বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের বাইরে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে যে যেখান থেকে চ্যানেলে দেখছেন আপনাদের সকলকে সাদর আমন্ত্রণ তৃতীয় মাত্রা দেখবার জন্য প্রিয় দর্শক সাম্প্রতিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য আমার সঙ্গে স্টুডিওতে রয়েছেন সুজন সম্পাদক ডক্টর বদিল আলম মজুমদার এবং আমার তিনি আমার বায়ে বসা আমার ডানে রয়েছেন রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের লিডার ডক্টর জাহিদুল ইসলাম খান স্বাগত আপনাদের দুজনকে তৃতীয় মাত্রায় ডক্টর বদিল্লা আলম মজুমদার দীর্ঘদিন নাগরিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থেকে সামনে সারি থেকে নেতৃত্ব দিয়ে একটা আন্দোলন সংগ্রাম যেটা মূলত ভুল কৃতিত্ব বাংলাদেশের তরুণ সমাজের ছাত্রদের কেননা অনেকেই 15 বছর ধরে চেষ্টা করেছেন কিন্তু সবার অবদানই স্বীকার করতে হবে
কিন্তু ফাইনাল খেলাটা তারা খেলেছে ফাইনাল রাউন্ডটা এবং বিজয়টা নিশ্চিত হয়েছে কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইতিমধ্যে কয়েকটা দিন আমরা পার করলাম নতুন একটি সরকারও গঠিত হলো একজন গ্লোবাল আইকনের নেতৃত্বে আকাঙ্ক্ষা পূরণের পথে আমরা আছি কিনা বা কতটা আছি বা এখন যে স্বপ্ন বুকে নিয়ে যে সাহস করে বন্দুকের নলেজের সামনে বাংলাদেশের তরুণরা দাঁড়াতে পেরেছে সেই স্বপ্ন পূরণ আসলে হবে কিনা নাকি স্বপ্নটা দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে প্রশ্নটা এত খুব আর্লি মানে এই স্টেজে আর্লি স্টেজে খুবই অসমচিন মনে হবে কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা এবং বাংলাদেশের রাজনীতি অত্যন্ত কমপ্লেক্স মানে রাজনীতির ছাত্রশি আমার কাছে মনে হয় একজন প্রাক্তন বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা
এবং গবেষক হিসেবে ডক্টর জাহিদেরও হয়তো এরকম আর আপনি তো নিজে একসময় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন আর নাগরিক আন্দোলনের সঙ্গে তো দীর্ঘকাল ধরে আপনি যুক্ত সো এটা বোধহয় আমার মত হওয়ার কোন সুযোগ নেই যে বাংলাদেশের মত এত জটিল রাজনীতি পৃথিবীর আর খুব কম দেশে আছে সম্ভবত অত্যন্ত জটিল অনেক ধন্যবাদ প্রথমত আপনি বলেছেন যে আমাদের ছাত্র-রুণদের নেতৃত্বে আমরা এই যে গণ আন্দোলন হলো গণজাগরণ হলো গণবিস্ফোরণ হলো যে যে নামে বলতে চাই কেউ কেউ বিপ্লবও বলে তাদের নেতৃত্বে হয়েছে এবং জনগণের সম্পৃক্ত বিপ্লব হলে তো সরকারকেও বিপ্লবী হতে হবে এবং তাদের নেতৃত্বে হয়েছে এবং জনগণের সম্পৃক্ততায় এবং আপনি আরো
বললেন যে অনেকেরই এক্ষেত্রে অবদান ছিল অনেক বছর থেকেই যে যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে যেই রকম মানুষের মধ্যে ক্ষোভ মানে ক্রোধ সৃষ্টি হয়েছে তারই যার ফলে এটা বারুদের স্তুূপের মত সৃষ্টি হয়েছিল তো ওটারই বিস্ফোরণ ঘটেছে তাদের একদিনে সৃষ্টি হয় নাই এটা আকাশ থেকে মেয়াফল হিসাবে পড়ে নাই তো এই তাদের অবশ্যই তাদের স্মার্ট নেতৃত্ব এবং আমি বলব প্রজ্ঞাশীল নেতৃত্বের ফলেই বিস্ফোরণ ঘটেছে তো এখন আপনি যে প্রশ্ন করেছেন তার উত্তর আপনি নিজেই দিয়েছেন যে ইট মেবি টু আর্লি এটা হয়তো খুব এই প্রশ্ন করাটা বোধহয় আরো একটু আমাদের অপেক্ষা করা দরকার তবে এটাও ঠিক যে যেই সরকার আমাদের প্রফেসর
ইউনুসের নেতৃত্বে সৃষ্টি হয়েছে এই সরকারকে সফল হইতে হবে এবং এর কোন বিকল্প নেই এবং তাদের সফলতা কিন্তু আমাদের সকলের সফলতা তাদের ব্যর্থতা কিন্তু আমাদের সাফল্য বা ব্যর্থতা তো আকাঙ্ক্ষা বা অভিশাপ দিয়ে নির্ণিত করা যাবে না নির্ণয় করা যায় না সবসময় তাই না তাই তাই প্রশ্ন করাটা অতি মানে অল্প সময়ের মধ্যে অল্প সময়ের ব্যবধানে হলেও কিন্তু প্রশ্নটা করতে হবে কারণ তাদেরকে যদি সফল হইতে কোন ভুল ত্রুটি করে কিংবা কোন কোন ক্ষেত্রে তারা সঠিক পথে অগ্রসর হচ্ছে না তারা আমাদের দায়িত্ব হবে তাদেরকে সেগুলো স্মরণ করিয়ে দেওয়া তাদের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে তাদের সমালোচক হিসেবে নয় যাতে তারা সঠিক পথে
অগ্রসর হইতে পারে এবং যেই আকাঙ্ক্ষা নিয়ে এই গণজাগরণ গণবিস্ফোরণ করতেছে সেটা সেটা পূর্ণতা পায় তো এই আমার যেমন আমি এই গণজাগরণের গণবিস্ফোরণের থেকে দুটো মেসেজ আমার কাছে সুস্পষ্ট একটা হলো যে যারা অপরাধ করেছে এই এত বছর ধরে তাদের তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি হওয়া দরকার এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া দরকার এর কোন বিকল্প নেই তারা তারা মানবতা বিরোধী অপরাধ করেছে এতগুলো তরুণকে এবং এতগুলো নিরাপদ মানুষকে হত্যা করে তারা অনেকগুলো ফৌজদারী অপরাধ করেছে ঘুম বিচার বহির্ভূত হত্যা তারপরে খুনও অতীতে যেসব খুন হয়েছে এগুলো গুরুতর ফৌজদারী অপরাধ এবং একই সাথে একই সাথে তারা দেওয়ানী অথবা ওই যে আর্থিক অপরাধ
করেছে লুটপাট তারপরে দুর্নীতি এবং অর্থপাচার তো এগুলোর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া দরকার আরেকটা বার্তা আমি পেয়েছি সেটা হলো নেভার এভার এগেইন যেই কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিভার্টি সরকার আমাদের উপর জেগে বসেছিল সেটা যেন আবার কোনভাবেই ফিরে না আসতে পারে তো তার জন্য আমাদের তরুণরাই আমাদের যখন নিরাপদ সড়ক আন্দোলন আন্দোলন চলছিল তখন তরুণরাই কিন্তু একটা দাবি তুলেছিল একটা স্লোগান তুলেছিল রাষ্ট্র মেরামত এই রাষ্ট্র মেরামত আমাদের করতে হবে আমাদেরকে অনেকগুলো পরিবর্তন আনতে হবে সুন্দর প্রাসারিক পরিবর্তন আনতে হবে যেগুলোর মাধ্যমে রাষ্ট্রে খোলনাল বদলে দেওয়া যাবে এবং ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হইতে পারবো তো প্রথমটার কথা যদি আমি বলি যে যারা এই সকল গুরুতর
অপরাধ করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া দরকার যাতে শাস্তি না হলে কারণ যাদের অপরাধ করে যদি শাস্তি না হয় তাহলে এই যে অপরাধ আরো উৎসাহিত হয় তাই তাদের শাস্তি হওয়া দরকার তো এখন শাস্তির জন্য অনেকগুলো মামলা হচ্ছে অনেকগুলো ক্ষেত্রে অনেকেই বিশেষত যারা যারা যাদের প্রাণহানি ঘটেছে তাদের পরিবার থেকে অনেকগুলো মামলা হচ্ছে এখন এই মামলাগুলো যেভাবে দেয়া হচ্ছে সে নিয়ে আমি আইনজ্ঞ নই তবুও আমার মনে কিছুটা যে এগুলো সফল হবে কিনা সে নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে সবাইকে খুনের মামলা ঢালা এবং এগুলোর কি এভিডেন্স আছে এগুলোর কতটুকু তারা সংগ্রহ করেছে সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিত নই তবে এইভাবে ঠালাও মামলা
