আগস্ট মাসের 25 তারিখে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয় যে বেসামরিক নাগরিকদের 2009 থেকে 2024 অর্থাৎ এই যে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল তাদের এই ক্ষমতায় থাকার 15 বছরে যাদেরকে আগ্নেয় অস্ত্রের লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে সকল ধরনের লাইসেন্সের আগ্নে অস্ত্র লাইসেন্সের যে লাইসেন্সকৃত সেগুলোর স্থগতি করা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং একই সাথে 25 আগস্টের পরে 27 আগস্ট অর্থাৎ দুইদিন পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয় যে যখন গণঅভ্যুত্থান চলছিল বা শেষের দিকে এই বৈষম্যবৃদ্ধি ছাত্র আন্দোলনের শেষ কদিনে বাংলাদেশ রাজধানী ঢাকা সহ সারা দেশে যে থানাগুলো থেকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ লুট করা হয়েছে সেগুলো ফিরিয়ে
দেওয়ার জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয় সেটি কিন্তু এই যে বেসামরিক নাগরিকদের যে আগ্নে অস্ত্র সেটির লাইসেন্স বাতিল এবং অস্ত্র হওয়া যে লুট হওয়া যে আগ্নে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ থানা থেকে যেগুলো লুট হয়েছে সেগুলো কিন্তু আজকে যে মঙ্গলবার মঙ্গলবার পর্যন্ত জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল এবং এই জমা দেওয়ার পরেই কিন্তু আজকে রাত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে যে বুধবার অর্থাৎ আজকে রাত দিবা রাত 12:00 টার দিকেই কিন্তু একটি যৌথ বাহিনী অভিযান এই আগ্নেস্ত্রগুলো উদ্ধারের জন্য অভিযান পরিচালনা করবে যেটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যেটি জানিয়েছে সেটি হচ্ছে এই উদ্ধার অভিযানে এখন পর্যন্ত যারা যারা সেটি বৈধ হোক কিংবা
অবৈধ হোক এই যেটি বলছিলাম কিছুক্ষণ আগেই যে বিগত 15 বছরে অর্থাৎ আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন আমলে যেসব আগ্নেয় অস্ত্রগুলো লাইসেন্স পেয়েছে সে প্রত্যেকটিকেই সেটি জমা দিতে বলা হয়েছে যে প্রত্যেকটি আগ্নেয় অস্ত্রর বিপরীতে যে গোলাবারুদ আছে সেগুলোর কথাও উল্লেখ করা দেওয়া হয়েছে এবং পূর্বে যেটি বলছিলাম যে এই আন্দোলনের সময় শেষের তিন বিশেষ করে শেষের তিন-চার দিন যে আগস্টের এই আন্দোলনের শেষের তিন-চার দিনের থানাগুলো থেকে যে অস্ত্রগুলো লুট হয়েছে সারা বাংলাদেশ থেকে বলা হচ্ছে যে প্রায় 500 টি এই থানা পাশটি থানাতে আসলে বিভিন্ন আগ্নে অস্ত্র এবং এগুলো গোলাবারুদ লুট করা হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোন তথ্য না থাকলেও
বিভিন্ন গণমাধ্যমে একটি তথ্য এসেছে যে বিশেষ করে থানাগুলো থেকে এই শুধুমাত্র রাজধানী থেকেই 1898 টি আগ্নে অস্ত্র লুট করা হয়েছে এটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তারা বলছে তাদের কাছে যদিও কোন সেই তথ্যটি তারা প্রকাশ করেনি কিন্তু আগামীকালকে অর্থাৎ বুধবারে তারা এটি প্রকাশ করতে পারে আসলে কি পরিমাণ আগ্নে অস্ত্র এখনো তারা উদ্ধার করতে পারেনি বা সেই লুট হওয়ার সংখ্যাটি কত সেটি তারা হয়তো আগামীকাল এই উদ্ধার অভিযান পরিচালনার পরে জানাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আসলে যেটি বলা হচ্ছে যে আওয়ামী লীগ সরকার আমলে যখন আন্দোলন চলছিল তখন বিশেষ করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে সাথে এই যে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন যারা করছিল
