দেখুন তো পৃথিবীর এই ম্যাপটি ঠিক দেখাচ্ছে কিনা বিষবীয় অঞ্চলের দিকে কিছুটা লম্বাটে মনে হচ্ছে তাইতো এই ম্যাপটি দেখুন তো এবার মনে হচ্ছে ঠিক আছে পৃথিবীর এই ম্যাপের সাথে আমরা খুব ভালোভাবে পরিচিত স্কুল-কলেজের বই গুগল ম্যাপ সহ প্রায় প্রতি ক্ষেত্রেই পৃথিবীর এই ম্যাপ দেখে থাকি কিন্তু আপনি কি জানেন পৃথিবীর এই ম্যাপটি সঠিক নয় এমনকি পৃথিবীর যত রকম টুডি ম্যাপ রয়েছে তার সবগুলোই ভুল কোনটিতে দেশগুলোর শেপ ঠিক নেই তো কোনটিতে ল্যান্ড এরিয়া ঠিক নেই আসলে এটি একটি ফান্ডামেন্ট সমস্যা গোলাকার বস্তুর সারফেস কে কখনোই ফ্ল্যাট টুডি সারফেসে উপস্থাপন করা সম্ভব নয় কিন্তু বিভিন্ন কাজের প্রয়োজনে আমাদের ফ্ল্যাট ম্যাপের
প্রয়োজন যার ফলে যতটা সম্ভব সঠিকভাবে পৃথিবীর টুডি ম্যাপ তৈরি করার চেষ্টা হয়েছে যার মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত এবং বহুল ব্যবহৃত ম্যাপ হচ্ছে এটি যা মার্কেটার প্রজেকশন ম্যাপ নামে পরিচিত এখন এই ম্যাপে কি সমস্যা রয়েছে এই বিষয়টিসহ টুডি ম্যাপের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আজকের ভিডিও আমি জুম্মান আছি আপনাদের সাথে আপনারা দেখছেন বিজ্ঞান পাইসি একটি বেলুনকে আপনি যেভাবেই কাটেন না কেন কখনোই বেলুনটিকে একটি ফ্ল্যাট সারফেস বা কাগজের শেপ দিতে পারবেন না এটি শুধু একটি মুখের কথা নয় বরং গাণিতিকভাবে প্রমাণিত 1828 সালে ফেড্রিজ গাউস ম্যাথমেটিক্যালি দেখান যে গোলকের সারফেস কে বিকৃত করা ছাড়া ফ্ল্যাট প্লেনের মাধ্যমে রিপ্রেজেন্ট করা যায় না
যেমন পৃথিবীর কথাই বিবেচনা করুন এটির সারফেস কে যদি আমরা ফ্ল্যাট প্লেনে দেখতে চাই তাহলে পৃথিবীকে প্রথমে বেশ কিছু অংশে ভাগ করতে হবে এক্ষেত্রে খেয়াল করবেন দুটি অংশের মাঝখানে বেশ খানিকটা ফাঁকা অংশ তৈরি হয়েছে অর্থাৎ কন্টিনিউয়াস ইমেজ পাওয়া যাচ্ছে না তাহলে এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমরা যে পৃথিবীর এমন চমৎকার ম্যাপ দেখি সেটা কিভাবে তৈরি করা হয়েছে এর উত্তর হচ্ছে এই ফাঁকা স্থানগুলো ফিলাপ করার জন্য ম্যাপকে কিছুটা বিকৃত করতে হয়েছে এখন এই বিকৃতি কিভাবে এবং কতটা করা হবে তা ম্যাপের ধরনের উপর নির্ভর করে আমাদের পরিচিত মার্কেটার ম্যাপ তৈরিতে যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে তাকে বলা হয় সিলিন্ড্রিক্যাল প্রজেকশন
বিষয়টি কেমন তা বোঝার জন্য পৃথিবীর চারদিকে একটি রোল করা কাগজ বা সিলিন্ডার বিবেচনা করুন সেই সাথে মনে করুন পৃথিবীর কেন্দ্রে একটি বাতি রয়েছে এখন বাতির আলো চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে রোল করা কাগজে পৃথিবীর স্থলভাগের ছায়া পড়বে তারপর রোল করা কাগজটিকে সোজা করলে আমরা পৃথিবীর একটি টুডি ম্যাপ পেয়ে যাব কিন্তু এক্ষেত্রে খেয়াল করুন কোন একটি বস্তুর ছায়া কেমন হবে তা বস্তু থেকে ছায়া কত দূরে এবং কত এঙ্গেলে তৈরি হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে যেমন এখানে খেয়াল করুন বস্তুটির ছায়া কাগজে পড়ছে এখন কাগজটিকে বস্তুর কাছে কিংবা দূরে নিলে ছায়ার আকারে পরিবর্তন আসবে ঠিক এই একই বিষয় সিলিন্ড্রিক্যাল
