বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের বাইরে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে যে যেখান থেকে চ্যানেলে দেখছেন আপনাদের সকলকে সাদর আমন্ত্রণ তৃতীয় মাত্রা দেখবার জন্য বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বীকৃতভাবে সবচাইতে বড় চুরির ঘটনাটি ঘটেছে 2016 সালের 4 ফেব্রুয়ারি রাতে স্বীকৃতভাবে এই কারণে বললাম যে এর চাইতে অনেক বড় বড় চুরি ঘটেছে বাংলাদেশে কিন্তু কিভাবে ঘটেছে কবে ঘটেছে অংকের পরিমাণটা কি সেটা আমাদের এখনো পর্যন্ত জানা নেই যে কথা বলছিলাম যে 2016 সালের 4 ফেব্রুয়ারির সেই রাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে 8 কোটি 10 লাখ ডলার চুরি হয় এখন পর্যন্ত চুরি যাওয়া এ অর্থের মধ্যে ফেরত আনা গেছে 1 কোটি 45 লক্ষ 40 হাজার ডলার এবং বাকি
6 কোটি 60 লাখ ডলার অর্থাৎ টাকার অংকে 560 কোটি টাকা পাওয়া যাবে কিনা সেটি নিয়ে যথেষ্ট পরিমাণে অনিশ্চয়তা রয়েছেন টাকাটা পাওয়া না পাওয়ার চাইতে বড় প্রশ্ন যেটা সেটা হচ্ছে যে বাংলাদেশ ব্যাংক এই চুরির তথ্যটা জানতে পারে একদিন পরে কিন্তু অদৃশ্য কোন কারণে সেটা গোপন রাখে আরো 24 দিন এবং এই বিষয়টি তৎকালীন অর্থমন্ত্রীকে বাংলাদেশ ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে জানায় আনুষ্ঠানিকভাবে জানায় চুরি যাওয়ার 33 তম দিনে এর মধ্যে আমরা সবাই অর্থাৎ বাংলাদেশের জনগণ জানতে পারি পুরো ঘটনাটা এই চুরির ঘটনাটা ফিলিপাইনের একটি পত্রিকা মারফত সেই সংবাদসূত্রে বাংলাদেশের জনগণ বা বাংলাদেশের অন্যান্য গণমাধ্যম সেই সংবাদ পিক করে এবং সেই সূত্রে আমরা
জানতে পারি এবং ঘটনার 39 দিন পর বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে মতিঝিল থানায় বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ অর্থ রিজার্ভের অর্থ চুরি মানি লন্ডারিং এবং সাইবার অপরাধ দমন আইনের ধারায় মামলা করা হয় মোটামুটিভাবে এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় তখন সিআইডি কে রিজার্ভ চুরি নিয়ে বাংলাদেশ সরকার যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কোর্টে একটা মামলা করেছিল সেই মামলাটা টেকে নিম তবে অর্থ ফেরত এবং জড়িতদের স্বাস্থ্যের জন্য স্টেট কোর্টে মামলা হয়েছে কিন্তু অর্থ ফেরত পাওয়ার আশা তেমনটা করা যাচ্ছে না তো আসলে ঘটনাটা কি হয়েছিল এবং বাংলাদেশে গত কয়েক বছর আমরা যেটা দেখেছি এখানে সত্যের চাইতে মিথ্যের জয় জয়কার অনেক বেশি ছিল রেটরিক্টটা আমরা
অনেক বেশি দেখেছি রিয়ালিটির সঙ্গে যার কোন মিল ছিল না এই চুরি নিয়ে সরকারি ভাষ্য সরকারি কার্যক্রম আমরা লক্ষ্য করেছি কিন্তু সেটা যে বিশ্বাসযোগ্য ছিল না সেটা কিছুটা বোঝা যাবে আজকের এই তৃতীয় মাস থেকে এই তিনি আমার সঙ্গে স্টুডিওতে রয়েছেন আমার পায়ে বসা আছেন তানভীর হাসানো একজন সাইবার নিরাপদ এবং তানভীর জোহা এই তদন্ত প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি আমার বায়ে বসে আমার ডানে রয়েছেন ফয়েজ আহমেদ তৈয়ব একজন উন্নয়ন বিশ্লেষক এবং প্রযুক্তিবিদ ফয়জ আহমেদ তৈয়েবের একটি বইয়ে একটি চ্যাপ্টার আছে বাংলাদেশ ব্যাংকের এই রিজার্ভ চুরির ঘটনাবলী নিয়ে এবং বিশ্লেষণ নিয়ে সে কারণে আজকে তাদের এই দুজনকে আমন্ত্রণ জানানো
স্বাগত আপনাদের দুজনকে তৃতীয় মাত্রায় তানভীর জোহ আপনাকে বিশেষভাবে স্বাগত আপনি প্রথমে এসেছেন তৃতীয় মাত্রা সেজন্য আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই যে এই বাংলাদেশ ব্যাংকের এই হেস্টের মধ্যে আপনি কিভাবে এই ঘটনার মধ্যে আপনি কিভাবে ছড়িয়ে পড়লেন এবং আপনার জি ধন্যবাদ তৃতীয় দর্শকদেরকে আমার আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা এবং সালাম যে বিষয়টি আসলে বলতে চাই সেটি হচ্ছে যে আমি 2014 এবং 15 সালের একটি অর্থবছরে একটি কর্মসূচি ছিল তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সে কর্মসূচির নাম ছিল সাইবার নিরাপত্তা কর্মসূচি এই কর্মসূচির ডেফিনেশন ছিল এরকম যে এখানে আপনার 64 টি জেলা 73 টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাশাপাশি 128 টি মহিলা কলেজে আমরা
সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে তৃণমূল পর্যায়ে এওয়ারনেস করব এবং পাশাপাশি আমাদের একটা হেল্পেস্ক থাকবে যে হেল্পস্কে আমরা আসলে মামলা সংশ্লিষ্ট বিষয় কিংবা যারা ভুক্তভোগী তাদের যাতে আইনি ঝামেলাটা না হয় সরকারের পক্ষ থেকে একটি একরকম উদ্যোগ সেখানে ছিল তো যখন আমাদের কর্মসূচিটি খুব জনপ্রিয় হয় তখন আমরা বিভিন্ন পুলিশ একাডেমী বিশেষ করে ডিটিএস এবং বাংলাদেশ পুলিশের বেশ কিছু প্রশিক্ষণ সংস্থা আছে সেখানে আমি নিয়মিত ক্লাস নিই এবং সেখানে আমি ডিজিটাল ফরেন্সিক এর এসওপি গুলো কি এবং বিজ্ঞ আদালতে কি কি ভুল করলে পরে এইসব মামলাগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে এই সকল বিষয়ে হাতে কলমে আমরা বিভিন্ন রকমের প্রশিক্ষণ আমরা প্রদান করতে থাকি
তো এর মধ্যে যে বিষয়টি ঘটে আমাদের প্রকল্পটি যখন প্রায় শেষের দিকে এমনত অবস্থায় আইসিডি ডিভিশন থেকে বলা হয় তৎকালীন র্যাব ইনটেল ডাইরেক্টর আমাকে খুঁজছেন বাংলাদেশী ব্যাংকের একটি দুর্ঘটনার তদন্তের জন্য তো তখন উনা অফিশিয়ালি ইমেইলের মাধ্যমে এবং চিঠির মাধ্যমে আমাদের যিনি প্রজেক্টে ছিলেন তাদের সাথে যোগাযোগ করেছেন আমার কাছে সেই বিষয়ে সুস্পষ্ট কোন পত্র আমার কাছে এই নেই কিন্তু আমি তখন শুনেছি যে আমাদেরকে রিকোয়েস্ট করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকে উনার নেতৃত্বে আমরা সেখানে ভিজিট করি এবং সেই রেন্টেল ডিরেক্টর সম্ভবত মেজর জেনারেল এখনকার মেজর জেনারেল জিয়াউল হাসান যিনি জেলে আছেন তিনি তখন সম্ভবত কর্নেল ছিলেন এবং
আমাকে বিডি মৌখিক নির্দেশনায় বলেছে যে র্যাব ইনটেল এরকম একটি অনুরোধ করেছে সুতরাং আপনার এখানে যেতে হবে এবং আপনাকে পূর্ণাঙ্গ একটি রিপোর্ট আমরা সেখানে প্রদান করব আমাদের যে এক্সপার্টিস এবং আমাদের যে ল্যাব আছে আমাদের ছোট একটা ল্যাব ছিল তথ্য প্রযুক্তি বিভাগে সেই ল্যাবের মাধ্যমে আপনি পুরো সামগ্রিক বিষয়টি চিত্রিত করবেন পরবর্তীতে আমি যখন উনার সাথে যাই তো যাওয়ার পর ওখানে দেখলাম যে এখানে কিছু ফরেনার কনসাল্ট্যান্ট সেখানে আছেন এবং সেখানে দায়িত্বরত সমস্ত কর্মকর্তারা ছিলেন তো যখন কর্মকর্তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তখন দেখলাম যে তারা কেউই ওখানে কর্মরত নেই অনেকেই সেখানে ট্রান্সফার হয়ে গিয়েছে এটা হচ্ছে প্রথম ফাইন্ডিংস আমার তো
ফরেন কর্মকর্তা যারা ছিলেন তারা কোন দেশে ছিলেন আমি উনার নাম জানি রাকেশ আস্তানা উনি যদিও আমেরিকাতে বসবাস করেন তবে উনি ভারতীয় আমি পরবর্তীতে জানতে পেরেছি এবং ফায়ারের পক্ষ থেকে উনি কোন প্রতিনিধিত্ব করছেন এবং উনি ততক্ষণে আমাদের মূল সার্ভারটা আসলে উনি ফিজিক্যালি সেটা উনি ইউএসএতে পাঠিয়েছেন বলে এরকম একটা বক্তব্য উনি প্রদান করেন তখন আমি স্যারের জিজ্ঞাসা করলাম আমাদের তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন 2006 সংশোধিত 2013 আছে তো এটি থাকা শর্তেও কেন আমরা এটি মামলা হলো না কিংবা কোন অভিযোগ হলো না এবং আমার যে মূল এভিডেন্স সেটা কেন বাদেশের বাইরে চলে যাবে প্রত্যুত্তরে উনি বললেন যে আমরা এটাকে