তাদের সাথে বা আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের বিভিন্ন বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উপর যে নেতাকর্মীদের উপর হামলার যে ঘটনা সেটি কিন্তু সেই অভিযোগটি রয়েছে যে সরকারদলীয় নেতারা বা তাদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা সেই হামলার সাথে জড়িত রয়েছে এই অভিযোগও কিন্তু রয়েছে আরেকটি বিষয় যেটি রয়েছে যে বলা হচ্ছে সেটিও গণমাধ্যমের বরাতে এসেছে যে এখন পর্যন্ত প্রায় 50000 বৈধ বেসামরিক অগ্নাসরের লাইসেন্সকৃত আগ্নায়স্ত্র এখন আছে আগ্নেয়স্ত্র এখন আছে এবং তার মধ্যে প্রায় 10000 বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের এটি দেয়া আছে আরেকটি বিষয় যখন এই কোটা সংস্কার আন্দোলন যেটি যখন শুরু হয় সেই শুরুর থেকে যখন এই আন্দোলন দিনের পর দিন তীব্র
হয় তখনই কিন্তু দেখা গেছে যে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে সাথে সরকার দলীয়র বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা এই ছাত্রদের এর উপর চড়া হয়েছে এবং এই আগ্নেস্ত্রের ব্যবহার সেটি বৈধ কিংবা অবৈধ বিভিন্ন ধরনের আগ্নেস্ত্রের ব্যবহার কিন্তু দেখা গেছে এবং সেই অভিযোগটি রয়েছে সেটিও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আসলে বলেছে আর যেটি বলছিলাম যে এই 10000 আগ্নে অস্ত্র কিন্তু 50000 আগ্নে অস্ত্রের মধ্যে 10000 নেতার 10000 আগ্নে অস্ত্র বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের যেহেতু বিগত 15 বছর আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল সেটি বলা হচ্ছে যে অধিকাংশ আগ্নেস্ত্র আসলে আওয়ামী লীগের যে নেতাকর্মী আছে তাদের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে এবং সরকার পতনের পর যেটি বলা হচ্ছে যে এই
যে 5ই আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় এ পতনের পরেও কিন্তু বিভিন্ন আগ্নে অস্ত্রের যে বিষয়টি সেটি কিন্তু উঠে আসে যে অবৈধ আগ্নে অস্ত্রগুলোর ব্যবহার কিন্তু বিভিন্ন সময় দেখা গিয়েছে সেটি নিয়েও যে আইন-শৃঙ্খলা প্রস্তুতি যাতে অবনতি না হয় সেই বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে এবং সেজন্যই উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছে আরেকটি বিষয় সেটি একটু জানিয়ে রাখি যে এই উদ্ধার অভিযান আসলে কিভাবে পরিচালনা করা হবে সেটি একটি প্রশ্ন উঠেছে সেটিও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে তারা বলেছে সশস্ত্র বাহিনী বিজিবি কোস্টগার্ড পুলিশ এবং আনসার বাহিনীর সমন্বয়ে একটি যৌথ বাহিনী গঠন করা হয়েছে এবং এই যৌথ বাহিনীর মাধ্যমেই এই যে
বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্র সবগুলোই আজকে পর্যন্ত যদি জমা না দেওয়া হয় তাহলে বৈধ অস্ত্রগুলো অবৈধ হিসেবে গণ্য করা হবে সেই অর্থে সবগুলো অস্ত্রই আসলে এই বাহিনীর মাধ্যমে উদ্ধার অভিযান চালানো হবে এবং এখানে যেটি বলা হয়েছে যে মহানগর গুলোতে যে মহানগরগুলো আছে সেগুলোতে একজন পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে এই অভিযানগুলো পরিচালনা করা হবে পুলিশ কমিশনার তিনি গোয়েন্দা সংস্থার সাহায্যে এবং সশস্ত্র বাহিনীর সাহায্যে এই উদ্ধার অভিযানটি পরিচালনা করবে আর জেলাগুলো যেটি বলা হচ্ছে যে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের সাহায্যে এই অস্ত্রের একটি কোর কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং তারা কি পরিমাণ অস্ত্র জমা হয়েছে এই আজকে পর্যন্ত যেহেতু আজকেই শেষ দিন যেটি
বলছিলাম সেটির একটি পর্যালোচনা তারা এই যে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট করবেন এবং সেই পর্যালোচনার ভিত্তিতেই কিন্তু অভিযানটি জেলা পর্যায়গুলো চালানো হবে সেই কোর কমিটিতে কিন্তু জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আছেন জেলা প্রশাসক পুলিশ সুপার এবং অন্যান্য বাহিনীর প্রধানরা কিন্তু সেটির সাথে সেই কোর কমিটিতে যুক্ত হচ্ছে আর যেটি বলা হচ্ছিল যে বৈধ আগ্নেস্ত্র যেহেতু সময়সীমা আজকেই শেষ আজকের পর থেকে অর্থাৎ 12:00 টার পর থেকেই কিন্তু যেগুলো জমা দেয়া হয়নি সেগুলো কিন্তু অবৈধ আগ্নেস্ত্র হিসেবে গণনা করা হবে এবং সেই সেটাই সেভাবে ধরা ধরা হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে যেটি জানানো হয়েছে যে এর মধ্যে যদি জমা না দেওয়া হয় তাহলে যে আগ্নেস্ত্র