দিলে যেটা অতীতে ঘটেছে এবং অতীতে এগুলো বিচারের আওতায় আসেনি ওই মামলা দিয়েছে তারপর হয়রানি করেছে এবং কাউকে কাউকে উদ্দেশ্য প্রণাদিতভাবে দ্রুত বিচারের আওতায় এনে শাস্তি দিয়েছে তো আমাদের একটু এইসব ব্যাপারে একটু চিন্তা ভাবনা করা দরকার আমাদের আরো এই যে অপরাধগুলো চিহ্নিত করা দরকার সুস্পষ্টভাবে অপরাধগুলো চিহ্নিত করে যারা আসলেই অপরাধের সাথে যুক্ত আছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া দরকার তো আমি মনে করি আমার ওই যে আমি আইনজ্ঞ নই তবুও পরামর্শ হবে যে তারা যদি একটা যে লিগেল সেল তৈরি করে যেমন 50 জন উদাহরণস্বরূপ 50 জন আইনজ্ঞ নিয়ে এই আইনজ্ঞরা বিভিন্ন বিভিন্ন রকমের স্কিম বিভিন্ন বিভিন্ন ধরনের দক্ষতা
সম্পন্ন কেউ সিভিল কেউ ক্রিমিনাল কেউ অন্যান্য দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তিদেরকে যুক্ত করে এবং এই দ্রুততার সাথে তারা যেন যারা এই যে প্রাণ যাদের প্রাণহানি ঘটেছে কিংবা যারা আহত হয়েছে তাদেরকে যেন তারা গাইড করে এবং তারা যেন এবং সাথে সাথে এদের সাথে কিছু আইনগণ কিন্তু যারা তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে সেই ধরনের একদল লোক যদি কাজ করে তাহলে এই মামলাগুলো অনেক টেকশই হবে এই মামলাগুলোর মাধ্যমে যাদের বিরুদ্ধে যারা অপরাধ করেছে তাদের শাস্তি দেওয়ার পথ সুগম হবে এটা একটা আর দ্বিতীয়ত হলো রাষ্ট্র মেরামতের কাজটা এটা দূরহ কাজ এখন যেটা যেটা আমাদের জানা দরকার যে রাষ্ট্র মেরামত বলতে আমরা একেক
একেকজন একেক একেক জিনিস বুঝি যে কেউ কেউ বলছে সংবিধান নতুন করে প্রণীত হতে হবে নতুন করে পুনর্লিখন করতে হবে আবার কেউ কেউ বলছে যে আমরা সংবিধানের কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তন করা তো আমাদের এ ব্যাপারে একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে এটা আমার মনে হয় আমাদের উপদেষ্টা পরিষদেই প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিতে তাদের একটা ভিশন তারা কি করতে চায় এটা যদি জানা যায় তাহলে অনেকেই আমরা সহায়তা করতে প্রস্তুত আমরা সহায়তা করতে পারি তো এই আমার মনে হয় তারা এই ধরনের একটা যে তারা নিজেরা আলাপ আলোচনা করে সময় নিয়ে অন্যদের সাথে কথাবার্তা বলে যে তারা কতটুকু যেতে চান তারা রাষ্ট্রের বলতে
কি বুঝেন এবং তাহলে কিন্তু অনেক কিছু পরিষ্কার হবে তাহলে অনেক কিছু পরিষ্কার হবে যে যে কত সময় লাগবে এবং কি কি করণীয় এবং কারা কারা সহায়তা করতে পারে যেমন আমরা ওই যে অপরাধের ব্যাপারে বলতে পারি যে যারা টাকা পয়সা পাচার করেছে আমাদের বাংলাদেশে হয়তো তেমন স্কিল নাই তেমন এ ব্যাপারে দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তির সীমাবদ্ধতা আছে সীমিত সংখ্যক কিন্তু আমাদের অনেক বিদেশী বন্ধুরা আছে আমাদের অনেক এক্সপার্ট্রিয়েট আছে যারা এপারে সহায়তা করতে পারে তো আমার মনে হয় এই যে এইরকম একটা পরিকল্পনা পরিকল্পিতভাবে যদি অগ্রসর হয় যেমন তারা যদি এই রাষ্ট্রমতের ব্যাপারে তাদের একটা ওই যে প্রথম ভিশন তারপরে
মেবি রোডম্যাপ তারপরে মেবি সুস্পষ্ট প্রস্তাব এগুলো যদি করে প্রস্তুত করে প্রস্তুত করে রাজনৈতিক দলের সাথে আলাপ আলোচনা করতে পারে এবং সেটা হবে ফলপ্রসু আলোচনা তার মাধ্যমে একটা ঐক্যমতে পৌঁছতে পারে আসবো আবার আপনার কাছে ডক্টর মোঃ জাহিদুল ইসলাম খান ধন্যবাদ ভাই আপনার মাধ্যমে দর্শক শ্রোতাদের সাথে আবারো যুক্ত হতে পেরে আনন্দবোধ করছি এবং একই সাথে স্যারের সাথে একই টেবিলে বসে কথা বলার সুযোগ পাওয়া গেল স্যার যে ব্যাপারটা বলছিলেন শাস্তির ব্যাপারে ওটার জন্য ওটার ব্যাপারে কিছু চিন্তা ভাবনা কিভাবে করা যায় সেরকম কিছু কিছু গাইড অন্য জায়গায় আছে একটা হতে পারে যেমন গাইডেন্স নোটস অন দি সেক্রেটারি জেনারেল যেটা
আমি নিয়ে এসেছি অফ দি ইউনাইটেড নেশনস এপ্রোচ টু দি ট্রান্জিশনাল জাস্টিস সিস্টেম এটার মধ্যে অনেকগুলো এলিমেন্ট আছে আমি এটাতে পরে আসবো বাট আমি খুব একটা সফট জায়গা থেকে আজকের আলোচনাটা শুরু করতে চাচ্ছি আমি একজন নাগরিক হিসেবে এই এটাকে কেউ বিপ্লব হিসেবে কিভাবে দেখি নাগরিক হিসেবে দুঃখের ঘটনা আছে শহীদের ঘটনা আছে বাট আমার কাছে একটা গান যেদিন প্রথম বের হলো যে বর্ষা মেহেজাবিনের গানের শব্দগুলো ভুলে যাও কথাটা এরকম ছিল ভুলে যাই আমি ভুলে যাও তুমি ভুলে যাক পুরো জাতি কিভাবে মানুষ মরছে অকালে কিভাবে কেটেছে রাতি আমি ভুলে যাই কিভাবে ভুলে ছিদ্র করেছে মুগ্ধকে তুমি ভুলে যাও
আবু সাঈদের বিশ্বাসে ভরা বুকটাকে আমি এটাকে শুধু একটা গান হিসেবে চিন্তা করছি না এখানে এটা একচুয়ালি জেনজি যাদেরকে আমরা বলছি তাদের যে সাইকিটা তারা যে কিভাবে দেশটাকে দেখে সেটার একটা প্রতিফলন গানটা কিন্তু স্যাটারিস্টিক আপনাকে ভুলে যেতে বলছে বাট আপনি যতই শুনছেন আপনি একই গানের আরো লাইন আছে এটার মধ্যে প্রেম আছে আমার শ্মশান বাংলা ভালো নেই আজ তবু তাকে আমি ভালোবাসি এবং একটা পলিটিক্যাল মেসেজও আছে গো ধরে থাকুক আরশের মানুষ আঁকড়ে থাকুক গদি পরে কোনদিন পর কেন গানে ফিরবো আমরা এই প্রাণটা থাকি যদি এখন একটা যেভাবে আপনি এটাকে আখ্যায়িত করেন এটা জেনারেশনটাকে বুঝতে হলে এদের ভাষার
প্রকাশটা এবং এদের আবেগের যে জায়গাটা আছে এই জায়গাটার অনুধাবনটা এ ধরনের ছোটখাটো ইসের মাধ্যমে আসে এবং আপনি আমি আরেকটু দেখলাম যে মেয়েটা কিন্তু একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ে যাদের কিন্তু খুব একটা কোটা অথবা সরকারি চাকরি করার দরকার পড়ে না আমি এমনও দেখেছি এই আন্দোলনে অথবা এই গণজাগরণে অংশগ্রহণটা এমন সতস্ফুর্ত হয়ে গিয়েছিল একটা সময় এসে এটা কিন্তু আর শুধু ছাত্র শুধু না ছাত্রের সাথে ছাত্রের বাবা-মা যাচ্ছে ইংলিশ মিডিয়ামের সাথে বাংলা মিডিয়াম যাচ্ছে পাবলিকের সাথে প্রাইভেট যাচ্ছে এবং সবাই একটা অলমোস্ট একটা ইউফোরিক একটা ইসের মাধ্যমে যেন আমার একটা দায়িত্ব তাহলে এই জিনিসটার মাধ্যমে একটা মেসেজ তো খুব ক্লিয়ার
