাণ্ড শেখ হাসিনার দুঃশাসনে চলছে সেগুলোর ওয়াকারুজ্জামানের সমর্থনে এবং পরবর্তীকালে তার নেতৃত্ব অব্যাহত থাকবে এরপর একজন সেনা কর্মকর্তা
গোপালগঞ্জে 10 বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেনা সদস্যের উপর হামলার বিষয়টি উত্থাপন করেন জবাবে সেনাপ্রধান ঘটনাজন দুঃখ প্রকাশ করে বলেন যে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা হবে মিরপুর ডিএইচএস এ হামলার ঘটনা উল্লেখ কইরা একজন সেনা কর্মকর্তা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন যে রেসিডেনশিয়াল এরিয়ায় বাড়ি বাড়ি ঢুকে হামলা করাইছে সেটা নিয়ে আমরা দুঃখ পেয়েছিলাম কেন এটা হইলো সেনাপ্রধান বলছেন যে এমআইএসটি এবং বিউ স্টুডেন্টদের হল ছেড়ে দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল কিছু স্টুডেন্ট ডিওএইচএস এর ভিতরে বাসা ভাড়া নিছিল নিরাপত্তার জন্য পরের দিন বাইরের কোন এলিমেন্ট যেন ঢুকতে না পারে এইজন্য ডিওএইচএস সিকিউর করা হয়েছিল কিন্তু সে রাতে এমআইএসটি এবং বিউপি স্টুডেন্টরা ধাওয়া
পাল্টা ধাওয়া করছিল এদের খোঁজার জন্য সেখানে সেদিন অভিযান হয় এরপরে একজন সেনা কর্মকর্তা বলছেন জনপ্রশাসন পুলিশ বিভাগ এবং বিচার বিভাগের উচ্চপদে আসীন অনেক অফিসার পালায় গেছেন এখন পালানোর জন্য অনেক রেডি এবং তৈরি এই সুযোগে অনেকে প্রমোশন নিয়ে উচ্চ এবং ভালো পদে বসার সুযোগ নিচ্ছেন মানুষ কিভাবে মরছে তা সবাই দেখছে এরপর একজন সেনা কর্মকর্তা বলেন যে ক্যান্টনমেন্টে বিগত কয়েক বছরে যে পরিমাণে রাজনৈতিক কার্যক্রম হইছে সেনাবাহিনীতে অতীতে এমনটি দেখা যায়নি সেনাবাহিনীতে রাজনীতি কোনভাবেই কাম্য না সেনা নিবাসে ভিডিও ব্যানার পোস্টার সহ নানান রাজনৈতিক কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা উচিত সেনাপ্রধান হিসেবে বন্ধ করাটা আপনার দায়িত্ব তো সেনাপ্রধান এই পয়েন্টটা
গ্রহণ করে বলছেন যে একসেপ্টেড এই গণঅভ্যুত্থানের পরেও ইন্ডিয়ার মনোনীত এবং তাদের পছন্দের জেনারেলরা যদি সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেয় তাহলে শেখ মুজিব এবং শেখ হাসিনার ছবি পোস্টার ব্যানার সরে গেলেও প্রতিবেশীরা আমাদের সেনাবাহিনীকে নিষ্ক্রিয় এবং নিস্তেজ করার যে কর্মসূচি নিছে সেটা কিন্তু চলতেই থাকবে ব্যানার টানার যাই সরান না কেন একজন সেনা কর্মকর্তা বলছেন যে জেনারেশন আমাদের অনেক কিছু শেখাচ্ছে কিন্তু বাধাগুলো হচ্ছে দুর্নীতি আরেকজন সেনা কর্মকর্তা বলেন যে দুর্নীতিগ্রস্ত মিলিটারি পার্সনদের সেনা নিবেশে ঢোকার অধিকার রেস্ট্রিক্ট করতে হবে এখানে আমি কই কি দুর্নীতি আবার দুই ধরনের ব্যক্তিগত এবং প্রাতিষ্ঠানিক ইন্ডিভিজুয়াল বা ব্যক্তিনির্ভর দুর্নীতিবন্ধের জন্য মোটিভেশন দরকার কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক বা ইনস্টিটিউশনাল