আইন এবং সেই আইনের আইনানুক ব্যবস্থা মন্ত্রণালয় সেটি নিবে আরো একটি বিষয় যেটি জানিয়ে রাখি যে এই আগ্নেস্থ বিশেষ করে থানাগুলো কিন্তু প্রচুর পরিমাণে গোলা বারুদ লুট হয়েছে যেটি বলছিলাম যে ঢাকা রাজধানীসহ সারাদেশেই এই আন্দোলনের শেষের দিকে প্রায় 500 টি থানাতে কিন্তু ভাঙচুর হামলা হয়েছে এবং আগ্নেস্ত্র লুট হয়েছে সেই জন্য এগুলো উদ্ধার করা হয়েছে এবং এর মাঝে মাঝে যেটি হয়েছে যে এরপর থেকেই পাঁচে আগস্ট যখন সরকারের পতন ঘটে এরপর থেকে কিন্তু আমরা দেখেছি যে বিভিন্ন রাজধানীসহ এবং রাজধানীর বাহিরেও বিভিন্ন জায়গায় কিন্তু কিছু কিছু অস্ত্র এবং গোলাবারুদ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী উদ্ধার করেছে সেটিও আছে সেটি কিন্তু আসলে পর্যালোচনা
করা হচ্ছে যে কি পরিমাণ আসলে লুট হয়েছে এবং এই আজকে পর্যন্ত কি পরিমাণ উদ্ধার হয়েছে সেই পর্যালোচনার ভিত্তিতেই কিন্তু অভিযান পরিচালনা করা হবে গতকালকে একটি বিভ্রান্তি ছড়িয়েছিল যে যেটি আসলে গতকালকে একটি অভিযান পরিচালনা করা হবে সেটিও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজকে বিভ্রান্তি সেটি উল্লেখ করে দিয়েছেন যে বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্যই আজকে বুধবার অর্থাৎ আজকে রাত 12:00 টার পর থেকে এই অভিযানটি শুরু হবে আরেকটি আরেক আরেকটু বিষয় হচ্ছে যেহেতু আমরা শুরু থেকে যখন দেখেছি যেটি বললাম যে কোঠা সংস্কার আন্দোলন যেটি শুরু হয় ধীরে ধীরে এই আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছিল তখনই কিন্তু এই আগ্নে অস্ত্রের বিভিন্ন ব্যবহার দেখা গিয়েছে
সেই আগ্নে অস্ত্র ব্যবহারের মধ্যে যেটা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বলছে যে তার মধ্যে যেমন বৈধ আগ্নে অস্ত্রের ব্যবহার দেখা গিয়েছে ঠিক নানান ভাবে গণমাধ্যমে সেগুলো এসেছে অবৈধ অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহারও দেখা দিয়েছে আরেকটি বিষয় সেটি হচ্ছে এই যে কোর কমিটি যেটি জেলা পর্যায়ে গঠন করা হয়েছে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সেটির যে পর্যালোচনা যে কি পরিমাণ তাদের জেলা পর্যায়ে উদ্ধার হয়েছে এবং এখনো কি পরিমাণ অনুদ্ধারকৃত অস্ত্র আছে সেগুলোর উপর ভিত্তি করে কিন্তু এই অভিযানটি চালানো হবে এবং এই যখন পরিস্থিতি তখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজকে রাত বারোটা যখন বারোটা নাগাতেই এই অভিযান শুরু হবে এবং শুরু হওয়ার পরে কিন্তু আসলে জানা যাবে
যে কি পরিমাণ অস্ত্র এই যখন কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় যে অস্ত্রগুলো ব্যবহার করা হয়েছে বৈষম্যবিধি ছাত্র আন্দোলনের এই আন্দোলনের সময় যে অস্ত্রগুলো ব্যবহার করা হয়েছে এছাড়া কি পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র এখনো অনুদ্ধারকৃত আছে সেটি আসলে আগামীকালকেই এই উদ্ধার যখন পরিচালনা শেষ হবে সেটি হয়তোবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানাবে এবং পুলিশের পক্ষ থেকে বা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকেও জানানো যাবে এবং আমরাও সঠিক তথ্যটি জানতে পারব এই ছিল আসলে যে আগামীকালকে আজ অর্থাৎ আজকে রাত 12:00 টা থেকে যে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের অভিযান যৌথ বাহিনী যে শুরু করবে সেটির সর্বশেষ তথ্য [মিউজিক]