চলে আসলো যে আমরা কি চাই আমরা কি কোনটা চাচ্ছি এবং আরো আরেকটা খুব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এই পুরো জিনিসটার মধ্যে এদের যেই আদর্শিক জায়গাটা এটা কিন্তু স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে আমরা যেভাবে আদর্শিক জায়গায় বাংলাদেশকে নিতে চেয়েছিলাম সেটার সাথে এলাইনড ওদের কথাবার্তায় অথবা ওদের উদাহরণে অথবা আপনি যদি ফেসবুক পোস্ট দেখেন ওখানেও কিন্তু স্বাধীনতার পরে আমরা বাংলাদেশকে যেখানে নিতে গিয়েছিলাম সেই জায়গার সাথে এলাইন তো এটার পরের যেই ব্যাপারগুলো ঘটেছে মানে এটা তো ধরো ধরেন ওই সময়টা বাট এরপরে আবার কিছু ঘটনা আমরা দেখতে পাচ্ছি অথবা এখন এবং কিছুদিন আগের মধ্যে যেগুলোতে হয়তোবা একটা সুযোগ করে দিচ্ছে একটা নারেটিভ তৈরি করার
জন্য যেটা নাকি এই মহৎ একটা সবাই মিলে একটা যেই অদ্বুত্থান অথবা গণজাগরণ অথবা ছাত্রজনতার আছে সেটাকে মেলাইন করার একটা সুযোগ তৈরি করে উদাহরণ হতে পারে যে ধরেন যেহেতু আমি শিক্ষকতাও করি অনেক শিক্ষকের কিন্তু ক্ষেত্রে শিক্ষকদের সাথে আচরণটা যেভাবে হয়েছে এটা মোটেই গ্রহণযোগ্যতার মধ্যে পড়ে না অনেকের কাছেই এটা খুব অগ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে একই সাথে ধরেন কিছু কিছু দাবির যেরকম একজন উপদেষ্টা তো বলে বসলেন যে ধান কাটার মৌসুমের মত দাবির মৌসুম চলছে তো ওই জায়গাগুলো কিন্তু আমাদের কারেক্ট করা দরকার ফর দি লার্জার ন্যারেটিভ দ্যাট দিস পার্টিকুলার ইভেন্ট রিপ্রেজেন্টস নট ফ্রম ফর দিস টাইম অনলি বাট আমি বেশ
কয়েকগুলো আলোচনা দেখেছি এটার আগেও তৃতীয় মাত্র ছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় এটাকে উদ্বুত্থান বলা যাবে কিনা অথবা অথবা রেগুলেশন বলা যাবে কিনা রেভলিউশনকে সংজ্ঞায়িত করার বেশ কিছু চিন্তক এবং লেখক করেছেন সবচেয়ে স্কোপাল থিয়েটা স্কোপালের যে বইটা আছে যেখানে স্টেটস এন্ড সোশ্যাল রেভলিউশনের উপর উনি ডিফাইন করছেন এবং ফ্রান্স রাশিয়া এবং চায়নার ইসের রেভুলেশনের উপরে বেসিস করে উনি তিনটা ফ্যাক্টরের কথা বলেছেন এছাড়াও আরো অনেকে আছেন আমাদের সমসাময়িক সময় এখনকার সময়ে সবচেয়ে প্রভো প্রভোকে একজন ফিলোসফার আছেন স্লাভো জিজাক স্লোভেনিয়ার উনারও কিছু লেখালেখি আছে রেভুলেশনের থিওরির উপরে বাট স্কোপালের যেই তিনটা বেসিক যে জিনিসগুলো আছে একটা একটাকে যেকোনো একটা মুভমেন্টকে যদি
আপনি বিপ্লব বলতে চান তাহলে প্রথম যেটা সেটা হলো এটা একটা রাজনৈতিক এবং আর্থসামাজিকের সম্পর্কের মিথস্ক্রিয়া তৈরি হবে এবং রাজনৈতিক সংকট যখন রাষ্ট্রকে দুর্বল করে দিবে তখনই এটা সম্ভব হয় এবং এই কথাটা সে বলছে যে এটা কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর শুধুমাত্র ইচ্ছাকৃত কার্যকলাপ দিয়ে হবে না এখানে রাজনৈতিক একটা সংকট থাকতে হবে আপনার রাজনৈতিক সংকট না থাকলে কখনো কোন বিপ্লব হবে না তাহলে এই কন্ডিশনটা হয়তোবা ছিল যেটার স্ফরণটা এখানে ঘটেছে দ্বিতীয় যে পয়েন্ট উনি বলছেন সেটা হলো এটার মধ্যে একটা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট দ্বারা এটা প্রভাবিত হবে প্রভাবিত হবে এবং এই ঐতিহাসিক সময়কালে যে ঘটনাটা ঘটছে সেটার
মধ্যে এটার গুরুত্বপূর্ণ একটা পার্থক্য তৈরি হবে কিসের মাধ্যমে আগের কোন রেভুলেশনের সাথে বর্তমানে কোন রেভুলেশনের পার্থক্য এইটা আবার যদি আপনি ফ্যানস ফ্যাননের বই পড়েন যেটা অফ ন্যাশনাল কালচার এবং এটাকে খুব সুন্দর করে রিসেন্টলি একজন শুভ বাসু আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের উপরে কিভাবে উনি যেটা যে বইটা লিখেছেন যে কথাটা এরকম যে অফ ন্যাশনাল তার মানে আপনার জাতি চেতনার ভিতরেই কিন্তু আপনি আন্তর্জাতিকতাটা গ্রো করছে 71 এর সময় কি গ্রো করেছিল ওখানে কিন্তু দেখবেন অনেকটা কিছুটা বাম ঘটনার কিছু চিন্তাশক্তি জন্ম হয়েছিল এই জেনজির ক্ষেত্রে কি হচ্ছে জেনজির ক্ষেত্রে কিন্তু ভ্যালু বেস যে জিনিসগুলো ডেমোক্রেসি হিউম্যান রাইটস ভয়ের সংস্কৃতি থেকে
বেরিয়ে আসা এটা কাজ করছে তার মানে যদিও আন্তর্জাতিকতাটা আছে বাট আন্তর্জাতিকতাটার মধ্যে বেশিরভাগ প্রশ্নই কিন্তু একটা উদার লিবারেল ডেমোক্রেটিক একটা ভ্যালুস এর উপরে তার চাওয়াটা এলাইন হচ্ছে মোর দেন হোয়াট ইট ওয়াজ আমরা যদি ওই সময় ওই সময় একই রকমই জিনিস ছিল বাট ওটার মধ্যে একটা তাত্ত্বিকতা দিক থেকে ওটা কিছুটা বাম ঘটনার দিকে আপনি চিন্তা করতে পারেন থার্ড এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে পয়েন্টটা এবং সেটার জন্যই আমার কাছে মনে হয়েছে যে এটাকে বিপ্লব এখনো বলা সম্ভব না সেটা হলো স্কোপাল বলছে যে এই সময়ে রাষ্ট্রটাকে আপনি একটা এরেনা হিসেবে চিন্তা করতে পারবেন না যে রাষ্ট্র আপনার ক্ষমতার রাষ্ট্র
কেবল মত বিভিন্ন আর্থসামাজিক গোষ্ঠীর সংগ্রামের ক্ষেত্রে না রাষ্ট্র একটা অ্যাক্টর এবং রাষ্ট্রকে পুনর্গঠন করা যদি না করতে পারেন একটি রাজনীতি এবং সংকটের মধ্যে যে সম্ভাবনাটা তৈরি হয়েছে সেটা যদি পুরোপুরিভাবে রাষ্ট্র রাষ্ট্রটাকে একটা অ্যাক্টর ধরে যদি এটা পুনর্গঠন না করতে পারেন তাহলে এটা আপনার বিপ্লব হবে না এটা এটাকে আপনি বিপ্লব বলতে পারবেন না এখন আমরা দেখতেছি দেখছি কি ধরেন আমরা দেখছি ছোট একটা উদাহরণ দেই একদম প্র্যাকটিক্যাল উদাহরণ যেমন ধরেন আমার রাষ্ট্রে একটা চিঠি জারি হয় চিঠির মধ্যে নিচে লেখা থাকে জনস্বার্থে এই আদেশটা জারি হলো যেই লোকটাকে 15 বছর আগে চাকরি থেকে অব্যাহিত দেওয়া হয়েছে সেটার নিচেও
একই কথা ছিল যাকে আবার আজকে পুনর্বহাল করা হয়েছে তার নিচেও কিন্তু একই কথা লেখা আছে জনস্বার্থে এই জনস্বার্থটা কে বিচার করছে কি মাপদ বিচারিত হচ্ছে এবং কেন এই অথরিটিটা একজন জনস্বার্থ হিসেবে নিচ্ছে এটা এখন তাহলে কোথায় দাঁড়াচ্ছি আমরা তাহলে আমাদেরকে একটা সিস্টেমিক একটা রিফর্ম অথবা পুনর্গঠনে আসতে হবে সেটার জন্য প্রথমে একটা সাংবিধানিক রিরাইটিং অথবা সাংবিধানিক একটা কিছু পরিবর্তনে আসতে হবে এবং প্রত্যেকটা ইনস্টিটিউশনের যে প্রসেসের মাধ্যমে এই জিনিসটাকে আমি লেজিটিমাইজ করছি যে এটা জনস্বার্থে তোমার চাকরি চলে গেল জনস্বার্থে তোমার চাকরি আসলো এই জনস্বার্থটা আমাকে ডিফাইন করার একটা মেকানিজম দাঁড়া করাইতে হবে যদি আমি ছোট করে একটা