ইমেজিং করে রেখেছি আমাদের মিরর করা আছে কয়েক জায়গায় আপনি ইমেজিং থেকে আপনি এটা ফরেন্সিক করতে পারবেন বা আপনাদের কোন করণীয় থাকলে করতে পারবেন তাহলে আমার প্রশ্নটা হলো তাহলে ইমেজটা আপনি কেন ইউএসএতে পাঠালেন না আপনাদের মূল সার্ভারটা আপনি কেন নিয়ে গেলেন তার মানে এইখানে ফরেন্সকে একটি প্রশ্ন চিহ্ন হতে পারে বলেই আসলে কি উদ্দেশ্যে তারা এই কাজটি করেছে আমি ঠিক জানিনা বাট উনি এডহ বেসিসে এসেছেন উনাকে কিন্তু কেউ অনুমতি দেয়নি আমি তখন শুনতে পেরেছি এরপর যে বিষয়টি ঘটলো সেটি হচ্ছে যে এরকম যে যখন ফরেন্সিকের বিষয়টি যখন আমরা আরো ইমেজের পরে করতে থাকলাম তখন আমরা জানতে পারলাম যে
এখানে নাকি একটা ইন্টারনেট কানেকশন ছিল এখন ইন্টারনেট কানেকশন থাকবে কেন সুইফট একটা প্রাইভেট নেটওয়ার্ক সেখানে ইন্টারনেট কানেকশনটা আসবে কেন তো সেখানে বলা হয় তৎকালীন নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা উনি নাকি একটা ইনিশিয়েটিভ নিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের বাংলাদেশ ব্যাংকের যে আমাদের এইখানে আপনার আরটিজিএস নেটওয়ার্কটা সুইফট এর সাথে ইন্টিগ্রেট করবে তো এই জায়গাটা আমি একটু বলতে পারি যে সামগ্রিকভাবে যে আমাদের তৎকালীন ডেপুটি গভর্নর ছিলেন উনার নাম হচ্ছে মোহাম্মদ আবুল কাসেম উনাকে কিন্তু মানে একরকমের চুক্তি থেকে বাদ দেয়া হয়েছে এবং উনি একরকম সামগ্রিক প্রক্রিয়ায় ফেসে গিয়েছেন বলে আমি এটা আমি মনে করি কারণ উনি এই এই ইনিশিয়েশনের সাথে কোনভাবে জড়িত
ছিল না উনি বিনা অপরাধে ফেসেছেন বা ফাঁসিয়ে দেয়া হয়েছে হ্যাঁ বা উনার চুক্তিটা আসলে বৃদ্ধি করা হয়নি তো দৃশ্যমান ভাবে কি হয়েছে উনাদেরকে টার্মিনেট তো করিনি চুক্তি বর্ধিত করেনি এটি এটুকু হয়েছে তো সেখানে দুটো গভর্নর এবং আমাদের মূল গভর্নর ডেপুটি গভর্নর এবং আমাদের গভর্নর সাহেব যেভাবে চুক্তি বৃদ্ধি করলো না সরকার এইটুকু দৃশ্যমান ভাবে দেখা গিয়েছে এখন যে ব্যাপারটি আমি বলতে চাই সেটি হচ্ছে যে এই যে সার্ভারটি চলে গেল আসলো সবকিছু হলো হওয়ার পর আমরা ইমেজ সার্ভারের মধ্যে দিয়ে আমরা কিছু সিসি ক্যামেরা ফুটেজ চেয়েছি কারণ আমরা কিছু আনইউজুয়াল অ্যাক্টিভিটি দেখতে পেরেছি সুনির্দিষ্ট তারিখে এবং সময় সে
আনইউজুয়াল অ্যাক্টিভিটির উপর বেস করে দেখলাম যে তাদের কোন সেই ফুটেজগুলো নাই সেন্ট্রাল ব্যাংকের ফুটেজ কিভাবে গায়েব হয় সুইফট এর মত জায়গায় এ প্রশ্ন যখন আমরা করা শুরু করেছি এবং তখন আমার অনেক মিডিয়াররা আমাকে ব্রিফিং করলো আমাকে জিজ্ঞেস করছিল আপনারা গেলেন আমি যেহেতু তৎকালীন ওই ডাইরেক্টর ইনটেল এর সাথে আমি ওখানে প্রবেশ করেছি আমি পরীক্ষা করেছি সামগ্রিকভাবে তিন-চার দিন ধরে আমরা এক্সামিন করেছি আমাদের দিন শেষে ব্রিফিং হতো তো তখন আমি সেই বিষয়গুলো আমি আসলে মূলত কথা বলতাম যে আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি যে তিনটা আইডি থেকে ট্রান্জেকশন গুলো জেনারেট হয়েছে এবং আমাদের কিছু প্রশ্ন ছিল সিসি ক্যামেরার ফুটেজ
নাই আরেকটি বিষয় হচ্ছে আরটিজিএস টা কেন আমার সুইফট সার্ভারে কানেক্ট হলো এই সার্ভারটা কানেক্ট করার পূর্বে কিছু ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড আছে সেই স্ট্যান্ডার্ডটা মেইনটেইন করা হয়েছিল কিনা এবং রহস্যজনকভাবে আমি যে বিষয়টি দেখলাম আরটিজিএস সার্ভারটা ডিজেবল করার ট্রাই করা হয়েছে আনইন্স্টল করার ট্রাই করা হয়েছে পেনড্রাইভের কথা হ্যাঁ হ্যাঁ আনইন্স্টল করার ট্রাই করেছে পেনড্রাইভের যে বিষয়টি আসলো সেটা হচ্ছে যে পেনড্রাইভে যেটা দেখতে পেলাম সেটা হচ্ছে কি কি ডিভাইস গুলো ঢুকানো হয়েছিল সুইফ সার্ভারের তো পেনড্রাইভ ঢুকানোর কথা তো সেখানে তারিখ এবং সময় চলে আসে সেই সময়গুলোতে তো আপনার সিসি ক্যামেরা ফুটেজই নেই সে প্রসঙ্গ বাদ দিলাম তারপর ওরা বলছে
যে কথিত হ্যাকিং যে শব্দটি তারা ব্যবহার করছে সে কথিত হ্যাকিং এর মধ্যে আরটিজিএস টাকে তারা ডিজেবল করার চেষ্টা করল কেন এটা আমি বলতে পারি আমার যদি স্মৃতিতভ্রম না হয় 2015 সালে অক্টোবর মাসে এটাকে ইন্টিগ্রেশন করার ট্রাই করা হয়েছে যখন ওরা আনইন্স্টল করতে পারে না তখন তারা যখন ওটা ডিজেবল করতে পারে না তখন আনইন্স্টল করে ফেলেছে তো আনন্স্টল করলে এবং তারা কাউকে জানায়নি এই বিষয়টি তাদের ভাষ্য অনুযায়ী আর্টিজিএস বলছি কমন এন্ড কন্ট্রোল হচ্ছে আমি একটুখানি বলি সেটা হচ্ছে যেকোনো হ্যাকিং এর জন্য সাতটা স্টেজ ছাড়া ওয়ার্ল্ড ওয়াইড প্রথমটা হচ্ছে রিকন সেকেন্ডটা হচ্ছে উইপেশন থার্ড হচ্ছে ডেলিভারি তো
এই পাকিং স্টেজ গুলো পরে বলি তো রিকন হচ্ছে খোঁজখবর নেওয়া আমার এখানে ম্যাক্সিমাম পৃথিবীর ম্যাক্সিমাম হ্যাকিং হয়েছে ইনসাইডার থেকে খোঁজখবর না নিলে হয় আপনার অপারেটিং সিস্টেম জানবে না হয় স্টাফের ডিটেইলস জানবে তারপর সে উইপেইজেশন করবে মানে সে কোনটা ইমেইলে পাঠাবে তো এই বিষয়টি হচ্ছে যে রিকনের স্টেজে আমাদের বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন কর্মকর্তারা কতটুকু সতর্ক ছিলেন সেই বিষয়টাও একটি আমাদের তদন্তে আসছে কিনা আমি জানিনা তো যাই হোক আমি আরো পরবর্তীতে আমি আরেকটি বিষয়ে যাই তো যখন আমরা কোনভাবেই দেখতে পেলাম যে আমরা এই আরটিজিএস টা কেন আনইন্স্টল করা হয়েছে এবং কিভাবে এটা ইনস্টল হলো কে করলো কেউ কোন
উত্তর দিতে পারে না এই আরটিজিএস এর রোলটা কি ছিল যখন আমি আরটিজিএস নিয়ে যখন আমি গবেষণা শুরু করলাম এবং পেইলোট নামে যে বস্তুটি দাবি করা হচ্ছে আমি তার প্যাটার্ন বিহেভিয়ার এনালাইসিস করা শুরু করলাম যখন আমি লিখিত আকারে আমি জিনিসটা বিবৃতি সেটআপ করলাম তো ঠিক সেই মুহূর্তেই দেখা গেল যে আমাকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আমাকে কল করে যে আমি আমরা এই ব্যাপারটা জানতে চাচ্ছি মিডিয়াতে বিভিন্ন স্টেজ আসতেছে আপনাকে নিয়ে আপনার গবেষণা বিষয় নিয়ে বিভিন্ন রকমের ব্লগিং হচ্ছে আমরা একটু আপনার সাথে কথা বলতে চাই আমি কথা বললাম এবং আমি স্যারকে বোঝানোর চেষ্টা করলাম এখন আরো আবুল কালাম
আজাদ জি এবং আরো দুজন ছিলেন আমি উনার নামটি ভুলে গেছি সাজ্জাদ সাহেব বললেন একজন ছিলেন উনি আগে কর্মরত ছিলেন আরো আমরা সবাইকে তো চিনি না ওখানে চারজন ওনারা পুরো ব্যাপারটা আমাকে জিজ্ঞেস করলো আমি বোর্ডে আঁকিয়ে আঁকি আমি সমস্ত কিছু তাদেরকে আমি বিবৃতি দিলাম যে এই আরটিজিএস ডিজেবল আনইন্স্টল সুইফট এর মধ্যে ইন্টিগ্রেশনের যে অপচেষ্টা সিকিউরিটি স্ট্যান্ডার্ড যেগুলো সেই বিষয়গুলো না মানার যে বিষয়গুলো যেগুলো পরবর্তীতে আমার ভাইয়া আরেকজন বক্তা ডিটেইলস বলবেন উনার অধ্যায় এগুলো এসেছে তো যে বিষয়টি বলতে এগুলো না মেনে এটা কিভাবে এটা কেন ইনস্টল হলো কেন ডিজেবল হলো কেন আনস্টল হলো সিসি ক্যামেরার ফুটেজ নেই
কেন তো তখন উনি আমাদেরকে বলল ঠিক আছে তখন আমি আমার মনে আছে তখন আমি বের হচ্ছি সন্ধ্যার সময় আসরের নামাজের পরপরই তার পরবর্তীতে আমাকে টেলিফোন করা হয় আমাকে ডিজিএফআই এর কর্মকর্তা পরিচয় আমাকে একজন ব্রিগেড জেনারেল ফোন করেন আমাকে বললেন যে আমরা আসলে আপনার এই বিষয়টাই জানতে চাই আমরা বুঝতে পেরেছি এবং এর ভিতরে আমার ডিজোন করে এবং তারা বিবৃতি দেয় যে আমাকে তারা চেনে না ঠিক আছে কিন্তু আমি এর আগে আমি তাদের এই ঘটনা যখন মানে আপনার সঙ্গে যখন ইনভল্ভ আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক জানতেন জি উনি জানতেন এবং উনি আমাকে সরাসরি বলেনি উনি বিভিন্ন সচিব