দুর্নীতিবন্ধের জন্য আপনার হস্তক্ষেপ দরকার যেমন ইঞ্জিনিয়ারিং কোড এবং প্রজেক্টের নামে যে দুর্নীতি হয় সেগুলোর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে সশস্ত্র বাহিনীর শৃঙ্খলা আইনে দুর্নীতিরোধের ব্যবস্থা আছে জন আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী সেনাবাহিনীর ভেতরকার দুর্নীতি চিহ্নিত করার জন্য আপনারা কি একটা কমিশন করতে পারবেন একদল সৎ যোগ্য দক্ষতা সম্পন্ন অবসরপ্রাপ্ত অফিসার দিয়ে এই কাজটা শুরু করতে পারেন সেই তদন্তে যারা অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হবে তাদেরকে কোর্ট মার্শাল করেন এবং দায়ীদেরকে সেনে নিবেশে ঢোকা এবং অবসরে যে সকল সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় সেগুলো থেকে রেস্ট্রিক্ট করেন তা করার মুরাদ কি আর্মির আছে একজন অফিসার বলেন যে পিলখানা তদন্তের কাগজ এবং অনেক আলামত সরায় ফেলা
হয়েছে এটা পুনঃ তদন্ত করা প্রয়োজন পিলখানায় সেনা অফিসার হত্যার বিষয়টা উত্থাপন করে একজন অফিসার বলেন 25শে ফেব্রুয়ারিকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণার ব্যবস্থা করা উচিত যেন এই জাতি সকল শহীদদের মনে রাখে সেনাপ্রধান জেনারেলকে নোট দিতে পারি বলছেন আরেকজন অফিসার বলেন পিলখানা নিয়ে কমেন্ট করার জন্য অনেকের প্রমোশন আটকে আছে বিডিআর বিদ্রোহের পর চাকরি হারানো কর্মকর্তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত সেনাপ্রধান বলছেন এটা বিবেচনা করা হবে আমরা এটা খেয়াল রাখবো কেমন বিবেচনা করেন সামরিক বাহিনীর অফিসারদের নিশানা করে খুন করতে বিডিআর এ সংঘটিত হত্যাকাণ্ড যে একটা বিদেশী ষড়যন্ত্র ছিল তা বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিশ্বাস করে সেই জন্য এর একটা স্বচ্ছ তদন্ত
করে বিশ্বাসযোগ্য বিবরণ বা আখ্যান বা ন্যারেটিভ দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা প্রয়োজন এই ঘৃণিত বিদেশী শক্তি সাথে এদেশের রাজনীতি সামরিক বাহিনী জনপ্রশাসন পুলিশ সাংবাদিক বিভিন্ন পেশার মানুষদের যে অশুভ দেশবিরোধী আতা বা সংযোগ ছিল এবং আছে তা উন্মোচিত করতে হবে পক্ষপাধীন স্বচ্ছ সঠিক বিচারের আয়োজন করে অপরাধী গুলোকে শাস্তি দিতে হবে এছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের মধ্যে যে ভঙ্গুরতা দুর্বলতা এবং ভীতি দেখা দিছে তার অবসান ঘটবে না একজন অফিসার মেজর সিনহার বিচার কাজ দূতগতিতে সম্পর্কে করতে বলছেন সেনাপ্রধান এডজোজেন্ট জেনারেলকে নোট নিতে বলছেন 2009 সালে শেখ হাসিনা সরকার গঠনের পরে পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা কোঠায় যাদেরকে নিয়োগ দিছে তাদের সকলের