জায়গা এই জিনিসগুলো যদি আমরা না করতে পারি এই সুযোগটার মধ্যে যে সুযোগটা আমাদেরকে জেনজি সময় করে দিল তাহলে আমার মনে হয় এটাকে আপনি বিপ্লব বলা হয়তোবা খুব কঠিন হয়ে যাবে আপরাইজিং বলবেন অথবা কিছুদিন পরে এটা একটা এভারেশন হিসেবে হিস্ট্রিতে স্থান পাবে এই বড় ছবিটা যখন আমাদের মধ্যে না থাকবে তখন কিন্তু আমরা শুধু ইউফোরিয়ার মধ্যে ইমোশনের মধ্য দিয়ে চলতে থাকবো বাট একটা গবেষক হিসেবে আমার কাছে মনে হয় যে এই জায়গাগুলো আমাদের খুব সুন্দর করে আপনি যথার্থভাবে একাডেমিক বিশ্লেষণটা করেছেন কিন্তু নামে কি বা আসা যায় এখন সেই কথাও বলতে হবে যে আসলে এবং ইমোশন দিয়ে আসলে মুভমেন্ট
হয় সাফল্য আসে রাষ্ট্র পরিচালনায় ইমোশন দরকার কিন্তু শুধুমাত্র রাষ্ট্র পরিচালনাটা ইমোশন দিয়ে চলে না তার কিছু ফ্রেম ওয়ার্ক কাছে তার মধ্যে থেকে কাজ করতে এবং এই জায়গায় আসলে আমি আপনাদের দুজনের কাছ থেকে একটু বুঝতে চাই এবং আপনার কাছে বিশেষভাবে যেহেতু আপনি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে কাজ করেন কারণ বিগত 15 বছরের বাংলাদেশে যেটা হয়েছে বাংলাদেশ 15 বছর ধরে যেভাবে একটা জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে সেটা ভালো মন্দ ওই বিতর্কে আমি আপাতত নাই গেলাম আমি জানি এর মধ্যে এই বিষয় নিয়ে আপনাদের মধ্যে বিতর্ক নেই কিন্তু এর একটা আন্তর্জাতিক প্রভাব কোন কোন অংশ থেকে ছিল এবং আজকের এই পরিবর্তিত পরিস্থিতি সেটা
আসলে কিরকম এবং সেখানে চ্যালেঞ্জেস কি দেখেন আমি প্রশ্নটা উত্তরটা আপনার কাছ থেকে পরে নিচ্ছি চ্যালেঞ্জেস কি দেখেন যেমন ধরেন 5ই আগস্টের পরে নানা রকমের আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া দেখেছি আমাদের প্রতিবেশীদের একরকমের প্রতিক্রিয়া দেখেছি সেখানে অনেকগুলো এলিমেন্টসকে তারা সামনে নিয়ে আসবার হাদিস চেষ্টা করেছে সেটা প্রথমে মিডিয়া সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে এবং এখন তারা একটা আন্তর্জাতিকীকরণেরও চেষ্টা রাষ্ট্রীয়ভাবেই হচ্ছে সো এই বিষয়গুলো আমি আপনার কাছে বুঝতে চাইবো যে এই জিনিসটা কিভাবে দেখেন আরেকটা হচ্ছে যে রাষ্ট্রশক্তি রাষ্ট্র বা সরকারের জন্যে অফকোর্স আমরা কেউই চাই না আপনি নিজের সশস্ত্র বাহিনীতে ছিলেন যে একটা স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশে প্রত্যেকটা পেশার মানুষের বা প্রত্যেকটা পেশার একটা
আলাদা আলাদা গুরুত্ব আছে কিন্তু একটার মধ্যে আরেকটা খুব বেশি ঢুকে পড়বে না যেমন রাজনীতির মধ্যে ব্যবসায়ীরা বেশি ঢুকে পড়বে না রাজনীতির মধ্যে সশস্ত্র বাহিনী ঢুকে পড়বে না কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনার সঙ্গে একটা ব্যাকবোন যেগুলো আছে তার মধ্যে অবশ্যই সশস্ত্র বাহিনী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যদি রাষ্ট্রকে আমরা শক্তি হিসেবে বিবেচনা করতে চাই সেটা আসলে আজকে কতটা আছে আমাদের পুলিশের অবস্থায় খুবই মানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের একটা মরাল কোন স্ট্রেংথ এখন নাই একই অবস্থা আমরা অন্যান্য ফোর্সেস এর ক্ষেত্রেও বলতে পারি সো এই বিষয়গুলো একটু একসঙ্গে মিলিয়ে আপনার কাছে তার আগে ডক্টর বদিল মজুমদার আপনি আসলে কি দেখেন মানে আমি এটা
বুঝতে চাইছি যে আপনি শুরু করেছেন এই কথা দিয়ে যে এই সরকারকে ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না আবার প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস ঢাকায় ফিরে প্যারিস থেকে বলেছেন বিজয় হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে যদি আমরা ঠিকঠাক মতো কাজ না করি আপনারা না চাইলে আমি চলে যাব এই কথা উনি বলছেন বটে কিন্তু আমার প্রশ্ন হচ্ছে যে সফল করবার জন্য আন্দোলনটা সফল হয়েছে কিন্তু এখন এটাকে ধরে রাখবার জন্যে যে কাজটা করা দরকার সেই কাজটা হচ্ছে কিনা এবং এই সরকার একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এটা কোন স্থায়ী বা সংবিধানের বিধিবদ্ধ সময়সীমার জন্য নির্ধারিত না সো তার আসলে ম্যান্ডেট কি সে কি করবে কতদিনের মধ্যে
করবে কি কি ধাপে করবে তার স্ট্রাটেজিক কমিউনিকেশনটা কি তার কি সমাজের বিভিন্ন অংশের সঙ্গে তার যোগাযোগটা আছে নাকি তারা ওখানে গিয়ে যারা বসেছেন তাদের মধ্যে এটা সীমিত এই জিনিসগুলো আমার মনে হয় যে একটু বোঝা দরকার আপনার কাছ থেকে একটু বুঝতে চাই এবং ডক্টর জাহিদের কাছে আমার প্রশ্নটা থাকলো আপনি আপনার কাছ থেকে পরে উত্তর আমার মনে হয় এই গণজাগরণ গণবিস্ফোরণ হলো তার মাধ্যমে একটা আকাশচুম্বি অনেকগুলো অনেকগুলো আকাশচুম্বি আকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি হয়েছে এবং যেগুলো কারো পক্ষেই পূরণ করা সম্ভব নয় বিশেষত এই সরকারের পক্ষে পূরণ করা সম্ভব নয় যেদিন কেন নয় কারণ অনেকগুলো দাবি দেওয়া অনেকগুলো পুঞ্জিভূত সমস্যা পুঞ্জিভূত
ক্ষোভ এবং অন্যায় অবিচার কিন্তু এটা তো সম্ভব ধরেন আপনি একদিনে সব পূরণ করতে পারবেন না কিন্তু আপনার মধ্যে পূরণ করার ইন্টেনশন আছে আপনার পূরণ করবার সক্ষমতা আছে আপনি ধাপে ধাপে এবং মানুষ যেন আপনার উপর আস্থা রাখতে পারে এবং আস্থাটা বাড়ে সেটা তো সম্ভব এক্সাক্টলি শুরু করতে হবে এবং শুরু করতে হবে একটা প্রক্রিয়া মাধ্যমে এবং এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেন এটা ওই যে মঞ্জুলে মুকসুদে পৌঁছে যেন সমাধানে পৌঁছে আল্টিমেটলি তারা যতদিন থাকলো তার মাধ্যমে সেই তারা যেটুকু করতে পারলো যেন এটা এই যে শেষ পর্যন্ত সফলতা অর্জন করে যেমন এই যে যে এখন আমাদের অনেকগুলো সংস্কার করতে হবে
অনেকগুলো পরিবর্তন করতে হবে যে আপনি অনেকগুলো কথা বলেছেন যেমন যে আমাদের পুলিশ বাহিনী ভেঙ্গে গিয়েছে আমাদের প্রশাসন ব্যবস্থা করুন এদেরকে পুনর্গঠন করতে হবে এগুলো জরুরি কিন্তু আমাদের দীর্ঘময় এটা কিন্তু বোঝা যাচ্ছে না কে আছে কে নেয় কে কাকে সরাচ্ছে কে কাকে উপরে তুলছে কে কাকে নামিয়ে ফেলছে কে কাকে ঝেটিয়ে বিদায় করছে এটা কিন্তু বোঝা যাচ্ছে না আমরা না বুঝলেও আই হোপ ওনারা বুঝেন এবং উনারা একটা যৌক্তিকভাবে এবং সঠিক ভাবে আমাদের তো বুঝতে হবে আমরা যদি না বুঝি আমাদের আস্থাটা আসবে কোত্থেকে এবং উনারা বুঝলে হয়তো উনারা যদি ওই কাজটা সঠিক ভাবে করেন এবং বুঝে শুনে করেন