এবং আমার পিডি এবং আমার শুভাকাঙ্ক্ষীদের দিয়ে মেসেজ করছে এবং সবচেয়ে বড় বিষয় মেসেজ করতেন উনি মেসেজ মেসেজ দিচ্ছে যে আমি যাতে এই তদন্তের বিষয়ে কোন কথা না বলি এটা ওদের ইন্টারনাল একটা ইনভেস্টিগেশন আমি যখন একটা জায়গায় যাব আমি কেন আমি বেড়াতে যাব সেখানে আমি তো এখানে রিপোর্ট লিখবো আমি একজন একাডেমিক আমি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকতা করি আমাদের সবকিছু গোছানো আমি আইন বুঝি এবং আমি বিভিন্ন একাডেমিতে আমি শিক্ষাগতা করছি আমি তো প্রসিডিউর জানি সরকার নীতিমালা ফ্রেমওয়ার্ক আইনগুলো কি তো আমি যে ইনসাইড বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনে আমি যে এনজিওতে ছিলাম আমাদের একটা ওয়েবসাইট ছিল সে ওয়েবসাইটের নাম ছিল সাইবার নিরাপত্তাneট এবং
আমার পার্টনাররা তখন ইনসিকিউরিটিতে তারা কি কিন্তু ওই ওয়েবসাইটে আমার নাম রিমুভ করে দিল ওয়েবসাইটটি বন্ধ করে দিল সো আপনি ডিজিএফ এর কথা বলছিলেন জি সে যে তখন আমাকে ডাকলো ডাকার পর আমাকে আমি চলে গেলাম আমি আমাকে ডাকছে এবং তারা ডিটেইলস বিষয়গুলো জানতে চাইছে আমি যাওয়ার পর পরই যেটা হলো তখন তারা আমাকে মূলত চার থেকে পাঁচ দিন আমাকে সুযোগ দিলেন যে আরো ডিটেইল আমি যাতে রিসার্চটা করি এবং আমার সঙ্গে যে মিরর যে সার্ভার সে সার্ভারে যাতে আমি উত্তরোত্তর আমি কাজগুলো এবং তখন ছিলেন র্যাবের কালাম সাহেব আজাদ আবুল কালাম আজাদ সাহেব উনি মারা গিয়েছেন যিনি উনার র্যাবের
ফরেন্সিক ল্যাবেও আমার ওই হার্ড্রাইভটা ছিল যেখানে আমি আমার ইমেইলে মিরর করে আমরা সেখানে বিভিন্ন পেলোড গুলো কোথা থেকে আসলো পেলোড খুঁজে বের করার চেষ্টা করলাম এবং কি ধরনের সফটওয়্যার সেখানে ইনস্টল হলো কেন আনইন্স্টল হলো সে বিষয়টা নিয়ে আমি উত্তরোত্তর গবেষণা করার চেষ্টা করলাম তো সেটার যখন উত্তর পেলাম না তারপর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছি এর মধ্যে তখন তারা আমাকে বলল যে আমাকে ফোনে কথা বলতে দিচ্ছিল এবং আমি বাসায় কিন্তু কথা বলতে পারছিলাম পরবর্তীতে হঠাৎ করে একদিন আমার টেলিফোনটা মূলত মানে সিজ করা হলো ফোনটা আমাকে বলল ফোনে কমিউনিকেশন হবে না আপনি কাজ করতে থাকেন তো কাজ করতে
করতে একটা সময় আমাকে বলল যে আপনাকে আমরা বুঝতে পেরেছি এবং একরকম আমাকে ওখানে ক্লাসে নিতে হয়েছে মানে তারা জানতে চেয়েছে যে কি হয়েছে সব ডায়াগ্রাম গুলো আমি আঁকালাম আঁকানোর পর যে বিষয়টি হলো সেটা হচ্ছে যে আমাকে ইন্টারোগেশন বলেন বিবৃতি বলেন সেটা শেষ হলো শেষ হওয়ার পর আমাকে বলছে যে তোমাকে আমরা আপনাকে আমরা রিলিজ করে দেবো এবং ওখানে বেশ কিছু কর্মকর্তা ছিলেন যারা তাদের সাথে আমার এমআইতে আমি ক্লাসে আমি তাদেরকে ইন্সট্রাক্টর হিসেবে একটা ওয়ার্কশপে আমি সেখানে হ্যান্ডস অন সাইবার সিকিউরিটি ট্রেনিং নিয়ে কাজ করেছি অনেকে তারা পরিচিত ছিলেন এবং তারা আমার ব্যাপারগুলো জানেন কিন্তু তারা এপ্রিশিয়েট করছিলেন
কি করছিলেন সত্যটা জানাচ্ছে চেষ্টা করেছেন এটা সত্য তারা সত্য জিনিসটাই আমার কাছ থেকে জানতে চেয়েছেন তো যখন বুঝা গেছে বিষয়টা আসলে পরিকল্পিত আমি দায়িত্ব নিয়েই বলতে পারি এই তদন্তে যেহেতু শুরু থেকে আমরা ছিলাম কারণ হচ্ছে সার্চ ছিল না তখন আমাদের আদার কোন অর্গানাইজেশন ছিল না আমাদেরকে নিয়ে যা হতো কারণ নতুন টেকনোলজি ফাস্টে আমরা ফুটপ্রিন্ট রেখেছি তার পরবর্তীতে আমাকে বলল আমাকে একজন বন্ধু ওর নাম হচ্ছে ইয়ামি আমি তাকে ডাকলাম যেহেতু তোমার একজন বন্ধুকে ডাকবেন যাকে দেয় আপনাকে আমরা রিলিজ করে দেব পরবর্তীতে সে আসলো এবং তাকে বলা হলো যে আমার কোন শারীরিক নির্যাতন হয়নি এবং সত্যি আমি
দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি আমার এন্টারিং পিরিয়ডে আমার কিন্তু কোন শারীরিক নির্যাতন হয়নি কতক্ষণ ছিলেন আমি 15 দিন ছিলাম আমি এটা চার এটা তো চারদিন গেল পাঁচ দিনের বিষয় গেল পরবর্তীতে পাঁচ দিন তো আমি সেখানে কাটালাম কাটানোর পর আমাকে মানে ডেকে নিয়ে গিয়ে তারা আপনার কাছ থেকে 15 দিন ধরে এটা বুঝতে চাইলো না প্রথম পাঁচ থেকে ছয় দিন আমি ছিলাম ক্যান্টনমেন্টে ওকে তো সেখানে আমার বুঝতে চেয়েছি আর কি কিন্তু পরের 10 ছয় দিন আমি বলছি সেই ইস্যুটা তো আমার বন্ধু যখন আসলো আমি একটু শুনে নেই তাহলে আপনার বলতে আপনি সময় একই রকম পাবেন কোন অসুবিধা নেই
জি তখন আমার বন্ধুটি যখন আসলেন তখন আমার বন্ধুকে বলা হলো আমার শারীরিক নির্যাতনের কোন চিহ্ন নেই এরকম একটা মুচি লেখা দেওয়ার পর উনারা বললেন যে আমি আমি গাড়ি ঠিক করেছি আপনি কিভাবে যাবেন তো আমি বললাম যে ঠিক আছে আমি আসবো আসার পর যখন আমার সিএনজি ওরা ঠিক করলো কিন্তু সিএনজিতে দেখলাম যে কোন গেট নাই দুটো তো আমরা উঠলাম উঠার পর সিএনজি যিনি চালনা করছেন উনিও কিন্তু খুব একটা মানে দুঃখ ড্রাইভার না ফার্স্ট গেট দিয়ে সে সারা পুরো রাস্তা পার করতেছে তো আমি বললাম কি আর কি সিএ সিএ সিএ সিএ সিএ সিএ সিএ সিএ সিএ সিএনজি
আলো নাকি তো আমরা নিজেদের মধ্যে বলাবলি করছি তো ইন বিটুইন যেটা হলো তখন আমাকে জাস্ট বিষয়টা আমাকে মানে ক্যান্টনমেন্ট ক্রস করার পর সিভিল একটা এলাকা এয়ারফোর্স কোয়ার্টারের একটু এদিকে এখানে এসে হঠাৎ করে গাড়িতে এসে আমাদের দুইজনকে দুটো কালো কাপড়ের মুখ বেঁধে দিল বেঁধে দিল এবং আমরা দুজন বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলাম বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর তার পরবর্তীতে যে বিষয়টি আমি দেখলাম সেটি হচ্ছে যে আমি তো আমি তো জানিনা আমি কোথায় ছিলাম আসলে তো সেখানে আবার পুনরায় আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলো এবং আমাকে ছাড়ার মুহূর্তে আমি মনে আছে আন্দোলন নিউজ নামে একটি youtube চ্যানেলে আমাকে নিয়ে কিছু কিছু বিবৃতি দেয়া
হলো মানে আমি কোথায় নিখোঁজ হচ্ছি এই বিষয়ে নিব বিবৃত হওয়ার পর আমার কোন রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা সেই বিষয়ে আরো দুদিন তারা আমার ইউনিভার্সিটি থেকে শুরু করে কলেজ থেকে শুরু করে সব বিষয়ে খোঁজখবর নিল আসলে আমি তো রাজনীতি করিনি এভাবে আসলে আমাকে পরবর্তীতে আমি যখন চোখ বাঁধা খোলা অবস্থায় দেখি তখন আমি দেখি যে এটা একটা আসলে আমি ডিবির কার্যালয়ে তখন আমি ছিলাম তারা আমার বাসায় এড্রেস আমাকে বাসায় পৌঁছে দেন আমি শুধু এইটুকু বলতে চাই যেহেতু আমাকে কোন নির্যাতন করা হয়নি কিন্তু এই যে ট্রামাটা এবং ফ্যামিলি এন্টার দিন আমার এমন কোন দিন নাই যে দিনে আমার
মা আমার ভাই এবং আমার চাচা আমার চাচা সাবেক ডিজি মাহবুল আলম গোড়া উনি আমাকে এমন কোন দিন নাই আমি মুঠোফোনে দেখাতে পারি আমাকে মেসেজ করে তুমি বাসায় ঢুকেছো কি ঢুকেনি তো আমি একটুখানি শেষে এটুকু বলতে চাই এই যে অবিচারটা করা হয় ঘুম কিন্তু আসলে একটা মানসিক ট্রামা এটা আসলে পরিবারের উপর তারা জানে না আমি মৃত না জীবিত আমার লাশটা আসলে কোথায় পাওয়া যাবে ভাসমান অবস্থায় পাবে নাকি কোন ইটের ভাটাতে পাবে নাকি আদৌ পাবে না তারা তো একটা মানুষ যখন মৃত্যু ঘটে তখন তারা একটা ডিসিশন নেয় যে না ঠিক আছে তাকে কুলখানে দেবে বা তাকে শ্মশানে
দেবে আমার ক্ষেত্রে কিন্তু 15 টা দিন আমার ফ্যামিলি কিছুই জানে না এবং এই ট্রমা থেকে আমি এখনো বের হতে পারিনি এ কারণেই কারণ কোন একটি জায়গায় গেলে আর চোখে আমাকে স্টিল কথা হয় যে আমাকে কেউ মেরেছিল কিনা বা আমি আসলে সোসাইটিতে গেলে আমি বুঝি যে আমি শিক্ষকতা করি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় আড়ালে আবদারেও বুঝি যে আমার নেটে গসিপিং হচ্ছে ও তো ধরা খেয়েছিল ওকে তো শান্টিং দিয়েছে এরকম একটা মানে বিষয় মিথ কাজ করে তো আমি এভাবে ঢুকেছি আছে আবার অনেকের আপনার প্রতি সহানুভূতিও আছে যে ভালো কাজ করতে গিয়ে নির্যাতন আমি আপনার প্রশ্নটা শেষ করছি অনেক লম্বা সময়