আসল পরিচয় এবং সত্যতা পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে নিরূপণ করতে হবে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের এত বেশি সংখ্যক লোক কিভাবে ঢুকলো সেটাও তদন্ত করে বের করতে হবে আরো দেখতে হবে নিজ জেলার পরিচয় গোপন কইরা ভিন্ন ভিন্ন জেলার নাগরিকত্ব দেখায় কত সংখ্যক বাটপার এবং দশ্যু পুলিশে ঢুকছে এমন সকল লোককে পুলিশ বাহিনী থেকে ঝেটায় বিদায় করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী এই বাহিনীর পুরা খোলনলচা বদলে ফেলতে হবে প্রমোশন বোর্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন একজন অফিসার বলেন যে নোটশিটে প্রমোশন পেয়েছে অনেকে সেনাপ্রধানকে এই ব্যাপারটির প্রতি দৃষ্টি দিতে হবে সেনাপ্রধান বলেন যে অন্য সেনাপ্রধানরা অতীতে এমনটা করছেন এটা নিয়ে কোন কথা বলতে চাই না
সাবেক সেনাপ্রধানকে এই ব্যাপারে পরামর্শ দিয়েছিলাম একজন বলেন যে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থেকে মেজর জেনারেল পদোন্নতি সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে বোর্ডে হতে হবে বর্তমানে রাজনৈতিক সরকার এটা দেখে সেজন্যে জেনারেল সরকার প্রধানকে কদমবুচি করার মত ঘটনা দেখতে হয় আর্মি সিফ এই পর্যায়ে হেসে দেন এবং বলেন আই এম এনজয়িং আরো বলেন আবহাওয়া গরম হয়ে যাচ্ছে তিনি সবাইকে উত্তেজিত না হয়ে ঠান্ডা হইতে বলেন একজন অফিসার জিজ্ঞেস করেন যে প্রমোশনের ক্ষেত্রে কেমন রিফর্ম হবে সেনাপ্রধান বলেন প্রফেশনালিজম হবে প্রমোশনের অন্যতম ক্রাইটেরিয়া এইবার সেনাপ্রধান বলেন দেখি প্রফেশনালিজমের কোন গুণ মান বিবেচনায় মেজর জেনারেল এসএম কামরুল হাসানকে এই যে বিএ 36 ফাইভ জিরো লেফটেনেন্ট জেনারেল পদে
পদোন্নতি দিয়া পিএসও এএফডি পদে বসানো হইলো লেফটেনেন্ট জেনারেল এসএম কামরুল হাসান যে একটা ইন্ডিয়ান এজেন্ট ওযে একটা প্রভুপাদ এটা তো সেনাবাহিনীর সৈনিকরাও জানে সে যে দলবাজ দুর্নীতিবাজ এবং অসৎ প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুসকে সশস্ত্র বাহিনীর ডিজেআই এনএসআই এমন আরো অনেক সংস্থা প্রতিষ্ঠান নিয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করার পথে বাধা দেওয়ার জন্যে ইন্ডিয়ার তদবিরে সেনাপ্রধান তাকে ওই গুরুত্বপূর্ণ পদে বসাইছে যাও সে ইন্ডিয়ানদের পক্ষ হইয়া অফিসারদের মধ্যে তাদের অনুসর গুলোকে এবং তাদের বিচারের মুখোমুখি হওয়া থেকে রক্ষা করবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সকল ঝুঁকি থেকে বাঁচাবে এমন অঘটন ঘটন প্রটিয়শী হুয়াকারুজ্জামান সাহেব এইবার আপনি বলেন দেখি এই দেশদ্রোহীকে প্রমোশন দেওয়ার পর
এখন আপনি সেনাবাহিনীর তরুণ অফিসারদের সামনে মুখ দেখাইবেন কি করে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষ জানে শেখ হাসিনার গত 15 বছরের ফ্যাসিস্ট দুঃশাসনের মূল পৃষ্ঠপোষক ছিল ইন্ডিয়া আরো জানে শেখ পরিবারের প্রত্যেকটা লোক ইন্ডিয়ার প্রতি অনুগত বাংলাদেশের স্বার্থে নয় মিস্টার ওয়াকারুজ্জামানের পরিবারের 100 ভাগ সদস্যই ইন্ডিয়ার স্বার্থে নিবেদিত আজ আপনাদের সকলকে বুঝতে হবে খুনি হাসিনা আশ্রয় পাইছে ইন্ডিয়াতে অন্য কোন গণতান্ত্রিক সভ্য দেশ এই ফ্যাসিস্ট দুর্নীতিবাজ গণহত্যাকারিনীকে জায়গা দেয়নি কিন্তু একজন অফিসার বঙ্গানুবাদ সহ সূরা আসর তেলাওয়াত করছিলেন তিনি বলছেন যে সিফ এই অবস্থা থেকে দেশ বাঁচানোর জন্য আমি আপনার নেক হায়াত দানের দোয়া করছি একজন সেনা কর্মকর্তা বলছেন যে আমাদের মোনাজাত