এবং যৌক্তিকভাবে করেন তাহলে উনারা আমাদেরকেও বুঝাতে পারবেন আমরা আমি সেই বিশ্বাস আমি রাখতে চাই তো এই যে যেমন যে আমাদের ওই যে বিচারের কথা তো বললাম একটা একটা এমন ভাবে শুরু করতে করা দরকার যাতে ওই যৌক্তিক পরিণতিটা হবে এই এইসব ব্যক্তিদের যে সর্বোচ্চ শাস্তি কঠোর কঠোর শাস্তি তাদেরকে আইনের আওতায় আনা তাদেরকে দায়বদ্ধ করা আমি আমি একটা ইয়ে করেছি ওই যে একটা প্রস্তাব করেছি একটা একটা লিগাল সেল করে একটা 50 60 নাম্বার একটা আইনজীবীকে একত্রিত করে এবং অন্যান্য স্কিল অন্যান্য ক্ষেত্রে দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তিদেরকে একত্রিত করে দেশ-বিদেশ থেকে ব্যক্তিদেরকে সম্পৃক্ত করে এইরকম একটা আইনি প্রক্রিয়ার সহায়তার জন্য
তারা ঐরকম প্রস্তুত যার ফলে ওটা একটা যৌক্তিক পরিণতি যে আমরা আশ্বস্ত হতে পারবো যে যে এইসব ব্যক্তিরা পার পেয়ে যাবে না এইসব ব্যক্তিরা এইসব ব্যক্তিরা শাস্তির আওতায় আসবে আইনের আওতায় আসবে আরেকটা হলো এই যে রাষ্ট্র মেরামতের যেটা যে এই মেরামতের একটা আমাদের প্যাকেজ তৈরি করতে হবে যে আমাদের হয়তো এখন আগেই যেটা বলেছি যে হয়তোবা আমরা যে ভিশন দিয়ে শুরু করলাম এবং এই ভিশনের মধ্যে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আমাদের উপদেষ্টা পরিষদ সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কতটুকু যাবেন তারা কি নতুন করে সংবিধান রচনা করবেন পুনর্লিখন করবেন নাকি এই সংবিধানের মধ্যেই তারা থেকে তারা কিছু কিছু ক্ষেত্রে
পরিবর্তনের গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনবেন এবং কোন কোন আইন পরিবর্তন করবেন এখানে আইনের পরিবর্তন করতে হবে প্রতিষ্ঠানগুলো কিন্তু সংবিধান পরিবর্তন বা সংবিধান পুনর্লিখন তারা তো করতে পারবেন না তারা করতে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এবং আমাদের এই যে এই প্রক্রিয়ার পরিবর্তন করতে হবে ইত্যাদি ধরেন সংবিধানের কথাই যদি বলি সংবিধান তারা পরিবর্তন করতে পারবে না যদি না যে কিছু কিছু পরিবর্তন করতে পারবেন যে আমাদের যদি যে গণভোটের বিধানটা ফিরে আসে এবং আপনার দর্শকদের অবগতির জন্য আমরা একটা আমরা দুটো মামলা করেছি একটা মামলা হলো পঞ্চদর্শক সংশোধনী বাতিলের এবং আমরা ওটার পঞ্চদ সংশোধনীর উপর স্টে অর্ডারও আমরা চেয়েছিলাম আমরা আশান্তীতে ছিলাম এটা
কিন্তু এটা হয়নি হতে পারতো ওকে তাহলে কিন্তু ওই যে গণভোট করার বিধানটা ফিরে আসতো এবং গণভোটের বিধানটা ব্যবহার করে আমরা অনেক কিছু করতে পারতাম আর এই যে এবং আমরা ত্রাদশ সংশোধনী মামলার ওই যে যেই রায়টা হয়েছে সেটাও আমরা রিভিউ চেয়েছে এই এখন তারা যেটা করতে পারে যে এই যে ভিশন তৈরি করে তারপরে কতগুলো সুস্পষ্ট কোন কোন আইনে পরিবর্তন করতে হবে কোন কোন ওই যে পদ্ধতি পরিবর্তন করতে হবে যেমন বিচারক নিয়োগের একটা পদ্ধতি আইন পদ্ধতি কিভাবে হবে তারপরে সংবিধানে কি কি পরিবর্তন করতে হবে এবং এরপরে তারা আলাপ-আলোচনা করে যে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলাপ আলোচনা করে
একটা ঐক্যমতে পৌঁছতে পারে যেমন তারা প্রথম সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কি পঞ্চগড় পর্যন্ত যাবে নাকি তারা পর্যন্ত টাঙ্গাইল পর্যন্ত যাবে এই সিদ্ধান্তটা কিন্তু তাদেরকে নিতে হবে তারা সময় নিতে পারে আলাপ আলোচনা করতে পারে সবার সাথে এবং মতামত নিতে পারে এবং ওটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে তখন তারা ওই যদি পঞ্চবর্তে হয় তাহলে কিভাবে যাবে ওই ওই প্রক্রিয়া পদ্ধতি কি কি পরিবর্তন করতে হবে এবং তারপরে আলাপ আলোচনা করে আমরা একটা প্রক্রিয়া হতে পারে যে কিছু কিছু পরিবর্তন হয়তো এখনই করা যাবে আইনের পরিবর্তন গুলো এখনই করা যাবে ওই যে প্রতিষ্ঠানগুলোর লোকবল বদলানোর অনেকগুলো কাজ করা যাবে এখনই কিন্তু সংবিধানের
হয়তোবা ওই যে আমাদের গণভোটের বিধান আসলে হয়তো সেখানেও কিছু কিছু আমরা পরিবর্তন করতে পারবো কিন্তু আমরা যদি একটা ঐক্যমত্ত্ব সৃষ্টি করি তাদের সাথে এবং যেমন এখন প্রধান প্রথম বিরোধী দল তো বিএনপি সবচেয়ে বড় দল এখন তো তাদেরও তো কতগুলো সংস্কার প্রস্তাব আছে তাদের 31 দফা তাই তাদের সাথে আলাপ আলোচনা করে যদি আমরা ঐক্যমতে পৌঁছি এবং একটা আমাদের একটা যে লিখিত দলিল হইতে পারে যে লিখিত দলিলটা হইতে পারে যে আমরা ওই যে আমরা নাম দিয়েছি এটার যে জাতীয় সনদ যে জাতীয় এইভাবে আমরা কি কি পরিবর্তন করব ঐক্যমতে পৌঁছে ওই যে জাতীয় সনদ প্রণীত হবে স্বাক্ষরিত হবে
এবং এই স্বাক্ষরিত হলে তাহলে যেই বিষয়গুলো আমরা এখন করতে পারবো এখন করলাম আর রাজনৈতিক দল তারা অঙ্গীকার করবে লিখিতভাবে যে তারা ক্ষমতা যারাই ক্ষমতায় আসবে এরপর তো নির্বাচন হবে নির্বাচনের পরে যারা ক্ষমতায় আসবে তারা ওটা করতে বাধ্য থাকবে এখন দুর্ভাগ্যবসত আমাদের রাজনৈতিক দলের কিন্তু ওই যে কেউ কথা রাখেনি সেই কথা অক্ষরে অক্ষরে সত্য যেমন এই যে আমাদের তিনজনের রূপরেখা আমাদের বাস্তবায়িত হয়নি তারপরে আওয়ামী লীগের যে দিন বদলের সনদ সবকিছু বদলিয়ে ফেলবে না বদলে তো ফেলেছি অবশ্যই দিন থেকে রাত হয়েছে ওকে রাত থেকে দিন হয়নি সবকিছু এটা এটা করা সম্ভব নয় তো তার জন্য একটা একটা
আমাদের এমন একটা মেকানিজম থাকতে হবে মেবি এবং এটা দূরহ যে কারা এটার নজরদারিত্ব করবে এবং কারা গ্যারান্টি দিবে মেবি আমার আমাদের ছাত্র-তরুণরা সেই গ্যারান্টি দিতে পারে তারা কারণ তাদের নেতৃত্ব হয়েছে এবং তারাই এই যে দে উইল বি গার্ড যে এই এই জিনিসগুলো বাস্তবায়িত হবে কারণ কারণ এই দেশের এগুলো এই দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা এগুলো যেটাই যেই সংস্কার প্রস্তাবগুলোই কিন্তু ওই জাতীয় সন্দেহের অন্তর্ভুক্ত হয় সেগুলো হলো জনমানুষের উইল অফ দি পিপল তো তারা যে আমাদের এই ছাত্র-তরুণরা উইল অফ দি পিপল টাকে আমরা তাদেরকে ভাষা দিয়েছে এবং কতগুলো কর্মসূচির মাধ্যমে তারা একটা যৌক্তিক পরিণতি নিয়েছে এবং যার ফলে
আমাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রীদের দেশ চেয়ে পালাতে হইলো তো হয়তোবা তারাই সেই পাহারাদারের ভূমিকাটা সে গ্যারান্টার হইতে পারে কিংবা অন্য কোন মেকানিজম হইতে পারে একটা আমার মনে হয় এইরকম একটা প্রক্রিয়া যদি হয় যে হয়তোবা আমরা কিন্তু এখন ওই প্রক্রিয়াতে যদি সফল করতে কিন্তু এখন যে প্রস্তুতিমূলক কাজগুলো সেই কাজগুলো শুরু করতে হবে এবং ওই যে সময় ক্ষেপণ না করে কারণ বাস্তবতা যে বহু জটিল সমস্যা বহু আকাশচুম্বি যে দাবি দেওয়া এবং দ্রুতই সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি হবে এবং জনপ্রিয়তা যেই রকম জনপ্রিয়তা আছে এটা স্বাভাবিকভাবেই জনপ্রিয়তা উপর চাপ পড়বে এবং এবং রাজনৈতিক দল গুলো যদি সুস্পষ্ট আমরা যদি সুস্পষ্ট পথরেখা
তৈরি করতে না পারি সেই ক্ষেত্রে যদি ঐক্যমত সৃষ্টি করে আমরা যদি অগ্রসর হইতে না পারি তাহলে কিন্তু তাদের মধ্যে তাদের থেকেও চাপ আসবে আর আমরা যদি একটা পথরেখা তৈরি করতে পারি এবং তারাও কিন্তু এসব পরিবর্তনের কথা বলেছে তখন তারা কিন্তু আর এই যে অযাচিত চাপ দিতে পারবে না তো আমার মনে হয় এই ধরনের একটা আমরা সবকিছু পরিবর্তন করা যাবে না কিন্তু একটা প্রক্রিয়া শুরু করা যাত্রাটা শুরু করা কিন্তু ওই যাত্রাটা শেষ হইতে হবে যারাই নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসবে তাদের মাধ্যমে আপনি ঠিকই বলেছেন একচুয়ালি আন্তর্জাতিক দিক থেকে সম্পর্কের দিক থেকে যদি বিশ্লেষণ করেন এই মুহূর্তের বেশ
কিছু ইন্ডিকেটরস আছে যেগুলোতে বোঝা যাচ্ছে যে আমাদের প্রতিবেশী দেশের ইনিশিয়াল যদিও কিছুটা একটা টুইট অথবা এসবের মাধ্যমে হয়েছে বাট ওটা একটু গিল্ডেড কাইন্ড অফ রিলিজিয়াস টোন যে হিন্দুদের যাতে মাইনরিটি যারা আছে আমাদের তাদের ক্ষেত্রে যাতে কোন অসুবিধা না হয় এই ক্ষেত্রে এবং বাংলাদেশ ইন্ডিয়া রিলেশনশিপের জায়গাটা একচুয়ালি আমরা যেকোনো আলোচনায় প্রথমে নিয়ে আসি 71 এর কথা যখন আমাদের স্বাধীনতা তাদের যে সাহায্যটা ছিল শুধু সাহায্য না ব্লাড ছিল তাদের সোলজার মারা গেছে এখানে এবং সেজন্য আমাদের কৃতজ্ঞতা আছে বাট একটা জিনিস আমরা একটু মানে আমি একটা এভিডেন্স দিয়ে কথাটা বলতে চাচ্ছি এজন্য যে ওই সময়ের যেই যেই সম্পর্কের
যে স্বরূপটা কি ছিল সেই স্বরূপটার জন্য আমি আপনাকে ছোট্ট একটা উদাহরণ দিচ্ছি 12ই আগস্ট 1971 সালে লোকসভায় একটা প্রশ্ন উত্তর পর্ব চলছিল ভারতীয় লোকসভায় ভারতীয় লোকসভায় এবং তখন সমরুহ যিনি পশ্চিমবঙ্গের একজন বিধায়ক ছিলেন লোকসভার তো উনি একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিলেন প্রশ্নটা ছিল এরকম যে তখন বাংলাদেশ থেকে অনেক রেফিউজি যাচ্ছে এবং লাখে লাখে রেফিউজি অনেক যাচ্ছে এবং উনি দাঁড়িয়ে উঠে প্রশ্নটা জিজ্ঞেস করেছেন প্রশ্নটা এরকম ছিল এই ডকুমেন্টস গুলো আছে ওদের লোকসভার সমস্ত প্রসিডিংস কিন্তু ওদের ডিজিটাল লাইব্রেরিতে আছে আমি আমার একটা রিসার্চের জন্য আমি 71 এর সমস্ত প্রসিডিংস নামিয়েছিলাম তো প্রশাসন ছিল এরকম যে যেই যে যারা
আসছে এদের মধ্যে কতজন টোটাল আসছে এবং এদের মধ্যে হিন্দু কয়জন মুসলমান কয়জন একদম ডাইরেক্টলি এ ধরনের প্রশ্ন ছিল এটার উত্তরে তখন ইউনিয়ন মিনিস্টার মানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী যিনি ছিলেন শ্রী আর কে খাদিকার উনি বলছেন এবং আমি ইংরেজিতে কথাটা লেখা আছে রিফিউজিস ফ্রম ইস্ট বেঙ্গল তখন তারা ইস্ট বেঙ্গল বলতো কামিং টু ইন্ডিয়া বিলংস টু অল রিলিজিয়ন ফেইথ লাইক মুসলিমস হিন্দুস বুদ্ধিস্ট খ্রিস্টান এসেট্রা সেপারেট রিলিজিয়ন অর কমিউনিটি ওয়াইজ ব্রেকআপ ইজ বিং মেনটেইন বাই গভর্মেন্ট এখন এটা একজন গবেষক হিসেবে আমি কিভাবে চিন্তা করি আমি কিভাবে দেখি হ্যাঁ সোশ্যাল লেভেলে আপনার বিভিন্ন রকমের ক্লাসিফিকেশন থাকতে পারে বাট পলিসি লেভেলে একজন
ইউনিয়ন মিনিস্টার কিন্তু ক্লিয়ারলি বলছে যে সরকার এখানে মানুষ হিসেবে চিন্তা করছে যেটা প্রফেসর ইউনুসের কথার মধ্যে আসছে ধর্মের হিসেবে আসছে না আমরা ওই ভারতের সাথে বন্ধুত্বে ছিলাম ঋণী ছিলাম কৃতজ্ঞ ছিলাম এখন যে ভারতটা আমরা দেখছি এবং কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে যে ভারতটা এখন এনআরসি সিএ এর মত ইয়ে করছে এবং ওপেনলি জিনিসটাকে একটা সাইডে নিয়ে যাচ্ছে একটা রিলিজিয়াস সাইডে নিয়ে যাচ্ছে সেটাতে দুটো জিনিস হচ্ছে একটা হলো এই যে জেনজি যারা আছে ওদের কাছে কিন্তু রিলিজিয়াস ডিভাইডটা খুব কম একেবারেই নাই বললে চলে আমি যেহেতু কিছুটা ইনভলভমেন্ট আছে এবং পড়াই এবং দেখার সুযোগ আছে ওদের কাছে কিন্তু এটা এখানে
এই মুভমেন্টে সবাই ছিল হিন্দু কেউ কারো মানে রিলিজিয়াস হিসেবে ছিল না রিলিজিয়ন হিসেবে কোন ভাগ ছিল না সেকেন্ড যেটা হচ্ছে যে এটা একটু আমার কাছে মনে হচ্ছে ওই যে কোল্ড ওয়ার্ড টাইপের মেন্টালিটি থেকে উদ্ভূত একটা বাই প্রোডাক্ট যেটা দিয়ে তারা এটাকে কোল্ড ওয়ার্ড টাইপের একটা টুলস যেটা ইউজ হচ্ছে তো এটা আউটডেটেড হয়ে যায় ওইটা আপনার যদি আপনে ইয়াং ইউটিউবার যারা ইন্ডিয়ার আছে ওদের কথাগুলো যদি শুনেন তাহলে কিন্তু বুঝতে পারবেন যে কারণ তাহলে ওরা কি আউট অফ সিংক হয়ে যাচ্ছে পলিসি মেকাররা এবং এখান থেকে প্রশ্নটা আসতেছে যে এবং আমি যে কথাটা এখানে মানে এটাকে আমি এবং
এটাকে এটাকে সর্ট অফ সাপ্লিমেন্ট করে যে সে যে অনেকটা ওই জয়শংকরের মত উনি যেটা ইউরোপকে বলেছিলেন যে ইন্ডিয়া শুড গ্রো আউট অফ দি মেন্টালিটি দ্যাট সাউথ এশিয়াস প্রবলেম ইজ ইন্ডিয়াস প্রবলেম এন্ড ইন্ডিয়াস প্রবলেম ইজ নট সাউথ এশিয়াস প্রবলেম দ্যাট ইজ দি ট্রাকস ইন্ডিয়াকে বুঝতে হবে যে তার এই যে ইন্টার্নালি যেভাবে তারা এটাকে প্লে করতে চাচ্ছে এটা কিন্তু একটা সাউথ এশিয়ার প্রবলেম কিভাবে সাউথ এশিয়া একমাত্র রিজিয়ন যেখানে রোহিঙ্গা ক্রাইসিসটা এখনো বেঁচে আছে এবং রিজিওনালি এটা সম্ভব করা করা সম্ভব যেটুকু করেছে রোহিঙ্গার জন্য ইউএন সিকিউরিটি কাউন্সিলের রেজুলেশন পাশ করার জন্য সেটা আসিয়ানের জন্য হয়েছে সাউথ এশিয়ান কোন