নিয়েছি দুঃখিত তো এভাবে আমি ঢুকেছি আমি এভাবে বের হলাম তার পরবর্তীতে এসে শুনি মামলা মোকদ্দমা হয়েছে এবং আমি একটু দায়িত্ব নিয়ে একটা বিষয় ছোট্ট করে বলতে চাই এটা বলে আমার বক্তব্যে আমি শেষ করব সেটা হচ্ছে যে স্টিল এটা বোঝার জন্য রকেট সাইন্স লাগে না এই ঘটনাটা বোঝার জন্য রকেট সাইন্স লাগে না এখনো পর্যন্ত যে পরিমাণ নথি তৎকালীন সময় আমরা পেয়েছি রাষ্ট্র বা বর্তমান সরকার বা আমরা যদি চেষ্টা করি আমাদের তরুণরা যেভাবে চেঞ্জ এনেছে আমরা তো কিছুটা এখন মধ্যবয়স্ক আমাদের তরুণ রাই এই নতিপত্র ঘেটে উঠলে আসলে প্রকৃতি সত্য বের করতে পারবে বলে আমি জাস্ট ছোট্ট ছোট্ট
60 সেকেন্ডস এর মধ্যে উত্তর আপনি ডিজিএফআই তে গিয়েছিলেন যখন আপনি কি কাউকে জানিয়ে গেছিলেন আপনাকে তো ডেকে নেওয়া হলো আপনার ফ্যামিলি বা অন্য কাউকে বলে গিয়েছিলেন না আমি কাউকে জানাইনি কারণ আমি জানি আমার মনে হচ্ছিল সিচুয়েশন যেভাবে কমপ্লিকেটেড হয়ে গিয়েছে আমি আমার বাসাকে জানাতে গেলে কেউ আমাকে হয়তো যেতে দেবে আপনাকে প্রথম পাঁচ ছয় দিনের পরে কি করলো তারা আপনি 10-15 দিন ছিলেন বললেন জি প্রথম পাঁচ ছয় দিন তো আপনার কাছে বুঝতে চাইলো বুঝলো বুঝলো বুঝার পর আমাকে আবার রিলিজ করে দিল আমার একটা ফ্রেন্ডের মাধ্যমে রিলিজ করতে গিয়ে আমি আবার সেকেন্ড তখন ওই ছয় দিনটা আসলে
মিডিয়াতে তখন আসে যদি আমার বন্ধু বাসায় যেয়ে জানিয়ে দেয় আমার এরকম প্রবলেম আপনি আপনাকে যখন মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজার সাহেব ডেকে নিয়ে গেলেন উনি কি বলেছিলেন আচ্ছা উনি আসলে পুরো ঘটনাটাই জানতে চেয়েছিলেন জেনে উনি কোন মন্তব্য করেননি ঠিক আছে আমি উনি বলেছেন যে আমি এটা উদ্বোধন কর্তৃপক্ষকে জানাবো সম্ভবত ভুল না হলে প্রধানমন্ত্রীকে উনি জানাতে চেয়েছিলেন আমি যদি শুনি উনি পুরো জিনিসটা বুঝতে চেয়েছিলেন এবং উনি না আরো চার পাঁচজন এসেছেন সিনিয়র অফিসার তা আমি সবার নামটা সো আপনাকে প্রকৃত সত্য গোপন করবার জন্য বা আড়াল করবার জন্যে কারা কারা নির্দেশ দিল মূলত আমাকে আইসিটি ডিভিশন থেকে
বলা হচ্ছিল এবং আইসিডি ডিভিশনে তখন আসলে তখন তারা সার্ট করেনি করবে করছে আর বাকিরা আপনাকে ভয়ের মধ্যে রাখলো হ্যাঁ অবশ্যই ভয়ের মধ্যে রেখেছে এবং আমার বন্ধু-বান্ধব বন্ধুরা যারা ক্লোজ আমার সাথে কাজ করেছে তাদেরকেও থ্রেড করা হয়েছিল আমার মূলত দুটো বন্ধু ছিল একজন ইয়ামিন আরেকজন জন তো তাদেরকে অনেক ভাবে ছিল আপনার ফাইনালটি কি এটা হ্যাক হয়নি ডেফিনেটলি না এটা আমি এটাকে বলতেছি আনঅথরাইজ এক্সেস ওকে এটা কখনোই হ্যাকিং না এবং এটা প্রমাণ করার জন্য যথেষ্ট তথ্যপাত্র আমাদের মিস্টার ফয়েজ আহমেদ আপনি শুনছিলেন এবং আপনার কোন প্রশ্ন থাকলেও আপনি তানভীর জোয়ালকে করতে পারেন আর আপনার ফাইন্ডিংস কি বা এই
পুরো বিষয় নিয়ে আপনার কাজ আছে আমরা আমি আপনার লেখাও পড়েছি সো আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই দর্শক প্রথমে ধন্যবাদ তৃতীয় মাত্রা দর্শকদেরকে আমি অত্যন্ত সমবেদনা জানাই জোহা ভাইয়ের সাথে যায় যে যেই ঘটনাটা ঘটেছে উনার জীবনে বাংলাদেশে আমরা একটা নতুন সময় পার করছি এবং এই সময়ে আমি মনে করি আগামীর দিনে আপনার যেই আপনি এবং অন্যান্যদের সাথে যেই ঘুম এবং বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের যে ঘটনাগুলো ঘটেছে এই ঘটনাগুলো আর কখনো ঘটবে না তো আজকে আমরা কেন আলোচনা করছি কারণ হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে শক্তির জায়গাটা হচ্ছে এবং আমাদের রিজার্ভের অন্যতম যে সোর্স সেটা হচ্ছে যে আমাদের প্রবাসী আয় আমাদের
প্রায় এক কোটির কাছাকাছি মানুষ বিদেশে আছেন তারা রিজার্ভ নিয়ে খুবই সংকিত তো আমাদের ব্যাংকিং খাতে এই মুহূর্তে অনাস্থা বিদ্যমান এমত অবস্থায় সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা জিজ্ঞাসা আছে যে বর্তমান ব্যবস্থায় যে সাবেক সরকার মাত্রই প্রস্থান করলো এমত অবস্থায় আমার আমাদের রিজার্ভের যে নিরাপত্তা এই নিরাপত্তা সংহত আছে কিনা এটা সাধারণ মানুষ হিসেবে সবারই এই এই প্রশ্নটা রয়ে গেছে এখন আমাদের দরকার হচ্ছে যে যেই রিজার্ভের যে চুরির ঘটনা ঘটেছে এটার একটা বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত জনপরিসরে নিয়ে আসা আমি জনপরিসরে মিডিয়াতে যেই তথ্যগুলো এভেলেবল ভাইয়া ইনসাইড স্টোরিটা বললেন আর আমি জনপরিসরে মিডিয়াতে যে তথ্যগুলো এভেলেবল সেগুলো সাপেক্ষে আমি বই বই একটা
চ্যাপ্টার করেছি কিন্তু মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় আকাঙ্ক্ষার জায়গাটা হচ্ছে যে রিজার্ভ চুরির পরে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া হলো এবং এর সাথে যারা জড়িত যারা দায়িত্ব অবহেলা করেছে তাদেরকে বিচারকী প্রক্রিয়ায় আনার কোন উদ্যোগ সরকারের আছে কিনা নাই এই প্রশ্নগুলো সামনে আসছে এর বাইরে আরেকটা বিষয় আছে যে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বাংলাদেশের যে ব্যাংকিং ব্যবস্থার যে নিরাপত্তা যে ইন্টারনেট সিকিউরিটি অথবা ডেটাবেস সিকিউরিটি কিংবা ডেটা সেন্টার সিকিউরিটি এই বিষয়গুলো নিয়ে মানুষের আমাদের যারা বিশেষজ্ঞ বা সাবজেক্ট ম্যাটার এক্সপার্ট তাদেরও আপনার জিজ্ঞাসা আছে তো এখন আমরা চাই বাংলাদেশ ব্যাংক একটা একাউন্টেবল প্রতিষ্ঠান একটা জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হোক এবং এই জবাবদিহিতামূলক যদি প্রতিষ্ঠানে
পরিণত হয় তবেই বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের যে আস্থার জায়গাটা সেটা ফেরত আসবে এটা কিভাবে হয়তো আমি গত মাসে সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়ায় গিয়েছি সেখানে আমি অনেক প্রবাসী শ্রমিকের সাথে কথা বলেছি তারা কোনভাবেই কারিগরি নলেজ রাখেন না কিন্তু তারা আমাকে প্রশ্ন করেছেন ভাইয়া এরা কি আমাদের রিজার্ভ সব চুরিদারি করে নিয়ে যাবে কিনা তো এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আমি মনে করি তিনটা বিষয় সামনে আসা উচিত যে ডক্টর ফরাস উদ্দিন আহমেদের যে তদন্ত কমিটি সেই তদন্ত কমিটিতে যতটুকু তদন্ত হয়েছে আমি মনে করি সেটা জনপরিসরে শতভাগ উন্মুক্ত হওয়া দরকার শতভাগ উন্মুক্ত হওয়ার পরে আমাদেরকে আরো দুটো স্টেজে যেতে হবে একটা হচ্ছে সাবজেক্ট
ম্যাটার এক্সপার্টদেরকে দিয়ে সেই রিপোর্টটা ক্রিটিক্যালি রিভিউ করতে হবে যে সেই রিপোর্টটা কতটা সত্য কতটা নিখুত তারপরের স্টেজে গিয়ে যদি আমাদের সাবজেক্টের এক্সপার্টটা যদি মনে করেন যে সেখানে ঘাটতি আছে যেমন জোহা ভাই যেভাবে বললেন আমাদের কাছে মনে হচ্ছে সেই রিপোর্টে কিছু ঘাটতি থেকে থাকতে পারে সেক্ষেত্রে একটা দ্রুত অতি দ্রুত একটা পুনঃদন্ত হওয়া উচিত বলে আমি আমি মনে করি পাশাপাশি যতটুকু তদন্ত হয়েছে যাদের নাম ছিল তাদের আমি দৈনিক প্রথম আলো থেকে কোট করি যতটুকু মিডিয়াতে এসেছে সেখানে বলা হয়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ কাঠামো তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের তাড়াহুড়ো ব্যাক অফিসে গান শোনা জন্মদিনের অনুষ্ঠান আয়োজন করা আড্ডা দেওয়া
ফেসবুকে চ্যাটিং করা কম্পিউটার গেম খেলা ইত্যাদিতে জনসাধারণের সম্পদ সংরক্ষণে গাফিলতি খামখে এবং অদক্ষতার ছাপ স্পষ্ট এটা আমাদের ডক্টর ফরাসুদ্দিন আহমেদের তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে আসছে আমি মিডিয়া এর রিপোর্ট দিয়ে বসলাম তো বললাম তো তার মানে গাফিলতি খামখালি এবং অদক্ষতা ভাইয়া যে বললেন যে আরটিজিএস এবং যে সুইফ সিস্টেমে সেখানে সেটা ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত থাকার কথা না এটার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে আসলে এটা সংযুক্ত ছিল তো এখন যারা এই গাফিলতি গুলোর সাথে জড়িত আমি মনে করি সেই সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে গভর্নর ডক্টর আতিউর রহমান সাহেবকে উনার অবস্থানটা পরিষ্কার করা দরকার উনি কি ধরনের ভূমিকা পালন করেছেন সেটা তদন্ত
হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি এবং যদি তদন্তে বেরিয়ে আসে যে উনি খামখালি করেছেন আমার মনে হয় বিচারকীয় প্রক্রিয়ায় তাকে জবাবদিহি করা উচিত বলে আমি মনে করি বাট আপনি যেগুলো বলছেন সেগুলোর সঙ্গে একটা খামখালিপনার সম্পর্ক আছে খামখালিপনা আর ডেলিভারেটলি একটা অপরাধ করার মধ্যেও আবার পার্থক্য আছে সেটাও আমি সেই পয়েন্টে আসছি খামখালিপনার আরো কিছু উদাহরণ আছে খামখালিপনা এক্সেপ্টেবল নয় আর আমি তারপরও বলছি যে খামখালি পানি অবশ্যই আমি আসছি বাংলা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং বেসরকারি ব্যাংক মিলে কতটা নিরাপদ কিংবা কতটা অনিরাপদ এই এটার জন্য সেই সময়ে রিজার্ভ চরির কিছুদিন কিছু আগে বিআইবিএম কিছু তদন্ত করেছে
এবং সেই তদন্তে ভয়াবহ কিছু তথ্য উঠে এসেছে এই তথ্যগুলোর মধ্যে আমরা জানি যে প্রায় 44 শতাংশ জনবল ছিল যাদের কম্পিউটার এবং প্রকৌশল বিষয়ে কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই সেখানে আমরা দেখেছি যে যেই ওয়েব সার্ভার গুলো নিরাপত্তা হীন ছিল ডেটা ইনক্রিপশন ছিল না ওয়েবসাইটগুলোর কিংবা তাদের ইন্টারন্যাশনাল রেটিং এ তারা খুব দুর্বল ছিল এবং ওয়েব সার্ভার গুলোতে দূর নিয়ন্ত্রণের এই যে বিষয়গুলো রিমোট এক্সেস ছিল তো তার মানে ভাইয়া যে কথাটা বলছেন সেটা আসলে বাংলাদেশের ব্যাংকিং ইনস্টিটিউট এর মাধ্যমে ইতিমধ্যেই প্রমাণিত এখন গভর্নর কেন প্রকাশিত রিপোর্টে উঠে আসা রিপোর্টের সাপেক্ষ সেই বিষয়গুলো আমলে নিলেন না সেটা অবশ্যই আমাদের একটা প্রশ্ন
আছে আমি তারপরের বিষয়টা নিয়ে বর্তমানে যে আমরা বলছি যে তদন্ত হওয়া উচিত তদন্ত যেই রিপোর্টটা আছে সেটা জনসম্মুখে আসা উচিত রিভিউ হওয়া উচিত এবং এবং তার সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত এটা কেন কারণ হচ্ছে আমরা জানতে চাই যে বাংলাদেশ ব্যাংকের এবং আমাদের বেসরকারি ব্যাংকের সিস্টেমগুলোতে এখনো কোন অনিরাপদ ব্যক্তির প্রবেশাধিকার আছে কিনা কোন অনিরাপদ সফটওয়্যার আছে কিনা কোন অনিরাপদ সাপ্লাইয়ার আছে কিনা এবং এবং কোন অনিরাপদ কোম্পানি সেখানে এখনো ডাটাবেজে গুলোতে এক্সেস রাখে কিনা এখানে এই অনিরাপত্তার বিষয়টা আমি আমার বইতে যদি বইতে থেকে যদি উল্লেখ করি ভাইয়া সুইফট এর সাথে আরটিজিএস এর বিষয়টা এনেছেন 2015 সালের আগস্ট সেপ্টেম্বরে
আরটিজিএস সিস্টেমে মেলোয়ার ঢোকানোর ব্যবস্থা করা হয় এটা তদন্ত প্রতিবেদনে আসছে আমরা মিডিয়ার সাপেক্ষে জানি এবং সে সময় সুইফট এর বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধি আসছেন মিসেস মিস্টার রেড্ডি এবং মিস্টার অথরের তারা আরজিএস এর সাথে সুইফট সংযোগের একটা চেষ্টা চালান এবং নিজেদের মত করে এবং তারা যে কাজটা করেছেন সেই কাজটা তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন কর্মকর্তাকে হ্যান্ডওভার করেননি অর্থাৎ তাদের কাজের তাদের যে ইন্সটলেশন কাজের উপর বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন ওনারশিপ প্রতিষ্ঠিত হয়নি এর কয়েক মাস পরে নভেম্বর মাসে আরটিএস নিয়ে আরটিজিএস নিয়ে কাজ করতে আসেন সুইফট প্রতিনিধি এম নীলা ভান্ তিনি তিনদিন ছিলেন তিনদিনই তিনি কাজ করেছেন একজন যুগ্ম পরিচালক এবং একজন
উপপরিচালকের আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে তদন্ত কমিটি মনে করে যে একা একা কাজ করার সময় নীলাভান্নান আইডি এবং পাসওয়ার্ড মুখস্ত করে কপি করে কিংবা মিরর করে থাকতে পারেন সুতরাং ভাইয়া যে অভিযোগগুলো করছেন যে এটা ইনসিকিউরড এবং একটা ডেলিকেটেড এটার প্রমাণ অলরেডি আমাদের কাছে আছে আমি মনে করি যে পূর্ণ তদন্ত প্রতিবেদনটা আমাদের এক্সপার্টদের কাছে উন্মুক্ত করা উচিত যাতে ইন্ডিপেন্ডেন্ট এক্সপার্টরা এটার ফারদার ফরেন্সিক করতে পারেন এখন দ্বিতীয় যে বিষয়গুলো আমি বলব সেটা হচ্ছে যে এখন কি অবস্থা সে সময় আমরা যখন বাংলাদেশের সমুদয় ব্যাংকিং সিস্টেমের সিকিউরিটি নিয়ে কথা বলছিলাম তখন আপনাদের মনে আছে যে পিসিআই ডিএসএস নামে একটা কথা
উঠেছে এটা হচ্ছে সুইফট সিস্টেমের আন্তর্জাতিক সার্টিফিকেশন একটা প্রোটোকল তখনকার যে পেমেন্ট সিস্টেমের যে হেড ছিলেন তিনি মিডিয়ার কাছে বলেছেন যে তারা আবেদন করেছেন আমি যতটুকু জানি এতগুলো বছর পরে এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট সিস্টেম পিসিআই ডিএসএস সার্টিফিকেশন পায়নি শুধু তাই নয় আরো দুটো সার্টিফিকেশন আছে সেটা হচ্ছে আইএসও আইএসওর দুটা প্রোটোকল আছে সেই প্রোটোকল গুলো বাংলাদেশ এখনো আয়ত্ত করতে পারেনি একটা হচ্ছে 8583 8583 আরেকটা হচ্ছে 27001 কেন বাংলাদেশ ব্যাংক এই আইএসও সার্টিফিকেশন করতে পারছে না পিসিআই ডিএসএস পাচ্ছে না সেটা আমরা এই প্রশ্ন আমরা তুলি এবং এটার জন্য সাবেক গভর্নরদেরকে আমি মনে করি যে জবাবদিহি করা উচিত বলে
আমি মনে করি এখানে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বলা হয় যে তারা একটা ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইন্ডিপেন্ডেন্ট বডি দিয়ে সিকিউরিটি অডিট করেন সেটা হচ্ছে কাস্টমার সিকিউরিটি প্রোগ্রাম অথবা প্রোটোকল এখন কথা হচ্ছে এই সিএসপি তিন বছর পর পর নেট স্কাউটিং বা সিকিউরিটি অডিট করে এখন ভাইয়া সাবজেক্ট ম্যাটার এক্সপার্ট ভাইয়া বলতে পারেন একটা ক্রিটিক্যাল আইটি এবং ফাইনান্সিয়াল ইনফ্রাস্ট্রাকচারে তিন বছর পর পর অডিটিং করা দিছে এটা কি কোন স্ট্যান্ডার্ডের মধ্যে পড়ে আমরা এই প্রশ্নগুলো জনপরিসরে আনতে চাই এবং সেই সাথে আমি আরেকটি যোগ করতে চাই যে বাংলাদেশ ব্যাংকের এই যে ঘটনাটা এই ঘটনাটার মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম যে এখানে কমন পাসওয়ার্ড ইউজ করা
হয় এবং এটা আপনারা যারা আইটি সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করেন বিভিন্ন সিকিউরিটি স্তর আছে স্তর এক স্তর দুই স্তর তিন একেবারে সাধারণ স্তর এবং আনসিকিউর স্টেজে সাধারণত এই ধরনের কমন পাসওয়ার্ড থাকে এবং টেলিকমে আমরা যারা কাজ করি সাধারণত যে রিড এক্সেস গুলো আছে সেখানে মাত্র এই ধরনের কমন পাসওয়ার্ড থাকে কিন্তু সিকিউরিটি লেভেল টু এবং থ্রি তে ইউজার স্পেসিফিক পাসওয়ার্ড থাকতে হবে এবং সেটা আবার ডুয়েল স্টেজ ভেরিফিকেশন বা ট্রিপল স্টেজ ভেরিফিকেশন থাকতে হয় এই মুহূর্তে সেটা ট্রিপল স্টেজ ভেরিফিকেশন থাকা দরকার তারপরে দেখুন প্রতিবেদনেই আসছে যে পরিচালক এবং উপপরিচালকের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়েছে এ অবস্থায় আমরা খুবই সংকিত
যে এখনো কি বাংলাদেশের বিভিন্ন বাংলাদেশী ব্যাংকের বা বেসরকারি ব্যাংকের বিভিন্ন সফটওয়্যার সিস্টেমে বা রেগুলেটরি সিস্টেমে বিদেশীদের এক্সেস আছে কি নাই আমি আশঙ্কা করি এইজন্য যে কয়েকদিন আগে আইসিটি মন্ত্রণালয়ের যে অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজ দেখা গেছে যে সেটার পাসওয়ার্ড এখনো পলক সাহেবের হাতে সো আমি খুবই সংকিত যে এখানে বাংলাদেশের একটা নতুন সরকার এসেছে আমরা জন আকাঙ্ক্ষার দিক থেকে আমরা সবাই এই সরকারের সাফল্য কামনা কামনা করি আমরা দেখতেছি প্রতি বিপ্লব হচ্ছে এবং সেগুলোতে দেশে বড্ড বিশৃঙ্খলা হচ্ছে কিন্তু যদি ডিজিটাল খাতে ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমে যদি এরকম ডিজিটাল সেভোটাজ হয় তাহলে আমরা আসলে এটাকে এভেল করতে পারি বলে মনে করি না