রাজনীতি কেন্দ্রিক হয়ে গেছি যাচ্ছিল কিন্তু মোনাজাত যেন স্ক্রিপ্টাইজ না হয় হৃদয় থেকে আসতে হবে এটাকে রাজনীতিমুক্ত রাখতে হবে সেনাপ্রধান বলছেন ভাই জীবনে দেখি নাই হুজুরকে কেউ গলা চাইপা মোনাজাত করাচ্ছে তারপরে তুমি বলছো একজন জেনারেল নোট করেন জামান সূরা আসর যে পড়ে শুনাইছে এর মর্ম বাণী বুঝেছেন সূরা আসরের প্রথম দুই আয়াতে সময়ের শপথ নেওয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে মানুষ তো আসলেই ক্ষতিগ্রস্ত এটা আসলে সময়ের শিক্ষা এবং বাস্তবতাকে স্মরণ করায় বিভিন্ন জামানায় যেসব লোক ঈমান এবং সৎকাজ থেকে বিরত ছিল তারা ক্ষতির শিকার হয়েছিল অর্থাৎ তাদের প্রতি আল্লাহর গজব বা আসমানী শাস্তি নাযিল হয়েছিল প্রত্যেকটি জামানায় এরকম প্রথম
দুই আয়াত সতর্কতামূলক তৃতীয় আয়াতে ঈমান সৎকাজ পারস্পরিক সত্যের উপদেশ দান ধৈর্যের কথা বলা হয়েছে যারা ঈমানদার এবং শুধু নিজেই পালন করে তাই না নিজ প্রভাব বলয়ের মধ্যে অন্যকে সত্য দ্বীন এবং ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয় আল্লাহকে ভয় করে সব ধরনের পাপ থেকে বিরত থাকে সূরা আসর পড়লে বুঝবেন যে এদেশবাসী জনগণ মানুষ আজ ভীষণ ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ লুট হয়ে গেছে আপনার শ্বশুরবাড়ির শেখ পরিবার দেশটাকে দেউলিয়া করে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে নিয়ে গেছে এই সূরা আসরের আলোকে আপনাকে বুঝতে হবে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুন্ঠনকারী নাগরিকদের সমস্ত অধিকার হরণকারী ফ্যাসিস্টদের উপর আল্লাহর গজব বা শাস্তি নাযিল হইছে সময়ের শিক্ষা এবং বাস্তবতাকে
স্মরণ কইরা আর্ম সার্ভিসের মর্যাদা রক্ষা করছে যে উদ্যোগ 4 আগস্টের সেই নেতাদের পিছনে দাঁড়ান আরেকবারও ইন্ডিয়ার সেনাপ্রধানের সাথে বা রয়ের কোন এজেন্টের সাথে কথা বলবেন না ঈমান সৎকাজ পারস্পরিক সত্যের উপর সশস্ত্র বাহিনীকে ঐক্যবদ্ধ এবং পুনর্গঠিত করতে হলে 4 আগস্টের উদ্যোক্তাদের সাহায্য এবং সহযোগিতা লাগবে আর আপনার দরকার হবে এই সমস্ত প্রবীণ শ্রদ্ধা বাজানদের কাছে ধৈর্য এবং শ্রদ্ধায় অবনত হওয়া ইন্ডিয়ার প্রতি না আল্লাহকে ভয় করে সব ধরনের গুনাহ থেকে বিরত থাকতে হলে গত 15 বছর সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষমতাকে যারা দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করে ঘুম খুন লুটতরাজ করছে সেই সমস্ত ক্রিমিনালকে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাইতে হবে তা না হলে