ম্যাপ প্রজেকশনের ক্ষেত্রে দেখা যায় সিলিন্ডারের যে অংশ পৃথিবীর পৃষ্ঠের সাথে একদম লেগে থাকবে অর্থাৎ বিষবীয় অঞ্চলের ছায়া একদম পারফেক্ট পাওয়া যাবে কিন্তু বিষুবীয় অঞ্চল থেকে উত্তর কিংবা দক্ষিণ মেরুর ক্ষেত্রে বস্তু থেকে ছায়ার দূরত্ব এবং অ্যাঙ্গেল দুইটি পরিবর্তন হচ্ছে ফলাফল বিষুবীয় থেকে মেরুর দিকে ছায়ার আকার এবং আকৃতির বিকৃতি ঘটছে মার্কেটার ম্যাপের ক্ষেত্রে ঠিক এই একই রকম বিকৃতি দেখা যায় এখন সেই বিকৃতির পরিমাণ কেমন তা এই চিত্র থেকে বুঝতে পারবেন গোলাকার পৃথিবী পৃষ্ঠে আমরা যদি কিছু সমান সাইজের সার্কেল বিবেচনা করি তবে মার্কেটার ম্যাপে সেই সার্কেল গুলোর এমন বিকৃতি হবে এখন এই বিকৃতি কতটা ব্যাপক তার একটি উদাহরণ
দেয়া যাক মার্কেটার ম্যাপে গ্রীনল্যান্ড এবং আফ্রিকা প্রায় সমান সাইজের মনে হয় কিন্তু প্রকৃত অর্থে আফ্রিকা গ্রীনল্যান্ডের প্রায় সাড়ে 14 গুণ তার মানে মার্কেটার ম্যাপ থেকে আপনি দেশের প্রকৃত সাইজ বুঝতে পারবেন না এই হচ্ছে মার্কেটার ম্যাপে দেশগুলোর সাইজ কিন্তু প্রকৃত সাইজ হচ্ছে এটি তাহলে বুঝতেই পারছেন মেরুর দিকে মার্কেটার ম্যাপ কতটা বিকৃত হয় যাই হোক হোক সিলিন্ড্রিক্যাল প্রজেকশন এর ক্ষেত্রে একটি প্রশ্ন আপনার মনে আসতে পারে এবং তা হচ্ছে সিলিন্ড্রিক্যাল প্রজেকশন এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ পৃথিবীর চিত্র পাওয়া সম্ভব নয় কারণ মেরুর দিকের কিছু অংশের ছায়া কাগজে পড়বে না অর্থাৎ ওই দিকের আলো কাগজের বাইরে চলে যাবে ফলাফল ওই অংশের
চিত্র ম্যাপে পাওয়া যাবে না তাহলে কিভাবে মার্কেটার ম্যাপে সম্পূর্ণ পৃথিবীর চিত্র রয়েছে আসলে সিলিন্ড্রিক্যাল প্রজেকশন বিষয়টি সহজে বোঝানোর জন্য আলোর বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে কিন্তু বাস্তবে এই ম্যাপ জ্যামিতিক হিসেব নিকাশের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে এখন একটু আন্দাজ করুন তো কত সালের দিকে এই ম্যাপ তৈরি করা হয়েছিল আজ থেকে 450 বছর আগে ফ্লেমিশ জিওগ্রাফার এবং কার্টোগ্রাফার মার্কেটার সর্বপ্রথম এই ম্যাপ প্রকাশ করেন এরপর 1610 সালে ইংলিশ ম্যাথমেটিশিয়ান এডওয়ার্ড রাইট এই ম্যাপকে আরো সঠিকভাবে এবং ডিটেইলস সহ প্রকাশ করেন 18 শতকে নেভিগেশন এর জন্য এই ম্যাপ স্ট্যান্ডার্ড ম্যাপে পরিণত হয় এমনকি এখনো এই ম্যাপ সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয়
ম্যাপ এখন মার্কেটার ম্যাপে দেশগুলোর সাইজ সঠিক না হবার পরেও এটি ব্যবহার করার কিছু কারণ রয়েছে প্রথমত এই ম্যাপে দেশগুলোর সাইজ ঠিক না হলেও শেপ অবিকৃত অবস্থায় রয়েছে যেমন গোলাকার ম্যাপে একটি দেশের শেপ যেমন হবে মার্কেটার ম্যাপে ঠিক তেমনি রয়েছে দ্বিতীয়ত এই ম্যাপ নেভিগেশন এর জন্য খুবই উপযোগী আগের সময়ে মানুষ মূলত সমুদ্র বা স্থলপথে যাতায়াত করতো সেক্ষেত্রে তারা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাবার ক্ষেত্রে দিক ঠিক রাখার জন্য কম্পাস ব্যবহার করতো মার্কেটার ম্যাপের ক্ষেত্রে দুই স্থানের মধ্যে একটি সরল রেখা কল্পনা করলে সেই সরল রেখা দ্রাঘিমার সাথে যে অ্যাঙ্গেল উৎপন্ন করে সেই অ্যাঙ্গেল অনুযায়ী এগুলোই নির্দিষ্ট স্থানে