আসলে এটা আসলে খুবই খুবই আসলে সংকার জায়গা তারপরের বিষয়গুলো আমি যেটা বলতে চাই যে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং কেন্দ্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো রেগুলেটরি হোক কিংবা বাণিজ্যিক হোক যেই সফটওয়্যার গুলো ইউজ করে ব্যবহার করে সেই সফটওয়্যার গুলোর লাইসেন্সিং নিয়ে আমরা প্রশ্ন তুলতে চাই এবং এটা সুস্পষ্টভাবে অডিট হওয়া দরকার যে এই লাইসেন্সিং গুলার মান ঠিক আছে কিনা কারণ এই প্রশ্নগুলো যেহেতু আসছে আমার মনে হয় একটা এন্ড টু এন্ড তদন্ত এবং ভাইয়া বলেছেন ফরেন্সিক আমি বলব যে অডিং এগুলো হওয়া দরকার এবং এটা খুব দ্রুততার ভিত্তিতে হওয়া উচিত বলে মনে করি আর সবচেয়ে শেষের কথা হচ্ছে আমি যেটা বলতে চাই সেটা
হচ্ছে যে কনসাল্ট্যান্ট যে আমার এখানে কোন অনিরাপদ এবং আনট্রাস্টেড কনসাল্ট্যান্ট আছে কিনা যারা ভাইয়া যে বললেন হ্যাকিং এর ফাস্ট স্টেজ যে যে এনভারনমেন্ট কে জানা যারা আমাদের এনভায়রনমেন্ট কে জানে কিনা সর্বশেষ আরেকটা বিষয় আনতে চাই হ্যাকিং প্রশ্নে দুটো বিষয়কে আমরা সামনে আনতে পারি আমাদের সাধারণ মানুষের ভাষায় যদি আমি বলতে চাই একটা হচ্ছে যে হ্যাকিং এর সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের যে ব্যবস্থাপকরা তারা কি প্রসেসে কোন প্রক্রিয়ায় এই বিষয়টাকে ট্যাকেল করতে চেয়েছেন আর দ্বিতীয় বিষয়টা হচ্ছে তারা গাফিলতির যেই বিষয়টা সামনে আসছে একটা হচ্ছে তাদের নিজস্ব প্রসেস প্রসেসের দুর্বলতা ইত্যাদি আর দ্বিতীয় বিষয়টা হচ্ছে গাফিলতির যে বিষয়গুলো এই দুইটা
বিষয়কে যদি আমরা প্যারালালি রাখি তাহলে আমি মনে করি সেই সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে ম্যানেজমেন্ট তাদেরকে জবাবদিহিতামূলক একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আনা এই সময়ে খুবই জরুরী এটা জাতীয় নিরাপত্তা এবং আর্থিক খাতের নিরাপত্তার সাথে অত্যন্ত অতপ্রতভাবে যুক্ত তানভীর হাসান আপনি শুনছিলেন মিস্টারের বক্তব্য আমার অনেকগুলো টেকনিক্যাল কোশ্চেন তিনি রেজ করেছেন আমার মনে হয় আপনার কাছে কিছু আনসার থাকতেও পারে বা আপনি কিভাবে দেখেন সেটা একটু শুনতে চাই আচ্ছা আমি শুধু সংক্ষেপে অথবা যেহেতু আমরা একটু ফাইনাল রাউন্ডে চলে এসেছি একটু সময় নিয়ে আমরা কথা শুনেছি আর কিছু যোগ করবার থাকলে সেটাও আপনি করতে পারেন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে যেকোনো ভাবেই এটা
স্বাভাবিক কিন্তু দুর্ঘটনা পর আপনার আচরণটা কি সেটা কিন্তু এটা দিয়ে বিবেচনা করতে হবে আপনার ইন্টেনশনটা কি বাংলাদেশ ব্যাংকে পেলোড থাকুক হ্যাকিং থাকুক আনঅথরাইজ এক্সেস থাকুক ম্যালোয়ার থাকুক যে যেভাবে সংজ্ঞায়িত করুক না কেন একটি বিষয় খুবই স্পষ্ট যে সুপরিকল্পিতভাবে কিছু ব্যক্তি কিন্তু সামগ্রিক বিষয়ে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে এবং কণ্ঠ রোধ করার চেষ্টা করেছে সেটা কেন করলো তারা সেখানেই সন্দেহ সেখান থেকে বোঝা যাচ্ছে যে এটা একটা অর্গানাইজড ক্রাইম আমরা যত এক্সটার্নাল যদি কনসাল্ট্যান্ট এসে সেটাকে ইন্সটলেশন করে সবাইকে আউটও করে দেয় হি ইজ দা অলসো পার্ট অফ দা গেম যদি আমি জানিনা তদন্ত সাপের ব্যাপার আর আমার কথা
হচ্ছে বাংলাদেশের অ্যাসেট আমার রিজার্ভের মত একটা সাবস্টিটিউটের জায়গায় একটা ফরেন কনসাল্ট্যান্ট ইন্সটলেশন করবে আর বাকি যে কর্মকর্তা উনাদের রোলটা কি এবং যথেষ্ট পরিমাণ এই জিনিসগুলো উৎসাহিত করা হয়েছে এভাবে অপ্রাসঙ্গিকভাবে বলতে চাই এনআইডি সার্ভার যখন হ্যাক হলো তখন মাননীয় প্রতিমন্ত্রী আমাদের 71 টেলিভিশন আমার মনে আছে ওখানে একটা উনি একটা বক্তব্য দিলেন যে উদাসীনতা দেখা গিয়েছে তিরস্কার করা হয়েছে এটা হচ্ছে তদন্তের উপর এখন কি এটা কি এরকম আজ আমার মন ভালো নেই উদাসীনতা মানে কি আজ আমার মন ভালো নেই এটাই সুতরাং উৎসাহিত করা হচ্ছে আমাদের এই ইগনোরেন্সটাকে আমি দেখেছি বিভিন্নভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে বিভিন্নভাবে আরেকটি বিষয় একটু
বলে যাই র্যামসাম্পে আমাদের বাংলাদেশ অনেক ক্রিটিক্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচারে হয়েছে বা হচ্ছে আমি একটি ইনফ্রাস্ট্রাকচারে কাজ করতে গিয়েছি এবং সেখানে আমি নাম বলছি না সেখানে আমরা প্রায় কিছুটা রিকভার করতে পেরেছি বাকিটা রিকভার হলো না সেখান থেকে এসেও আমাদেরকে কিন্তু বিভিন্ন সংস্থা থেকে প্রেসার করা হলো যে এইটা আসলে তথ্য প্রতিযোগী বিভাগ করবে তো তারাও কিন্তু আমার আমি আসার এক মাস আগে তারা সেখানে অবস্থান করেছে তারা কিন্তু একটা ফাইলও ডিপ্লিট করতে পারেনি দায়িত্ব নিয়ে বলছি আমরা তো কিছু ফাইল নিয়ে কাজ করেছি কিছুটা ডিপ্রিশন দিয়ে সিস্টেম অটোমেশন আপ করেছিলাম এই যে ওনারশিপ আমি এখন নতুন উপদেষ্টা এসেছেন আমি তাদের দৃষ্টি
আকর্ষণ করতে চাচ্ছি এই যে ওনারশিপ আমি করবো আমার এই আইসিডি ডিভিশন সব করবে এত বড় ইনফ্রাস্ট্রাকচার এত বড় গভর্নমেন্ট এতগুলো লোক কিন্তু নাই এবং সেটাকে নীতি দিয়ে আইন দিয়ে কিন্তু আপনি গ্রাব করতে পারবেন না যার যার জায়গা থেকে সেটি করবে ইনসিডেন্ট রেসপন্স বিষয় ইনসিডেন্ট রেসপন্স প্ল্যান ম্যাক্সিমাম অর্গানাইজেশনে এখনো নাই দৃশ্যমান ভাবে আমি দেখিনি এ ব্যাপারে নতুন যে আমাদের কাছে অনেক এক্সপেক্টেশন থাকবে এই জায়গাটা ইগনোরেন্স হচ্ছে এবং আমি বলতে চাই যেহেতু গ্যাজেটের মাধ্যমে যে সকল সংস্থার নাম এসেছে গুম খুনের সাথে প্রত্যেকটা সংস্থা তৎকালীন সময় যারা জড়িত ছিল তাদের আসলে বিচার করা উচিত তাহলে আমাদের যে দুঃখ
আমাদের যে ক্ষতি আমাদের পার্সোনাল লাইফ এবং পরিবারের ক্ষেত্রে হয়েছে সেটা তো রিকভার করা যাবে না অনেকে বলেছে আমাকে দেশ ছাড়তে আমি দেশ ছাড়িনি দেশকে ভালোবাসি দেশের সাথে এখনো কাজ করেছি বা কাজ করে যাচ্ছি আমার অভিজ্ঞতাটাকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় আমি ডিসিবিলেট করছি তারপরও আমি চাই এই প্রত্যেকটা জিনিসের যেন সুষ্ঠ বিচার হই এবং এই সরকারকে আমি বেশি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এ কারণে তারা এটাকে গ্যাজেট নোটিফিকেশন আকারে নোটেড করে এটাকে দৃষ্টি আকর্ষিত করে আইনের মাধ্যমে এই গুমখুনের যে বিচার করছে এটাকে আমি স্বাগত জানাই ধন্যবাদ জি মিস্টার ফায়েজ এবং আলোচনার মধ্যে এটাও একটু আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের ইন্টারনাল যে গভর্নেন্স সিস্টেম
সেটাও একটু আলোচনা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই এবং এখানে অনেকগুলো ইস্যু আছে যেমন কর্মসংস্থার ইস্যু নিয়ে আমরা একটু আগে আলাপ করছিলাম পেপল কেন আসছে না এটা একটা প্রশ্ন তো এই এই জায়গাগুলোতে এটা সামরিক গভর্নেন্সের একটা অংশ যেটা এতক্ষণ ধরে আপনারা দুজন আলোচনা করলেন জি ধন্যবাদ ভাইয়া রেসপন্সের কথা বলেছেন এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং প্রতিটা বাণিজ্যিক ব্যাংকের ইনসিডেন্ট রেসপন্স নিয়ে খুবই দ্রুত অ্যাকশনে যাওয়া উচিত আপনি জানেন যে এনআইডি সার্ভার যখন হয়েছে বিডিসিআরটি কে একজন সাংবাদিক ইনভেস্টিগেটর ফোন দিয়েছেন মেইল দিয়েছেন তারা রেসপন্ড করেননি হ্যাঁ যদিও এই বিডিসিআরটি টিমের যে সদস্য ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব
বিটিআরসি চেয়ারম্যান আইসিটির বিভাগের মন্ত্রী সচিব সভায় এতগুলো অথরিটি অথরিটি থাকার পরেও বিডিসিআরটি কেন ফোকাস পেল না এই জিনিসটাও তদন্ত হওয়া উচিত পাশাপাশি আমি ছোট ছোট করে আরো কয়েকটা বিষয় আনবো বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডিজাস্টার রিকভারি নিয়ে কতটা আছে ওয়ান প্লাস ওয়ান ডিজাস্টার রিকভারি আছে কিনা সেটা নিয়ে ডিজাস্টার রিকভারি মানে এটা যদি কোনভাবে আগুন লেগে যায় বা কোন সেবোটা হয় তাহলে তারা কত দ্রুত ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম রিকভার করতে পারবে সেটা নিয়েও তদন্ত হওয়া উচিত বাংলাদেশের ডেটা সেন্টার গুলো একটা বিশেষ এলাকায় বিশেষ উঁচু ভবনে আছে এই জিনিস খুবই রিস্কি এবং যেহেতু আমাদের এখানে আমরা দেখেছি ফরেন
তদন্তে উঠে এসেছে বিদেশী কনসাল্ট্যান্ট গুলো কাজ করেছে তারা ডাটা সেন্টার গুলোর লোকেশন জানে এটা আমার কাছে খুবই ভালনারেবল মনে হয় তদন্তের সময় আমরা দেখেছি এন্টিভাইরাস ইনস্টল করতে গিয়ে সেটাকে আনইন্নস্টল করে দেওয়া হলো এই ধরনের প্রোটোকলের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক কি ধরনের নীতিমালা তৈরি করেছে সেটা আমরা জানতে চাই হ্যাঁ তারপরে ওই যে সুইফ সিস্টেমের যে সার্ভার ডাউন করার সময় বা হার্ডওয়ার সিকিউরিটি মডিউল এইচএস এসএম কার্ড কার্ড সরানো নিয়ে একটা বিষয় আছে তো আমরা আমরা বলতে চাই একটা রীতিমালা হয়েছে কিনা যে নেক্সট ইনসিডেন্টের সময় এই কার্ডটা কি অন থাকবে না অফ থাকবে সিকিউরিটি এন্টিভাইরাস এন্ড সিকিউরিটি প্রোটোকল গুলো
কখন অফ করতে পারবে বা কখন অন করতে পারবে হ্যাঁ বাণিজ্যিক ব্যাংকের জন্য যেকোনো কাজের জন্য আমরা জানি যেহেতু এটা বাংলাদেশের ক্ষমতাগুলো কেন্দ্রীভূত তারা গভর্নরের নির্দেশের অপেক্ষায় থাকেন এখন সেই জিনিসগুলো কত দ্রুত রেসপন্ড করবেন গভর্নর সেই বিষয়গুলোর আমরা সমাধান চাই প্লাস ভিপিএন এর বিষয়টা আসছে ভিপিএন ভিপিএনও ইনিটিভ করা হয়েছিল তো এই সবকিছু মিলে আমি মনে করি বিআইবিএম এর যে আগের তদন্ত প্রদীপ চাই আবার নতুন করে এসব কাজ এটা একটা বিশাল কর্মযোগ্য এই এই জিনিসগুলো অনুতিবিলম্বে শুরু করা চাই আর ভাইয়া আপনি যেটা বললেন যে বাংলাদেশের যে এই বাংলাদেশ ব্যাংকের বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কিছু কিছু পলিসি প্রথমত যেকোনো
পলিসির আগে আমাদেরকে জানতে হবে যে আমরা আমাদের ব্যাংকিং ইউজার বলি আমাদের প্রবাসী শ্রমিক বলি তাদের আস্থার জায়গাটা বাংলাদেশ ব্যাংকের উপরে ফিরে যাতে ফিরে আসে এইজন্য এই যে আমরা তদন্তের ভাইয়া যে কথাগুলো বললেন আমি যে কথাগুলো বললাম এই অডিটগুলো ফরেন্সিক গুলো হলে আমার এবং এটা যদি জনসমক্ষে আসে এবং তারা যদি দেখতে পায় যে সরকার তদন্তের উদ্যোগ নিচ্ছে বিশ্বাসযোগ্য তার শহীদ তাহলে আমার মনে হয় বাংলাদেশের যে ফাইনান্সিয়াল সেক্টরের উপরে মানুষের আস্থা ফিরে আসবে এবং সেটা ব্যাংক আউটসাইড মানি ব্যাংকের ভিতরে নিয়ে আসবে এখানে আমি প্রাসঙ্গিকভাবে একটা বিষয় তুলি যে বাংলাদেশ ব্যাংক যে ডেটা সাপ্লাই করে এই ডেটা কোয়ালিটি
নিয়ে আমার কিছু প্রশ্ন আছে যে আমরা যদি গুগল পাবলিক ডেটা দেখি আমরা যদি বিশ্বব্যাংক বা আইএমএফ এর ডেটা দেখি আমরা দেখতে পাই সেখানে সূচকগুলোর সাথে সাথে একটা টাইম সিরিজ ডেটা আসে কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকে দেখা যায় এই মার্চ আর গত মার্চ কিন্তু মাঝখানের যে আমাদের আমাদের যে গবেষক হিসেবে আমাদের তো ধরেন গত এক দশক গত দুই দশক বা স্বাধীনতা থেকে এই পর্যন্ত আমাদের টাইম সিরিজ ডাটা এনালাইসিস করতে হয় হ্যাঁ আমরা সেটা পারি না বাংলাদেশ ব্যাংক যেভাবে যেই পদ্ধতিতে ডাটা দেয় এটা খুবই সাব স্ট্যান্ডার্ড আমরা মনে করি একদিকে ডেটা এনক্রিপশন এবং ডেটা সিকিউরিটি দরকার আবার আরেকদিকে গবেষকদেরকে
গণমাধ্যমকে যে ড্যাশবোর্ডগুলা যে টাইম সিরিজ ডেটাগুলো দেওয়া দরকার সেটাও তাদের এনসিওর করা করা উচিত বলে আমি মনে করি অর্থাৎ ডেটা প্রেজেন্টেশনটা খুবই ভালো হওয়া চাই এটা একেবারেই অপেশাদার আর সবশেষে আপনি যেটা বললেন যে বাংলাদেশ ব্যাংকের যেই পলিসিগুলো তারা নিচ্ছেন সেখানে যাতে এরকম হয় একসাথে আস্থাও ফিরে আসবে আবার ধরুন কর্মসংস্থানের বিষয়টাও এনসিওর হবে যেমন ধরুন আমাদের আগের সময় কিছু ফাইনান্সিয়াল পলিসি সাবটা বা পলিসি ডিসঅর্ডার হয়েছে এরকম যে বৃহৎ শিল্পকে ঋণ দিতে গিয়ে এক অংকে ছয় নয় পাঁচ শতাংশ ঋণ দিতে গিয়ে আমরা দেখেছি আমাদের যে এসএম খাতা কে বঞ্চিত করা হয়েছে তো এখন যেহেতু আমাদের তরুণরা নতুন
সরকারের কাছে অনেক প্রত্যাশা করছেন এবং সে সময়ে বাংলাদেশে যাতে কর্মসংস্থান তৈরি হয় আমি মনে করি একটা সুস্পষ্ট ঘোষণাও আসা উচিত কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিভাবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এমন ভাবে ফ্যাসিলিটেট করবে যে বেসরকারি ঋণ প্রবাহে আমাদের কর্মসংস্থানের জন্য এসএম খাত এবং ক্ষুদ্র ঋণকে টার্গেট করে অন্তত 50 বা 60% টোটাল ল্যান্ডিং করা হয় পেপাল এর কথা একটু আমি জানতে চেয়েছিলাম বাংলাদেশের অনেকেরই কৌতুহল আগ্রহ যে এটা কেন হচ্ছে না এবং সেখানে কেন আসছে না এটা নিয়ে আমার বইতে একটা চ্যাপ্টার আছে তো সেখানে আমরা যে আমি যেটা যেটা জানি যে আসলে পেপারটা কেন দরকার আমাদের রেমিটেন্সের একটা উৎস হচ্ছে আমাদের আমাদের
ফ্রিল্যান্সাররা মুগ্ধ একজন ফ্রিল্যান্সার ছিল আপনি খুব ভালো করে জানেন তাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল পেপাল আসা কারণ পেপাল না হলে যারা পে করবে তাদের পেমেন্টটা একটু একটু কঠিন হয়ে যায় কারণ বিদেশী গ্রাহকরা ভাইয়া তারা বিকাশ বা এইস মানি ট্রান্সফার সেগুলো চিনে না কিংবা তারা বাংলাদেশ ব্যাংক যেই ব্যাংকিং যে ইয়েটা ব্যাংকিং যে নাম্বারটা এটা আইবেন সাপোর্টেড না তো সেজন্য তাদের জন্য এই ব্যাংকিং সিস্টেমে টাকা পাঠানো আসলে এটা আনসিকিউর ফিল করে তো সেজন্য তাদের পেপালটা খুবই দরকার পলক সাহেব এটা নিয়ে মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে গিয়েছেন বিভিন্ন জায়গায় ইউএসএ গিয়েছেন কিন্তু দিনশেষে কিছু হয়নি তো আমি মনে করি সরকার আসলেই
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সাবেক সরকার গ্রহণযোগ্য পেপাল আনার জন্য গ্রহণযোগ্য কোন উদ্যোগ দেয়নি আমি মনে করি নতুন ম্যানেজমেন্ট এসেছে আমাদের নতুন গভর্নমেন্ট যাতে এটা উদ্যোগ নেন আর পেপাল যখন আসবে তখন দুটো জিনিস কমপ্লিমেন্টারি হিসেবে আসবে একটা হচ্ছে অ্যাড্রেস ভেরিফিকেশন তো সরকারের যে বিভাগগুলো সিটিজেন অ্যাড্রেস নিয়ে কাজ করে আমার মনে হয় তাদের এখানে কোঅপারেটিভ হতে হবে আর দ্বিতীয় জিনিস হচ্ছে যে ফাইনান্সিয়াল সেটেলমেন্ট যে যদি কোন ফ্রডুলেন্স হয়ে থাকে তাহলে এটা যাতে দ্রুত উদ্যোগ নেয় ডুইং বিজনেস ইন্ডেক্সে আমরা দেখেছি ফ্রডুলেন্সে বাংলাদেশের স্কোর 140 এর কম তো সেজন্য এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করার খুবই জরুরী জরুরি জরুরি তানভীর ভাই
একটু বলবেন সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের সাইবার সিকিউরিটি সিস্টেম সম্পর্কে আপনার টেক কে জাস্ট দু মিনিট সময় যদি আপনি দুই তিন মিনিট আমি যেটা বলতে চাই যেকোনো জাতি যখন এনালগ থেকে ডিজিটালে যায় তখন একটা ট্রান্জেকশন পিরিয়ড থাকে এই ট্রান্জেকশন পিরিয়ডে অনেক ইনসিডেন্ট ঘটবে নতুন অভ্যাসের বিষয় আছে তো সেটিকে মাথায় রেখে আমরা যেটা দেখেছি যে আমাদের এত অ্যাপ্লিকেশন বা 500 অ্যাপস যে অ্যাপসগুলো এখন আউটডেটেড কোর্ট দিয়ে করা এবং এত সফিস্টিকেটেড ডেটা আপনার ফার্মারস বলেন কৃষি বলেন আপনার নরমাল এক পে বলেন মানে যে আদার পেমেন্ট গেটওয়ে যেটা গভর্নমেন্ট করেছে এক চুটি ভাবে একটি ভেন্ডর কে দিয়ে করা হয়েছে এবং দুর্বল