আল্লাহ যে আপনাকে ক্ষমা করবেন না তা ভুলে গেলে কি চলবে আমি এবার সৈনিক এবং তরুণ সেনা অফিসারদের কিছু বলতে চাই আমার প্রিয় ভাইয়েরা আপনারা কি দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সেনাবাহিনীর একটা হইতে চান নাকি মোটা আজিজের মত ভুড়ি বাগায় প্রমোদে আমদে মন ঢালিয়া দিতে চান এখন কেউ কেউ কইতে পারেন দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সেনাবাহিনী কেমনে হবে বাংলাদেশ একটা ছোট্ট দেশ কোন রিসোর্স নাই টাকা পয়সাও নাই আসেন কইয়া দেই প্রথম হইতেছে ওই যে একটা বালের ফোর্সেস গোল আছে না ওইটা ফেলায় দেন কি গোল নিতে হবে সেটা কইয়া দিতেছি শ্রেষ্ঠ সৈনিক কারা হয় তারাই হয় যারা নির্ভয় আর দুর্দান্ত সাহসী যারা মরতে
ভয় পায় না তারাই তো শ্রেষ্ঠ সৈনিক দুনিয়াতে এমন যুবক আছে যারা বন্দুকের গুলির সামনে নির্ভয়ে দাঁড়াইতে পারে একজন দুইজন না সবাই সব তরুণ তরুণ যুবকদের সবাই বাংলাদেশের আবু সাঈদের মত বন্দুকের গুলির সামনে দাঁড়াইতে পারে নড়বে না সরবে না পালাবে না পৃথিবীতে এরকম তারুণ্য নাই এটা একমাত্র বাংলাদেশের আছে দুনিয়ার অন্য কোন দেশের নাই একজন দুইজন তরুণ থাকতে পারে সব তরুণ এটা বাংলাদেশে এই তরুণেরা সেই সেনাবাহিনীতে থাকলে তারে দুনিয়ার কোন সেনাবাহিনী পরাস্ত করতে পারবে না বাংলাদেশের 18 থেকে 28 বছর বয়সী সব সক্ষম তরুণ তরুণীকে সামরিক প্রশিক্ষণ দিতে হবে আমাদের পাঁচ কোটি সুপ্রশিক্ষিত রিজার্ভ গণসেনা থাকবে যেকোনো মুহূর্তে
ডাক দিলে তারা ঝাঁপায় আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্যে এই প্রশিক্ষণে তরুণ শুধু সুস্বাস্থ্যই পাবে না তারা ডিসিপ্লিন হবে জাতি একটা ডিসিপ্লিন তারুণ্য পাবে আমাদের শুধু তিন জায়গায় সামরিক শক্তি থাকলে চলবে না জলেস্থলে অন্তরিক্ষে আমাদের আরো দুই ডাইমেনশনে সামরিক সহ ক্ষমতা থাকতে হবে প্রথমে সাইবার ডোমেইন আমাদের এক্ষুনি সাইবার ব্রিগেড করা দরকার যা শত্রু দেশের ভার্চুয়াল অ্যাসেটে আক্রমণ চালাবে এবং ধ্বংস করবে আমরা হাসিনার সময় ভার্চুয়াল অ্যাটাক দেখছি হাসিনা না গেলে পুরা ডিজিটাল সিস্টেম হাসিনার ধসায় দেওয়া হইতো আর বেশি কিছু লাগতো না আর স্পেস কম্ব্যাট ক্যাপাসিটি লাগবে শত্রুদেশের স্যাটেলাইট আক্রমণ করার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে
আর অবশ্যই আমাদের পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্র লাগবে বাংলাদেশের দিকে চোখ তুলে কেউ তাকাইতে পারবে না চোখ তুলে নেব বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব আর আঞ্চলিক অখন্ডতা রক্ষার জন্য আর কোন পথ খোলা নাই বাংলাদেশের পারমাণবিক যুদ্ধরাষ্ট্র নিয়ে আন্তর্জাতিক বিশ্ব কিছুই বলতে পারবে না ভারত যখন আমাদের নয়া উপনিবেশ বানাইছিল ওরা আসছিল আমাদের বাঁচাইতে আসে নাই আমরা যখন নিজেদের বাঁচানোর জন্য পরিকল্পনা করব আমাদের দেশের রাষ্ট্রের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব আঞ্চলিক অখন্ডতা রক্ষার জন্য আমরা চেষ্টা করব তারা বলার কে কারো কোন কথা শুনবো না তাই সেনাবাহিনীর তরুণ অফিসার আর সৈনিকেরা সেই গৌরবকে বরণ করার জন্য প্রস্তুতি নেন আমরা এটা অর্জন করবই করব ইনকিলাব জিন্দাবাদ [মিউজিক]