লিডারশিপের জন্য হয়নি ভারতের যে রিলেশনশিপ গুলো নেপাল ভুটান মালদ্বীপের কথা চিন্তা করেন সেগুলো কিন্তু একরকম ভাবে কিছুটা হলো স্যাভার হয়েছে সার্ভ বসে গিয়েছে ইন্ডিয়া পাকিস্তানের ইসের জন্য তার মানে আমাদের একটা রিজিনাল যে একটা ক্যাপাসিটি থাকার কথা আমাদের প্রবলেমগুলোকে সলভ করার এটা কেমনে কেমনে জানি আমরা হারিয়ে ফেলছি কোনো না কোনো ভাবে আমরা এটা এই ব্রডার পিকচারটাকে পাচ্ছি না যে আমরা একটা রিজিনালিজমের একটা রিজিনাল কালচার যে নিয়ে আসবো সেটা আনতে পারছি না তাতে কি হয়েছে এটার অল্টারনেটিভ কি তৈরি করেছি আমরা মিলি ন্যাচারাল তৈরি করেছি ছোট ছোট মিনিল্যাটারাল করেছি এটা কিন্তু একটা পাওয়ার পলিটিক্সের ডায়নামিক্স এর মধ্যেই পড়ে
বিবিআইএন অমুক তমুক এগুলো করে আমরা ই করেছি বাট ইট ইজ নট সলভিং দি বিগ প্রবলেম কারণ ওইটার উদ্দেশ্যটা হলো একটা স্ফেয়ার অফ ইনফ্লুয়েন্সে রাখা একটা ছোট কান্ট্রিকে যেখানে ওই ছোট মিনিল্যাটারালের হেড করছে একটা বড় কান্ট্রি এটাও একটা কোল্ডার মেন্টালিটির একটা তাহলে আল্টিমেটলি কি দাঁড়াবে তাহলে এগুলো যদি চলতে থাকে যেমন ধরেন এখানে একটা বিস্ফোরণ ঘটেছে এটা তো একটা জনগণের একটা বিস্ফোরণ একটা আন্তর্জাতিকতার নাই এটা ধরেন আপনি ডোমেস্টিক তাহলে স্মল স্টেট গুলো তাহলে কি করবে তখন স্মল স্টেটটা কেমন দুনিয়াটা তো অনেক বড় গ্লোবাল তখন স্মল স্টেট কিন্তু এক্সটার্নাল গ্লোবালি কানেক্ট হতে চেষ্টা করবে সিঙ্গাপুরের মতো তার পলিসি
সভারেটি এক্সারসাইজ করবে বাই দি হেল্প অফ এক্সটার্নালস এই জিনিসটাকে ব্রডার সেন্সে চিন্তা করতে হবে যে এই পলিসি মেকার হোক এবং এখানে আমাদের করণীয়টা এরকম হবে যে হ্যাঁ অবশ্যই আমরা যেহেতু আমাদের প্রতিবেশী এবং আমাদের আপনি তো কোনভাবেই দিস ইজ এ রিয়ালিটি এবং ওই রিয়ালিটি নিয়ে আপনাকে ইমোটিভ হলে চলবে না খুব যে যেটা আমরা অনেকে করার চেষ্টা করি এরকম হলে চলবে না আমি যেটা বলি যে এই জিনিসগুলো দেখে বোঝা যায় যে দেয়ার ইজ এ কগনিটিভ ডিজনেন্স কগনিটিভ মানে বুদ্ধিবৃত্তিক একটা অসামঞ্জস্যতা আছে যে আমি চাচ্ছি এটা বাট হচ্ছে না কিন্তু ওরকমই যাচ্ছে যে আমি চাচ্ছি এটা আরো একটু
শক্তিশালী হবে রিজনটা বড় হবে আমার এখানে বাট হচ্ছে না কিন্তু দূরত্বটা বেড়ে যাচ্ছে তার মানে আমার অ্যাকশন গুলো এলাইন হচ্ছে না অথবা ততটা বুদ্ধিদীপ্ত না যতটা বুদ্ধিদীপ্ত অন্য কোন রিজন করতে পেরেছে অথবা অন্য কোন গোষ্ঠী করতে পেরেছে তো সেখানে তো আপনার আপনার বাসার জন্য আপনাকে এক্সট্রা রিজিনালের দিকে তাকাতে হবে অথবা অন্যান্য জায়গায় তাকাতে হবে আপনাকে গ্লোবাল হতে হবে এটা ছাড়া তো কোন উপায়ই নাই কারণ ছোট ছোট দেশগুলোকে তো ওই ওই সক্ষমতাটায় আসতে হবে কোনো না কোনো সময় তো এই জিনিসগুলো চিন্তা করার জন্য এটা গেল একটা দিক আর আপনি আরেকটা জায়গায় এসেছিলেন সেটা হলো ইন্টার্নাল সিকিউরিটির
ব্যাপারে আসলে ইন্টার্নাল সিকিউরিটির ব্যাপারের জিনিসটা আমি ধারণাগত কনসেপচুয়াল সাইডে যেটা মনে করি সেটা হলো যে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশন অথবা স্ট্রাটেজিক স্টাডিজের সিকিউরিটির দুটো প্রধান ধারা আছে একটা হলো আপনি যদি রিজিম সিকিউরিটি এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটিটাকে ডিফারেন্সিয়েট না করতেন করতে পারেন তখন আপনার ক্রাইসিস হবে রিজিম সিকিউরিটি একটা ইফ ইট ট্রান্সফর্মস ইনটু ম্যানিফেস্ট ন্যাশনাল সিকিউরিটি এই জায়গার ডিফারেন্সটা এনলাইটেন মিলিটারি লিডারশিপটাও দেখিয়েছে আমি তো বলব যে ইভেন এই ঘটনার জন্য দেখিয়েছে আমেরিকাতে দেখিয়েছে আপনি ট্রাম্পের যে পাস্ট যে জেনারেল ছিল উনার কথাটাও শুনেছেন যে উই টেক ওথ ফ্রম দি কনস্টিটিউশন তো ওই রিজিম সিকিউরিটি এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটির ডিফারেন্সটা যখন আমরা বুঝে
সেভাবে কাজ করব তখন কিন্তু আমার ওই সমস্যাটা তৈরি হবে না কারণ আপনি তখন বুঝতে পারছেন যে আমার এই সিকিউরিটিটা আমি কিসের জন্য আমার পারপাসটা কি এবং আমার পারপাসটা অনুযায়ী আমার কাজটা হচ্ছে কিনা এবং আমার উইপেনস থেকে নিয়ে শুরু করে আমার মডার্নাইজেশন থেকে শুরু করে আমার প্ল্যানস থেকে নিয়ে শুরু করে আমার সমস্ত কিছু ওদিকে বেশি রিসোর্স যাচ্ছে কিনা তো ওই জায়গাগুলো কনসেপচুয়ালি ঠিক আছে বাট যখন আমরা ওই রেজিম সিকিউরিটি টাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে ফেলে এবং ওটাকেই একটা একেবারেই মানে দুটো এমন ভাবে মিশে যায় যে মনে হয় যে একটার সাথে একটা ছাড়া আরেকটা মনে হয় সেটা কিন্তু
না দেশ থাকবে সরকার চেঞ্জ হবে এটাই হলো বাস্তবতা এবং ওই বাস্তবতাটা রেখেই কিন্তু আপনাকে যেই আসুক দেশটা চালানোর জন্য তাকে এভাবে এটাকে ডক্টর মজুমদার রিমার্স ওকে উনি এই অনেকগুলো জ্ঞানগর্ভ কথা বলবেন উনি রিসার্চার গবেষক আমি তো রিসার্চের সব ছেড়ে দিয়েছি আই এম অ্যান অ্যাক্টিভিস্ট তো উনি এই যে যে সিকিউরিটি তো হোয়াট ইজ সিকিউরিটি এই যে উনি রিজিয়ম সিকিউরিটি আর ন্যাশনাল সিকিউরিটির মধ্যে বিভাজন করছেন এবং হ্যাঁ রিজিয়ম রিজিমের সিকিউরিটির জন্য কতগুলো বিবেচ্য বিষয় আর ন্যাশনাল সিকিউরিটির জন্য অনেক ভিন্ন বিবেচ্য বিষয় যে যেমন আমি একটা উদাহরণ আমার মনে আসছে আফগানিস্তানে আফগানিস্তানে উপরে একটা বই লিখেছেন থিভস অফ
স্টেট সেরা চেইচ বলে এক বৌদ্ধ মহিলা উনি উনি এখন ইয়াতে আছেন ওই যে কার্নিগান ওম্যান ফর পিস উনি একজন জার্নালিস্ট উনি থিভস অফ স্টেটে উনি লিখেছেন যে যে আফগানিস্তানে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যখন ওই যে ইন্টারভেনশন শুরু হলো তখন তিনি সেখানে ছিলেন তিনি তখনকার জেনারেলদেরকে বলেছেন যে আপনারা এই যে এখানে বিচারহীনতা এখানে দুর্নীতি এইসবের দিকে নজর দেন তো এই জেনারেলরা বলেছে ওগুলো নিশ্চয়ই গুরুত্বপূর্ণ ওগুলো আমাদের ভাবতে হবে অবশ্যই কিন্তু আমরা লেটস টেক কেয়ার অফ দি সিকিউরিটি যে তার মানে তারা সামরিক শক্তি ব্যবহার করে সেই তাদের প্রতিপক্ষকে প্রতিপক্ষকে দমন দমন নয় প্রতিপক্ষকে যে পরাজিত করাই ছিল তাদের
সিকিউরিটির লক্ষ্য তো ভদ্র মহিলা বলার চেষ্টা করেছে ওই বইতে যে এই যে বিচারহীনতা এই যে দুর্নীতি এই যে সমাজে যেসব অসঙ্গতি অসন্তোষ এগুলোই হলো সিকিউরিটি ইস্যু এবং আপনারা যদি এগুলোর দিকে নজর না দেন তাহলে আপনার ওই সিকিউরিটি ইস্যু আপনার ওই আপনার মাইট মিলিটারি মাইট উড নট ওয়ার্ক এবং এটা তো বাস্তবে তাই হলো তাই আমার মনে হয় যে আমাদের যেখানে ওই রিজিম সিকিউরিটির কথা আমাদের যে রিজিম সিকিউরিটি আর ন্যাশনাল সিকিউরিটি আমাদের টোটালি অপোজিট আমাদের জন্য ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন যে রিজিম সিকিউরিটির জন্য আমরা ন্যাশনাল সিকিউরিটিকে আমরা জলাঞ্জলি আমাদের আমাদের প্রতিবেশীরা যে রিজিম সিকিউরিটি দিয়েছে কিন্তু এটা আমাদের