কোড একটি কোড দিয়ে 500 অ্যাপস হয়েছে এই লোপার্ট যদি তদন্ত হয় তাহলে অনেক বিকৃত চেহারা বের হয়ে আসবে তো সেক্ষেত্রে আমি সে প্রসঙ্গে যাচ্ছি না সিকিউরিটি তো অলওয়েজ নিগৃত হয়েছে এবং আমাদের সাবেক যারা আমাদের সার্টের সাথে যারা ইনভল্ভ ছিলেন সাবেক বেশ কয়েকজন পরিচালক তাদেরকে আসলে আইনের আওতায় আনা উচিত তারা থাকা অবস্থায় তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত নীতিমালা যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত তার সার্বিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার সে দায়িত্ব তারা পালন করতে পারেনি এবং আমাদের এনআইডি কার্ডের ডেটা সমস্ত ডার্ক ওয়েও আছে আমি জানিনা আমাদের ডিএনএ আরএনএ বা হাতের থামগুলো চলে গিয়েছে কিনা তারপর আপনি ল্যান্ড ডিজিটালাইজেশন হলে আপনার এটা তো জালিয়াতি আরো
আকারে বেড়ে যাবে তখন তো কিছু করার থাকবে না সো এই কনসিকুয়েন্সটা আমরা কেউ বুঝতেছি না এবং আমাদের সূচকেও আমাদের অবস্থা খুব খারাপ এবং তথ্য প্রযুক্তি বিভাগে তখন খুব দাবি করা হতো আমরা ইসরাইলের থেকেও ভালো এরকম একটি মাঝখানে শুনেছিলাম 33 ইসরাইলে আছে 34 আমরা আছে 33 এরকম একটা বিষয় শুনেছিলাম তো আসলে বিষয়গুলো আমাদের মানে দৃশ্যমান ভালো না তবে হ্যাঁ কিছু কিছু জায়গায় আমরা সচেতন হয়েছি একেবারে খারাপ অবস্থা তা না এটা একটা সামগ্রিক প্রক্রিয়া রেজিমেন্টারি এপ্রোচ ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা এবং সচেতন ছাড়া সম্ভব না আর লাস্ট একটি লাইন সঞ্চিত করতে হবে বাংলাদেশের কোন বিচার কোন তদন্তে কোন বিচার
হয় না যতগুলো সাইবার ঘটেছে সবগুলো পূর্ববর্তী বিচারক হোক এমনিতেই সবাই সচেতন হয়ে যাবে এই আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে সচেতন হয়ে আমাদের বাংলাদেশ করা সম্ভব এক্সাক্টলি আমি এখানে একটা নতুন বিষয় আনতে চাই সেটা হচ্ছে যে বাংলাদেশের মোবাইল ফাইনান্সিং ফাইনান্সিয়াল আমরা যেটা মোবাইল ব্যাংকিং বলি আপনি জানেন যে মোট যে ব্যাংকিং লেনদেন এই লেনদেনের একটা বড় অংশ এখন হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং এখন সেখানেও কিন্তু স্ক্যামিং আছে তো এখন এই তদন্তের বিষয়গুলো কিন্তু সেখানেও ইকুয়ালি ইম্পর্টেন্ট এখানেও এটা প্রযোজ্য অর্থাৎ আমাদেরকে একটা নেট স্কাউটিং এ যেতে হবে ফাইনান্সিয়াল সেক্টরের জন্য যেটা আমাদের চর্চায় পরিণত হবে তখন মানুষ আসলে ব্যাংকিং সিস্টেমের উপর মানুষের
আস্থা বাড়বে সেটা মোবাইল ব্যাংকিং হোক কিংবা রেগুলার ব্যাংকিং হোক কিংবা কিংবা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা হোক তো এটা আবার ভাইয়া হুন্ডির সাথে জড়িত যে আমি আমরা জানি যে বাংলাদেশের একটা বড় সমস্যা হচ্ছে হুন্ডি হুন্ডির সাথে আমরা যদি হুন্ডির সাথে গোল্ড স্বর্ণ আচার স্বর্ণপাচারের যে চক্রটা এটাকে আমরা যদি পার্কিং করে রাখি এটাকে যদি আমরা সাইড করে রাখি তারপরও আমরা বলব যে আমরা চাইলে ইজিলি মোবাইল ব্যাংকিং গুলোর ডাটাবেজ নিয়ে সেটার ট্রান্জেকশনের প্যাটার্ন স্টাডি করতে পারি যে যদি আমরা দেখি যে আনঅথরাইজড নাম্বারে অনেক বেশি একমুখী ট্রান্জেকশন হচ্ছে সেগুলোকে আমরা আইসোলেট আলাদা করে সেটার উপরে আমরা নেট স্কাউটিং বা
ডিজিটাল ফরেন্সিক করতে পারি এখন এই কাজগুলো আসলে ইন্ডাস্ট্রিতে স্ট্যান্ডার্ডাইজড ঠিক আছে আচ্ছা আমরা জানি যে মাস্টার কার্ড এবং ভিসা বাংলাদেশে স্ট্রংলি অপারেট করে এবং তাদের কিন্তু এই মেকানিজম গুলো আছে এখন যদি সরকার মনে করে যে আমাদের এখানে ট্রেনিং বা কারিগরি সক্ষমতা যেটা আমরা বিআইবিএম এর প্রতিবেদনে দেখেছি সক্ষমতার অভাব আছে সেই জিনিসগুলোর জন্য তারা রিসার্চ এন্ড কিছু ডেভেলপমেন্ট আর মানে ট্রেনিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামও করতে পারে এই যে ইন্টারনেট সিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস তৈরি করার জন্য বা হ্যাকিং এর বিরুদ্ধে বা মোবাইল ব্যাংকিং স্ক্যামিং এর বিরুদ্ধে যে লিটারেসি অর্থাৎ যে আমরা প্রশিক্ষণের যে বিষয়টা প্রশিক্ষণটা হতে পারে অর্থাৎ একদিকে অডিটিং
হবে আরেকদিকে যে সিকিউরিটি রিলেটেড নিরাপত্তাগত যে ঝুঁকিগুলো সেগুলার বিপরীতে আমাদের যে আচরণ হবে সে আচরণের একটা এস্টাবলিশ চর্চা এস্টাবলিশ প্রসেস হবে এবং শেষ শেষভাগে আমাদের যে ফাইনান্সিয়াল ক্ষেত্রে হোক সে বেসরকারি হোক সে সরকারি কিংবা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রেগুলেটরি কর্মকর্তা কর্মচারী তাদেরকে একটা ট্রেনিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর মধ্য দিয়েও নিতে হবে বলে আমি মনে করি দর্শক অনুষ্ঠানের শেষ প্রান্ত আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এক্স এবং youtube এর তৃতীয় মাত্রা লাইভ স্ট্রিম হচ্ছে আপনারা দেখতে পারেন টেলিভিশনের পর্দায় দেখতে না পারলে যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে youtube এর তৃতীয় মাত্রা চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে এই পর্ব বা পুরনো পর্বগুলো আপনারা দেখতে
পারেন মিস্টার ফয়জ আহমেদ এবং মিস্টার তানভীর হাসান জোহা অসংখ্য ধন্যবাদ এই আলোচনা শোনার জন্য দর্শক আমরা কথা বলছিলাম বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি 2016 সালে যে ঘটনা ঘটেছিল সেটি নিয়ে এবং আমার অতিথিরা বলছিলেন যে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি জবাবদিহীমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে হবে সেটা এখন পর্যন্ত আছে বলে মনে হচ্ছে না নতুন সরকার নতুন গভর্নর আশা করি সেটা হবে আমাদের সকলের প্রত্যাশা এবং দুজনের কথা এটা স্পষ্ট যে ঘটনাগুলো ঘটেছে সেই কারণেই তারা মনে করেন যে রিজার্ভ চুরির একটা বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত হওয়া দরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ডক্টর মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিনের ফরাসুদ্দিনের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি হয়েছিল এবং তারা একটি
রিপোর্ট তৈরি করেছিলেন কিন্তু সেই রিপোর্টটি আসলে জনসম্মুখে আসা দরকার এটা উনাদের বক্তব্য এবং সেই রিপোর্টটি আসলে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের যেমন এবার এখানে আমরা একজন সংশ্লিষ্ট সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট কথা বললেন এরকম বিশেষজ্ঞদের গিয়ে আসলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা দরকার এবং সেখানে যদি কোন দুর্বলতা পাওয়া যায় তাহলে সেটির আসলে পুনঃ তদন্ত দরকার যদি প্রয়োজন হয় এবং এই তদন্ত প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়ে একজন মোটামুটিভাবে ঘুমের শিকার হয়েছেন এবং সেই ট্রমা তার এবং তার পরিবারের এখনো কাটেনি এবং ঘুম খুনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে গত 15 বছরে কি হয়েছে আমরা সবাই দেখেছি কাজেই ঘুম খুনের বিচার হওয়া দরকার এবং 15 বছরের সব ঘটনার তদন্ত
বিচার সুষ্ঠ বিচার হওয়া দরকার এবং দ্রুততার সঙ্গে হওয়া উচিত সেটি এই সরকারের কাছে প্রত্যাশিত কারণ এই সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে অনেক শিশুর অনেক তরুণের আত্মদান এবং সাধারণ মানুষের আত্মদানের মধ্য দিয়ে এবং একথা উনারা বলছেন যে বাংলাদেশের জাতীয় এবং আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়টি এখনো পর্যন্ত নিশ্চিত করা যাচ্ছে কিনা সুরক্ষাটা নিশ্চিত কিনা সেটা ক্ষতিয়ে দেখা দরকার আমাদের সঙ্গে থাকবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদের সবার জন্য শুভকামনা