যাওয়া যায় অর্থাৎ জাস্ট একটি নির্দিষ্ট দিকে এগুলোই হয় যদিও এক্ষেত্রে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হয় যেমন মার্কেটার ম্যাপের ক্ষেত্রে এই দুইটি স্থানের সবচেয়ে কম দূরত্ব হচ্ছে এই স্ট্রেট লাইন কিন্তু প্রকৃত অর্থে এই দুই স্থানের মধ্যে সবচেয়ে কম দূরত্বের পথ হচ্ছে এটি কারণ পৃথিবীর সারফেস ফ্ল্যাট নয় বরং কার্ভ কিন্তু এই কম দূরত্বের পথ ধরে জাহাজ এগুনের ক্ষেত্রে জাহাজকে প্রতিনিয়ত দিক পরিবর্তন করা লাগবে যা আগের সময়ে জাস্ট কম্পাস ব্যবহার করে সঠিক পথে আগানো খুবই কঠিন ছিল এবং এই ক্ষেত্রে অল্প ভুলেই নির্দিষ্ট স্থান থেকে অনেক দূরে চলে যাবার সম্ভাবনা ছিল এখন এই ঝুঁকি এড়িয়ে চলার জন্য নেভিগেশনের ক্ষেত্রে
মার্কেটার ম্যাপ খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে মার্কেটার ম্যাপের ক্ষেত্রে একটি বিষয় লক্ষ্য করবেন এই ম্যাপে অক্ষাংশ গুলো সমান্তরালে রয়েছে সেই সাথে দ্রাঘিমা গুলো সমান্তরালে রয়েছে গোলাকার পৃথিবীর ক্ষেত্রে দ্রাগিমা গুলো পরস্পরের সমান্তরালে থাকলেও মেরু অঞ্চলের দ্রাগিমা গুলো পরস্পরের সংস্পর্শে চলে আসে এখন গোলাকার সারফেসে পরস্পরের সাথে লেগে যায় দ্রাগিমা গুলোকে ফ্ল্যাট সারফেসে উপস্থাপন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সমান্তরালে থাকতে হবে এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে এমনটা কেন আসলে কার্ভ সারফেসের দুটি সমান্তরাল লাইন পরস্পরের সংস্পর্শে আসতে পারে এবং এইজন্যই বক্রতলের জ্যামিতি এবং সমতলের জ্যামিতি আলাদা এখন ম্যাপ যেহেতু ফ্ল্যাট প্লেন বা টুডি সেহেতু এখানে সমান্তরাল লাইনকে সমান্তরালেই রাখা উচিত এবং
এইজন্যই খেয়াল করবেন ফ্ল্যাট ম্যাপে অ্যান্টার্কটিকাকে বিশাল স্থান জুড়ে বিস্তৃত দেখা যায় কারণ দক্ষিণ মেরুতে সবগুলো দ্রাঘিমা একত্রিত হয় এখন এই দ্রাঘিমা গুলোকে আপনি ফ্ল্যাট যতটা বিস্তৃত করবেন দ্রাঘিমার মিলিত হবার স্থানটিকেও ততটা স্থান জুড়ে বিস্তৃত করতে হবে যাই হোক গুগল ম্যাপ ও মার্কেটার ম্যাপ ব্যবহার করে কারণ এই ক্ষেত্রে দিক অনেকটা সঠিক ভাবে উপস্থাপন করা যায় এর বাইরে মার্কেটার ম্যাপে উত্তর মেরুকে উত্তরে এবং দক্ষিণ মেরুকে দক্ষিণে রাখা হয়েছে যা আমাদের পারসেপশন থেকে সহজবদ্ধ মনে হয় এসব কারণে এখনো মার্কেটার ম্যাপ সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত তবে মার্কেটার ম্যাপ নিয়েও কিছুটা বিভেদ রয়েছে অনেকে মনে করেন মার্কেটার ম্যাপে