ন্যাশনাল সিকিউরিটি নিশ্চিত হয় নাই বরং ন্যাশনাল সিকিউরিটি ব্যাহত হয়েছে এবং এতে আমি বলব শুধু আমাদের ন্যাশনাল সিকিউরিটি ব্যাহত হয় নাই তাদেরও ন্যাশনাল সিকিউরিটি ব্যাহত হয়েছে তো আমার মনে হয় এর থেকে আমাদের শিক্ষা শিক্ষা গ্রহণ করা দরকার যে আমাদের যে রিজিম সিকিউরিটি এটা আমাকে হয়তো সাময়িকভাবে ওই আমি একজনকে বলতেছিলাম যে আমরা উই ক্যান বি ফাউন্ড ফুলিশ বাট পেনি ওয়াইজ তো আমরা রিজিম সিকিউরিটি দিয়ে ওই যে আমাদের দীর্ঘমেয়াদী আমরা ওই যে ন্যাশনাল সিকিউরিটি নিশ্চিত করার যে প্রচেষ্টা এটা আত্মঘাতী এবং এটাই আমার কাছে মনে হয়েছে যে আমাদের শিক্ষা একটা শিক্ষা নিয়ে এটা তো জাহিদ কিছু ধন্যবাদ আমি শেষ
ছোট্ট করে শেষ বক্তব্য দেওয়ার আগে জাস্ট ছোট্ট একটা জিনিস টাচ করতে চাচ্ছি যেটা আমি প্রথমে বলেছিলাম যে ওই শাস্তির ব্যাপারটা এসেছে এবং এখানে জাতিসংঘের একটা ট্রান্জিশনাল জাস্টিসের জাস্ট পাঁচটা কম্পোনেন্টের কথা লেখা আছে আমি জাস্ট ছোট করে একটা কম্পোনেন্ট আমি একটু হাইলাইট করবো প্রথমে যে প্রসিকিউশন ইনিশিয়েটিভ যেটা আমরা অলমোস্ট করছি কোন কোন ক্ষেত্রে এবং ওভারডু করে ফেলছি যেটা স্যারও বললেন বাট আমি একটা জায়গায় একটু হাইলাইট করবো সেটা হলো এখানে আরেকটা কম্পোনেন্ট আছে সেটা হলো ফ্যাসিলিটেটিং ইনিশিয়েটিভ ইন রেস্পেক্ট অফ রাইট টু ট্রুথ ট্রুথ কমিশন করা অথবা যেগুলো নন জুডিশিয়াল অথবা কোয়াজি জুডিশিয়াল ইস্যু যেগুলো সেগুলো করে আপনি
একটা সত্যকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যেই ভদ্রলোকটা অথবা যেই যেই যে লোকটা পালিয়ে বেড়াচ্ছে ফর এক্সাম্পল তাকে যদি সত্য বলার একটা সুযোগ করে দেয়া যায় এবং সে তারপরের যে তিন নম্বর পয়েন্ট আছে সেটা হলো ডেলিভারিং রিপারেশন ক্ষতিপূরণ যদি দেওয়ার ব্যবস্থা করা যায় এবং এছাড়াও আরো দু তিনটা ব্যবস্থা আছে দুটো কথা আছে একটা ইনস্টিটিউশনাল রিফর্ম একটা ন্যাশনাল কনসাল্টেশন বাট এই ট্রুথ কমিশন করা অথবা ট্রুথের সত্যি কথাটা বের করে নিয়ে এসে তাকে বলা বলতে সুযোগ দেওয়া এবং তার তাকে রিহ্যাবিলিটেড করে কনসিলেশনের প্রসেসের মাধ্যমে এটাকে আত্মীকরণ করা তাহলে কিন্তু কিছু একটা যেটা হবে যে এই লোকগুলো পালিয়ে যাওয়ার চিন্তা
করবে না ভয় পাবে না অথবা অন্য একটা দলে যেয়ে একই ভাবে একই কাজটা আবার করার চেষ্টা করবে না আমরা শেষ কথাটা যেটা বলতে চাচ্ছি সেটা হলো যে আমরা ওই প্রথমে যে গানটার কথা বলছিলাম আমাদের অবজেক্টিভটা কিন্তু জেনজিরা ক্লিয়ার করে দিয়েছে আমরা কোথায় যেতে চাই বাংলাদেশকে কোথায় যেতে চাই এটা মোর অর লেস তারা গানে হোক কাজে হোক সবকিছুতে বলে দিয়েছে যাওয়ার রাস্তাটা আমাদেরকে বের করতে হবে রোডম্যাপ আওয়ারস টাস্ক দ্যাট উই হ্যাভ ইন এন্ড এবং ওই রোডম্যাপটা সত্য এবং শুধু সত্যের উপরেই হতে হবে এখানে যদি অর্ধসত্য হয় তাহলে যে সমস্যাটা অর্ধসত্য কিন্তু মিথ্যার চেয়েও ভয়ঙ্কর এটা সিদ্ধান্তহীনতায়
ফেলে দেয় আপনাকে সো ওই রাস্তাটা বের করতে হবে এবং এই রাস্তাটা সত্য এবং শুধু সত্যের উপর হতে হবে অর্ধসত্যের উপর না মিথ্যার উপর তো নাই জি ডক্টর মজুমদার কিছু থার্টি সেকেন্ডস আমার মনে হয় আমাদের এই যে এই যে রিকনসিগেশন কমিশন এটা ভালো ভালো ওই যে প্রস্তাব কিন্তু আমাদের ডেজম টুকি আছে ওইটা একটা আরেকটা হইলো আমাদের এই যে যাদেরকে আমরা ট্রুথ এন্ড রিকন্নারেশন কমিটির মাধ্যমে আপনি হবেন স্যার ওকে থ্যাংক ইউ আপনার আপনার সেই আস্থা আমার প্রতি কিন্তু সেটা হলো আমাদের যাদেরকে যাদেরকে ট্রুথ এন্ড রিকনসিরেশনের মাধ্যমে আপনি রিকনসাইল করার চেষ্টা করছেন করবেন এদের অধিকাংশই কিন্তু অপরাধী অপরাধ
কর্মকাণ্ড করেছে এবং তাদেরকে অনেকেরই কিন্তু প্রায় সকলেই বিচারের আওতায় আসা উচিত এই যেগুলো অপরাধ করেছে সেগুলো বিচারের আওতায় আসতে হবে আর যেগুলো অপরাধ নয় কিন্তু সেমাই অপরাধ কিংবা এগুলো ক্ষতিপূরণ দিয়ে ওগুলো দিয়ে সমাধান করা যায় কিন্তু তো এদের অধিকাংশই তো গুরুতর অপরাধ করেছে সো বাট দিস ইজ দিস ইজ সামথিং উই শুড লুক ইনটু আমরা আমাদের এটা নজর দেওয়া দরকার সিরিয়াসলি দর্শক আমরা অনুষ্ঠানের শেষ প্রান্তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম facebook এবং এক্স youtube এর তৃতীয় মাত্রা লাইভ স্ট্রিম হচ্ছে আপনারা দেখতে পারেন টেলিভিশনের পর্দায় দেখতে না পারলে যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে youtube এর তৃতীয় মাত্রা চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব
করে পর্ব বা পুরনো পর্বগুলো আপনারা দেখতে পারেন ডক্টর মোহাম্মদ শাহিদুল ইসলাম খান এবং ডক্টর বদলে মজুমদার অসংখ্য ধন্যবাদ আলোচনা নেবার জন্য দর্শক আমরা কি চাই সেটা মোটামুটিভাবে জুলাই আগস্টে নির্ধারিত হয়েছে হয়তো অনেক আগের থেকেই হচ্ছিল কিন্তু সেটা প্রকাশ্য এখন যারা রাষ্ট্র পরিচালনা আছেন তাদের অনেক কিছু নির্ভর করে স্পষ্ট স্পষ্ট নন এবং আমার অতীতরা যে কথা বলছেন আমাদের দেশটা আসলে বলতে গেলে 53 বছর ধরেই অনেক ক্ষেত্রে মিথ্যার উপরে নির্ভরশীল এবং অনেক ক্ষেত্রে আংশিক সত্য এখানে উচ্চারিত হয় সত্য থেকে আমরা অনেক জুড়ে যে সত্যটাকে প্রতিষ্ঠা করবার জন্য আমাদের মনোযোগ দিতে হবে এবং রাষ্ট্রটাকে মেরামত করতে হলে এর
আমল কাঠামোগত সংস্কার দরকার বা কাঠামোগত রূপান্তর দরকার সেই জায়গাটা যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা মাথায় নিতে না পারবো বা আমাদের চিন্তার মধ্যে গ্রহণ করতে না পারবো ততক্ষণ পর্যন্ত এই সংকট থাকবে এবং সংকট হয়তো আরো বাড়তে থাকবে কাজেই যাদের বোঝার দরকার তারা বুঝবেন এবং তার জন্য ওই যে রোডম্যাপের কথা কমিউনিকেশনের কথা কোন পর্যন্ত যাবেন সেটা পরিষ্কার করবার কথা সেগুলো খুব দ্রুততার সঙ্গে করলে সবার জন্য মঙ্গল হবে আমাদের সঙ্গে থাকবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদের সবার জন্য শুভকামনা