ইউরোপকে প্রকৃত সাইজের তুলনায় অনেক বড় দেখা যা তাদেরকে শক্তিশালী এবং প্রভাবশালী হিসেবে উপস্থাপন করে এক্ষেত্রে 1885 সালে গল্প প্লিটার প্রজেকশন ম্যাপ সামনে আসে যেখানে দেশগুলোর সাইজের অনুপাত সঠিক রাখা হয় তবে এক্ষেত্রে দেশগুলোর আকৃতি কিছুটা বিকৃত হয় গলফ্লিটার ম্যাপে বিকৃতির চিত্র এমন যেখানে দেখা যায় বিশ্ববায় অঞ্চলকে চাপা এবং লম্বাটে রাখা হয়েছে অন্যদিকে মেরু অঞ্চলকে চাপা এবং প্রশস্ত রাখা হয়েছে এই দুই ধরনের ম্যাপের বাইরে কিন্তু আরো বহু ধরনের ম্যাপ রয়েছে যার কিছু কিছু ম্যাপ আপনার কাছে অস্বাভাবিক এবং হাস্যকর মনে হতে পারে যদিও প্রত্যেকটি ম্যাপেরই কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং কিছু কিছু ম্যাপ কিছু কিছু বিশেষ কাজের জন্য
উপযোগী যেমন ল্যাম্বার্ড কনফর্মাল কনিক ম্যাপ এটি এভিয়েশন নেভিগেশন বা বিমানের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে এই ম্যাপের বিকৃতির ধরণ এমন ডাইমোক্সিয়ান ম্যাপ এই ম্যাপটি দেখতে অস্বাভাবিক মনে হলেও এখানে বিকৃতি সবচেয়ে কম অর্থাৎ ল্যান্ড এরিয়া এবং শেপ এই দুইটি বিষয় এখানে যতটা সম্ভব অবিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যদিও এই ম্যাপের তেমন কোন ব্যবহার নেই তবে এটি দেখলে বোঝা যায় পৃথিবীর মহাদেশগুলো আসলে কতটা কাছাকাছি অবস্থিত বা মহাদেশগুলোর একটি আরেকটি থেকে খুব বেশি বিচ্ছিন্ন নয় উইংকেল ট্রিপল ম্যাপ যদিও এই ম্যাপটিকে যথেষ্ট ফ্ল্যাট মনে হচ্ছে না অনেকটা কার্ভ সারফেসের মত মনে হচ্ছে এই ম্যাপটিরও কিন্তু বর্তমানে যথেষ্ট ব্যাপার রয়েছে এই
ম্যাপের বিকৃতির চিত্র হচ্ছে এটি বর্তমানে অবশ্য গুরুত্বপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে পৃথিবীর ফ্ল্যাট ম্যাপ ব্যবহার করা হয় না কারণ বর্তমানে আমাদের স্যাটেলাইট রয়েছে যার মাধ্যমে ফ্ল্যাট ম্যাপ ছাড়াই যেকোনো কাজ করা যায় তবে এরপরেও বিভিন্ন পরিসংখ্যান বৈশ্বিক বিভিন্ন প্যারামিটার এগুলো দেখানোর জন্য ফ্ল্যাট ম্যাপ প্রয়োজন কারণ গোলাকার পৃথিবীর মাধ্যমে একসাথে সম্পূর্ণ পৃথিবীর চিত্র পাওয়া যায় না যার ফলে ফ্ল্যাট ম্যাপ ব্যবহার করা হয় আসলে আমরা পৃথিবীর যেকোনো ফ্ল্যাট ম্যাপ বিবেচনা করি না কেন এর কোনটি 100% সঠিক নয় কারণ ত্রিমাত্রিক পৃথিবীর সারফেস কে কখনোই দ্বিমাত্রিক পৃষ্ঠে উপস্থাপন করা সম্ভব নয় আপনি কখনোই একটি কমলার খোসা আলাদা করে এটিকে বিকৃত করা ছাড়া
আয়তাকার শেপ দিতে পারবেন না তাহলে এখন কথা হচ্ছে পৃথিবীর সকল ম্যাপই ভুল এক্ষেত্রে আমরা কি করতে পারি আসলে এক্ষেত্রে আমরা একটি গ্লোব রাখতে পারি একমাত্র গ্লোব আপনাকে পৃথিবীর সঠিক চিত্র দিতে পারবে এলিয়েন নিয়ে সাধারণ মানুষের যেমন আগ্রহ রয়েছে তেমনি সাইন্টিস্টদেরও রয়েছে যদিও এটা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয় যে মহাবিশ্বে এলিয়েন আছে কি নেই এরপরেও মানুষ বিভিন্নভাবে এলিয়েনের উদ্দেশ্যে বার্তা পাঠিয়েছে এমনকি সুদূর ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য বার্তা রেখেছে এখন এই বার্তাগুলো কিভাবে দেয়া হয়েছে কিংবা কিভাবে পাঠানো হয়েছে এই বিষয়গুলো বিস্তারিত জানতে আমার এই ভিডিওটি দেখতে পারেন ভিডিও ভালো লাগলে বিজ্ঞান পাইসি পরিবারে যুক্ত হয়ে সাথে থাকতে পারেন